নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
বঙ্গবন্ধু ও জিয়া দুই জনই তাদের নিজ নিজ অবস্থানে চির ভাস্বর। তাদের অবদানকে অস্বীকার করার কোন উপায় নেই। বিশেষ করে বঙ্গবন্ধুর বিষয়ে সকল রাজনীতিবিদ একমত পোষন করেন যে তিনিই বাংলাদেশের স্বাধীনতার অগ্রসেনানি। জিয়ারও অবদান আছে বিশেষ করে মুক্তিযুদ্ধে যা সকল রাজনীতিকরা স্বীকার করেনা বিশেষ করে আওয়ামীলীগ; তাদের তথাকথিক কতিপয় হাইব্রিড রাজনীতিক জিয়াকে পাকিস্তানিতে এজেন্ট বলে তাকে ছোট করা চেষ্টা করে এবং নিজেদের দিউলিয়াত্বের পরিচয় দেয়।
এই হাইব্রিড আওয়ামী রাজনীতিকরা বঙ্গবন্ধুকে উচুতে তুলতে গিয়ে পক্ষান্তরে অনেক নিচুতে নামিয়েছে। আমরা যদি হিন্দু হতাম তাহলে হয়তো আওয়ামীরা বঙ্গবন্ধুকে ভগবান বানিয়েই ছাড়তো। দুঃখের বিষয় বাংলাদেশ মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ হওয়ায় ওরা বঙ্গবন্ধুকে ভগবান আখ্যায়িত করতে পারেনি। নিশ্চিতভাবে বঙ্গবন্ধু আমাদের দেশের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় নেতা কিন্তু তিনি তো বিশ্বের মধ্যে বড় নেতা নন।
বৈশিকভাবে ভাবেই বঙ্গবন্ধু ম্যান্ডেলা, চে গুয়েভারা, ক্যাস্ট্রোর চেয়ে বড় নেতা নন কিন্তু হাইব্রিড আওয়ামীরা বঙ্গবন্ধুকে তাদের চেয়েও বড় নেতা বানিয়েছে যেটা হাস্যকর বটে। কেউ যদি বঙ্গবন্ধুকে কটুক্তি করে তাহলেই কি বঙ্গবন্ধু ছোট গেল? বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কেউ কটুক্তি করলে তার জেল জরিমানার ব্যবস্থা করে আইন প্রণয়ন যা অবশ্যই বঙ্গবন্ধুকে ছোট করেছে বৈ বড় করেনি।
এমনকি প্রতিটি ক্ষেত্রেই বঙ্গবন্ধুর নাম জড়ানো যেমন বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট, বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু কলেজ, বঙ্গবন্ধু স্কুল, বঙ্গবন্ধু যুদ্ধ জাহাজ, বঙ্গবন্ধু ব্রিজ, বঙ্গবন্ধু কালভার্ট, বঙ্গবন্ধু টানেল, বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম, বঙ্গবন্ধু ফুটবল টুর্ণামেন্ট ইত্যাদি ইত্যাদি । বঙ্গবন্ধুর নামে স্কুল ও কলেজ আছে ২/৩ শত যা সংগত কারণেই মানুষের মনে ক্ষোভের জন্ম দেয়। হাজার হাজার প্রতিষ্টান বঙ্গবন্ধু নামে না করে বঙ্গবন্ধুকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য ২/৪ টি প্রতিষ্ঠানই যথেষ্ট ছিল। বঙ্গবন্ধু শত বার্ষিকী পালনে যে রকম বাড়াবাড়ি করেছে তাতে মানুষের মনে শুধু ঘৃণাই জন্মেছে ভালোবাসা পরিবর্তে। সবচেয়ে বেশি বাড়াবাড়ি করে প্রতিটি সরকারী বেসরকারী অফিস আদালতে বঙ্গবন্ধু কর্ণার তৈরি ও সেখানে বঙ্গবন্ধু মুর্তি স্থাপন করে এবং কিছুদিন পরপর সেখানে অনুষ্ঠান করে সেগুলোর ভিডিও পাঠাতে হতো মন্ত্রনালয়ে।
ঠিক এমন ভাবেই মুক্তিযোদ্ধাদেরও অপমানিত এবং ছোট করেছে আওয়ামীলীগ। মুক্তিযোদ্ধাদের দায়িত্ব নিক সরকার সেবিষয়ে কারো আপত্তি ছিলনা শুধুমাত্র রাজনীতি করার জন্য মুক্তিযোদ্ধাদের ছেলেমেয়েকে ৬০% চাকুরী এবং মুক্তিযোদ্ধার অবর্তমানে তার ভাতা/সম্মানী তাদের ছেলে মেয়ে পাবে, স্ত্রী পাবে, নাতি পাবে, পুতি পাবে এই ভাবে বংশপরমপরা পেতেই থাকবে। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা তৈরীতেও তারা ছিল অগ্রগামী।
