নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
সরকারি-বেসরকারি ৯০টি বিদ্যুৎকেন্দ্রকে গত বছরের জুলাই থেকে গত মার্চ পর্যন্ত ৯ মাসে সরকার ক্যাপাসিটি পেমেন্ট বা কেন্দ্র ভাড়া দিয়েছে প্রায় ১৬ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। সে হিসাবে প্রতি মাসে গড়ে বিদ্যুৎকেন্দ্রের ভাড়া দিতে হয়েছে প্রায় ১ হাজার ৮৬৫ কোটি টাকা।
২০২০-২১ অর্থবছরে ক্যাপাসিটি পেমেন্ট দিতে হয়েছিল ১৮ হাজার ৯৭৭ কোটি টাকার কিছু বেশি। ২০১৯-২০ অর্থবছরে দিতে হয়েছিল ১৮ হাজার ১২৩ কোটি টাকার মতো।
জানতে হলে পড়তে হবে এখানে।
২১ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:৩৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বড়ই মজার জিনিস। বিনা শ্রমে শুধু টাকা আর টাকা!!
২| ২১ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:৩১
জুল ভার্ন বলেছেন: ‘মারি তো গণ্ডার লুটি তো ভাণ্ডার’!
২১ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:৩৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তাই তো ভাণ্ডার লুটছে।
৩| ২১ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:৪২
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: খেলয়ার খেলছে আমার ঘুরছি দেখছি উপভোগ শান্তির চক্ষু-------
২১ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:০০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: খেলারাম খেলে যা......
৪| ২১ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:১২
নতুন বলেছেন: আমাকে যদি একটা বিদূত কেন্দ্র বসানোর অনুমুতি দিতো। তবে আমার ভবিষ্যতের ১৪ পুরুষ বসে খাইতে পারতো।
২১ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:২৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: শুধু ১৪ পুরুষ না বলেন ১৪০০ পুরুষ।
৫| ২১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:১১
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ক্ষমতায় না থাকলে আরো কত কি যে বের হবে! ইশ্ সাধারণ মানুষ মরছে আর ওরা এমনি এমনি হাজার হাজার কোটি টাকা নিয়ে যাচ্ছে!
২১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:১৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ওদের টাকার ক্ষুধা কখনো মিটবেনা।
৬| ২১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:২০
শাহ আজিজ বলেছেন: সরকারের বিপক্ষে এটি একটা বড় ইস্যু হয়ে দাঁড়াবে আগত দিনগুলোয় ।
২১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:২৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কাজ করেছে অনেক সেই সংগে দুর্নীতিও হয়েছে অনেক; সরকারের বিপক্ষে এগুলো বড় ইস্যু হয়ে দাঁড়াবে।
৭| ২১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:২৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
চুক্তি করার সময় বিষয়টা বুঝতে পারে নাই মনে হয়!!!
বিদ্যৎ না উৎপাদন হইলেও এই টাকা দিতেই হবে।
২১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৩০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তা মনে হয়না। ইচ্ছাকৃত। নিজেদেরও লাভ আছে।
৮| ২১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৪৫
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: ইশ্ কি রকম চুক্তি! বিদ্যুৎ না নিয়েও তাদেরকে বছরের পর বছর হাজার হাজার কোটি টাকা দিতে হবে!! ভাবতে অবাক লাগে!!!
