নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাস্তবতা নিয়ে কথা বলতে চাই।

সৈয়দ মশিউর রহমান

লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।

সৈয়দ মশিউর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের ঠ্যালায় হাতিরঝিলে নাচলেন কুদলেন এখন বিদ্যুৎ গেলো কই?

১৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৪৪


আজ প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ ও জ্বালানিবিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানান মঙ্গলবার (১৯ জুলাই) থেকে এলাকাভিত্তিক লোডশেডিং থাকবে। তবে এ সূচি আগেই জানিয়ে দেওয়া হবে। এ সময় ওই এলাকায় এক থেকে দুই ঘণ্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে। এতে বলা হয়, বিদ্যুৎ সমস্যা সমাধানের জন্য প্রতিটি মসজিদের এসি বন্ধ এবং দোকানপাট ও মার্কেট রাত ৮টার পর বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। এ সময় সরকারি অফিসের সভাগুলো অনলাইনে পরিচালনা করতে হবে। সিএনজি পাম্পগুলো সপ্তাহে একদিন বন্ধ রাখা হবে।

এতো ঢাকঢোল পেটালেন সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের ঠ্যালায় হাতিরঝিলে নাচলেন কুদলেন এখন বিদ্যুৎ গেলো কই?

ভারতের আদানি পাওয়ারের সংগে এক অপরিণামদর্শী চুক্তি কারণে বাংলাদেশকে বিদ্যুৎ দিতে পারবে না অথচ চুক্তির শর্তানুযায়ী ভারতের আদানি পাওয়ারকে টাকা পরিশোধ করতে হবে। ভারতীয় কোম্পানীটি এক ইউনিট বিদ্যুৎ না দিয়েও বাংলাদেশের কাছে ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ পরিশোধ করতে হবে ১২১৯ কোটি টাকা। চুক্তির ২৫ বছরের মেয়াদকালের মধ্যে ক্যাপাসিটি চার্জ হিসেবে আদানি কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্রকে ১ লাখ কোটি টাকারও বেশি অর্থ দিতে হবে বাংলাদেশকে, যা ৩টি পদ্মা সেতু নির্মাণের জন্য যথেষ্ট।

বিদ্যুৎ উৎপাদানের নামে অন্যের স্বার্থ রক্ষা ছিল আপনাদের আসল উদ্দেশ্য যেমনটি আপনারা করোনা টিকা আমদানির নামে আরেকজনের স্বার্থ উদ্ধার করতে তৎপর ছিলেন।


ক্যাপাসিটি চার্জ কী: বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রের উদ্যোক্তাদের যাতে লোকসান না হয়, সে জন্য অন্যান্য ব্যয়ের সঙ্গে বিনিয়োগকৃত অর্থ হিসাব করে একটি নির্দিষ্ট হারে ক্যাপাসিটি চার্জ নির্ধারণ করা হয়। বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ থাকলেও এ অর্থ পান উদ্যোক্তারা। রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল কেন্দ্রগুলোর মেয়াদ কম বলে এগুলোর ক্যাপাসিটি চার্জ অনেক বেশি। ক্যাপাসিটি চার্জ নির্ধারণ করা হয় তার দক্ষতার ওপর। অভিযোগ রয়েছে, চুক্তির সময় প্রকৃত দক্ষতা বেশি করে দেখানো হয়, যাতে ক্যাপাসিটি চার্জ বেশি হয়। দক্ষতা কম থাকায় চুক্তি অনুসারে বিদ্যুৎ দিতে ব্যর্থ হয় কোম্পানিগুলো। এতে উৎপাদন কম হয়। কিন্তু ক্যাপাসিটি চার্জ মেলে ঠিকই।

আপনাদের নেতারা অনেক গর্ব করে বলেছিলেন লোডশেডিং-কে জাদুঘরে পাঠানো হয়েছে। যেহেতু লোডশেডিং-কে জাদুঘরে পাঠানো হয়েছে সেহেতু জনগণ আপনাদের বিদ্যুতের রেশনিং এর এই সিদ্ধান্ত মেনে নিবে কেন?
তথ্য সূত্র : এখানেসেখানে

মন্তব্য ৫৬ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৫৩

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

লোডশেডিং ফিনিক্স পাখির মতন, ফিরে এসেছে।

১৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:০০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: চিন্তা করে দেখের ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ হাজার কোটি টাকা তাদের লোকদের কিভাবে দেওয়া হচ্ছে!!