বিষয়টি এমন পর্যায়ে গিয়েছে যেন বঙ্গবন্ধু তুচ্ছতাচ্ছিল্যের পাত্র। তাই বঙ্গবন্ধুকে ওপরে উঠানো সমস্ত দায়িত্ব নিয়েছে আওয়ামীলীগ।
২০ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:২৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ঊণকৌটী আপনি ঠিকই বলেছেন, গণতন্ত্রহীনতায় আজকেই এই অবস্থা বাংলাদেশে। যেখানে গণতন্ত্র নেই সেখানেই সেনা কতৃক ক্ষমতা দখল, হানাহানী, কাটাকাটি উপশাসন ইত্যাদি জেকে বসে।
২| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:২৯
রুদ্র পাঠক বলেছেন: প্রচারেই প্রসার। কিন্তু তা বঙ্গবন্ধুর জন্য প্রযোজ্য নয়। এই অতি মাত্রায় প্রচারনাই মানুষকে বিরক্ত করেছে। জোর পূর্বক মানুষের মনে ঢুকাতে চেয়েছে। যার ফলে বমি হয়েছে।
২০ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:২৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তারা প্রচারেই প্রসার নীতিতে ছিল যেটা ফ্লপ করেছে।
৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৩
ঊণকৌটী বলেছেন: আমার কাছে ভারতের স্বাধীনতার জনকের প্রথম নাম আসা উচিত নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসুর উনার দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে হাজারো হিন্দু মুসলিম কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ইংরেজ দের বিরুদ্ধে লড়াই করে প্রাণ দিয়েছেন উনার জন্যই hindustan স্বাধীনতা লাভ করে ছিলো
২০ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:২৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসুর দলমত নির্বিশেষে সবাইকে আপন করতে পেরেছিলেন। ওনাদের মত নেই এখন বড্ড প্রয়োজন।
৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:১৮
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি বিশাল রাজনৈতিক বিশ্লেষক; সামরিক ক্যু করে জেনারেল জিয়া আমাদের বড় ২ নেতা শেখ ও তাজুদ্দিনকে হত্যা করে জিয়া তাঁদের মতো ১ জন হয়ে গেছে?
জাতির ইতিহাসকে আপনি গার্বেজে পরিণত করছেন! কোমলমতিরা দেশে ৪র্থ বারের মতো সেনাবাহিনীকে ক্ষমতায় আনলো, তাই আপনার গার্বেজও শেষে পড়তে হচ্ছে!
২০ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৩৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি কেমন আছেন? এই বয়সে রাগান্বিত হবেননা। রাগান্বিত হওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
জিয়া বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে কে বলেছে? শুধু আপনিই বলেন সেই সংগে কিছু আওয়ামীলীগার। হাসিনা এতো বছর ক্ষমতায় থাকলো কিন্তু জিয়ার বিচার হলোনা কেন? নিশ্চয় আপনার চেয়ে হাসিনার ক্ষোভ বেশি আছে তাহলে বিচার হলোনা কেন? এতো বিচার করতে পারলো, রাজাকারদের বিচার করতে পারলো কিন্তু তার পরে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার করলো কিন্তু সেখানে জিয়ার নাম থাকলো না কেন? আশা করি উত্তর দিবেন।
৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৫
এস.এম.সাগর বলেছেন: সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি বিশাল রাজনৈতিক বিশ্লেষক; সামরিক ক্যু করে জেনারেল জিয়া আমাদের বড় ২ নেতা শেখ ও তাজুদ্দিনকে হত্যা করে জিয়া তাঁদের মতো ১ জন হয়ে গেছে?
