নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
গত ০৮/০৮/২০২৩ তারিখ মঙ্গলবা দুপুর ১টা ২৫ মিনিটে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়েরর (বুয়েট) ক্যাফেটেরিয়ার সামনে সম্মিলিত কণ্ঠে সাংগঠনিক ছাত্র রাজনীতির বিরুদ্ধে শপথগ্রহন করেছে শিক্ষার্থীরা। নিঃসন্দেহে যা একটি ঐতিহাসিক মূহুর্ত। তারা প্রতিজ্ঞা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নৈতিকতার সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ সকল প্রকার বৈষম্যমূলক অপসংস্কৃতি, সন্ত্রাস, সাম্প্রদায়িক অপশক্তি এবং ক্ষমতার অপব্যবহার সমূলে উৎখাত করবে, সম্মিলিতভাবে রুখে দেবে।
লেজুড়বৃত্তি ছাত্র রাজনীতির চরমতম রূপ বারবার আঘাত হেনেছে ক্যাম্পাস গুলোতে যার ফল ভোগ করেছে তথাকথিত রাজনীতিবিদরা। তথাকথিত রাজনীতিবিদরা ছাত্রদের ব্যবহার করেছে চরম নিকৃষ্টভাবে সেই সংগে তথাকথিত কিছু ছাত্র ক্ষমতার বলয়ে থেকে তারাও উপভোগ করেছে নিজেদেরকে। কখনো সেই দুর্বৃত্ত ছাত্রারাই দণ্ডমুন্ডে কর্তা হয়ে যেত। তারা তথাকথিত রাজনীতিবিদদের এমনভাবে সমীহ করতো যেন সেই চাটুকারিতা আর দালালির কোনো সীমারেখা নেই। তাদের এই সমীহের সামান্য ছিটেফোটা যদি দেশ ও জাতির প্রতি থাকতো তাহলে এইদেশ উন্নতির সোপানে আরো কয়েক ধাপ এগিয়ে থাকতো।
এখন সময় হয়েছে লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতিকে ছুঁড়ে ফেলে বাধা বিপত্তি ডিঙিয়ে শিক্ষার্থীদের একতাবদ্ধ হয়ে সুস্থ সুন্দর একটি পড়াশোনার পরিবেশ নিশ্চিত করা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহ দেশের সকল বিশ্বাবিদ্যায়ের ছাত্রদের উচিত হবে বুয়েটের মতো ছাত্র রাজনীতিকে না বলার। সময় এখন ছাত্রদের।
০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: জ্বি গোয়েবলস।
২| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:০২
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
স্কুলে পিটিতে যেভাবে শপথ পাঠ হতো, তেমন কিছু নাকি?
০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:১৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ওরা সম্মিলিতভাবে করেছে।
৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: প্রতিটা দলেই কিছু জল্লাদ থাকতে হয়। ছাত্ররা জল্লাদের ভূমিকা পালন করে। রাজনৈতিক দল গুলোর জল্লাদ প্রয়োজন আছে।
০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:৫২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ঠিকই বলেছে লেজুড়বৃত্তি মানে জল্লাদের ভুমিকা।
৪| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:২৮
অক্পটে বলেছেন: ছাত্র রাজনীতি মুক্ত বাংলাদেশ চাই। সহমত আপনার সাথে। বর্তমানে ছাত্র রাজনীতি করা আর ডাকাত হওয়া এক কথা। আমাদের সন্তানদের বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠিয়ে আমরা মহা দুশ্চিন্তায় থাকি ওসব অসভ্যদের কারণে।
০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:৫৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বর্তমানে ছাত্র রাজনীতি করা আর ডাকাত হওয়া এক কথা। তথাকথিত রাজনীতিকরা ছাত্রদেরকে ডাকাত বানাচ্ছে।
৫| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:২৮
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ছাত্র রাজনীতি তথা আজকের ছাত্ররাই আগামীকালের রাজনীতিবিদ তথা দেশ সেবক।
যে ছাত্র বিদ্যালয়ে-কলেজে-বিশ্ববিদ্যালয়ে বাকীদের সেবা করে যতটা নাম কামাতে পারবে ও সহপাঠিদের উপর প্রভাব বিস্তার করতে পারবে , রাজনীতির ময়দানে সেই সবচেয়ে বড় নেতা হয়ে নাম-ধাম-টাহা কামাইতে পারবে। যা লেখা-পড়া শেষ করে স্বাভাবিকভাবে কোন ভাবেই করা সম্ভব না।