২| ১৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৫৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আবার ফিরে এলো সেই পুরুনো দিন!!
B:-)

১৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:১৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: যে গরম বিদ্যুৎ না থাকলে কিভাবে ঠিকবে ঘরে বা অফিসে।

৩| ১৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:০৭

সোনাগাজী বলেছেন:



তেলের দামের সাথে সামানুপাতিক?

১৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:১৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সমানুপাতিক সেটা ঠিক আছে কিন্তু আমলাদের সংগে মিলিয়ে ব্যবসায়িরা ক্যাপাসিটি চার্জের নামে কিভাবে ডাকাতি করছে।



চুক্তির প্রথম মেয়াদে ১০০ মেগাওয়াটের একটি রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্র ক্যাপাসিটি চার্জ হিসেবে গড়ে ৬৬৬ কোটি টাকা নিয়েছে। মেয়াদ বাড়ায় কেন্দ্রের উদ্যোক্তা আরও ৬৩৬ কোটি টাকা পাবেন ক্যাপাসিটি চার্জ হিসেবে। যেখানে ১০০ মেগাওয়াটের একটি গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনে ব্যয় হয় ৩২০ থেকে ৪০০ কোটি টাকা। সূত্র : সমকাল ১৫ অক্টোবর ১৯

৪| ১৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:১৫

মোগল সম্রাট বলেছেন: গত বিষ্যুদবার তো আমাগো তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ কইছে অস্ট্রেলিয়াতেও নাকি ১৫-১৮ ঘণ্টা লোডশেডিং হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। ঘটনা হাছা না মিছা কইতারবেননি ভাইসাব?

১৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:২২

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: হ্যাতে যদি কয় চান্দে লাউ গাছ হইছিল সেটা আইন্যা তরকারী রানধ্যা খাইছি সেটাও বিশ্বাস করতে হইবো।

৫| ১৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৩৩

মোগল সম্রাট বলেছেন: :D :D :) ;)

১৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৪০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: হাসলে হইবোনা ভাইজান বিশ্বাস করতে হবে। :D

৬| ১৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৪০

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: লোড শেডিং দিয়ে শ্রীলংকার শ্রীহীনতা শুরু হয়েছিলো

১৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৪২

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সব কিছুতেই কৃচ্ছতা সাধন শুরু হচ্ছে এটা মোটেও ভালো লক্ষণ না।

৭| ১৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৪৬

জুল ভার্ন বলেছেন: বাংলাদেশের ঘরে ঘরে লোডশেডিং এর যাদুঘর!
অবশেষে "লোডশেডিং কে যাদুঘরে পাঠানো" ঘোষণা বাস্তবায়ন করা হয়েছে- এভাবেই।

১৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৫১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: লোডশেডিং-কে যাদুঘরে পাঠিয়ে এখন রেশনিং এটা কোন কথা হলো!! যারা সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের ঠ্যালায় হাতিরঝিলে নাচলেন কুদলেন এখন তারা কোথায়? বড় গলার নেতার কোথায়?

৮| ১৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৫৯

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: তারেক জিয়া খামবা বসিয়ে কোটি টাকা কামাইছে (তাদের কথায়) এখন কুইক রেন্টাল বসিয়ে হাজার কোটি টাকা কামাইতাছে।

১৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৩১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তাইতো দেখতাছি। কি আশ্চর্য!!