সাথে আপনি ছিলেন? মিথ্যা গল্প আর কত বলবেন? আওয়মী গুজবলীগ।
২০ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: গাজী সাহেব তার মতের বিরুদ্ধে গেলেই রেগে যান। বয়স হয়েছে তো তাই
৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫০
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: বঙ্গবন্ধু-কে কেউ তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করেন বলে আমার জানা নেই। আমরা, স্বাধীনতা পরবর্তী প্রজন্ম তাকে না দেখেও শোনা কথার উপর ভর করে তাকে সম্মান করি। কিন্তু তার ব্যাপারে বিগত দেড় দ'শক ধরে এত বেশী প্যান-প্যানানী শুনতে হয়েছে যে বিরক্ত হয়ে গেছি। টাকায় তার ছবি, রাস্তা-ঘাটে তার মূর্তি, বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ তার নামে, সরকারি সব কাগজে তার ছবি এমনকি বিমানেও.. মানে সবকিছুরই একটা সীমা থাকা দরকার। তার মেয়ে পুরো বিষয়টিকে তেতো পর্যায়ে নিয়ে গেছে।
২০ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৩৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এতো তেতো হয়েছে যে, বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযোদ্ধাদের নাম শুনলেই মানুষ ভয়ে মুখে কিছু না বললেও মনে মনে ভিষন রাগান্বিত হয়।
৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:২৯
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: উনার নাম আর মুখে আনতে নেই, বিপদে পড়বেন।
আমি যতটুকু বুঝি দল-মত নির্বিশেষে বঙ্গবন্ধুকে প্রায় সবাই সম্মানের চোখে দেখতো, কিন্তু আওয়ামীলীগই বঙ্গবন্ধুর মান সম্মান সব ডুবিয়েছে।
২০ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৩৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমিও সেই কথাই বলতে চেয়েছি কিন্তু সোনাগাজী রেগে বলছেন এগুলো গার্বেজ লেখা।
৮| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৫৯
কামাল১৮ বলেছেন: জিয়ার অবদানকে ভুলা যাবে না।তিনি গো আজমকে দেশে এনে জামাতকে রাজনীতি করার সুযোগ করে দিয়েছেন।
২০ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: জিয়া গণতন্ত্র ফিরে এনেছিলেন সেটা যেভাবেই হোক।
৯| ২০ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:১৬
এম ডি মুসা বলেছেন: শেখ হাসিনার কাজে এবং তার মন্ত্রিসভার স্বাস্থ্যমন্ত্রী ছাড়া সকলে আমার অপছন্দের। বঙ্গবন্ধুর মত লোকের ইতিহাস বিকৃতি এবং তাকে জোতার মালটি দেওয়া খুবই দুঃখজনক। একদল গুজব ছড়িয়ে দিয়েছে যে বঙ্গবন্ধু এই দেশকে রাজতন্ত্র কায়েম করতে চেয়েছিলেন। বড় হয়েছি তখন বাকশাল এর বক্তব্য শোনার পর বুঝতে পারছি। বাঙালি মিথ্যা কথার পটূ! ও বটে। বঙ্গবন্ধু জমি নিয়ে সরকারের উদ্যোগে চাষ করে খাদ্য সমস্যা দূর করতে চেয়েছিলেন। এটি নিয়ে গুঞ্জন গুজব ছড়িয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি করে। মানুষ এখন ইউটিউব ভিডিও দেখে আসল ঘটনা বুঝতে পারে... ১৯৭৫ সালের ১১ জানুয়ারি ভাষণ শোনার পর বঙ্গবন্ধু শাসন আমলে কেউ প্রশ্ন তোলার দেখি না... তিনি এই দেশের অন্যায় অবিচার উপর কঠোর আইন তৈরি করতে চেয়েছিলেন, এবং তাদের শায়েস্তা করতে চেয়েছিলেন। এটি কি খারাপ এটা তো ভালো দিক। জানিনা মানুষ কী বলে... নিজের কানে শোনা ছাড়া বিশ্বাস করি না
২০ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৪২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তার অনেক ভুলও ছিল তার দলের লোকেরা লুটেপুটে খাচ্ছিল সাধারণ লোকেরা না খেয়ে গণহারে প্রাণে মরেছিল যেটা ইতিহাসে মনন্তর নামে পরিচিত।
