![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পারলে করো, করে দেখাও
যারা এখনো পরিকল্পিতভাবে কিংবা না বুঝে প্রায়ই প্রশ্ন করেন, শেখ মুজিব মুসলমানদের জাতির পিতা হয় কী করে?
তাহাদিগকে বলি, পাকিস্তানের লোক রা কী ইহুদী? না হলে ইব্রাহীম(আঃ) থাকতে কায়েদে আজম জিন্নাহ তাদের জাতির পিতা হলো কী করে?
আরো কয়েকটা বলি- এসব দেশগুলোতেও মুসলিমরাই থাকে এমনকি ইসলামি আইনও চালু।
আফগানিস্তান-আহমদ শাহ দুররানি
ইন্দোনেশিয়া-সূকর্ণ
ইরান-দ্বিতীয় কুরুশ
মালয়েশিয়া-টানকু আব্দুল রহমান
সৌদি আরব-আব্দ আল আজিজ ইবনে সাউদ
তুরস্ক-কামাল আতাতুর্ক
সংযুক্ত আরব আমিরাত-শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ান
সর্বশেষে আপনাদিগকে জাতির পিতার একটা সংজ্ঞা দেই। মনে ধরে কিনা দেখেন-
"জাতির জনক হল কোন ব্যক্তিকে সম্মান প্রদর্শনের জন্য দেওয়া একটি উপাধি যিনি কোন দেশ, রাষ্ট্র বা জাতি প্রতিষ্ঠার পেছনে গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।"
২| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:১১
ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: বাঙ্গালী কোনো ধর্মের নাম নয়, এটা একটা জাত গোষ্ঠী যার সাথে ধর্মের কোন সম্পর্ক নেই, পিতা মানে আব্বা নয়।জনক মানে জন্ম দাতা, জন্ম বা সৃষ্টি শুধু আব্বা দেয়না করেনা।
৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৪২
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: পাকিরা একাত্তরে বাংলাদেশে গণহত্যা চালিয়েছে - তাই ইসলামে গণহত্যা জায়েয।
আফগানরা শরীর গরম করার জন্য আফিম খায় - ইসলামে আফিম খাওয়া হালাল।
সৌদি শেখরা পয়সার জোরে ইহুদী খ্রিস্টান মেয়েদের সাথে ফষ্টি নষ্টি করে - ইসলামে তাই জিনা ব্যাভিচার করা জায়েজ।
আরব আমিরাতে দুবাইতে কি হয় না হয় - ভালই জানেন। আর এও জানেন যে ইসলামে তাও জায়েজ আছে।
মুসলিমরা বিশ্বাস করে যে, এক ব্যক্তির যেমন দুজন জনক হতে পারেনা, কোন জাতির পিতাও দুজন হতে পারেনা। কুরআনে যেহেতু ইব্রাহীমকে জাতির পিতা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে, তার আর কাউকে জাতির পিতা বলার কোন অধিকার নেই।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:২৪
বোকা সোকা বলেছেন: লেখক বলেছেনঃ মালয়েশিয়া-টানকু আব্দুল রহমানলমালয়েশিয়া-টানকু আব্দুল রহমান
তুনকু আব্দুল রহমান হবে।