নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাস্তবতা নিয়ে কথা বলতে চাই।

সৈয়দ মশিউর রহমান

লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।

সৈয়দ মশিউর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

উগ্র গেরুয়াবাদ ও সাম্প্রদায়িকতা যাদের বড় রাজনৈতিক অস্ত্র

২২ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:৩৪

ভারত এতোদিন বাংলাদেশের আভ্যান্তরীন বিষয়ে নিরপেক্ষতার কথা বললেও হঠাৎ করেই ভোল পাল্টে সাপেক্ষ হয়ে উঠলো কেন? শেখ হাসিনার সরকার না থাকলে বাংলাদেশ অস্থিতিশীল হয়ে উঠবে। উগ্রবাদ ও সাম্প্রদায়িকতার আতুর ঘর হবে। এতে দক্ষিণ এশিয়ায় আঞ্চলিক সহিংসতা ও অস্থিরতা বৃদ্ধির পাবে যা তাদের কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে!!

এদিকে আবার ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাই কমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেছেন, ‘উগ্রবাদ ও সহিংসতার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সঙ্গে একযোগে কাজ করবে ভারত।’ আশ্চর্যের বিষয় হলো ভারতে এখন নিজেই উগ্রবাদী ও সহিংস সাম্প্রদায়িক দল দ্বারা শাসিত হচ্ছে। যেখানে প্রতিনিয়ত সংখ্যালঘুরা নিপীড়িত ও নির্যাতিত হচ্ছে বিশেষ করে সংখ্যালঘু মুসলিমরা বেঘোরে প্রাণ হারাচ্ছে উগ্র সামন্প্রদায়িক গেরুয়া গোষ্ঠীর কাছে। যেখানে প্রতিনিয়ত জনপ্রতিনিধিরা নিয়ম করে মুসলিমদের বিষোদগার করছে। যেখানে সাম্প্রদায়িকতা যাদের বড় রাজনৈতিক অস্ত্র। যেখানে ক্ষমতাশীনরা সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় স্থাপনা ধ্বংস করে মন্দির গড়ে দিচ্ছে তারা কিভাবে বাংলাদেশের উগ্রবাদ ও সহিংসতা নিয়ে কথা বলে!?

আসল কথা হলো উগ্রবাদ বা সাম্প্রদায়িকতা এগুলো কিছুইনা তাদের চাওয়া একটি নির্দিষ্ট সরকার যারা তাদের সকল আবদার পূরণ করবে কোন প্রাপ্তিযোগ ছাড়াই। বাংলাদেশের সকল নদী, বন্দর, সড়ক সেতুতে ট্রানজিটের নামে উন্মুক্ত অধিকার নিচ্ছে তারা কিন্তু বছরের পর বছর নেপাল ভূটানের সাথে বাংলাদেশের স্বাধীন যোগাযোগে বাণিজ্যে পদে পদে বাধা দিয়ে যাচ্ছে!

তারা আবার বাংলাদেশের সংখ্যা লঘুদের নিয়েও চিন্তিত! বাংলাদেশে যেখানে সরকারী কর্মচারীদের ২৫ শতাংশ হচ্ছে ধর্মীয়ভাবে সংখ্যালঘু l সেখানে ভারতে মুসলিমদের অবস্থা সরকারী ক্ষেত্রে ১ শতাংশের মত যা দলিতদের থেকেও কম।

ভারত এখন জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদের কথা প্রচার করে যাচ্ছে। ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগেও তারা এ বিষয়টি সামনে এনেছিল।একইভাবে ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে তারা এই ধুয়া তুলেছিল এমনকি তারা ২০৫৬ সালেও বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে একই অবস্থান থাকবে। উগ্র গেরুয়াবাদ ও সাম্প্রদায়িকতা যাদের বড় রাজনৈতিক অস্ত্র তারাই এখন আমাদেরকে ছবক দিচ্ছে কি আশ্চর্য!