১০| ২০ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:৪৯
রাসেল ০০৭ বলেছেন: কামাল১৮ বলেছেন: জিয়ার অবদানকে ভুলা যাবে না।তিনি গো আজমকে দেশে এনে জামাতকে রাজনীতি করার সুযোগ করে দিয়েছেন।
তিনি আরও একটি দলকে বিশ্বাস করেছলেন যারা অচিরেই স্বৈরাচারী হয়ে উঠেছিলো ।
২০ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৪৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: জিয়া গণতন্ত্র ফিরে এনেছিলেন সেটা যেভাবেই হোক।
১১| ২০ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:২৭
ধুলো মেঘ বলেছেন: বঙ্গবন্ধু তুচ্ছ তাচ্ছিল্যের নয় - ঘৃণার পাত্র। একজন কাপুরুষ যে কিনা জনগণকে আন্দোলনে উস্কে দিয়ে আবার সয়ামরিক সরকারের সাথে ক্ষমতার ভাগাভাগি নিয়ে আলোচনায় বসে। এক সুযোগ সন্ধানী যে কিনা ২৫শে মার্চ জনগণকে বাঘের মুখে রেখে রাতের অন্ধকারে পালিয়ে যায়। এক অকর্মণ্য যে কিনা দেশ পরিচালনায় সীমাহীন ব্যর্থতার পরিচয় দেয়।
২০ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তার অনেক ভুলও ছিল তার দলের লোকেরা লুটেপুটে খাচ্ছিল সাধারণ লোকেরা না খেয়ে গণহারে প্রাণে মরেছিল যেটা ইতিহাসে মনন্তর নামে পরিচিত।
১২| ২০ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৫
ধুলো মেঘ বলেছেন: তার ভুল একটা নয় - হাজারে হাজারে। এগুলোকে ভুল বললে তাকে সম্মান দেয়া হয়। এগুলো ছিল অন্যায়। এই বর্বর লোকটার অন্যায়ের বিচার হবে যদি এক প্রত্যেকটা ভক্তকে ন্যাংটো করে ৩২ নম্বর বাড়ির সামনে কান ধরে উঠবস করানো যায়।
২০ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৩| ২০ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪
সিরাজ১৭৫৭ বলেছেন: এরা কি সিরিয়াল কিলার জিয়ার ইতিহাস জানেনা না জেনেও না জানার ভ্যান করতেসে।
বাকি সব খুন বাদ দিয়ে শুধু যদি কর্নেল তাহের খুনের কথা চিন্তা করি, এতো জঘন্য লোক তো মীর-জাফরও ছিলনা।
২০ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কাকে কে হত্যা করেছে তার প্রেক্ষাপট জানতে হবে যদিও কোন হত্যাই গ্রহনযোগ্য নয়।
১৪| ২০ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:২৭
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন:
জ্বী না, বঙ্গবন্ধু তুচ্ছতাচ্ছিল্যের পাত্র না।
তাঁকে তুচ্ছতাচ্ছিল্যের পাত্র বানিয়েছে তাঁর আদরের কন্যা হাসিনা আর আমাদের সামুর সোনাগাজী কাগুর মত কিছু জন্তু যারা দেখতে হবহু মানুষের মত। সারা বাংলাদেশে কয়েক হাজার মুজিব মুর্তি বানানো হয়েছিলো, ওগুলোর চেহারা দেখেছেন? বেশীরভাগই কু্ৎসিত (Ugly) যেগুলোর চেহারার সাথে সত্যিকারের বঙ্গবন্ধুর চেহারার কোনো মিলই নেই। কেন এতগুলো মুর্তি বানানো হল? কারন টেন্ডারবাজি, অন্য দশটা টেন্ডারবাজির মত এখানেও টেন্ডারবাজি করে এক খবিস ভাস্করকে দিয়ে এতগুলো মুর্তি বানিয়ে সারা দেশে খাড়া করায়ে দিছে। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বানিজ্য। এখানে মান সম্মানের কোনো বালাই ছিলো না।
তার উপর হাসিনা গং দেশের মানুষকে অত্যাচার করতে করতে এতই অতিষ্ট করেছে যে জনগন আওয়ামীলীগ, বঙ্গবন্ধু, চেতনা ইত্যাদি শব্দ শুনলে মনে করে এগুলো Rabis, এইডস্ বা জলাতংক জীবাণু। এতই ঘৃণা করতে লাগলো যে মুর্তি ভাঙ্গা তো হলই, মুর্তির উপর মুততে লাগলো।
কেন এমন হল? এ কথা কি নতুন করে আবার বলতে হবে?
