নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাস্তবতা নিয়ে কথা বলতে চাই।

সৈয়দ মশিউর রহমান

লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।

সৈয়দ মশিউর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের জন্য বৈশ্বিক ঋন কোন সমস্যা নয়।

০২ রা আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:০৯



বাংলাদেশ বৈশ্বিক ঋণের কিস্তি নিয়মিত পরিশোধ করছে এবং এখন পর্যন্ত ঋণ পরিশোধে কখনো ব্যর্থ হয়নি। সামনেও বিপদের আশঙ্কা নেই এবং সেই প্রেক্ষাপটে বৈশ্বিক ঋন কোন সমস্যা নয় যদিও আগামী তিন বছরের মধ্যে ঋণ পরিশোধের হার দ্বিগুণ হবে। তবে মুদ্রা ও প্রকল্প ব্যবস্থাপনায় অধিকতর সতর্ক থাকার পরামর্শ বিজ্ঞমহলের। তুমি ভালো থাকো বাংলাদেশ।
















বিস্তারিত এখানে।

মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:১৮

সোনাগাজী বলেছেন:



সতর্ক থাকার জন্য পরামর্শ দিয়েছে "বিজ্ঞমহল", "বিজ্ঞমহল"টা কি আপনি?

বাগলাদেশ সরকার যেই পরিমাণ বিদেশী ঋণ নিয়েছে, সেই পরিমাণ অর্থ সরকারের লোকেরা চুরি করে নিয়ে গেছে।

০২ রা আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৩৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: না আমি না। যারা অর্থ চুরি করেছে ওরা হয়তো বিজ্ঞমহল। সরকারকে নয়ছয় বুঝিয়ে নিজেদের রাস্তা পরিস্কার করবে।

২| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:২৪

সোনাগাজী বলেছেন:



টাইপো:

*বাংলাদেশ

০২ রা আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৩৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ওকে।

৩| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৩১

অক্পটে বলেছেন: বিজ্ঞমহল সুইসব্যংকে ডলার পাচারের ব্যাপারে সরকারকে সতর্ক করেনি কোনো।

০২ রা আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৩৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সব বিজ্ঞমহলই নিজের আখের গোছাতে ব্যস্ত।

৪| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৫৯

জুল ভার্ন বলেছেন: ঋণ পাওয়ায় সমস্যা না থাকলেও অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে- ঋণ পরিশোধে সমস্যা হবে.....

০২ রা আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:১০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এখন পর্যন্ত হয়নি তবে হতে সময় লাগবেনা হয়তো।

৫| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:৩৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এ থেকে বাংলাদেশের ইকোনমি সম্পর্কে তেমন ধারণা পাওয়া যায় না। ব্যাপারটা কম্প্রিহেনসিভ করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্যের দরকার। সম্ভব হলে নীচের তথ্যগুলো যোগ করে দিন :

ক। প্রতি বছর কর্মজীবীদের এভারেজ রেমিটেন্স (গত ৩-৫ বছরের এভারেজ ধরতে পারেন) :
খ। গার্মেন্টস সেক্টর থেকে প্রাপ্ত এভারেজ রেমিটেন্স :
গ। জাতিসংঘ মিশন থেকে প্রাপ্ত রেমিটেন্স :
ঘ। অন্যান্য খাতে প্রাপ্ত রেমিটেন্স :
--------------------------------------------
মোট প্রাপ্ত রেমিটেন্স : ----------------------------(অ)


ঋণ (প্রতি বছর এভারেজ, এডিবি ও বিভিন্ন দেশ ) :
এক্সপেন্ডিচার অন ইম্পোর্ট আইটেমস (এটাও এভারেজ ধরুন) :
------------------------------------------------------------------
মোট খরচ/ঋণ : ------------------------------- (আ)

(অ) থেকে (আ) মাইনাস করলে বাৎসরিক সেভিংসের একটা মোটামুটি ধারণা পাওয়া যাবে, পারফেক্ট ধারণা না, যেহেতু এভারেজ হিসাব নেয়া হয়েছে। (অ) যদি (আ)-এর চাইতে ছোটো হয়, তাইলে ঋণ বাড়ছে বা ফরেইন রিজার্ভ কমছে বোঝা যাবে।