৯| ১৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৩৯

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: চুক্তির প্রথম মেয়াদে ১০০ মেগাওয়াটের একটি রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্র ক্যাপাসিটি চার্জ হিসেবে গড়ে ৬৬৬ কোটি টাকা নিয়েছে। মেয়াদ বাড়ায় কেন্দ্রের উদ্যোক্তা আরও ৬৩৬ কোটি টাকা পাবেন ক্যাপাসিটি চার্জ হিসেবে। যেখানে ১০০ মেগাওয়াটের একটি গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনে ব্যয় হয় ৩২০ থেকে ৪০০ কোটি টাকা। সূত্র : সমকাল ১৫ অক্টোবর ১৯



আমরা কোন দেশে বাস করছি!!!!!! :( :( :(

১৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৪২

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমরা বাংলাদেশে বাস করছি। :D

১০| ১৮ ই জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৫

সোনাগাজী বলেছেন:



রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র হলো ডাকাতী।

১৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:২৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বড় ডাকাতি।

১১| ১৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:০৪

অরণি বলেছেন: ডাকাতি করার জন্যই কুইক রেন্টাল বিদ্যুত কেন্দ্র।

১৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:২৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: একদম।

১২| ১৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:১৩

ঢাবিয়ান বলেছেন: সামিট গ্রুপ এর খোলস উন্মোচনের চেষ্টায় প্রান দিয়েছিল সাগর রুনী।

১৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:২৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সাগর রুনীর হদিস কোনদিন হবেনা।

১৩| ১৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৯:০২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: যদিও বলছে কাল থেকে ২ ঘণ্টা করে লোড শেডিং অনেক দিন ধরে দেশের অনেক এলাকায় ৪/৬ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবেনা।

১৯ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ৯:৪৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন।

১৪| ১৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৯:৪১

জ্যাকেল বলেছেন: জনগণের প্রতি এক সরিষা পরিমাণ দয়া থাকলে আজ ক্যাপাসিটি চার্জের নামে আমাদের রিজার্ভের টাকা উড়াইতো না।

১৯ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ৯:৫১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তাদের লোকদের সুবিধা করে দিয়ে নিজেদেরও সুবিধা হয় এটাই তো; গিভ এন্ড টেক।




জনগণের প্রতি তাদের বিন্দু পরিমান দয়া নেই।

১৫| ১৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:১৬

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: বাঙালীরা নিজের দু'বেলা পেট-ভাতের জন্য দেশের পশ্চাতদেশে লাথি মারতেও দ্বিধা করে না, আমরা এতটাই হীন আর নিচু মানসিকতার।

১৯ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ৯:৫৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আসলেই এটা একমাত্র বাঙালীরাই করতে পারে; মুহূর্তের মধ্যে নিজে চেহারা পাল্টে ফেলে।

১৬| ১৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:৩৩

কলাবাগান১ বলেছেন: Namak Haram.....Got uninterrupted electricity for more than 10 years. The whole world is now suffering.

১৯ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:১৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: জ্বী ভাই আমি নিমকহারাম। আপনি থাকেন আমেরিকায় আমি থাকি বাংলাদেশে। আপনি আমেরিকায় থেকে বাংলাদেশের নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ দেখলেন গত ১০ বছর ধরে কিন্তু আমরা বাংলাদেশে থেকেও নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ঢাকা এবং বিশেষ ৩/৪ টি এলাকা ছাড়া কোথাও দেখলাম না। আমি জানি আপনি একজন উচ্চ শিক্ষিত জ্ঞানী মানুষ আপনার কথা আরো মার্জিত হওয়া উচিত ছিল।

১৯ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:৩৪

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: চুক্তির প্রথম মেয়াদে ১০০ মেগাওয়াটের একটি রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্র ক্যাপাসিটি চার্জ হিসেবে গড়ে ৬৬৬ কোটি টাকা নিয়েছে। মেয়াদ বাড়ায় কেন্দ্রের উদ্যোক্তা আরও ৬৩৬ কোটি টাকা পাবেন ক্যাপাসিটি চার্জ হিসেবে। যেখানে ১০০ মেগাওয়াটের একটি গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনে ব্যয় হয় ৩২০ থেকে ৪০০ কোটি টাকা। সূত্র : সমকাল ১৫ অক্টোবর ১৯

১৭| ১৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:৪০

জ্যাকেল বলেছেন: @কলাবাগান
আমার মফস্বলে গত ১০ বৎসরে এমন কোন দিন যায়নি যে এক ঘন্টার জন্য হলেও লোডশেডিং হয়নি। আর আপনি দাবী করতেছেন uninterrupted electricity