কাজেই , ছাত্র রাজনীতি কখনো বন্ধ হবেনা কিংবা হওয়া উচিত ও নয় নানা কারনে। তবে , তাদেরকে যদি পদ্ধতিগতভাবে বা নিয়মমাফিক ও নিয়ম-নীতির ভিতরে রেখে পরিচালনা করা যায় এবং যদি তারা লেজুড়বৃত্তি রাজনীতি পরিহার করতে পারে তবে তাদের মাধ্যমে দেশ ও জাতি উপকৃত হতে পারে সঠিক-দক্ষ-শিক্ষিত দেশ নেতার মাধ্যমে।
নতুবা -------------
০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:৩৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: পাশ্চাত্যের উন্নত দেশগুলোতে ছাত্ররাজনীতি নেই তারপরও তো সেখানে জনমুখী দেশবান্ধব জানু নেতা তৈরি হচ্ছে। কি ভাবে হচ্ছে?
৬| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:৩৫
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: লেজুড়বৃত্তি ছাত্ররাজনীতি সমূলে উৎপাটন না করতে পারলে দেশ আরো রসাতলে যাবে।
০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:৩৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সহমত। লেজুড়বৃত্তি ছাত্ররাজনীতি সমূলে উৎপাটন করতে হবে।
৭| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:৫১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বড় দুই পার্টি যদি বজ্জাতদের ঝেটিয়ে বিদায় করে এবং নমিনেশন না দেয় তাহলেই ধীরে ধীরে রাজনীতিতে ভালো মানুষ আসবে। কিন্তু তা সম্ভব নয় ক্ষমতা ধরে রাখতে সবাই বদমাশদের কাছে টানে, যায়গা দেয়, আপন করে নেয়।
০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:১১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনার সংগে সহমত। ভালো মানুষ রাজনীতিতে শয়তানদের কাছে টিকতে পারেনা।
৮| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:৫৯
রবিন.হুড বলেছেন: একটি দেশকে সঠিকভাবে চালাতে হলে সুস্থ রাজনৈতিক চর্চার দরকার আছে। ভালো লোক রাজনীতিতে না এলে রাজনৈতিক পরিবেশ ভালো হবে কিভাবে? যারা নিজেদের ভালো লোক দাবি করে রাজনীতির মাঠ ছেড়ে দিয়ে ঘরের কোনে বসে থাকে তাদের ছেড়ে দেয়া জায়গাগুলো মন্দ লোকে গ্রহণ করে। দেশ আমাদের , দেশ গড়া ও পরিচালনার দায়িত্বও আমোদের। আমাদের তরুন সমাজের মধ্যে যদি রাজনৈতিক চর্চা না থাকে তবে ভবিষ্যতে দেশের নেতৃত্ব কে দিবে?
০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:১৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ভালোমানুষ নিজেকে গুটিয়ে নেয়াতে এরা আরো সুযোগ পেয়েছে। পাশ্চাত্যের উন্নত দেশগুলোতে ছাত্ররাজনীতি নেই তারপরও তো সেখানে জনমুখী দেশবান্ধব ঝানু নেতা তৈরি হচ্ছে। কি ভাবে হচ্ছে?
৯| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:০৭
তানভির জুমার বলেছেন: শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে রাজনীতি দূর করতে পারলে দেশ আরো এগিয়ে যাবে। এখন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হল দলীয় ক্যাডার তৈরীর কারখানা।
০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:১৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: শতভাগ সত্যকথা। শিক্ষকরাও এখন দলীয় ক্যাডারে পরিনত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে না হয় কোন পড়শুনা না হয় কোন গবেষনা; দলবাজি ছাড়া আর কিছু নেই।
১০| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:০৯
অরণি বলেছেন: স্বাধীনতার পূর্বে ছাত্ররাজনীতি ভালো কাজে দিয়েছে কিন্তু স্বাধীনতার পর ছাত্ররাজনীতির কোন ভালো দিক নেই আছে শুধুই লেজুড়বৃত্তি আর গুন্ডামির ইতিহাস।
০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:১৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বর্তমানে অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে একেবারেই ছাত্ররাজনীতি উঠে দেওয়া দরকার কিন্তু বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাধবে কে?