এরপর দেখান, বর্তমানে আমাদের ফরেইন এক্সচেঞ্জ রিজার্ভের পরিমাণ কত।

০২ রা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:১৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: অর্থনীতির হিসেব অনেক জটিল তবে আপনার তবে আপনার ফরমূলায় একটা ধারণা পাওয়া যাবে আমজনতা হিসেবে।

৬| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:৫১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: স্বল্প মজুরির শ্রমিক আর প্রবাসী দিয়ে উৎরে যাওয়া যায়, যা শ্রীলংকার ছিল না...

০২ রা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:২০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: শ্রীলংকার প্রবাসীরা বাংলাদেশের প্রবাসীদের চেয়ে বেশি ইনকাম করে। গড় নয়।

৭| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:৫৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
এখন শুধু হাওয়ার দিকে পাল তুলে থাকা।

০২ রা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:২০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: নৌকা যে দিকে যায় যাক। :D

৮| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:১১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলাদেশের চেয়ে বেশী রেমিটেন্স পাকিস্তানে আসে। $19.3 billion
এরপরও পাকিস্তানের রিজার্ভ মাত্র ৮ বিলিয়ন, বাংলাদেশের ৪৮ বিলিয়ন।
কারন পাকি নেতাদের অদক্ষতা ও দুর্নিতি।
বাংলাদেশে বিএনপি জামাতের মত দুর্নিতী অব্যাহত থাকলে রিজার্ভ থাকতো ৪ বিলিয়ন।

০২ রা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:২১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বিএনপির সময় এতো অর্থ পাচার হয়নি।

৯| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:২৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: 'তিন বছরের মধ্যে বাংলাদেশের ঋণ পরিশোধের পরিমাণ দ্বিগুণ হবে, ফেরতের দায় জনগণের' । দোয়া করেন যেন আই এম এফ লোন না দেয়। লোনের টাকা লুট করে উড়াল দেবার যথেষ্ঠ সম্ভাবনা তৈরী হয়েছে

০২ রা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:৩৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আইএমএফ নাকি কঠিন শর্ত আরোপ করেছে? অর্থমন্ত্রী একবার বলে ঋণ নেবোনা আর একবার বলে নেবো।

১০| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:৩৫

সোনাগাজী বলেছেন:



ঢাবিয়ান বলেছেন: 'তিন বছরের মধ্যে বাংলাদেশের ঋণ পরিশোধের পরিমাণ দ্বিগুণ হবে, ফেরতের দায় জনগণের' । দোয়া করেন যেন আই এম এফ লোন না দেয়। লোনের টাকা লুট করে উড়াল দেবার যথেষ্ঠ সম্ভাবনা তৈরী হয়েছে।

-দোয়া করে সরকারের লোন নেয়া বন্ধ করা যাবে? মধুর ক্যান্টিনের চা পেটে গেলে, মগজ হালকা হয়ে যায়।

০২ রা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:৩৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি আমাদেরকে আমেরিকান ক্যান্টিনের চা খাওয়ার ব্যবস্থা করেন। দেখি মগজ কতটা ভারী হয়, জ্ঞানে ভরপুর হয়।

১১| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:৩৮

আরইউ বলেছেন:


বাংলাদেশের ক্রেডিট রেটিং কিন্তু মন্দ নয়! তবে বর্তমান বৈশ্বিক পরিস্থিতি ও বাস্তবতায় তা ধরে রাখা সহজ নাও হতে পারে।

অফ টপিকঃ ৯ নাম্বার মন্তব্যের প্রতি কতৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। কাউকে সমালোচনা করে অনেক কিছুই বলা যায়, কিন্তু, “মগজ বলে কিছু নেই“ বলা সম্ভবত ভদ্র সমাজে মানায় না।

১২| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:৫৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: view this link[link||view this link]

@ সোনাগাজী, একজন মগজহীণ আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকের বক্তব্য্ পড়ে দেখেন।

১৩| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৮

সোনাগাজী বলেছেন:



@ঢাবিয়ান ,

রাষ্ট্রীয় ঋণ নিয়ে আপনার ২পয়সার ধারণাও নেই; ঋন বন্ধের জন্য দোয়া করতে হয় না, ইহার জন্য "সরকারের লোন লিমিট" প্রতিষ্ঠা করে পার্লামেন্ট; কিছু বলার আগে দেখেন, যা বলছেন, উহার কোন মুল্য আছে কিনা।

১৪| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: সর্বকালের সব রেকর্ড ভেঙে মঙ্গলবার (২৬ জুলাই) দেশের খোলা বাজারে ডলার বিক্রি হয়েছে ১১২ টাকায়। আর ব্যাংকগুলোতে ডলারের বিনিময় রেট ছিল ১০২ টাকা ৫০ পয়সা থেকে ১০৫ টাকা। এ হিসাবে ব্যাংক ও খোলা বাজারে ডলারের দামের পার্থক্য ছিল ৭ টাকা থেকে সাড়ে ৯ টাকা। ডলারের বিনিময় দরে খোলাবাজারের সঙ্গে ব্যাংকের এ বিশাল ফারাকে দেশে নতুন সংকট সৃষ্টি হয়েছে । এই সংকটের কারনে রেমিট্যান্সের বড় অংশই হুন্ডি চ্যানেলে লেনদেন মারাত্মক বেড়ে গেছে। হুন্ডির রেট এখন ব্যাংকের চাইতে বহুগুনে বেশি।ফলে বিদেশে অর্থ ও সোনা পাচার, মাদকদ্রব্য কেনাবেচাসহ অনেক অবৈধ লেনদেনে এই হুন্ডির টাকা ব্যবহার বাড়বে। । সুত্র ঃ আমাদের সময়
যে দুটো খবর শেয়ার করলাম তা আমাদের মিডিয়া খুবই ছোট করে ছেপেছে কিন্ত খবরগুলো যে কোন দেশের জন্য ভয়াবহ খবর।

ব্লগের সবজান্তা শমশের ব্লগার এই বিষয়ে কি বলতে চান জানতে ইচ্ছে করে।

১৫| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: সরকারের লোন লিমিট" প্রতিষ্ঠা করে পার্লামেন্ট =p~ =p~ =p~ কোন পার্লামেন্টের কথা বলছেন ? মিডনাইট ইলেকশনের পার্লামেন্ট =p~

১৬| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২০

সোনাগাজী বলেছেন:



ঢাবিয়ান বলেছেন: সরকারের লোন লিমিট" প্রতিষ্ঠা করে পার্লামেন্ট =p~ =p~ =p~ কোন পার্লামেন্টের কথা বলছেন ? মিডনাইট ইলেকশনের পার্লামেন্ট।

-পার্লামেন্ট হচ্ছে শেখ হাসিনার কলা বাগান; ইহা ভয়ংকর অন্যায়। আবার, দোয়া করে সরকারের লোন বন্ধ করা যায়, বলাটা বড় ধরণের বেকুবী।

১৭| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৩

সোনাগাজী বলেছেন:



@ঢাবিয়ান ,

আপনি আমাকে শমসের ডেকেছেন, ভালো; আমি অর্থনীতি নিয়ে যা বলবো, উহা শুদ্ধ হবে সব সময়; আপনি অর্থনীতি নিয়ে মুখ খুললে ভুল বেরুবে, এটা নিশ্চিত।

১৮| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: @ সোনাগাজী ,আমাদের দেশের রাস্ট্রীয় ঋন নিয়ে যেহেতু আপনার পাহাড়সম শুদ্ধ জ্ঞান, সেই জ্ঞান নাহয় একটু বিতরন করেন। ব্যক্তি আক্রমন না কইরা দেখি যৌক্তিক তর্কে কতদুর আগাতে পারেন।

আই এম এফ কেও নাহয় ব্লগে আমন্ত্রন করা যাইতে পারে যেহেতু তারাও বাংলাদেশের চাওয়া বিশাল লোন লুটপাঠ হয় কিনা তা নিয়া সন্দিহান!! হয়ত আপনার মত বিশাল জ্ঞানীর পোস্ট/ কমেন্ট পড়ে তাদের সন্দেহ দূর হইতে পারে!!

