নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
শান্তিতে নোবেল বিজয়ী 'তাওয়াক্কুল কারমান'-কে হিজাব পরা সর্ম্পকে সাংবাদকিরা প্রশ্ন করছেলিনে। তিনি উত্তর দিলেন সুন্দর পরিস্কার ভাষায়, যা প্রথিবীর সভ্যমানুষকে করেছে মুগ্ধ।
তাঁর উত্তরটা ছিল এরকম:
❝আদিকালে মানুষ প্রায় নগ্ন ছিল এবং মানুষের বুদ্ধির বিকাশের সাথে সাথে সে পোশাক পরতে শুরু করে। আমি আজ যে অবস্থানে আছি এবং আমি যা পরেছি তা মানুষের উচ্চতর চিন্তা ও সভ্যতার প্রতিনিধিত্ব করে যা মানুষ অনেক বছর সাধনা করে অর্জন করেছে। এটি পশ্চাদমুখিতা নয়; বরং পোশাকের অপসারণ করাই পশ্চাদমুখিতা এবং প্রাচীন যুগের অসভ্য আচরণে আবার ফিরে যাওয়া।❞
কপিপেস্ট
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কিন্তু লিখাগুলো ঠিকমত আসছে না
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ঠিক করে দিয়েছি।
৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:১৮
ঢাবিয়ান বলেছেন: তাওয়াক্কুল কারমান মধ্যপ্রাচ্যের বাসিন্দা। ঐতিহাসিকভাবেই বোরখা ঐ এলাকার পোষাক। উনার বক্তব্যের সাথে একমত যে, পোশাক পশ্চাদমুখতিা নয়; বরং পোশাকরে অপসারণ করাই পশ্চাদমুখতিা । কিন্ত পোষাকের সাথে আঞ্চলিক সংস্কৃতির একটি বিষয় আছে। আবহমান কাল থেকেই আমাদের এই অঞ্চলের নারিদের পোশাক হচ্ছে শারী , সালোয়ার কামিজ। ইসলামে পোষাকের শালীনতার কথা বলা আছে। তাই শালীনতা বজায় রেখে পোষাক পরিধানই রুচি ও ধর্মীয় ভাবধারা বজায় রাখার পরিচয়। তবে ইদানিং ইসলামকে শুধু নারীর বেদুইন পোষাক পরিধান এবং কিছু নিয়ম কানুন পালনের মধ্যে আটকে রাখার এক অপচেষ্টা শুরু হয়েছে।
এ বিষয়ে ড আসিফ নজরুলের একটা স্ট্যটাস শেয়ার করছি-----
আমাকে কেউ কেউ জিজ্ঞেস করেন: আমি নামায পড়ি কিনা?
নামায অবশ্যই পড়ি। পাচ ওয়াক্তই পড়ি।
এসব প্রশ্ন আমাকে বিচলিত করেনা। তবে অবাক লাগে এটা ভেবে যে কোনদিন কেউ জানতে চায়নি, আমার উপার্জন হালাল কিনা, সত্য কথা বলি কিনা, মানুষের উপকার করি কিনা, পিতা-মাতার প্রতি দায়িত্ব পালন করি কিনা, চাকরীর জায়গায় দায়িত্বশীল থাকি কিনা?
