নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নতুনভাবে নিজের চিন্তার শক্তি আর ভাবনার বিশ্লেষণ করার সামর্থ অর্জনের জায়গা হল ব্লগ। বিচিত্র ভাবনারাশির আলোয় নিজেকে আলোড়িত আর আলোকিত করার উদ্দেশেই আমরা ব্লগে আসি। অবসর সময়টাকে ভালোভাবে কাটানোর জন্য এর চেয়ে মোক্ষম উপায় আর নেই। তদুপরি বিনোদন এখানে উপরি পাওনা

এস এম ইসমাঈল

মুক্তমনা, সকল রকমের সংস্কার মুক্ত, আমি ধর্মভীরু হলেও ধর্মান্ধতা আমাকে কখনো গ্রাস করে নিতে পারেনি।আমি সুস্থ্য চিন্তা আর মানবিক মূল্যবোধে বিশ্বাসী। আমার শক্তি আমার আবেগ আবার সে আবেগ-ই আমার বিশেষ দুর্বলতা। নেহায়েত সখের বশে এক আধটু কাব্য চর্চা করি, এই আর কি। প্রিয় বিষয় সাহিত্য, ইতিহাস, ধর্ম, সংগীত, দর্শন, দেশ ভ্রমন আর গোয়েন্দা সিরিজের বই পড়া।ভীষণ ভোজন রসিক আমি। জন্ম যদিও চট্টগ্রামে কিন্তু ঢাকা শহরেই লেখা পড়া আর বেড়ে উঠা। আমার জীবনের গল্প তাই আর দশ জনের মতো খুবই সাদামাটা।

এস এম ইসমাঈল › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাল্য জীবনের মধুর স্মৃতি

০২ রা জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৩০


মনে পড়ে সেই ছোট্ট বেলায়(১৯৭৩ইং সালে)কাঁচা হাতে লেখা একটা কবিতা।যা কিনা ছোট চাচার বিয়ের জন্য চট্টগ্রাম যাবার বিমান টিকেট কিনতে মতিঝিল যাবার পথে গাড়িতে বসে লিখেছিলাম।এটা দেখে আমার ছোট চাচা খুব খুশী হয়ে সেটা ছাপাতে দিলেন।আর আমাকে বকশিশ দিলেন একশো টাকা।কবিতার শিরোনাম দিয়েছিলাম “শ্রদ্ধেয় ছোট চাচার বিয়েতে ভক্তি উপহার”। কেমন হয়েছে দেখো তো বন্ধুরা??
চাচা মোদের ঘুমিয়ে ছিল মনের হরষে
ঘুমটা তাহার ভাংলো এ কোন মায়ার পরশে?
ঘুমের দেশের স্বপ্ন পরী ফুলের বেশে এসে
চাচার মুখে হাত দু’খানি ছুঁইয়ে গেলো হেসে।।
রাঙ্গা রঙ্গীন বর্ণচ্ছটায় ভরে গেলো চাচার ঘর
রাজ্যের যত ফুল ছিল সব পড়লো তারি চরণ পর।।
সকাল বেলা চাচা মোদের উঠলো যখন জেগে
চারিদিকে লোক পাঠালো সেই সে পরীর খোঁজে।।
হঠাৎ একদিন পাওয়া গেলো সেই সে পরীর খোঁজ
শোলক বহরে মা বাপ নিয়ে থাকে সে রোজ।।
সেই পরীকে আনতে হবে হীরের মালা দিয়ে
শোলক বহরে সেই সে পরীর নিমন্ত্রণ খেয়ে।।
গাড়ী সাজলো বাড়ী সাজলো, সাজলো চাচা আরো
গ্রামে যত লোক ছিল ভাই সাজলো তারাও।।
খুশীর জোয়ারেতে মনে আজ জেগেছে ঢল
সেই খুশীতে উল্লসিত মোদের ছোট্ট কুটির তল।
নতুন চাচী আসবে নাকি আজকে মোদের ঘরে
প্রভূর কাছে এই মিনতি সফল জীবন দিও গো তারে।।

মনে পড়ে সেই ছোট্ট বেলায়(১৯৭৩ইং সালে)কাঁচা হাতে লেখা একটা কবিতা।যা কিনা ছোট চাচার বিয়ের জন্য চট্টগ্রাম যাবার বিমান টিকেট কিনতে মতিঝিল যাবার পথে গাড়িতে বসে লিখেছিলাম।এটা দেখে আমার ছোট চাচা খুব খুশী হয়ে সেটা ছাপাতে দিলেন।আর আমাকে বকশিশ দিলেন একশো টাকা।কবিতার শিরোনাম দিয়েছিলাম “শ্রদ্ধেয় ছোট চাচার বিয়েতে ভক্তি উপহার”। কেমন হয়েছে দেখো তো বন্ধুরা??
চাচা মোদের ঘুমিয়ে ছিল মনের হরষে
ঘুমটা তাহার ভাংলো এ কোন মায়ার পরশে?
ঘুমের দেশের স্বপ্ন পরী ফুলের বেশে এসে
চাচার মুখে হাত দু’খানি ছুঁইয়ে গেলো হেসে।।
রাঙ্গা রঙ্গীন বর্ণচ্ছটায় ভরে গেলো চাচার ঘর
রাজ্যের যত ফুল ছিল সব পড়লো তারি চরণ পর।।
সকাল বেলা চাচা মোদের উঠলো যখন জেগে
চারিদিকে লোক পাঠালো সেই সে পরীর খোঁজে।।
হঠাৎ একদিন পাওয়া গেলো সেই সে পরীর খোঁজ
শোলক বহরে মা বাপ নিয়ে থাকে সে রোজ।।
সেই পরীকে আনতে হবে হীরের মালা দিয়ে
শোলক বহরে সেই সে পরীর নিমন্ত্রণ খেয়ে।।
গাড়ী সাজলো বাড়ী সাজলো, সাজলো চাচা আরো
গ্রামে যত লোক ছিল ভাই সাজলো তারাও।।
খুশীর জোয়ারেতে মনে আজ জেগেছে ঢল
সেই খুশীতে উল্লসিত মোদের ছোট্ট কুটির তল।
নতুন চাচী আসবে নাকি আজকে মোদের ঘরে
প্রভূর কাছে এই মিনতি সফল জীবন দিও গো তারে।।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.