১৯| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:৫৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

বিএনপির সময় অর্থ পাচার হয়নি?

তাহলে তারেক কোকোর পাচারকৃত টাকা ফেরত আসলো কোত্থেকে?
তাও বিদেশী আদালালতের নির্দেশে।

২০| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:০৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

রয়টারস খবর দিয়েছে
বাংলাদেশকে ঋণ দিতে বদ্ধ পরিকর আইএমএফ।

বিবিসি আলজাজিরা রয়টারসসের সাংবাদিকরা আইএমএফ কর্তাদের চেপে ধরেছিল "কেন বাংলাদেশের ৪০ বিলিয়ন রিজার্ভ থাকার পরও ঋন দেয়া হচ্ছে?" যেখানে শ্রীলংকা ৪ বিলিয়ন রিজার্ভ থাকার পরও ঋন চেয়ে পায় নি, পাকিস্তান ৮ বিলিয়ন রিজার্ভ নিয়ে ঋন চাইতে চাইতে হয়রান হয়ে যাচ্ছে?
তখন গা বাচানোর জন্য আইএমএফ বলেছে "আসলে বাংলাদেশের ৪০ বিলিয়ন নেই। রিজার্ভের অর্থে গঠিত আপদকালিন তহবিল ইডিএফসহ বিভিন্ন প্রনদনা ইত্যাদি তহবিল গঠন করেছে। সেগুলো এখনও রিজার্ভে দেখাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাংলাদেশের প্রকৃত রিজার্ভ ৪০ নয় ৩১বিলিয়ন।

বাস্তবে বড় প্রনদনা তহবিল থাকলেও এক্সপোর্টারদের তেমন কোন প্রনদোনা দিতে হয় নি, কারন প্রবল করোনা আতঙ্কেও এক্সপোর্ট প্রবৃদ্ধি ছিল ৩৫%
গত অর্থবছরে রেকর্ড পরিমান ৫৪ বিলিয়ন ডলারের রপ্তানী হয়েছে।
বাংলাদেশের ৪০ বিলিয়ন রিজার্ভ নিয়ে লুকোচুরির কিছু নেই, ডলার হাসিনার ড্রয়ারে থাকে না।
বাংলাদেশের সকল বৈদেশিক মুদ্রা জমা থাকে আমেরিকার ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাঙ্কে, এই মুহুর্তে আছে কমবেশী ৪০ বিলিয়ন, এমাসে আরো ২ বিলিয়ন রেমিটেন্স জমা হয়েছে, আইএমএফ সব দেখতে পায়। সবই জানে। কিন্তু বাংলাদেশের হাংবাদিকরা প্যাচায়।

বাংলাদেশী মিডিয়ায় এতকছু না বলে শিরনাম করেছে "আইএম এফ বলেছে - বাংলাদেশে এত রিজার্ভ নেই রিজার্ভের হিসেবে ঘাপলা আছে"

২১| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:৫৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: রীতিমতো মেগা পোস্ট। খেলা জমে উঠেছে দেখছি। আপাতত পপকর্ন নিয়ে গ্যালারিতে বসলাম।

২২| ০৩ রা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:১৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ৫ নং কমেন্টের জবাবে লেখক বলেছেন: অর্থনীতির হিসেব অনেক জটিল তবে আপনার তবে আপনার ফরমূলায় একটা ধারণা পাওয়া যাবে আমজনতা হিসেবে।


বর্তমান সময়ে এ ধরনের পোস্টগুলো খুব স্পর্শকাতর। আমি দুপুরে প্রথম আলোতে এ টপিকটা খুঁজে পাই নি; এখন পেলাম। ফরেইন লোনের সাথে ফরেইন রিজার্ভ, এক্সপোর্ট, ইম্পোর্ট ইন ফরেইন কারেন্সির সরাসরি সম্পর্ক। প্রথম আলোতেও এ সম্পর্কে কিছু লেখা নেই। আমার মতে, খুবই দুর্বল ও অসম্পূর্ণ একটা রিপোর্ট। শ্রীলংকার ঘটনার জন্য আমাদের এখন অনেক চিন্তার মধ্য দিয়েই যেতে হচ্ছে। একটা অসম্পূর্ণ রিপোর্ট মানুষকে আতঙ্কিত করবে। এমনকি, আপনার এই পোস্টটাও। এবং সেই আতঙ্ক থেকে অনেক বড়ো কিছুও ঘটতে পারে, যার জন্য আপনাকেও দায়ী করা হতে পারে। এজন্য বলছি, এ ধরনের পোস্টগুলো দেয়ার আগে খুব গভীর ভাবে ভাবতে হবে, তা তার কোনো নেগেটিভ ইমপ্যাক্ট আছে কিনা।