আমার কাছে মনে হয় নামায-রোজা সহজ এসবের তুলনায়। নামায রোজা করে আমি যদি বেটার মানুষই না হই বরং তা আমার ধর্মের প্রতি অনেক বেশী অপমানজনক ও অবমাননাকর।
আমার চারপাশে কিছু মানুষকে দেখি তাদের ভাবনা ভিন্ন। তাদের ধারণা নামাজ, রোজা করলেই আর যাকাত দিলেই আল্লাহ্ সব অসততা, দায়িত্বহীনতা, মিথ্যোচার ক্ষমা করে দিবেন।
কি ভুল ভাবনা।
ডঃ আসিফ নজরুল
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:০৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: শালীনতা বজায় রেখে পোষাক পরিধান করার মাধ্যমেই ধর্মীয় ভাবধারা ও রুচিবোধ বজায় রাখা যায় এরজন্য নির্দিষ্ট পোষাক পরিধান করা অপরিহার্য নয়। ড আসিফ নজরুলের স্ট্যটাসও ভাববার বিষয়।
৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৩০
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: তাওয়াক্কুল কারমান -এর বক্তব্যের সাথে সহমত পোষণ করি।
ড. আসিফ নজরুল সাহেব জ্ঞাণী মানুষ, তার ভাবনা-কে সম্মান করি। তিনি যেটা বলতে চেয়েছেন সেটাও গুরুত্বপূর্ণ। তবে তিনি প্রথাগত (টিপিক্যাল) মুসলিমদের মতই ভুলে যাচ্ছেন যে, ধর্ম বা ধর্মীয় প্রথাগুলো ব্যক্তিগত বিষয় এগুলো নিয়ে স্বাভাবিকভাবে কারো ইন্টারভিউ নেয়াটা সম্ভব নয় বা উচিতও নয়। তার চেয়েও বড় বিষয় হলো, মহান রাব্বুল আলামিন মানুষের অনেক ছোটখাটো গুনাফ ক্ষমা না করলে কারো পক্ষে জান্নাতে যাওয়াও সম্ভব হবে না। আর তিনি ছোটখাটো অনেক গুনাহ বা আমাদের ভুল ক্ষমা করলেও নামাজের ব্যাপারে অনেক কঠোরতা দেখানো হবে। ভুলে যাওয়া উচিত হবে না যে, আমাদের পৃথিবীতে পাঠানোই হয়েছে মূলত রাব্বুল আলামিনের ঈবাদত করার জন্য। উপার্জন হালাল কি না, সত্য বলা হয় কি না এগুলো অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ তবে, নামাজের সমমানের নয়। ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের একটি হলো নামাজ, সেখানেই যদি সমস্যা থাকে বাকিগুলো ঠিক থাকলেও সমস্যা থেকেই যাবে বলে আমার মনে হয়। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ভালো জানেন। ধন্যবাদ।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:০৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ড আসিফ নজরুলের স্ট্যটাসও ভাববার বিষয়। হালাল উপার্জন, সত্য কথা বলি কিনা, মানুষের উপকার করা, পিতা-মাতার প্রতি দায়িত্ব পালন করা এবং চাকরীর জায়গায় দায়িত্বশীল থাকা -এগুলো অবশ্যই ভাববার বিষয়। এগুলো কোনভাবে উপেক্ষা করা যাবেনা।
৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:১৯
কামাল১৮ বলেছেন: হিজাব ধর্মীয় পোশাক।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:০৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ধর্মীয় পোশাক যদি শালীন হয় তাহলে তো অসুবিধা হওয়ার কথা না?
৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:০০
রাজীব নুর বলেছেন: কয়েক লাইন লেখা তো নিজেই লিখে ফেলুন। ফন্ট এলোমেলো হয়ে গেছে।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:০৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: টাইপ করেই ফেললাম।
৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৩১
RickySan বলেছেন: Fun Games
[URL=https://fun-games.io]fun games[/URL]
[url=https://fun-games.io]Fun Games[/url]
[link=https://fun-games.io]fun games[/link]
[link name=fun games]https://fun-games.io[/link]
((https://fun-games.io))
((https://fun-games.io fun games))
[https://fun-games.io fun games]
[[https://fun-games.io fun games]]
[L=fun games]https://fun-games.io[/L]
"fun games":https://fun-games.io
[Fun games](https://fun-games.io)
৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৪২
Wewe বলেছেন: Love the clarity in your writing. Makes everything easier! https://casinoschileonline.com/
৯| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৫
ফহেত ঠগযডপ বলেছেন: Thank you for providing such insightful and well-researched content. https://513.osttopstfreeware.com
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:২৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পোষ্টের সাথে সহমত।