নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাস্তবতা নিয়ে কথা বলতে চাই।

সৈয়দ মশিউর রহমান

লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।

সৈয়দ মশিউর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

কাঁঠালের পুষ্টিগুন।

০৯ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৩:১৩


পরিচিতি :
কাঁঠালের ইংরেজি নাম Jackfruit এবং বৈজ্ঞানিক নাম Artocarpus heterophyllus যা Moraceae পরিবারভুক্ত একটি ফল। এই কাঁঠালকে বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন নামে ডাকা হয়। কাঁঠাল সাধারণত খাদ্য হিবেবে ব্যবহার হয়। কাঁঠালের ত্বক কাঁটা কাঁটা ও অমসৃণ এবং এর কোষগুলো রসালো ও চমৎকার স্বাদ যুক্ত ফল। একটি কাঁঠাল সর্বোচ্চ ৫০ কেজি পর্যন্ত হতে পারে এবং কাঁঠাল গাছ ১০ থেকে ২০ মিটার অর্থাৎ ৩০ থেকে ৬৬ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে। কাঁঠালের আদি জন্মস্থান বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কা এছাড়াও গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চল ও ক্রান্তীয় বনাঞ্চল এলাকা এর ভালো উৎপাদন হয়।


কাঁঠালের পুষ্টি উপাদানসমূহ :
কাঁঠাল ফল হিসেবে অনেক বড় ফল এবং ইহা পুষ্টিমানে ভরপুর। প্রতি ১০০ গ্রাম কাঁঠালে এনার্জি ৯৫ কিলোক্যাল, কার্বোহাইড্রেট ২৩.২৫ গ্রাম, চিনি ১৯.০৮ গ্রাম, ফাইবার ১.৫ গ্রাম, ফ্যাট ০.৬৪ গ্রাম, প্রোটিন ১.৭২ গ্রাম, থায়ামিন (বি১)) ০.১০৫ মিলিগ্রাম, রিবোফ্লাভিন (বি২) ০.০৫৫ মিলিগ্রাম, Niacin (বি৩)) ০.৯২ মিলিগ্রাম, Pantothenic acid (বি৫) ০.২৩৫ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি৬ ০.৩২৯ মিলিগ্রাম , Folate (B9) 24 μg, ভিটামিন সি ১৩.৮ মিলিগ্রাম, ভিটামিন ই ০.৩৪ মিলিগ্রাম, ক্যালসিয়াম ২৪ মিলিগ্রাম, আয়রন ০.২৩ মিলিগ্রাম, ম্যাগনেসিয়াম ২৯ মিলিগ্রাম, ম্যাঙ্গানিজ ০.০৪৩ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ২১ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ৪৪৮ মিলিগ্রাম, সোডিয়াম ২ মিলিগ্রাম, জিঙ্ক ০.১৩ মিলিগ্রাম এবং পানি ৭৩.৫ গ্রাম।

সুস্বাস্থ্য গঠনে পুষ্টি উপদানসমূহের অবদান :
১) কাঁঠালে চর্বির পরিমাণ নিতান্ত কম তাই এই ফল খাওয়ার কারণে ওজন বৃদ্ধির আশংকা কম। ২) কাঁঠাল পটাশিয়ামের উৎকৃষ্ট উৎস প্রতি ১০০ গ্রাম কাঁঠালে পটাশিয়ামের পরিমাণ ৪৪৮ মিলিগ্রাম। পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে এ জন্যে কাঁঠালে উচ্চ রক্ত চাপের উপশম হয়। ৩) কাঁঠালে প্রচুর ভিটামিন এ আছে যা রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে। ৪) কাঁঠালের আছে ভিটামিন সি যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি দাঁতের মাড়িকে শক্তিশালী করে। ৫) কাঁঠালে বিদ্যমান ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস- আলসার, ক্যান্সার, উচ্চ রক্তচাপ এবং বার্ধক্য প্রতিরোধে সক্ষম। ৬) কাঁঠালে আছে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের দেহকে ক্ষতিকর ফ্রি-রেডিক্যাল থেকে রক্ষা করে। ৭) টেনশন এবং নার্ভাসনেস কমাতে কাঁঠাল বেশ কার্যকরী। ৮) বদহজম রোধ করে কাঁঠাল কার্যকরী। ৯) কাঁঠালে আছে বিপুল পরিমাণে খনিজ উপাদান ম্যাঙ্গানিজ যা রক্তে শর্করা বা চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ১০) কাঁঠালে বিদ্যমান ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়ামের মত হাড়ের গঠন ও হাড় শক্তিশালী করণে ভূমিকা পালন করে। ১১) কাঁঠালে আছে ভিটামিন বি৬ যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। ১২) কাঁঠালে বিদ্যমান ক্যালসিয়াম কেবল হাড়ের জন্য উপকারী নয় রক্ত সংকোচন প্রক্রিয়া সমাধানেও ভূমিকা রাখে। ১৩) প্রতিদিন ২০০ গ্রাম তাজা পাকা কাঁঠাল খেলে গর্ভবতী মহিলা ও তার গর্ভধারণকৃত শিশুর সব ধরনের পুষ্টির অভাব দূর হয়। ১৪) এই ফল আঁশালো বিধায় কোষ্ঠকাঠিণ্য দূর করে। ১৫) কাঁঠালে রয়েছে খনিজ উপাদান আয়রন যা দেহের রক্তাল্পতা দূর করে।