অর্থনীতির হিসাব সত্যিই জটিল। আবার বোঝার ধারণা বা ক্ষমতাও সবার এক না, সবার বোঝার লাইনও এক না।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সেদিনের ভাষণেও শুনলাম, তিনি বলছেন, আমাদের খাদ্য আমদানী কমাতে হবে।

একটা দেশকে যদি বাইরের দেশ থেকে কোনো পণ্য আমদানি করতে না হয়, বাইরের দেশে যেতে না হয়, কোনো ফরেইন লোন যদি না থাকে (যদিও এরকমটা কখনোই সম্ভব না), তাহলে ফরেইন রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলার থেকে নামার সুযোগ থাকে খুব কমই; বরং এটা দিনকে দিন বাড়তেই থাকবে আগত ফরেইন রেমিটেন্স থেকে।

গত পরশু আমি গার্মেন্টস সেক্টরের কয়েক ব্যক্তির সাথে কথা প্রসংগে জানতে পারলাম, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের তেমন প্রভাব পড়েনি গার্মেন্সট এক্সপোর্টের ক্ষেত্রে। অর্থাৎ, এখান থেকে যে-রেমিটেন্স আসবে, সেটা মোটামুটি ফিক্সড। প্রতিরক্ষা বাহিনীর ইউ এন ইমপ্লয়মেন্ট থেকে প্রাপ্য রেমিটেন্সেও কোনো চেঞ্জ হবে বলে মনে হয় না (কারণ, এটাও মোটামুটি ফিক্সড)। চাকরিজীবীরা করোনার কারণে একটু ক্ষতিগ্রস্ত। তবে, এখন স্ট্যাবল। এ বিষয়গুলো আমাদেরকে খুব আশান্বিত করে।

ফরেইন লোন এবং লোন পরিশোধ হলো একটা চলমান প্রক্রিয়া। ফরেইন লোনের পরিমাণ ৮৯ বিলিয়ন ডলার বা ৮৮৯ বিলিয়ন ডলার মোটেও কোনো টেনশনের ব্যাপার না, যদি আহরিত ফরেইন রেমিটেন্সের পরিমাণ ৮৮৯ বিলিয়ন ডলার বা এর আশেপাশে হয়। রিজার্ভ বাড়বে, কমবে, কমবে বাড়বে।

আপনি বিদেশে ডলারে স্যালারি পান। ওটা সরকারের রিজার্ভে যায় কীভাবে? খুব সাধারণ বিষয় এটা। আপনার ফরেইন কারেন্সি অ্যাকাউন্ট থাকলে সেখানে ডলার আসবে। আপনি একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ কেবল নির্দিষ্ট পারপাসে ডলারে তুলতে পারবেন, বাকিটা টাকায় তুলতে হবে। যদি নরমাল অ্যাকাউন্টে পাঠান, তাইলে বিষয়টা একটু অন্যরকম। সউদিতে (উদাহরণ স্বরূপ) বাংলাদেশী চাকরিজীবীরা ব্যাংকে রিয়াল জমা দেন। ঐ রিয়ালের কনভার্টেড বাংলাদেশী টাকা চাকরিজীবী বাংলাদেশে কোনো নির্দিষ্ট ব্যাংকে পাঠান। সউদির ব্যাংকের সাথে বাংলাদেশের (বাংলাদেশ ব্যাংক) চুক্তি অনুযায়ী সউদির ঐ ব্যাংক সমমূল্যের ডলার বাংলাদেশ ব্যাংকে পাঠায়। ইউ এন ইমপ্লয়মেন্ট ও পণ্য রফতানি থেকে প্রাপ্ত ফরেইন কারেন্সির ব্যাপারটাও এরকম। এভাবে, ফরেইন কারেন্সি এসে বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা হয়। আর আপনার পাঠানো ফরেইন কারেন্সি আপনার উত্তরাধিকারের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে বাংলাদেশী কারেন্সিতে।

