![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পারলে করো, করে দেখাও
গোলাম আযম, নিজামী,মুজাহিদ এরা কেউ ব্যাক্তিগত শত্রুতার বশবর্তী হয়ে হত্যা, ধর্ষণ, লুটপাট, অগ্নি-সংযোগে মেতে উঠেনি-প্রত্যকেই একটা ইউনিক মতবাদ দ্বারা পরিচালিত হয়েছিলো; আর সেইটা হলো মওদুদি মতবাদ, সহজ কথায় বললে জামায়াতি দর্শন। সেই দর্শনে দীক্ষিত হয়েই শিবিরের ছেলেরা বলেছিলো, “সাঈদীর কিছু হলে-লাখো তরুন জীবন দিবে” এবং শ খানেকের মতো দিয়েছিলো ও। আর জামায়াত তাদের পরিবারের হাতে তুলে দিয়েছিলো শহীদী মৃত্যুর সনদ। কী উপহাস আজো বাংলায় তারা করে যাচ্ছে বাধাহীনভাবে।
আপনে যুদ্ধপরাধের দায়ে এদের বিচার করবেন কিন্তু এদের অনুসারীদেরকে মওদুদী মতবাদ প্রচার করতে বাধা দেবেন না, তা তো হয় না। জার্মানীতে নাতসীবাদ কেউ তো প্রচার করতে পারে না।
জামায়াত শিবিরের হাত থেকে প্রকাশনী কেঁড়ে নিতে হবে, গণমাধ্যম কেঁড়ে নিতে হবে, তাদের সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্টান কেঁড়ে নিতে হবে।
কিশোর কন্ঠ, youth wave এই সব প্রকাশনা দ্বারা এরা বাচ্চা ছেলেমেয়েদের মগজ ধোলাই করে যাচ্ছে। আজো এই দেশে গনহত্যার উস্কানীদাতা দৈনিক সংগ্রাম প্রকাশিত হয়। চাঁদপুরে আল আমিন একাডেমি, কুমিল্লার ইবনে তাইমিয়া স্কুলের মতো অসংখ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে তারা শিক্ষার্থীদের মগজ ধোলাই করছে। ফুলকুড়ি নামক শিশুতোষ সংগঠনের মাধ্যমে তারা ফুল কে কুঁড়িতেই বিনষ্ট করে দিচ্ছে।
#জামায়াতি প্রকাশনীর লাইসেন্স বাতিল করো
#দৈনিক সংগ্রাম ও নয়াদিগন্ত পত্রিকা নিষিদ্ধ করো।
#জামায়াতি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রাষ্ট্রীয়করন করো।
অন্যথায়, সব অগ্রগতি মাঠে মারা যাবে, সেই সাথে প্রাণের স্বাধীনতা ও।
©somewhere in net ltd.