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:৫৩

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: একধম সত্যকথা বলেছেন

২২ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৪০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সত্যকথা সবসময় ভালোলাগেনা।

২| ২২ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:০৮

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: গণতন্ত্র মুক্তি পাক, পরিবারতন্ত্র নিপাত যাক।

২২ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৪১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এটা সময়ে দাবী।

৩| ২২ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৫৫

অরণি বলেছেন: ভারত তার নিজের স্বার্থে সবকিছুই করবে। জামাতও যদি BAL এর মত সবকিছু সুবিধা দেয় তাহলে ভারত বলবে জামাত একটি ধর্মনিরপেক্ষ দল; এটাই সত্য।

২২ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:১৪

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: জামাতও যদি সর্বস্বদিয়ে দেয় তবে ওরা বলবে জামাত ধর্মনিরপেক্ষ রাজনৈতিক দল।

৪| ২২ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:১০

অগ্নিবেশ বলেছেন: আরবের টাকায় পালিত, আর কোরান হাদিসের দ্বারা লালিত ইসলামী জিহাদীদের কারনে সারা পৃথিবীতেই, বিধর্মীরা ভীত, বোমা টোমা, কল্লা যাওয়ার ভয় সবাই করে, তার পর আবার জিহাদীরা বাড়ির বৌ বেটিরেও ছাড়ে না। তাই হিন্দু, খৃষ্টান দের পালে হাওয়া লেগেছে, ধর্মগুরুরা এটাই চাইছিল। জিহাদি জুজু দেখায়ে হিন্দুদের এক করার পয়তারা হচ্ছে, অনেক ক্ষেত্রে
মোদি টোদি সফলও বটে। ভারতে এইবার কিছু গরিব মুসলমান মারা পড়বে, ভিটেমাটি হারাবে, অথচ তারা সাতে পাঁচে নেই। তবে আশার কথা, ভারতের হিন্দুত্ব উগ্রবাদবাদের বিরুদ্ধে ভারতের হিন্দুরাই সোচ্চার, ইংরেজ আমল থেকেই উগ্র হিন্দুধর্মের রিফর্ম হয়েছে হিন্দুদের হাত ধরেই। তাই এ সরকারের পতন ঘটবে অচিরেই।

কিন্তু, ইসলামের মৌলবাদের বিরুদ্ধে তথাকথিত মোডারেট মুসলমানদের কখনই জোরালো প্রতিবাদ করতে দেখা যায় না,
কার বুকের পাটা আছে কোরান হাদিস রিফর্ম করে? তাই মুসলমানদের আর কান্নাকাটি ছাড়া আর কিচ্ছু করার নেই। তারা
এই সভ্যসমাজের বিশ্বাস হারায়েছে। এমনকি ইসলামিক কান্ট্রিগুলাই নিজ ভাই ব্রাদারদের আশ্রয় দেয় না। আমি চাই বিশ্বে
আরো কিছু দেশ পুরোপুরি ইসলামিক কান্ট্রিতে পরিনত হোক, শরীয়া ল বা আল্লহর আইন চালু হোক, তারপর দেখা যাবে এই
মডারেটগন কি কি মারা খায়। এই ব্লগের কিছু মুমিনারা প্রোফাইলে নিজের বেপর্দা পিক দিয়ে আমারে কয় মোদীর চ্যালা,
দেখুম আল্লার আইন আইলে তারা বলগায় ক্যামনে? মডারেট ভাইসব, এখন আপনাদের মাইর খাইয়া উপভোগ করা ছাড়া
কিচ্ছু করার নাই।

২২ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:২১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আহা আপনি চেইতা গেলেন কেন? আমি উগ্রবাদের কথা বলেছি। ভারতেও অত্যন্ত ভালো হিন্দু আছে এবং আছে বলেই অন্যরা টিকতে পারছে। আপনি অযথা এটাওটা টেনে আনছেন কেন?

৫| ২২ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:৪১

অগ্নিবেশ বলেছেন: সরি, আমি চেতি মেতি না, আমার কথা বার্তা মোটেও ভালো নয়, খুবই খারাপ। তয় মোদির জন্য ভারতে অলরেডি একটা দাঙ্গা লেগে গেছে, এইডা বড় আকার নেবে, ভারতের মুখ পুড়বে, তারপর ভারতের হিন্দুরাই মোদিরে লাইত্থাইয়া বিদায় করবে।

২২ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:২২

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এশিয়ার মোড়ল হতো ভারত কিন্তু উগ্রবাদীতা সব নষ্ট করে দিচ্ছে।

৬| ২২ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: ঈশ্বর বলেনঃ আমাকে কোথায় খুঁজছো হে বান্দা, আমি তো রয়েছি তোমার পাশেই।আমি মন্দিরে-মসজিদে-কাবায়-কৈলাসে থাকিনে।...