শ্রীলংকা আমাদের জন্য একটা সতর্কবার্তা। কোনো দেশপ্রেমিক নাগরিক নিজের দেশকে ঐ অবস্থায় দেখতে চান না। ঐ অবস্থায় যাতে পড়তে না হয়, সেজন্য আমাদের সব ধরনের পদক্ষেপ নিতে হবে। সরকার ইতিমধ্যে বেশকিছু কার্যকরী ব্যবস্থা নিয়েছেও। বাস্তব অবস্থা অনুধাবন করে, দলমত নির্বিশেষে দেশকে রক্ষার জন্য আমাদের আন্তরিক হতে হবে। দেশের অবস্থা যদি সত্যিই অন্যরকম হয়ে যায়, তাহলে অন্য সময়ে আরো কম রিজার্ভ ছিল, রেমিটেন্স কম ছিল, পাচার বেশি ছিল, এসব কথা কোনো কাজে লাগবে না। এজন্য আমাদেরকে এখন রাজনৈতিক বক্তব্যের চেয়ে প্রকৃতটা জানতে হবে, এবং বিপদের সম্ভাব্য স্থানগুলোকে কীভাবে ডিফেন্ড করা যায়, সেই পথ বের করতে হবে, কর্তৃপক্ষকেও সঠিক পরামর্শটাই দিতে হবে। এ দেশ আমাদের সকলের। দেশের সুরক্ষা নিশ্চিত করা আমাদের সবারই নৈতিক ও পবিত্র দায়িত্ব।

শুভেচ্ছা।

২৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০২২ সকাল ৮:৪১

ঢাবিয়ান বলেছেন: @ সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই , আপনি এই ধরনের পোস্ট দিতে নিরুৎসাহিত করছেন কেন ঠিক বুঝলাম না। আমাদের সাংবাদিকিদের হাতে সকল তথ্য থাকা সত্ত্বেও তারা চাপের কারনে প্রকাশ করতে পারছেন না। যেটুকু ছাপায় তাও ছোট করে ছাপায় এবং অনেক সময় একদিনের মধ্যেেই সেই খবর সরিয়ে ফেলতে বাধ্য হয়।

আপনি সহজভাবে রেমিটেন্স এর বিষয়টা ব্যখ্যা করছেন যেটা প্রায় সবারই জানা আছে । তবে আপনি সম্ভবত হুন্ডির বিষয়টা সম্পর্কে অবগত নন। প্রবাসী রেমটেন্সের একটা অংশ কিন্তু ব্যংকিং চ্যানেলে না এসে না হুন্ডি মারফত আসে আমাদের দেশে । হুন্ডিতে টাকার পরিমান বেশী পাওয়া যাওয়াতে প্রবাসী শ্রমিকেরা অনেকেই এই পথে টাকা পাঠায়। আবার দেশ থেকে বাইরে টাকা পাচার এই হুন্ডি মারফত হয়ে থাকে। আগে হুন্ডি ও রেমিটেন্সের মধ্যে একটা ব্যলেন্স ছিল। এখন এখন দেখা যাচ্ছে রিজার্ভ কমছে কিন্ত হুন্ডি বেড়ে গেছে । ভয়টা সেখানেই।
এই যে খবরগুলো প্রকাশিত হচ্ছে এগুলো কোন রাজনৈতিক বক্তব্য নয়। view this link যে লিঙ্কটা দিয়েছি জনৈক আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকের দয়া করে পড়ে দেখবেন। একটা প্যরাায় তিনি লিখেছেন যে '' ইতিমধ্যেই আইএমএফ-এর শর্তগুলো সম্পর্কে কিছু ধারণা পাওয়া যাচ্ছে। সেখানে যা বলা হচ্ছে সেগুলো নতুন কিছু নয় এই অর্থে যে এগুলো নিয়ে দেশের ভেতরে গত কয়েক বছর ধরেই বলা হচ্ছিলো। যারা বলছিলেন তাদের কথা সরকার শোনেন নি, সরকার সমর্থকরা এই বক্তব্যগুলোকে 'দেশ বিরোধী' 'উন্নয়ন বিরোধী', এমন কি 'রাষ্ট্র বিরোধী' বলেও অভিহিত করেছেন। দুর্ভাগ্যজনক যে, যাদের এই প্রশ্নগুলো করা দরকার ছিল সেই অর্থনীতিবিদদের এক বড় অংশ এই প্রশ্নগুলো এড়িয়ে গেছেন।''

