নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
বিদেশিদের দেশে ফেরা
১৯৭১ সালের ১২ ডিসেম্বরের ছবি এটি৷ ঢাকায় পৌঁছেছে ব্রিটিশ বিমান৷ বিদেশিদের ঢাকা থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে৷ ৬ ঘণ্টার অস্ত্রবিরতির সময় বিদেশিরা এই বিমানে করে ঢাকা ছাড়েন৷
ভারতীয় সেনাদের স্বাগত
১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে প্রবেশ করছে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ট্যাংক, বগুড়ার দিকে রওনা হওয়ার পথে তাদের স্বাগত জানাচ্ছে সাধারণ গ্রামবাসী৷
আত্মসমর্পণ
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিকেল ৪টা ৩১ মিনিটে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে পাকিস্তানের জেনারেল নিয়াজী পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আত্মসমর্পণের দলিলে সই করছেন৷ পাশে আছেন ভারত-বাংলাদেশ যৌথ বাহিনীর কমান্ডার লে. জে. জগজিৎ সিং অরোরা৷ সাক্ষী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের উপ-সেনাপ্রধান এয়ার কমোডর এ কে খন্দকার৷
রাজাকারের শাস্তি
ছবিটি ১৯৭১ সালের ১৮ ডিসেম্বরে ঢাকায় তোলা৷ মুক্তিবাহিনীর হাতে মারা যাওয়ার আগে তিন রাজাকারসহ উপস্থিত সবাই আল্লাহ’র কাছে হাত তুলে প্রার্থনা করছেন (নীচে বসা তিন রাজাকার)৷ পাঁচ হাজার মানুষের সামনে রাজাকারদের ‘মৃত্যুদণ্ড’ কার্যকর করা হয়৷
বিহারি ক্যাম্প
১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের সময় ভারতের বিহার থেকে উর্দুভাষী মুসলমানরা পূর্ব পাকিস্তানে চলে আসেন৷ একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় তাদের অনেকেই পশ্চিম পাকিস্তানের সমর্থক ছিলেন৷ যুদ্ধে মুক্তিবাহিনীর হাতে অনেকে মারাও যান৷ এই ছবিটি ১৯৭১ সালের ২২ ডিসেম্বর ঢাকার মোহাম্মদপুরের বিহারি ক্যাম্পে তোলা৷
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন
১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারির ছবি এটি৷ পাকিস্তানের বন্দিত্ব থেকে মুক্তি পেয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যুদ্ধ-বিধ্বস্ত স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখেন৷ ঢাকায় পৌঁছানোর পর লাখো মানুষ তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে তাঁকে সংবর্ধনা জানায়৷ ১০ লাখ মানুষের উপস্থিতিতে ভাষণ দেন তিনি৷
স্বাধীনতার পর কলকাতায় শেখ মুজিবুর রহমান
এই ছবিটি ১৯৭২ সালের ৬ ফেব্রুয়ারির৷ কলকাতা বিমানবন্দরে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী স্বাগত জানাচ্ছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমানকে৷
তথ্যসূত্র : এখানে।
২| ২২ শে জুন, ২০২২ রাত ১২:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: দেখলাম।
৩| ২২ শে জুন, ২০২২ সকাল ১১:০০
জুল ভার্ন বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন।
৪| ২২ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৫:৪৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: বাহ, বেশ।
৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪০
মিরোরডডল বলেছেন:
ছবিগুলো দুর্লভ ।
এইসব ছবির অনেক মানুষই এখন আর বেঁচে নেই ।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে জুন, ২০২২ রাত ১০:৫৩
ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: +