নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
স্বাধীনচেতা বাঙ্গালীকে কখনই দমিয়ে রাখা যায়নি। যেমন পাকিস্তানিরা দমিয়ে রাখতে পারেনি; লক্ষ শহিদের বিনিময়ে বীর বাঙ্গালী হানাদার পাকিস্তানীদরে কাছ থেকে স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছিল ঠিক তেমনই নব্য আওয়ামী রাজাকারদের কাছ থেকেও বীর বাঙ্গালী নতুন স্বাধীনতা ফিরিয়ে এনেছে। ৫২, ৭১ যেমন স্মরণীয় ঠিক তেমনি ইতিহাসে ঠাঁই করে নিল ২০২৪ যা জাতির ইতিহাসে খোঁদাই করা থাকবে স্বর্ণাক্ষরে।
০৬ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:৩৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: জুলুমকারী দাম্ভিকদের পতন এভাবেই হয়।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৩৬
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: গরীবের কথা বাসি হইলেও ফলে। অনেক বার বলেছি এই ব্লগে, স্বাভাবিক ভাবে শেখ হাসিনাকে তাঁর জীবদ্দশায় রাজনৈতিকভাবে হারানো সম্ভব নয়। হয় ঐ পাড়ার সাহায্য লাগবে। কিন্তু ঐ পাড়াতে সবসময় তেনার লোক থাকাতে সেই সম্ভাবনাও ছিল না। আবার অন্য উপায় ছিল যে কোন আন্দোলনে রাজপথ না ছাড়া, যেটা বিএনপি কখনোই করতে পারেনি, সবসময় জামায়াত, হেফাজতের মাধ্যমে ক্ষমতায় যেতে চেয়েছিল, কর্মসূচী দিয়ে নিজেরা অফিসে বসে থাকত। অপ্রিয় হলেও সত্যি, প্রাণ না দিলে কারো টনক নড়ে না। এবারে নজীরবিহীনভাবে প্রাণের বিনিময়ে শেখ হাসিনার মত গণতান্ত্রিক ডিক্টেটরকেও সব জায়গায় নিজের লোক থাকার পরও ক্ষমতা ছাড়তে হল...