নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুক্তমনা, সকল রকমের সংস্কার মুক্ত, আমি ধর্মভীরু হলেও ধর্মান্ধতা আমাকে কখনো গ্রাস করে নিতে পারেনি।আমি সুস্থ্য চিন্তা আর মানবিক মূল্যবোধে বিশ্বাসী। আমার শক্তি আমার আবেগ আবার সে আবেগ-ই আমার বিশেষ দুর্বলতা। নেহায়েত সখের বশে এক আধটু কাব্য চর্চা করি, এই আর কি। প্রিয় বিষয় সাহিত্য, ইতিহাস, ধর্ম, সংগীত, দর্শন, দেশ ভ্রমন আর গোয়েন্দা সিরিজের বই পড়া।ভীষণ ভোজন রসিক আমি। জন্ম যদিও চট্টগ্রামে কিন্তু ঢাকা শহরেই লেখা পড়া আর বেড়ে উঠা। আমার জীবনের গল্প তাই আর দশ জনের মতো খুবই সাদামাটা।
গাউসুল আযম পীরানে পীর মোহাম্মদ মহিউদ্দিন আব্দুল কাদির জিলানী আলা জাদ্দিহি নাবীয়ানা আলাইহিস সালাতু ওয়াস সালাম বলেন- ''কাদামি হাজিহি রাকাবাতে কূল্লে ওলি-আল্লাহ'
'অর্থ :- আল্লাহর সব ওলিদের গর্দানের (ঘারের) উপর আমার কদম স্থাপিত( হাজির থাকে)
সুত্র:মোল্লা আলী কারীর (ফি মানাকিব ই আস সাইয়্যদ আবদুল কাদের জিলানী)
সুতরাং---পৃথিবীতে সকল ওলীদের গর্দানের উপর হযরত আবদুল কাদের জিলানীর পা না থাকলে তার বেলায়ত কাটা,যেমন আমার প্রিয় রাসুল (সাইরশাদ করেন-“আমার পা তোমার গর্দানে রয়েছে,আর তোমার পা ওলিগনের গর্দানের উপর।(সুত্রে:তাফরীহ ই খাত্বির,দিওয়ানে আযীয শরীফ)
জনৈক ওলি হযরত হযরত বড়পীর আব্দুল কাদির জিলানী রহমতুল্লাহি আলাইহি এর সময় বড়পীরের এই কথা অস্বীকার করলে তাহার গর্দানের উপর শুকুর উঠেন।
মোল্লা আলী কারী (র বলেন গাউছুল আযম কেবল দুইজন,১ বড়পীর (র২.ইমাম মাহদী (আ
হযরত আজিজুল হক শেরে বাংলা (রউনার দিওয়ানে আজীজে ৭ জন কে মাজাজী অর্থে
গাউছুল আজম বলেছেন,আর হযরত আহমেদ উল্লাহ মাইজভান্ডরী (র কে “পুব অঞ্চলের গাউছুল আযম বলেছেন,এবং তিনি এটিও বলেছেন তিনি হলেন আহমেদ উল্লাহ কাদেরী,কারণ তিনি কাদেরীয়া তরিকার খলিফা ছিলেন,কাদেরীয়া তরিকার খলিফার হাতে বায়েত গ্রহন করে হযরত বড়পীর আব্দুল কাদির জিলানী রহমতুল্লাহি আলাইহি এর প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেন।
প্রকাশ থাকে যে, হযরত শেরে বাংলা (রদিওয়ানে আজীজে, হযরত আহমেদ উল্লাহ মাউজভান্ডারী (র কে “গাউছুল আযম মাশরীকি বলার পুর্বে,উনারা বড় মাওলানা এবং ছোট মাওলানা হিসেবে এলাকাতে পরিচিতি ছিলেন।
ইমাম শেরে বাংলা (র গাউছুল আযম মাইজভান্ডারী বলার পর উনার মাইভান্ডারী ভাতৃদ্বয় নামে পরিচিতি লাভ করেন।
যে বিষয় টি লক্ষ্যনীয় যে, ৪ তরিকার মহান প্রবক্তা সকলে ভিন্ন ভিন্ন পীরের মুরীদ ছিলেন যেমন হযরত খাজা গরীবে নেওয়াজ (র হযরত ওছমান হারুনীর (র মুরীদ ছিলেন, পরবর্তীতে তিনি নিজেই একটি তরিকার প্রবতন করেন,তিনি হযরত বড়পীর আব্দুল কাদির জিলানী রহমতুল্লাহি আলাইহি এর সানধ্য থাকার পরেও উনার মুরীদ হননি,কারণ উনার মাধ্যমে একটি তরিকার প্রবতন হবে।তেমনী অন্য২ তরিকতের ইমামদের মধ্যেই তাই।
হযরত কেবলা নিজেই কখনো নিজেকে “গাউছুল আযম “পরিচয় দিয়েছেন কিনা লিখিত দলিল নাই।
[বি; দ্র: উল্লেখিত বিষয়ে একজন ভাইয়ের প্রশ্নের(ফেইচবুক মেসেজ) উপর ভিত্তি করে আমার এই পোষ্ট,কাউকে ছোট করা উদেশ্য নয়]
©somewhere in net ltd.