২২ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:২৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কবি শেখ ফজলল করিম করিম তাইতো লিখেছিলেন ::--



কোথায় স্বর্গ, কোথায় নরক, কে বলে তা বহুদূর?
মানুষেরি মাঝে স্বর্গ নরক, মানুষেতে সুরাসুর!
রিপুর তাড়নে যখনই মোদের বিবেক পায় গো লয়,
আত্মগ্লানির নরক-অনলে তখনি পুড়িতে হয়।
প্রীতি ও প্রেমের পূণ্য বাঁধনে যবে মিলি পরষ্পরে,
স্বর্গ আসিয়া দাঁড়ায় তখন আমাদেরি কুঁড়ে ঘরে।

৭| ২২ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:২৯

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ভারতের অনেক সম্ভাবনা ছিল সুপার পাওয়ার হওয়ার কিন্তু তাদের সংখ্যালঘু নির্যাতন ও দলিত নির্যাতন তাদের সুপার পাওয়ার হওয়ার পথে বাধা হয়ে দাড়াবে।

২৩ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:২২

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নিজেই সাম্প্রদায়িকতার আব্বা।

৮| ২২ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৩৯

অক্পটে বলেছেন: ভাই আমেরিকা একটি কথা বলেছে মাত্র, আর সেটা হল স্বচ্ছ ও সকলের অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন।
এইটা কি কোন কথা? এমন অন্যায় আবদার আমেরিকা করে কি করে?? রাতে ভোট হলে সমস্যা কি? গত ৪৫ বছর তো দিনেই ভোট হয়েছে। দেশ ডিজিটাল হবার পর রাতের ভোট শুরু হয়েছে। ক্ষতি কি বলেন তো। আসলে ভোটেরই বা দরকার কি? এটা বুঝেই আমলীগ ধীরে ধীরে মানুষের ম্যান্টালিটির উপর নজর দিয়েছে। বিএনপিকে বেন করে দিলেই লেঠা চুকে যায়। পরে আর ভোট নিয়ে কেউ গানাবাজনা করবেনা। মজাই মজা। ভোট দেয়া আসলেই একটা ঝামেলা। আসেন এবার আমরা সার্বজনীন ব্যাংকে টাকা জমা রাখি। আমাদের জন্য সরকার এত কিছু করে দিয়েছে, এবার সরকারের জন্য আমাদের কিছু করা দরকার।

২৩ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:২৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সরকারের জন্য কিছু করতে হলে প্রথম দাবি হবে ভোট বন্ধকরা।

৯| ২২ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:২৩

কামাল১৮ বলেছেন: সত্যি কথা তেতো লাগে।

২৩ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:২৪

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: হ্যাঁ সত্যি কথা তেতো লাগে।

১০| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৮:২৯

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: বাংলাদেশ-ভারত-পাকিস্তানের উগ্রবাদীরা নিজেদের দেশে উগ্রবাদ চর্চা করলেও অন্য দেশে ঠিকই অসাম্প্রদায়িকতা চায়।

২৩ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:২৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এই তিন দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান অনেক ভালো।

১১| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:২৭

অর্ক বলেছেন: রাষ্ট্রীয়ভাবে যদি সাম্প্রদায়িকতা বা আপনাদের এইসব তথাকথিত মুসলিম দমন পীড়ন হতো ওখানে, তাহলে মোদির এই সময়কালে বাংলাদেশ পাকিস্তান ভারতীয় মুসলিম উদ্বাস্তুতে ভরে যেতো ইতোমধ্যে। মাথায় খুব সামান্য পরিমাণ গোবর থাকলেও ব্যাপারটা কারও বুঝতে সমস্যা হবার কথা নয়। হিন্দু মুসলিম উত্তেজনা ওখানে নতুন কিছু নয়। বরং এসময়কালে অনেক কমে এসেছে। আগে এ জন্য ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে কারফিউ জারি থাকতো মাসের পর মাস। এখন সে পরিস্থিতি আর নেই ওখানকার কোথাও। বিচ্ছিন্নভাবে এদিক সেদিক বিভিন্ন সমস্যা হয়ে থাকে। কিন্তু ওগুলো আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও প্রশাসনিক দক্ষতায় বিরাট রূপ নিতে পারেনি। এটা মোদি সরকারের বিরাট সাফল্য। আগের কংগ্রেসের সময়কালে কিরকম দাঙ্গা হতো আপনার জানা আছে? সমস্যা নিশ্চয়ই আছে দুই সম্প্রদায়ের মাঝে। দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে। আর ব্যাপারটা এমন নয় যে, শুধু মুসলমানরাই এর শিকার এর বিপরীতটাও ঘটে আসছে সমানভাবে। আপনাদের এসব বলে কোনও লাভ হবে না কিছুই। সাম্প্রদায়িক উত্তেজনাকে ব্যাপক আকার ধারণ করতে না দেয়া মোদি সরকারের অন্যতম বড়ো সাফল্য। বরং পিছিয়ে পড়া মুসলমানদের সমাজের মূখ্য ধারায় আনতে কাজ করে যাচ্ছেন। আগে কংগ্রেসের সময়কালে মুসলিমদের অক্ষম ভোট ব্যাংক হিসেবে দেখা হতো মুসলমানদের।