১১| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:০০
আমি নই বলেছেন: লেজুড়বৃত্তি হোক আর যাইহোক ছাত্ররাজনীতিরই কোনো দরকারই নাই। ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করতে পারলে আমাদের দেশ থেকেও সুন্দর পিচাই, সত্য নাদাল, শান্তনু নারায়নদের মত বের হয় আসবে যদি তাও না হয় অন্তত ক্রাইম ৫০% কমে যাবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা সর্বোচ্চ চিন্তা করবে তাদের শিক্ষা বিষয়ক বিষয়গুলো নিয়ে সেখানে ছাত্ররাজনীতি তাদের সেখায় কিভাবে হাতুরি পেটা, হেলমেট পেটা করতে হয়।
১৩ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:১৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করলে ক্রাইম কমে যাবে ৫০% এবং পেশীশক্তিওয়ালা নেতারাও সাবধান হয়ে যাবে।
১২| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:১৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: সৈয়দ মশিউর রহমান,
প্রায় সব বুদ্ধিজীবিরাই বলেন, এ প্রজন্ম রাজনীতি বিমুখ। হবেনা কেন ?
ছাত্র রাজনীতির সাথে জড়িতদের অপকর্ম, গুন্ডাবৃত্তি আর সকল অনাচার দেখে দেখে এই প্রজন্ম রাজনীতি থেকে মুখ ঘুরিয়ে তো নেবেই।
যারা যারা অহড়হ নতুন প্রজন্মকে রাজনীতি করে দেশকে পাল্টে দেবার কথা বলেন তারা কখনই "ছাত্র রাজনীতি" র এই আছর থেকে ছাত্র সমাজকে মুক্ত করতে বিরাজিত লেজুরবৃত্তির "ছাত্র রাজনীতি" বন্ধের কথা বলেন না।
তাই দেশ গড়ার কাজে বৃহত্তর ছাত্রসমাজকে "সুস্থ্য-রাজনীতি"মুখি করতে হলে সবার আগে লেজুড়বৃত্তিক ছাত্র রাজনীতিকে ছুঁড়ে ফেলতে হবেই। ।
১৩ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:২৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: গণতন্ত্রের নামে ক্ষমতায়ণের অন্যপিঠ যে দূর্বিত্তায়ন তা বন্ধ করতে হলে লেজুড়বৃত্তিক ছাত্র রাজনীতিকে ছুঁড়ে ফেলতে হবেই।
আপনার চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: শেখ মুজিবের উচিৎ ছিলো ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করা।
১৩ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:২৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ছাত্ররাজনীতির নামে গুন্ডায়ন বন্ধ করা এখন সময়ের দাবী।
১৪| ১০ ই আগস্ট, ২০২৩ ভোর ৬:৩২
রানার ব্লগ বলেছেন: ছাত্র রাজনীতি বিষয় টা একটা ভুল কন্সেপ্ট। আর ভ্যল কোন কিছু বেশি দিন চলতে পারে না।
১৩ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:২৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: যেহেতু ভুল কনসেপ্ট যেহেতু ইহা বন্ধ করায় শ্রেয়।
১৫| ১১ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:৪৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: যে কোন মূল্যে ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করতে হবে দেশের মানুষের এবং রাজনীতির স্বার্থে।
১৩ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:২৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: লেজুড়বৃত্তিক ছাত্র রাজনীতিকে ছুঁড়ে ফেলতে না পারলে সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে দূনীতি জেঁকে বসবে।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৬| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:২৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: এ বিষয়ে ওদের কর্মসূচীর আর কোন আপডেট আছে কি?
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:৫২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: - শিবির।