সামান্য কিছু জায়গা আছে যেখানে uninterrupted electricity আসলেই ছিল। যেমন শিল্প কারখানা, আর্মি, ভার্সিটি (সব না) এই সেই।

*** বাংলাদেশের আমদানি ব্যয় বেশি হচ্ছে। জনসংখ্যার অনুপাতে কিন্তু না, আমদানি ব্যয় বাড়িতেছে সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে। সরল বাক্যে এটাই সরকারের কুচক্রি মহল বাংলাদেশের পুটু মেরে দিচ্ছে, রিজার্ভে টান পড়েছে তাই সেই ঘাটতি পুষাতে জনগণকে দোজখে রেখে হলেও দুর্নিতি সপাং সপাং করে চলতে থাকতে হবে।

১৯ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:১৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ব্লগার কলাবাগান১ একজন উচ্চ শিক্ষিত জ্ঞানী মানুষ ওনার কথা আরো মার্জিত হওয়া উচিত ছিল।

১৮| ১৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১১:১২

সোনাগাজী বলেছেন:





বিদ্যুৎ না'পেয়েও আপনি কাউকে "লাখ কোটী" টাকা দেবেন?

১৯ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:১৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সরকার দিচ্ছে।

১৯| ১৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১১:১৪

সোনাগাজী বলেছেন:



রিজার্ভের টাকার গুরুত্ব কি শেখ হাসিনা আমাদের ব্লগার জ্যাকেল থেকেও কম বুঝেন? আমার বিশ্বাস হয় না।

১৯ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:১৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২০| ১৯ শে জুলাই, ২০২২ রাত ২:০৩

এমজেডএফ বলেছেন:
দেশ স্বাধীন হওয়ার ৪০ বৎসর পর বর্তমান সরকারের চেষ্টায় সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদন হওয়ার ঠ্যালায় কিছু মানুষ হাতিরঝিলে নেচেছিল এবং কুদেছিলো - সেটাই স্বাভাবিক। :)

এখন যে বিদ্যুৎ উৎপাদনে সমস্যা এটার কারণ আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানীর দাম বৃদ্ধি। এই মুহুর্তে বিদ্যুৎ উৎপাদনে সমস্যা শুধু বাংলাদেশে নয়, যেসব দেশ "বিদ্যুৎ উৎপাদনের নামে অন্যের স্বার্থ রক্ষা" করেনি এবং "ক্যাপাসিটি চার্জ" কম সেসব দেশেও হচ্ছে। আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানীর দাম বৃদ্ধির কারণে দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন কম হওয়ায় সরকারের ওপর দোষ চাপিয়ে আপনারা যারা এখন নাচতেছেন এবং কুদাইতেছেন - সেটাই অস্বাভাবিক। :P

১৯ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:৩২

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: জ্বালানীর দাম বৃদ্ধি হলে সমানুপাতিক হারে বিদ্যুতের দাম বাড়বে সেটাই স্বাভাবিক কিন্তু আপনার যারা সরকারের বিরুদ্ধে কিছু কইলেই ফালদিতাছেন এবং কুদাইতেছেন - সেটাই অস্বাভাবিক। B-)

১৯ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:৩৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: চুক্তির প্রথম মেয়াদে ১০০ মেগাওয়াটের একটি রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্র ক্যাপাসিটি চার্জ হিসেবে গড়ে ৬৬৬ কোটি টাকা নিয়েছে। মেয়াদ বাড়ায় কেন্দ্রের উদ্যোক্তা আরও ৬৩৬ কোটি টাকা পাবেন ক্যাপাসিটি চার্জ হিসেবে। যেখানে ১০০ মেগাওয়াটের একটি গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনে ব্যয় হয় ৩২০ থেকে ৪০০ কোটি টাকা। সূত্র : সমকাল ১৫ অক্টোবর ১৯