সরকারী বক্তব্যকে বেদবাক্য ভেবে ধনীরা শান্তিতে ও স্বস্তিতে জীবন যাপন করতে পারবে ঠিকই কিন্ত মধ্য্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তদের হাল দিনকে দিন খারাপের দিকে যাচ্ছে।

২৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:১৭

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: অর্থনীতির হিসেব সবাই বোঝেনা বোঝার কথাওনা যদি তাই হলো তাহলে শ্রীলংকা আমাদের চেয়ে অনেক বেশি উচ্চ শিক্ষিত লোকের দেশ এভাবে দেউলিয়া হয়ে যেতনা।

২৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:০৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলাদেশ থেকে লাখ লাখ কোটি টাকা পাচার সম্পুর্ন অনুমান ভিত্তিক ভুয়া কথা, যার কোন প্রমান নেই রেফারেন্স নেই।
বিশ্বে মোট টাকা পাচারের একটা অংশ অনুমান ভিত্তিক বাংলাদেশের বলা হচ্ছে।
বাংলাদেশে থেকে সেভাবে টাকা পাচার হলে দেশের সম্পদ ৫০ গুন বৃদ্ধি পেত না, বিএনপি আমলের মত স্থবির ৪ বিলিয়নই থাকতো।

পশ্চিমা বিশ্ব ২০০০ সালের দিকে বিশ্বব্যাপি ড্রাগ বিজনেস জঙ্গি সন্ত্রাসের ফান্ডিং বন্ধ করার জন্য গুরুতর সংগঠিত অপরাধ ও পুলিশ আইন 'অ্যান্টি-মানি লন্ডারিং আইন ২০০০, ২০০১, ২০০৫ ও ২০১৮ চালু করার পর পৃথিবীর বেশীরভাগ দেশ ও ব্যাঙ্ক গুলো এই সব আইনে স্বাক্ষর দিয়েছে। বর্তমানে জেনুইন ভাউচার, জেনুইন এলসি ইসভয়েস ভেরিফাই না হওয়া পর্যন্ত কোন বিদেশী ব্যাঙ্কে ১ পয়শা রাখাও সম্ভব নয়।

বাংলাদেশের অর্থনীতি ৫০ গুন বড় হয়েছে, ইওরোপে ব্যাবসা অনেক বেড়েছে, সুইস ব্যাঙ্ক কানাডা বা ইওরোপিয় ব্যাঙ্কে টাকা থাকলে সেটা জেনুইন ব্যবসায়ীদের টাকা।
বর্তমানে সুইস ব্যাঙ্কে আগের মত যাচ্ছেতাই ভাবে টাকা জমা রাখা যায় না। শুধু সুইস ব্যাঙ্ক না, পর্যাপ্ত সাপোর্টিং পেপার ছাড়া বিশ্বের কোন ব্যাঙ্কেই ইভেন বাংলাদেশের ব্যাঙ্কেও টাকার বস্তা জমা দিতে পারবেন না।

তবে বাংলাদেশ বা বিশ্বে টাকা যে পাচার হয় না, সেটাও না।
বর্তমানে পাচার করা অবৈধ টাকা রাখা হয় বিভিন্ন দ্বীপের গোপন অফশোর ব্যাঙ্কে যারা মানি লন্ডারিং আইন স্বাক্ষর করে নি।
তবে রিসেন্টলি ২০১৬ তে দক্ষ ইনভেষ্টিগেটিভ সাংবাদিকরা সারা বিশ্বে যারা যারা অপকর্ম করেছে সব পাচারকারিদের নাম প্রকাশ করে দিয়েছে। লাখ লাখ পাচারকারির নাম ঠিকানা সব পরিচয় প্রকাশ করেছে।