২১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৩১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি ইশ ইশ করছে তারা করছেনা। তারা কানাডার বেগমপাড়া দেখছে চোখের সামনে।
৯| ২১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:১৩
সোনাগাজী বলেছেন:
ব্যুরোক্রেটরা মিলে শেখ হাসিনাকে বেগম জিয়া থেকেও আরো বেকুব বানায়ে ১৩ বছর বাংলায় ডাকাতী চালায়েছে।
২১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:২৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: চাটুকারীর দল প্রধান মন্ত্রীকে বাস্তবতা থেকে দূরে রেখেছে।
১০| ২১ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫১
শেরজা তপন বলেছেন: অনেকেই বলেছিল এর ফল ভয়াবহ হবে! তখন তাদের কি তিক্ত কথাই না শুনতে হয়েছে।
তবে দু-ইয়েকজন সময় মত বিদ্যুৎ দিতে না পেরে উল্টো বড় অঙ্কের জরিমানা গুনেছে( একজনের কথা জানি; অটবির বর্তমান কর্নধার। কুইক রেন্টাল পাওয়ার প্লান্টের লোভে আজ অটবি ধ্বংসের দ্বার প্রান্তে।)
তবে কেন এমন চুক্তি হোল- এর পেছনেও যুক্তি আছে। যাদের জন্য তারা প্লান্ট বসিয়েছে তারা যদি বিদ্যুৎ না নেয় তবে তারা তাদের কর্মচারিদের বেতন, ব্যাঙ্কের ইন্টারেস্ট, ইনভেস্ট রিটার্ন করবে কিভাবে? চুক্তিটা ঠিক আছে কিন্তু চুক্তির মধ্যে অনেক দুই নম্বরি আছে।
শুনেছি;( কনফার্ম নই) এদের কেউ কেউ উঁচু লেভেলে মাল পানি ঝাড়ে- যাতে তারা সরকারকে দেখায় প্রয়োজনের তুলনায় বিদ্যুৎ উতপাদন বেশী হচ্ছে। ন্যাশনাল পাওয়ার গ্রীডে আর বিদ্যুৎ সঞ্চালনের প্রয়োজন নেই। তখন দাম বেশী হওয়ায় প্রথমেই কুইক রেন্টাল পাওয়ার প্লান্ট থেকে বিদ্যুৎ নেয়া বন্ধ করে। আর তখন ওদের বসে বসে লাভ গোনা।
২৪ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:০৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ভাই আপনার তথ্যভিত্তিক মন্তব্য খুবই সুন্দর হয়েছে। এটা খুবই সত্য গিভ এন্ড টেক এই মূলমন্ত্রে ওরা সবাই দীক্ষিত ছিল।
১১| ২১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১০:২৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: অনেক্ষণ কারেন্ট থাকেনা। তীব্র লোড শেডিং।
২৪ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:০৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মন্তব্যে জন্য ধন্যবাদ। গ্রামে খুবই খারাপ অবস্থা।
১২| ২৪ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:০৫
অক্পটে বলেছেন: ভয়াবহ অবস্থা দেখছি! আচ্ছা বেসরকারী কোম্পানীগুলো বিদ্যুৎ উৎপাদন করলোনা কেন। কি সমস্যা ছিল। যদি উৎপাদন নাই করবি তো স্থাপন করলি কেন?