কেন হাসিনা কুত্তার মত পালালো? বিশাল বাহিনীকে নেতৃত্বশূণ্য রেখে? কেন? সেটাও কি আবার বলতে হবে।
এখন নীতি কথা কে শুনবে? সবাই মুজিবের মুর্তির গালের উপর মুতায় ব্যাস্ত।
So please let them enjoy their time.
থ্যাংক ইউ।
২০ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আওয়ামীলীগ সীমা অতিক্রম করেছিল অনেক আগেই।
১৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:০২
রাসেল বলেছেন: আশাকরি আগামীতে নতুন কোনো চেতনা নিয়ে আবির্ভাব হবে এবং জনগণকে বিকৃত ভালোবাসা দিবে ।
হতে পারে এটা সাজানো নাটক, ৬০-৭০ লক্ষ টাকা খোয়া যাওয়া মিথ্যা। তবে টিভি পর্দায় দেখানো মানিক সাহেবকে যে চড় লাথি দেয়া হয়েছে, তাতো মিথ্যা নয়। এমনও হতে পারে মানিক সাহেব চিন্তা করেছেন, কিছু পেতে হলে কিছু হারাতে হয়, এই অর্থ কি উনি ভোগ করতে পারবেন? এমন দৃষ্টান্ত অনেক । আমরা দেখেও শিখি না ।
১৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:১৫
এম ডি মুসা বলেছেন: বঙ্গবন্ধুর ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সালের সময়, আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় ছিল, তখন তিনি দেশের ব্যাংকিং খাতে ঋণ আর খয়রাত করে বাংলাদেশ চালিয়েছে। কিন্তু আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় লোকজন লুটপাট করে। তাতে বঙ্গবন্ধু ক্ষেপে গিয়ে বাকশাল প্রতিষ্ঠা করতে গেলে। তাকে হত্যা করে। বাকশাল প্রতিষ্ঠা আমি যতটুকু শুনেছি। বঙ্গবন্ধু বাকশাল ভিতরে রাজনীতি থাকবে এমন ইঙ্গিত ছিল। এক নায়ক তন্ত্র কথা পাইনি। কৃষকের জন্য কৃষক কমিনিউটি তৈরি হলে, আমি ও আজ বেকার থাকতাম না। আওয়ামী সরকার ক্ষমতায় ছিল অনেক পরীক্ষা দিয়ে টিকতে পারিনি, সব দুর্নীতি করে চাকরি দিতো। এই সমস্যা আমাদের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে গেছে, ছাত্রদের অল্প কষ্ট এই পথে নামে নাই। কতদিন বেকার হয়ে চলতে পারে?? এখন নতুন সরকার আসলে কি হয়? দলীয় প্রভাব বিস্তার করে আগের মত করে তাহলে এই দেশের প্রতি আস্থা থাকবে না.... ছাত্র সমাজ ইউরোপে আমিরিকা আর অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার চিন্তা করবে
১৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:১৯
এম ডি মুসা বলেছেন: ক্ষণিকের এই পৃথিবীর বুকে রাজনীতিবিদ না হয়ে, আমি যদি মানুষের সেবা করতে পারি। এমন আর্থিক সাহায্য করে। মানুষের মাঝে বাঁচতে চাই । গ্রুপিং থেকে দূরে থাকার চেষ্টা।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:২৬
ঊণকৌটী বলেছেন: বঙ্গবন্ধু ও জিয়া দুই জনই তাদের নিজ নিজ অবস্থানে চির ভাস্বর মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের জনক ছিলেন, ঠিক তেমনই গান্ধীজী ভারতের জনক উনিও খুন হয়েছিলেন,কিন্তু সবাই উনাকে পছন্দ করেনা যেমন আমিও উনার নীতি কে পছন্দ করিনা প্রশ্ন তাহলে আজও গান্ধীজী কেন ভারতের জনক, উত্তর হচ্ছে গনতন্ত্র, কোন রাজনৈতিক দল উনাকে নিয়া টানাটানি করেনি তাই উনি আজকেও জাতির জনকের স্থানে বসে আছেন