২০১৬ তে পানামা পেপার্স, পরে ২০১৮তে প্যারাডাইস পেপারস ও ২০১৯এ প্যান্ডরা পেপার্স।
অর্থ পাচার করেছে প্রত্যেকের নাম পৃথিবীর সব দেশের লাখ লাখ পাচারকারিদের নাম ঠিকানা প্রকাশিত হয়েছে।
ওয়াশিংটন ভিত্তিক ‘ইন্টারন্যাশনাল কনসোর্টিয়াম অব ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিস্টস’ (আইসিআইজে) ২০১৬ তে ‘পানামা পেপারস’ নামে নথি প্রকাশ করে আলোড়ন শৃষ্টি করেছিল।।

১১৭টি দেশের ৬ শতাধিক ইনভেষ্টিগেটিভ সাংবাদিক বছরব্যাপি আরো ১৪টি উৎস থেকে টাকা পাচারের কোটির উপরে নথিপত্র ডকুমেন্ট সংগ্রহ করেছেন।
এইসব তালিকায় বাংলাদেশী বেশকিছু জনের নাম পাওয়া গেছে।
বাংলাদেশের বিএনপি নেতা আবদুল আউয়াল মিন্টু, তার স্ত্রী নাসরিন ফাতেমা আউয়াল, ছেলে তাফসির আউয়াল ও তাবিথ আউয়ালসহ বেস কয়েক ডজন বাংলাদেশির নাম পাওয়া যায়। ১-২ জনের মত আওয়ামীলীগ ব্যাবসায়ী নেতার নাম পাওয়া যায়।
বাংলাদেশী পাকিস্তানপন্থিদের নবী ইমরান খানের নামও উঠে এসেছে সেক্রেটারি কাম বান্ধবীর নামে টাকা রেখে। নেওয়াজ ও নেয়াজের ভাই শাহাবাজের নাম ও নামে বেনামে আছে এরদোয়ান পুটিনের নামও। খুব সৎ বলে পরিচিত কানাডার প্রধানমন্ত্রী ট্রুডোর নামও আছে।
হাসিনার নাম দূরে থাক এক-দুজন বাদে কোন আওয়ামীলীগ নেতার বা নেতার কাছের মানুষের নাম নেই। কিন্তু বিএনপির আছে।
লন্ডনে তারেক জিয়ার যাবতীয় চোরাই অর্থ রাখা হত আব্দুল আউয়াল মিন্টু এবং তার ছেলে তাবিথ আউয়ালের মাধ্যমে।

পাচারকারি বাংলাদেশি আওয়ামীলীগ বিএনপি যে যাই করুক প্রত্যেকের নামে মামলা করেছে দুদক,
যারা পলাতক নয় প্রত্যেকে নিয়মিত হাজিরা দিচ্ছে দুদকে।

২৬| ০৯ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ৯:২২

ঢাবিয়ান বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী বলেছেন ,বাংলাদেশ থেকে লাখ লাখ কোটি টাকা পাচার সম্পুর্ন অনুমান ভিত্তিক ভুয়া কথা, যার কোন প্রমান নেই রেফারেন্স নেই।

নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনের ব্যবস্থা করুন, প্রমান রেফারেন্স সবই হাজির করা সম্ভব হবে। বিএনপির নেতাদের কীর্তিকলাপ যেভাবে এক্সপোজ করেছেন ঠিক সেভাবেই এক্সপোজ করা যাবে।

২৭| ০৯ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ৯:৩৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এখনও বাংলাদেশের জিডিপির তুলনায় মোট বৈশ্বিক ঋণের হার মাত্র ৩৯%।

ভারতের ৯০%
পাকিস্তানের ৮০%
জাপানের ২৫৯%
ইটালির ১৫৫%
সিঙ্গাপুর ১৫২%
যুক্তরাষ্ট্রের ১৩৪%
কানাডা ১১৭%
ফ্রান্স ১১৫%
যুক্তরাজ্য ১০২%

পুরো লিস্ট এখানে পাবেন বিভিন্ন দেশে জিডিপির তুলনায় ঋণের হার

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.