২৪ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৪৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সবই অদৃশ্য ইশারা।
১৩| ২৪ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৪২
বিষাদ সময় বলেছেন: আপনার পোস্ট এবং পোস্টে করা মন্তব্যকারীদের মন্তব্য (দু এক জন বাদে) থেকে আমাদের বুদ্ধি এবং জ্ঞানের লেভেল সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। ধন্যবাদ।
২৪ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৫৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ভুল হতেই পারে সেটা আপনি পরিস্কার করেন; যদি সুন্দর যুক্তিসংগত ব্যাখ্যা করেন সবাই সেটা গ্রহন করবে আমরাও জানবো। আশা করছি উত্তর পাবো।
১৪| ২৪ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:২৮
বিষাদ সময় বলেছেন: ভাই প্রথেমই একটা কথা পরিষ্কার ভাবে বলে নেয়া ভাল যে আমিও স্বীকার করি বাংলাদেশে প্রায় সকল কাজে দুর্নীতি হয় এটা অনস্বীকার্য। এদেশে একদম আদর্শ কোন কাঁজ খুঁজতে যাওয়া পণ্ডশ্রম বা আঁতলামী। আপনাকে যে কোন কাজের দুর্নীতি নিয়ে চিৎকার করতে হবে আপেক্ষিকতার আলোকে।
এবার আসি আসল কথায় আপনি আাপনার পোস্টে বার বার ক্যাপাসিটি চার্জের পরিমাণ উল্লেখ করে বিষয়টিকে হাইলাইট করেছেন। কিন্তু এক জাগায়ও উল্লেখ করেননি কত মেগাওয়াট বিদুৎ প্লান্টের জন্য এটা দিতে হয়েছে। যদি ১ মেগাওয়াট প্লান্টের জন্য্ এটা দেয়া হয় তাহলে এক রকম আর যদি ১০ মেগাওয়াট প্লান্টের জন্য দেয়া হয় তবে হিসাব আরেক রকম।
আপনার হয়তো মনে আছে এক সময় ঢাকা শহরেই লোড শেডিং হতো প্রতি দিন ৮-১০ ঘন্টা। গামেন্টস, কল, কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল। কল,কারখানা বাঁচােনার জন্য সে অব্স্থায় দুর্নীতি বিবেচনার চেয়ে বড় প্রশ্ন ছিল শিল্প কল কারখানা বাঁচানো, হয়তো পরোক্ষ ভাবে কারো কারো আখের গোছানো।
এবার গল্পের মত করে বলি, সরকার এ অবস্থায় দেখলো তার কারখনায় কাজ করার জন্য দ্রুত কতগুলো হাতি দরকার (বিদুৎ প্ল্যান্ট), সরকারের অতো হাতি কেনার সামর্থও নাই আবার সরকারী কেনাকাটায় আছে দীর্ঘসূত্রিতা, অদক্ষতা সেই সাথে দর্নীতি। তখন সরকার বললো পাবলিকের কে আছে আমাকে কয়টা হাতি কিনা ভাড়া দিবা, তোমাদের হাতির কাজ নিলে আমি পয়সা দিবো, কাজ না নিলে আমি পয়সা দিবো না। পাবলিকও সেয়ানা, বলে তোমার জন্য হাতি কিনবো তারপর তুমি কাজ না নিলেও তো আমাকে হাতি কেনার টাকার সূদ দিতে হবে আবার হাতি পালার কিছু খরচও করতে হবে আমরা ভাল লাভ না হইলে হাতি কিনবো না। সরকার তখন বললো যাও তোমাদের হাতি কাজ করলে প্রতি ঘন্টা এত টাকা পাবে আর বসে থাকলে পালার খরচ বাবদ (ক্যাপাসিটি চার্জ) প্রতি ঘন্টা অত পাবে।
এখানে আপনি হাতি পালার খরচ দেখিয়েছেন কিন্তু কি সাইজের, কয়টা হাতি (কত মেগাওয়াট) পালার জন্য এ টাকা খরচ হল তার কিছুই বলেননি। প্রকৃত পক্ষে আপনার প্রদত্ত্ব অর্ধ তথ্য থেকে এটা ভাল না মন্দ তা বিচার বিবেচনা করা সম্ভবই না।
(আপনি হয়তো প্রদত্ত্ব লিঙ্কের কথা বলবেন, সেখানেও বিষয়টি খুব পরিষ্কার করে বলা হয়নি আর মন্তব্যকারীদের অধিকাংশই লিন্কে দেয়া খবরটি পড়ে দেখেননি বলে আমার বিশ্বাস)
কিন্তু মন্তব্যকারীদের প্রায় সবাই হায়, হায় গেল গেল রব উঠিয়ে দিয়েছেন। এ কারণেই উপরোক্ত মন্তব্য। ধন্যবাদ।
২৪ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৪৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: চমৎকার যুক্তিপূর্ণ মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
১৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:২৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তথ্যসূত্র : এখানে।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:২৭
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ক্যাপাসিটি চার্জ অনেক মজার জিনিস।