নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাস্তবতা নিয়ে কথা বলতে চাই।

সৈয়দ মশিউর রহমান

লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।

সৈয়দ মশিউর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

বজলুল হুদাকে জবাই করে হাসিনা : কর্নেল (অব.) এম এ হক

৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৫৯

মেজর বজলুল হুদাকে শেখ হাসিনা জবাই করেছিলেন।

(ছবি ডিলিট করা হলো)

শেখ মুজিবকে হত্যার অপরাধে ২৮শে জানুয়ারী ২০১০ এ মেজর (অব.) বজলুল হুদা সহ মোট ৫ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। রাত ১১টায় তৎকালীন স্বরাষ্ট্র সচিব আব্দুস সোবহান শিকদার, কারা মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আশরাফুল ইসলাম খান, ঢাকার জেলা প্রশাসক জিল্লার রহমান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট অমিতাভ সরকার, ডিএমপি কমিশনার এ কে এম শহীদুল হক, ঢাকার সিভিল সার্জন ডা. মুশফিকুর রহমানসহ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পুলিশ, র‌যাবের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ১১টা ২০ মিনিটে পাঁচটি কফিন বক্স কারাগারের ভেতরে ঢোকানো হয়।

রাত ১১:৪০ মিনিটে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের আশেপাশের ও কারাগারের অভ্যন্তরের সব বিদ্যুৎ একসাথে চলে যায় (কয়েকটা পত্রিকায় এটা এসেছিলো তখন)। ঠিক তখন দুইটা কালো টিল্টেড গ্লাসের পাজেরো জীপ ঢূকে কারা অভ্যন্তরে। এর একটা পাজেরোতে ছিলো শেখ হাসিনা স্বয়ং। হাসিনা নিজে সেদিন ফাঁসির মঞ্চের সামনে উপস্থিত ছিলো ৪ জনের ফাঁসি নিজ চোখে দেখার জন্য। শুনে অবাক লাগছে? অনেক পত্রিকায় আসছিলো যে দুইটা ফাঁসির মঞ্চে দু’জন করে ফাঁসি দেওয়া হয়েছিলো। এবং এও এসেছিলো যে মেজর বজলুল হুদাকে প্রথম ফাঁসি দেওয়া হয়েছিলো!

আসলে মেজর বজলুল হুদাকে ফাঁসির মঞ্চেই নেওয়া হয়নি। মেজর হুদাকে প্রশাসনিক ভবনের একটি রুমে রাখা হয়েছিলো। দু’জন করে চার জনের ফাঁসির কাজ সমাপ্তির পর হাসিনা যায় মেজর বজলুল হুদার সেই রুমে। সেখানে আগে থেকেই উপস্থিত ছিলো কাশিমপুর থেকে আনা এক হিন্দু জল্লাদ। যেভাবে কোরবানির গরু জবাই করা হয় ঠিক একই ভাবে চারজন মেজর হুদার শরীর চেপে ধরেছিলো আর হাসিনা মেজর হুদার বুকের উপর এক পা দিয়ে চেপে রেখেছিলো আর সেই হিন্দু জল্লাদ জবাই করেছিলো। প্রত্যক্ষ দর্শীর বর্ণনা থেকে জানতে পারি জবাইয়ের সময় কিছু রক্ত ফিনকি দিয়ে হাসিনার শাড়ির বেশকিছু অংশ ভিজে যায়।


হাসিনা কী তার বাপের হত্যার প্রতিশোধ নিতে এতো নিষ্ঠূর হয়েছিল?



মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৩

আহরণ বলেছেন: এমদম ভুয়া পোষ্ট। তো আপনি কি রগকাটা শিবির, @ ভাইয়া??

৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আহা কি মুশকিল! আমি একটা কথাও নিজে লিখিনি সবকিছুর লিঙ্ক ও ভিডিও দেওয়া আছে। আপনি ল্যাদানোর জন্য কত করে পাচ্ছেন?

২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৪

আহরণ বলেছেন: একদম ভুয়া পোষ্ট। আপনি কি রগকাটা শিবির, @ ভাইয়া??

৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি ল্যাদানোর জন্য কত করে পাচ্ছেন?

৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:২০

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: আহ মানুষ!
কেমনে এমন হয়?

৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:২৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমি নিজে থেকে একটা কথাও বলিনি যা লেখা আছে তার রেফারেন্স ও ভিডিও দেওয়া আছে তারপর ওপরে এক ভাদা ল্যাদাইয়া যাচ্ছে।

মুজিবকে হত্যার জন্য হুদার মৃত্যুদন্ডের রায় হয়েছিল কিন্তু তারপরও এমন অমানবিক আচরণ!

৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: আহরণ দা টিভিতে সংবাদ প্রচার হলো
দেখলাম সেটাও কি মিথ্যা, তাই সবিই সম্ভব

৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আবালগুলো নয়া অথবা মাল্টিনিক খুলে পাশের দেশ থেকে কিছু উচ্ছিষ্ঠ পেয়ে ঘেউ ঘেউ করছে।

৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৪

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: কী ভয়ানক অবস্থা! মুজিবও এরকম অবস্থার জন্য খুন হয়েছিল। মানব থেকে দানব বনে গেছে এরা।

৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:৫৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: একদম তাই।

৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আগেও শুনেছি শেখ হাসিনার এভাবে জবাই করার কথা। ওখানে কি ছবি তোলার কোনো সুযোগ ছিল বলে মনে হয়?

ছাত্রজনতার উপর নির্বিচারে গুলি চালিয়ে হলেও আন্দোলন দমন করে চিরস্থায়ীভাবে গদিতে থাকার যে লালসা ছিল শেখ হাসিনার, তার পক্ষে এমন অনেক কাজ করাই সম্ভব, যা একজন মানুষের কল্পনারও অতীত। এ ঘটনা জানার আগে আমিও কোনোদিন ভাবি নি, শেখ হাসিনা এতখানি নরপিশাচিনী হতে পারে।

৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:০৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: RAB, পুলিশ, বিজিবি বাধা দিয়েছিল দাফনের সময় লাশ না দেখানোর জন্য কিন্তু হাজার হাজার লোকের বিক্ষভের কারণে তারা লাশ দেখাতে ও গোসল দিতে বাধ্য হয় তখনই হয়তো কেউ গোপনে মোবাইলে ছবি তুলেছিল।



তারপর ছবিগুলো দেওয়া ঠিক হয়নি। ছবিগুলো সরিয়ে দিলাম।

৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কী নিষ্ঠুর!
কী নিষ্ঠুর!

এখনো তো ফোনে হুমকি ধামকি অব্যাহত আছে
সেদিন শুনলাম ২৮৭ জনের লিস্ট করছে মারনের লাইজ্ঞা

তার পক্ষে অসম্ভব কিছু নাই।

৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:০৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সে সবই করতে পারে।

৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:০০

ডার্ক ম্যান বলেছেন: এটা সাংবাদিক ইলিয়াস প্রথমে প্রচার করেছিল। সে গতকাল প্রথম আলোকে নিয়ে ভিডিও দিল। এটার রিএকশন ভাল হবে না। ইলিয়াস যেহেতু বিএনপির পারপাস সার্ভ করে তাই বিএনপিকেও এর মাশুল দিতে হতে পারে।

কর্নেল হক কে? এরা আলোচনা আসার জন্য যা ইচ্ছে তাই বলে। আর কিছু বলদ এসব বিশ্বাস করে।

জবাই করলে সে ছবি কেউ তুলতে দিবে?

সামরিক স্বৈরাচার জিয়াউর রহমানের আমলে যখন সৈনিকদের ফাঁসি দেওয়া হত তখন অনেকের শরীর থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন হয়ে যেত।

৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:১১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: প্রথম আলো 'র' এর হয়ে কাজ করে।




RAB, পুলিশ, বিজিবি বাধা দিয়েছিল দাফনের সময় লাশ না দেখানোর জন্য কিন্তু হাজার হাজার লোকের বিক্ষোভের কারণে তারা লাশ দেখাতে ও গোসল দিতে বাধ্য হয় তখনই হয়তো কেউ গোপনে মোবাইলে ছবি তুলেছিল।

৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:৪৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


রূপকথার গল্প তো ভালোই বললেন!
জবাই করলে খালি একজনকে কেন জবাই করা হলো।
সবার আগে তো জবাই করার দরকার ছিল ক ফারুককে।

অসাধারণ রূপকথা পোস্ট করার জন্য অভিনন্দন নিবেন।
সামনে আরো রূপকথা নিয়ে আসুন। বিশেষ করে সা কা চৌধুরীরটা জানতে ইচ্ছে করছে!

৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:১৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আহা কি মুশকিল! রূপকথা হলো কিভাবে আমি নিজের থেকে কিছুই বলিনি; সব লিঙ্ক ও ভিডিও দেওয়া আছে।


বজলুল হুদা যেহেতু স্বঘোসিত খুনি তাই হাসিনার রাগ থাকতেই পারে সেই কারণে জবাই করতেও পারে আর এমন কোন কাজ নেই যা হাসিনা করতে পারেনা। খুন, গুম, হাওয়া হয়ে যাওয়া এগুলো হাসিনার কাছে পানিপান্তা। RAB, পুলিশ, বিজিবি বাধা দিয়েছিল দাফনের সময় লাশ না দেখানোর জন্য কিন্তু হাজার হাজার লোকের বিক্ষভের কারণে তারা লাশ দেখাতে ও গোসল দিতে বাধ্য হয় তখনই হয়তো কেউ গোপনে মোবাইলে ছবি তুলেছিল।

১০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:০৩

জ্যাকেল বলেছেন: ডার্ক ম্যান বলেছেন: এটা সাংবাদিক ইলিয়াস প্রথমে প্রচার করেছিল। সে গতকাল প্রথম আলোকে নিয়ে ভিডিও দিল। এটার রিএকশন ভাল হবে না। ইলিয়াস যেহেতু বিএনপির পারপাস সার্ভ করে তাই বিএনপিকেও এর মাশুল দিতে হতে পারে।

শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় আনতে প্রথম আলো র এর প্লান মোতাবেক কাজ করে। এর একটা উদাহরণ দিচ্ছি- বিএনপির সময়ে প্রথম আলোর আলপিন সংখ্যায় মোহাম্মাদ সাঃ কে নিয়ে কার্টুন ছাপে। স্বাভাবিকভাবেই ধর্মপ্রাণ জনসাধারণ ফুঁসে ওঠে। খতিব উবাইদুল্ললাহর কাছে মাফ চেয়ে প্রথম আলো পার পেয়ে যায় প্লান মোতাবেক। কিন্তু পশ্চিমে মেসেজ গেলো-
বাংলাদেশে ইসলামি এক্সট্রিমিস্টদের উত্থান হচ্ছে। এই মেসেজটা দেওয়াটা খুবই জরুরি ছিল ভারতীয় র এর জন্য। তাই আমেরিকা সহ পশ্চিম এক হয় ভারতকে সাহায্য করার জন্য যাথে ইসলামী উত্থান রোখা যায়। খেয়াল করে দেখবেন বাংলাদেশে জংগিবাদ জংগিবাদ বলে প্রচার সেক হাসিনা ২০০২ সাল থেকেই করে যাচ্ছিল। ঠিক সেটারই প্রতিফলন ঘটে আলপিনের মাধ্যমে।
১/১১ সরকার ছিল মূলত প্রথম আলোর সরকার। র এর এজেন্টরা প্রথম আলোকে কন্টেন্ট সরবরাহ করে, আর প্রথম আলোর সাংবাদিকরা সেটা অনুসারেই নিউজ করে। এই প্রথম আলো বাংলাদেশের শিকড় কেটে দেবার জন্য র এর ইশারায় কাজ করে, সাথে আছে মাহফুজ আনামের ডেইলি স্টার।
বাংলাদেশের এই দুর্নিতি লুটপাট তন্ত্রকে এরাই জায়েজ করে প্রচার করেচিল এতদিন। এরাই তাদের ভারতীয় প্রভুর সেবা করে, তাদের কালচার এদেশে বড় করে দেখায়ে আমাদের মানসিকভাবে অধিনস্থ করে রাখে। এই গংরাই আইপিএলএর বিজ্ঞাপন করে নিউজ করে দেখবেন;
যাক, শুধু মনে রাখবেন- প্রথম আলো বাংলাদেশের জনগণের ১ নাম্বার দুশমন, মুনাফিক।

জবাই করলে সে ছবি কেউ তুলতে দিবে?
লাখো জনতার মাঝে বাধা দিবে কোন আক্কেলে? লাশ তড়িঘড়ি করে দাফন করতে বাধ্য কেন করেচিল সে জইন্য কি রকেট সাইন্স জানতে হবে বেরেইন ওয়াসড বয়?

সামরিক স্বৈরাচার জিয়াউর রহমানের আমলে যখন সৈনিকদের ফাঁসি দেওয়া হত তখন অনেকের শরীর থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন হয়ে যেত।
আপনে প্রতিবিপ্লব করবেন আর আপনাকে জামাই আদর করা হবে সে আশা করাটা বড্ড বেমানান না?

৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:৩১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: যথাযথ মন্তব্য ও প্রতিউত্তরের জন্য ধন্যবাদ। এরা সবগুলই ব্রেইন ওয়াসড।

১১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:০৫

জ্যাকেল বলেছেন: আহরণ বলেছেন: একদম ভুয়া পোষ্ট। আপনি কি রগকাটা শিবির, @ ভাইয়া??