২১| ১৯ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ৭:০৯

কোনেরোসা বলেছেন: আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানীর দাম বৃদ্ধি একটা অর্ধেক অজুহাত। সরকারের পরিকল্পনায় বড় ধরণের গলদ আছে। গত বছর এই সময়ও লোডশেডিং হয়েছিল। এইবার চাহিদা আগের চেয়ে বেশি হওয়ায় লোড শেডিং বেশি হয়েছে।

১৯ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:৩৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কেউ কেউ বাংলাদেশে না থেকেও লোড শেডিং দেখছেন না। :(

২২| ১৯ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ৭:১৬

কোনেরোসা বলেছেন: সরকার নিজের ব্যর্থতা ঢাকতে আন্তর্জাতিক বাজারের অজুহাত দাড় করিয়েছে।

১৯ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:৩৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এখনো সেরকম অবস্থা তো হয়নি যে তেল পাওয়া যাচ্ছেনা।

২৩| ১৯ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:৫৫

তানভির জুমার বলেছেন: জাহাজ দ্রুত গতিতে সিঙ্গাপুরের উদ্দেশ্যেই চলছিলো। হঠাৎ প্রচন্ড উন্নয়ন ও তেলের ঢেউয়ের কারনে তা আজ শ্রীলংকামুখী।

১৯ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:৩৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমরা সবাই চাইবো দেশ যেন শ্রীলংকামুখী না হয়।

২৪| ১৯ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:৫৩

নতুন বলেছেন: যদি বেসরকারী থাত থেকে কয়েক মাসে বিদূত কেন্দ কয়েক মাসে করা যায় তবে সরকার কেন পারে না?

কেন সরকার ফান্ড দিয়ে বেসরকারী কম্পানি করে নিজেরাই কয়েক মাসে কেন্দ্র করলো না?????

কারন তাতে সরকার সমর্থিত ব্যবসায়ীরা সুবিধা পাবে না।

@কলাবাগান সরকার আমাদের দেশের জনগনকে বিদ্যুত দিয়েছে কিন্তু সেটা কিনেছে সরকার সমর্থিত ব্যবসায়ীদের থেকে বেশি দামে।

এটার উদাহরন হইলো আপনি শেখ হাসিনার বাড়িতে বেড়াতে গেলেন তিনি আপনাকে বিরিয়ানি খাওয়ালেন কিন্তু সেটা বাসায় রান্না না করে হাজীর দোকান থেকে কিনে এনে খাওয়ালেন। তিনি কিন্তু বিল দিবেন সরকারী খাত থেকেই।

বাড়ী রান্না করলে যেখানে ৫টা খরচ হতো সেটা হাজীর কাছ থেকে ৯ টাকায় কিনলেন।

সরকার ইচ্ছা করলেই নিজের টাকায় এইসব কেন্দ্র তৌরি করতে পারতো এবং তখন খরচ অনেক কম পড়তো।

আমি অবশ্য বিশ্বাস করি শুধু মাত্র হাসানকালবৈশাখী ভাই ছাড়া বাকি সবাই এই জিনিসটা বুঝতে পারবেন।

২০ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ৯:৩০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তারা সরকারের সমালোচনা শুলেই তেলেবেগুনে জ্বলে উঠে; এটাকেই বলে দলকানা। হাসানকালবৈশাখী আরেক মহা চীজ; তার ভান্ডারে সত্য বলে কোন জিনিস নেই।

২৫| ১৯ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:১৬

কবিতা ক্থ্য বলেছেন: লোডশেডিং কি কোনো দিন জানতে পারলাম না।
জীবনটাই বৃথা।

২০ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ৯:৩১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বিদ্যুৎ না থাকলে লোডশেডিং জানবেন কিভাবে?

