নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নতুনভাবে নিজের চিন্তার শক্তি আর ভাবনার বিশ্লেষণ করার সামর্থ অর্জনের জায়গা হল ব্লগ। বিচিত্র ভাবনারাশির আলোয় নিজেকে আলোড়িত আর আলোকিত করার উদ্দেশেই আমরা ব্লগে আসি। অবসর সময়টাকে ভালোভাবে কাটানোর জন্য এর চেয়ে মোক্ষম উপায় আর নেই। তদুপরি বিনোদন এখানে উপরি পাওনা

এস এম ইসমাঈল

মুক্তমনা, সকল রকমের সংস্কার মুক্ত, আমি ধর্মভীরু হলেও ধর্মান্ধতা আমাকে কখনো গ্রাস করে নিতে পারেনি।আমি সুস্থ্য চিন্তা আর মানবিক মূল্যবোধে বিশ্বাসী। আমার শক্তি আমার আবেগ আবার সে আবেগ-ই আমার বিশেষ দুর্বলতা। নেহায়েত সখের বশে এক আধটু কাব্য চর্চা করি, এই আর কি। প্রিয় বিষয় সাহিত্য, ইতিহাস, ধর্ম, সংগীত, দর্শন, দেশ ভ্রমন আর গোয়েন্দা সিরিজের বই পড়া।ভীষণ ভোজন রসিক আমি। জন্ম যদিও চট্টগ্রামে কিন্তু ঢাকা শহরেই লেখা পড়া আর বেড়ে উঠা। আমার জীবনের গল্প তাই আর দশ জনের মতো খুবই সাদামাটা।

এস এম ইসমাঈল › বিস্তারিত পোস্টঃ

সালাম এর গুরুত্ব

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪৩

বিসমিল্লাহির রহমানির রাহীম
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু
ইসলাম শান্তি, সম্প্রীতি ও সৌহার্দের ধর্ম। আল্লাহ্‌র হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়া সাল্লাম আমাদেরকে সালাম বা শান্তি বাণী আদান প্রদান করার শিক্ষা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, “তোমাদের মধ্যে যে আগে সালাম দেয় সে উত্তম।” সাহাবীরা শুধু মাত্র পরস্পর সালাম আদান প্রদান করার মানসে খালি থলে নিয়ে বাজারে যেতেন। আল্লাহ্‌র হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়া সাল্লাম আরো বলেছেন, সালাম দেওয়া সুন্নত, আর সালামের জবাব দেয়া ওয়াজিব বা অবশ্য কর্তব্য। সালামের জবাবে কম পক্ষে যে বাক্য দ্বারা সালাম দেয়া হয়েছে ততটুকু বলবে। বরং কিছুটা বাড়িয়ে বলবে। যেমন কেউ যদি তোমাকে বলেন, “আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি” এর জবাবে তুমি বলবে, “ওয়া আলাইকুম সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু”। সালাম ছোট বড় সবাইকে দেয়া যায়। শুধু ছোটরাই বড়দেরকে সালাম দেবে, এমন কিন্তু নয়। আল্লাহ্‌র হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়া সাল্লাম আরো বলেছেন, “আগে সালাম প্রদানকারীর মধ্যে অহংকার থাকে না।” মহান আল্লাহ্‌ রাব্বুল আলামীন পবিত্র কুরআনে এরশাদ করেন, “সালামুন কাউলাম মির রাব্বির রাহীম।” সুরা ইয়াসীন। বিভিন্ন নবীদেরকেও আল কুরআনে সালাম দেয়া হয়েছে, যেমন – “সালামুন আলা ইব্রাহিম, সালামুন আলা মুসা ওয়া হারুন, সালামুন আলা নুহীন ফিল আলামীন, সালামুন আলা ইলিয়াসীন, ইত্যাদি ইত্যাদি। শুধু তাই নয় খোদ রাব্বুল আলামীন নিজে তাঁর ফেরেশতাদেরকে নিয়ে সর্বদা আমাদের নুর নবীজীর প্রতি দরূদ ও সালাম পাঠে রত। আর মুমেনদেরকেও তিনি সম্মানের সাথে নুর নবীজীর প্রতি দরূদ ও সালাম পাঠের নির্দেশ দিয়েছেন। আল্লাহপাক আমাদের সকলকে আমল করার তৌফিক দান করুন। আমীন, সুম্মা আমীন।।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.