কাঁঠালের বিচির উপকারিতা :
১) কাঁঠালের বিচিতে রয়েছে ভিটামিন বি-১ ও ভিটামিন বি-১২ এর ভালো উৎস। এ ছাড়া আছে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, থায়ামিন, নায়াসিন, লিগন্যান, আইসোফ্ল্যাভোন এবং স্যাপোনিনের মতো ফাইটো ক্যামিক্যালস। যা মানব দেহের জন্য উপকারী। ২) কাঁঠালের বিচিতে থাকা এন্টি অক্সিডেন্টগুলো ক্যান্সার প্রতিরোধী এবং বার্ধক্যের প্রভাব সৃষ্টিকারি উপাদানগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করে। ৩) ফাইবার ও কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেটের কারণে এর গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। ফলে এটি ওজন কম বাড়িয়েই যোগাতে পারে অনেক এনার্জি। ৪) - কাঁঠাল বিচির প্রোটিন অত্যন্ত উপকারি। মাছ, মাংস যাদের কম খাওয়া হয় তাদের জন্য আমিষের চাহিদা মেটাতে কাঁঠাল বিচি উৎকৃষ্ট খাবার। ৫) কাঁঠালবিচির জীবানুনাশক গুণও রয়েছে। এটি Escherichia coli I Bacillus megaterium ব্যাক্টেরিয়ার বিরুদ্ধে কার্যকর এবং এতে থাকা বিশেষ উপাদান Jacalin এইডস রোগীর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নয়নে সফল বলে প্রমাণিত হয়েছে। ৬) এতে থাকা পটাশিয়াম ব্ল্যাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখে।





তথ্যসূত্র : অন্তর্জাল/উইকিপিডিয়া।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৩:১৮

জুল ভার্ন বলেছেন: খাদ্য মানের জন্য নয়। ভালো লাগে তাই ফলের মধ্যে আমের পরেই কাঠাল আমার পছন্দের। রসালো মিষ্টি কাঠাল পছন্দ করি।

কাঠাল নিয়ে আপনার লেখা ভালো হয়েছে।

০৯ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৩:২১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: খাদ্যমান বিচার করে আমরা বাঙালীরা সাধারণত কোন কিছু খাইনা। ভালোলাগে তাই খাই এটাই সত্যকথা। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২| ০৯ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৩:২৭

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: অনেকেই শক্ত কাঁঠাল পছন্দ করে তবে আমার কাছে নরমটাই ভালো লাগে। কাঁঠাল খেলে শরীরে অনেক এনার্জি পাওয়া যায়।

০৯ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৩:৩২

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমিও নরমটাই পছন্দ করি। বাচ্চার কাঁঠাল খেতে চায়না।

৩| ০৯ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৩:২৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: একদম উপরে দেয়া কঁাঠালের ছবি দেখে এখনই কাঠাল খাইতে মুঞ্চায়।

০৯ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৩:৩২

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি তো ছবি তোলায় অভিজ্ঞ মানুষ তাই মনে হয় ছবি দেখে আপনার পছন্দ হয়েছে।

৪| ০৯ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:০৩

সোনাগাজী বলেছেন:



এই জন্যই 'জাতীয় ফল'; পুটিগুণ আগের থেকে বাড়ছে, মনে হয়!

০৯ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৪১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: নাহ্ পুষ্টিগুন আগের মতোই আছে। আপনি একটা ইনজেকশন আবিস্কার করেন যাতে পুষ্টিগুন বাড়ে। আপনি কি কাঁঠাল পছন্দ করেন?

৫| ০৯ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:০৭

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আম ও কাঁঠাল আমার পছন্দের ফল।

০৯ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৪১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমের চেয়ে কাঠাঁলের পুষ্টিমান বেশি।

৬| ০৯ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:১২

শাহ আজিজ বলেছেন: রসালো না খাজা কাঁঠাল তা বলেননি ।


কাঁঠাল এখনো কিনিনি তবে গতকাল আম এলো চাপাই থেকে । কাঁঠালের বিচি দিয়ে মায়ের হাতে মুরগির ঝোল এখনো অমৃত । বিচি ভর্তাও আমি প্রচণ্ড ভালোবাসি ।

০৯ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৪২

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: দারুণ বলেছেন। লেবু দিয়ে বিচি ভর্তাটাও দারুণ।