২৬| ১৯ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:২৮

খাঁজা বাবা বলেছেন: যেমন বলা হচ্ছে তেলের দামের জন্য বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে সেটা ভুয়া কথা।
এখন ক্রুড অয়েলের ব্যারেল ১০৫ যা অতিতে ১২৫-১৪৫ ও হয়েছিল অনেক সময়।
আসল কথা টাকার হিসেব মেলাবার ব্যর্থতা

২০ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ৯:৩৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কিছু তোষামদকারী তো কোন কথায় বলতে দিচ্ছেনা; কথা একটাই ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে এসব হচ্ছে।

২৭| ১৯ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৪৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বাংলাদেশে কয়েক দিন ধরে একটি আলোচিত বিষয় বিদ্যুৎ ও জ্বালানিসংকট এবং এর ফলে সৃষ্ট মানুষের দুর্ভোগ। কিন্তু পরিহাস হলো, এই সংকট ও মানুষের দুর্ভোগের জন্য যদি কেউ দায়ী হয়ে থাকে, তবু তার বিরুদ্ধে কোনো আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া যাবে না। এর কারণ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানিবিষয়ক একটি আইন। আইনটি হলো ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) (সংশোধন) আইন, ২০২১’।

২০১০ সালে বিদ্যুৎ ও জ্বালানিসংকট মোকাবিলার কথা বলে দুই বছরের জন্য আইনটি প্রণয়ন করা হয়েছিল। সেটা ছিল টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রথম আমল। এরপর চার দফায় এই আইনের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। ২০১২ সালে ২ বছর, ২০১৪ সালে ৪ বছর, ২০১৮ সালে ৩ বছর এবং সর্বশেষ ২০২১ সালে ৫ বছরের জন্য আইনটির মেয়াদ বাড়ানো হয়। এর ফলে ২০২৬ সাল পর্যন্ত আইনটি কার্যকর থাকার কথা।

‘আদালত, ইত্যাদির এখতিয়ার রহিতকরণ’ উপশিরোনামে আইনটির ৯ ধারায় বলা হয়েছে, ‘এই আইনের অধীন কৃত বা কৃত বলিয়া বিবেচিত কোনো কার্য, গৃহীত কোনো ব্যবস্থা, প্রদত্ত কোনো আদেশ বা নির্দেশের বৈধতা সম্পর্কে কোনো আদালতের নিকট প্রশ্ন উত্থাপন করা যাইবে না।’ ‘সরল বিশ্বাসে কৃত কাজকর্ম রক্ষণ’ উপশিরোনামে ১০ ধারায় বলা হয়েছে, ‘এই আইন বা তদধীন প্রণীত বিধি, সাধারণ বা বিশেষ আদেশের অধীন দায়িত্ব পালনকালে সরল বিশ্বাসে কৃত বা কৃত বলিয়া বিবেচিত কোনো কার্যেও জন্য কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারীর বিরুদ্ধে দেওয়ানি বা ফৌজদারি মামলা বা অন্য কোনো প্রকার আইনগত কার্যধারা গ্রহণ করা যাইবে না।’ ‘এই আইনের অধীন গৃহীত কাজের হেফাজত’ উপশিরোনামে ১৪ ধারায় বলা হয়েছে, ‘এই আইনের মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়া সত্ত্বেও, এই আইনের অধীন কৃত কাজকর্ম বা গৃহীত ব্যবস্থা এমনভাবে অব্যাহত থাকিবে ও পরিচালিত হইবে যেন এই আইনের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়নি।’

আলোচিত এই অধ্যাদেশ ও আইন থেকে এটা বোঝা যায়, দায়মুক্তি কোনো সাধারণ বা নিরীহ বিষয় নয়। অতীতের অভিজ্ঞতা থেকে আমরা দেখেছি, বড় ধরনের কোনো অপরাধকে ধামাচাপা দিতে এবং এর জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিচারের মুখোমুখি না করার কৌশল হিসেবেই দায়মুক্তি অধ্যাদেশ ও আইন ব্যবহৃত হয়েছে।

(প্রথম আলো থেকে বিদ্যুৎ ইনডেমনিটির চুম্বক অংশ)

২০ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:২২

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: জ্বী, অতীতের অভিজ্ঞতা থেকে আমরা দেখেছি, বড় ধরনের কোনো অপরাধকে ধামাচাপা দিতে এবং এর জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিচারের মুখোমুখি না করার কৌশল হিসেবেই দায়মুক্তি অধ্যাদেশ ও আইন ব্যবহৃত হয়েছে।


চমৎকার একটি মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন অবিরত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.