ধন্যবাদ।

১২| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:৩১

অর্ক বলেছেন: রাষ্ট্রীয়ভাবে যদি সাম্প্রদায়িকতা বা আপনাদের এইসব তথাকথিত মুসলিম দমন পীড়ন হতো সেখানে, তাহলে মোদির এই সময়কালে বাংলাদেশ পাকিস্তান ভারতীয় মুসলিম উদ্বাস্তুতে ভরে যেতো ইতোমধ্যে। মাথায় খুব সামান্য পরিমাণ গোবর থাকলেও ব্যাপারটা কারও বুঝতে সমস্যা হবার কথা নয়। হিন্দু মুসলিম উত্তেজনা ওখানে নতুন কিছু নয়। বরং এসময়কালে অনেক কমে এসেছে। আগে এ জন্য ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে কারফিউ জারি থাকতো মাসের পর মাস। এখন সে পরিস্থিতি আর নেই ওখানে কোথাও। বিচ্ছিন্নভাবে এদিক সেদিক বিভিন্ন সমস্যা হয়ে থাকে। কিন্তু ওগুলো আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও প্রশাসনিক দক্ষতায় বিরাট রূপ নিতে পারেনি। এটা মোদি সরকারের বিরাট এক সাফল্য। আগের কংগ্রেসের সময়কালে কিরকম দাঙ্গা হতো ওখানে আপনার জানা আছে? সমস্যা নিশ্চয়ই আছে দুই সম্প্রদায়ের মাঝে। দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে। আর ব্যাপারটা এমন নয় যে, শুধুমাত্র মুসলমানরাই এর শিকার, এর বিপরীতটাও ঘটে আসছে সমানভাবে। আপনাদের এসব বলে কোনও লাভ হবে না জানি। সাম্প্রদায়িক উত্তেজনাকে ব্যাপক আকার ধারণ করতে না দেয়াই বরং মোদি সরকারের অন্যতম বড়ো একটি সাফল্য। তারা বরং ভারতের পিছিয়ে পড়া মুসলমানদের সমাজের মূখ্য ধারায় আনতে কাজ করে যাচ্ছেন। আগে কংগ্রেসের সময়কালে মুসলিমদের অক্ষম ভোট ব্যাংক হিসেবে দেখা হতো মাত্র। সত্তর বছর ভারত শাসন করলো কংগ্রেস। মুসলমানদের এ হাল কারা করলো?

ধন্যবাদ।
(আগের মন্তব্যে ভুল আছে। ডিলিট প্লিজ।)

১৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৩৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: উগ্রবাদে বিশ্বাসী কেউ কারও চেয়ে কম হিংস্র নয়। সেটা যে ধর্ম বা যে দেশেই ঘটুক না কেন।

২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:৫৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: শতভাগ সত্য কথা।

১৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:২৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: সৈয়দ মশিউর রহমান,




খায়রুল আহসান ঠিকই বলেছেন - উগ্রবাদে বিশ্বাসী কেউ কারও চেয়ে কম হিংস্র নয়। সেটা যে ধর্ম বা যে দেশেই ঘটুক না কেন।

২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:০১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনাকে দেখলে আমার খুবই ভালোলাগে কারণ আপনার মন্তব্যগুলো যুক্তিযুক্ত, সুন্দর ও মাধুর্যপূর্ণ।





জ্বি খায়রুল আহসান ঠিকই বলেছেন - উগ্রবাদে বিশ্বাসী কেউ কারও চেয়ে কম হিংস্র নয়। সেটা যে ধর্ম বা যে দেশেই ঘটুক না কেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.