৭| ০৯ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:১৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এবার তাহলে আমাদের কাঠাল কাহিনী লিখে ফেলতে হবে। ;)

০৯ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৪৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনার বাড়িতে কাঁঠালাগাছ আছে কি? যদি থাকে তাহলে লিখে ফেলেন।

৮| ০৯ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:২৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আঞ্চলিক ভাষায় কাডল ফল দুই প্রকার - গালা এবং চাইল্ল্যা। গালাটা হলো নরম, রসগোল্লার মতো, রসে ভর্তি, অধিক সুস্বাদু। চাইল্ল্যা কাডল একটু শক্ত ও শুকনা, কম সুস্বাদু। তবে, গালা ও চাইল্ল্যার মাঝামাঝি এক প্রকার আছে।

কাডলের ঘ্রাণটা পাগল করে দেয়। কাডল খাওয়া যায় মুড়ি দিয়া, দুধ ভাতে এবং কোনো কিছু ছাড়াই শুধু কাডল। বা শুধু দুধের সাথে মিশিয়েও কাডল অনেক ভালো লাগে।

আমার স্ত্রীর কাছে কাডল অনেক প্রিয়। আমার বাবাও খুব পছন্দ করতো কাডল (বলতে বলতে আমার চোখে পানি চলে এসেছে)।

ডায়াবেটিসের কারণে খেতে পারছি না, তবু ৪/৫ দিন আগে কয়েক কোয়া খেয়েছি। কাঁঠালে চিনির পরিমাণ বেশি (১৯%)। ডায়াবেটিস পেশেন্টদের অবশ্যই কাঁঠাল এড়িয়ে চলতে হবে।

০৯ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৪৪

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: গালাটা আমার কাছে পছন্দ।

৯| ০৯ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:২৯

ইমরোজ৭৫ বলেছেন: কাঠাল দ্যা পাওয়ার।

০৯ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৪৪

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কাঁঠালে অনেক শক্তি।

১০| ০৯ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
তুলনামূলক কম দামে পুষ্টি গুণে ভরা
এমন ফল পৃথিবীর আর কোথাও পাবেন না।
তার পরেও এর তেমন কদর নাই যেমন আছে
আপেল, কমলা, আংগুরে। বেঁচারা নামেই শুধু
ফলের রাজা!

০৯ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:২৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আসলেই পুষ্টি হিসেবে কদর কম।

০৯ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:৩১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: অনেকে কাঁঠালের নাম শুনলেই নাক সিটকায়।

১১| ০৯ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:৪০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: নরম কাঁঠাল আমার পছন্দ। শক্তগুলি খেতে ভালো লাগে না।

০৯ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:৫০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমারও নরম কাঁঠাল পছন্দ।

১২| ০৯ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:৩৩

গরল বলেছেন: কাঠালের বিচির হালুয়া আমার খুব পছন্দের তবে কাঠাল খুব একটা খাই না। শক্ত কচকচে কাঠাল হলে খেতে ভঅ লাগে।

১০ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:৩০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ও আপনার তাহলে শক্ত কাঁঠাল পছন্দ?

১০ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:৩৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বিচির হালুয়া কখনো খাইনি। বানানো পদ্ধতি কি?

১৩| ০৯ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:১২

রাজীব নুর বলেছেন: কাঠাল, লিচু, জাম আমি খাই না। খাই না বললে ভুল হবে। বছরের ফল খেত হয়, তাই দুই এক পিছ মুখে দেই।
আমার পছন্দ আম। হিমসাগর আম।

১০ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:৩২

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তাহলে আপনি আম খান।

১৪| ১০ ই জুন, ২০২২ রাত ১২:১৯

শাহিন-৯৯ বলেছেন:

কাঁঠালে পুষ্টিগুন পড়লাম এখন আপনি আঁটা মুক্ত হয়ে কিভাবে কাঁঠাল ভাঙ্গতে তা নিয়ে লিখে ফেলুন।

১০ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:৩৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ভাই উপায় আছে। বলবো কি?

১৫| ১০ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১২:১৮

অর্ক বলেছেন: খুব ভালো লাগলো। দরকারি কথা। এখন থেকে কাঠাল খুব খাবো। কাঠালের বিচি ভর্তা অনেক পছন্দ। মনে পড়ছে, ছেলেবেলায় নানা বাড়িতে কাঠালের বিচি ভর্তা, খেসারি ডাল দিয়ে ভাত। ওখানে বারোমাস খাওয়া হতো। কখনও বিরক্তি আসেনি। ভর্তা হতো সরসের তেল, শুকনো মরিচ পুড়িয়ে। দারুণ! মধুর স্মৃতি হয়ে আছে। প্রচুর কাঠাল গাছ ছিলো। তখন অবশ্য কাঠাল খেতাম না।

শুভেচ্ছা থাকলো।

১০ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:৩৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি যেভাবে বর্ণনা দিলেন তাতে মুখে জল চলে এলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.