জাস্ট লুটপাটের ভাগিদার না হলে কেহ এত জলজ্যান্ত প্রমাণ পাবার পরেও অস্বীকার করতে পারে না।

৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:৩২

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ওটা একটা উচ্ছিষ্ঠভোগী মাল্টিনিক খুলে ল্যাদাচ্ছে।

১২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:১৭

তানভির জুমার বলেছেন: হাসিনার জবাই করার ঘটনা সত্য। কারণ বজলুজ হুদা ই নাকি বাড়ির ভিতর প্রথম শেখ পরিবার কে হত্যার নেতৃত্ব দেয়। বজলুজ হুদার লাশ গোসল দেওয়ার সময় জবাইয়ের বিষয়টি সামনে আসে। রেব-পুলিশ থেকে প্রচন্ড চাপ ছিল গোসল না দিয়ে সরাসরি কবর দেওয়া

বজলুজ হুদার এলাকার অনেক মানুষই এইটা সত্য বলে স্বাক্ষী দিয়েছে। খুনি হাসিনা তো এখনও ২৩৭ জন মানুষ কে হত্যার হুমকি দিচ্ছে।

৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: হুদার প্রতি হাসনিার আক্রোশ বেশি ছিল।

১৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৭

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: হুদা নিজ মুখে মুজিব হত্যার কথা স্বীকার করেছে তাই তার প্রতি হাসনিার আক্রোশ বেশি ছিল।

৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:৫০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: হয়তো সে কারনেই হুদার প্রতি হাসিনার রাগ চরমে চিল।

১৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:৫২

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চরমে থাক আর গরমে থাক তাই বলে তো আর জবাই করতে পারেনা; এমনিতেই তো তাকে ফাঁসির হুকুম দিয়েছিল কোর্ট, সেটা কার্যকরও হতো কিন্তু রাগের বশবতি হতে এমন কাজ করেছে।

৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:৫৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তা ঠিক তারপও একটা কথা আছেনা হাসিনা যা ভাবে সে সেটাই করে কারো কোন কথা শোনেনা। হিটলার লেডী; হিটলার বললে ভুল হবে কারণ হিটলার ইহুদী ছাড়া দেশের জনগনকে নৃশংসভাবে খুন করেনি।

১৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:০১

পুরানমানব বলেছেন: কসাই বাপের কসাই বেটি ,
মন্তব্যে কয়েকটা ছোট ছোট কসাইয়ের হেলপাররে দেখিলাম রূপকথা বলিতেছে সত্য ঘটনাকে।

১৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:০৩

নিলঞ্জনা বলেছেন: ভয়ানক অবস্থা।

১৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:২৪

কর্মমুখী ডাইনো বলেছেন: কর্নেল এম এ হকঃ আপনার অনুষ্ঠানে প্রমাণ সহ বলছি....
আমি(মনে মনে)ঃ তাইলে ঘটনা সত্যি?!
এক সেকেন্ড পরে......
কর্নেল এম এ হকঃ তাইলে তার সাঙ্গোপাঙ্গোরা কী হতে পারে, ব্লা ব্লা ব্লা.....।
আমি(মনে মনে)ঃ প্রমাণ কী এই এক সেকেন্ডে দিয়া ফেললো আমি শুনি নাই এমন কিছু!!!!!

উপসংহারঃ এম এ হক প্রমাণ দেয় নাই। I am disappointed and my day has been spoiled.

একমাত্র ভিলেজ ক্লাউন ছাড়া শুনা কথা কেউ অন্যকে বলে বেড়ায় না। এরা এটা করার সাহস পায় একমাত্র এই কারণে যে, এদের মান-সম্মান বলে কিছু থাকে না। লোকে এদেরকে মারেও না হাত গান্ধা হবে বলে। এরা হচ্ছে মানুষের মধ্যে সবচেয়ে নিচের স্তরের। কারণ অন্যের প্রমাণ ছাড়া কথা হচ্ছে ময়লা/গোবর। এগুলা যারা তুলে তারা ময়লাভুক।

১৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:৫৩

জুল ভার্ন বলেছেন: কী ভয়ংকর!!!

১৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:৫৫

মোনাপাজী বলেছেন: এ ভাবে একটা আরেকটা মানুষকে মারতে পারে।

২০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:৫৯

জিকোব্লগ বলেছেন:


ডার্ক ম্যান, মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন এরাতো ভয়ংকর সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ / আওয়ামীলীগের সদস্য।
এই সন্ত্রাসীদের কাছে তো নোংরা খুনি হাসিনাকে সবচেয়ে পবিত্র মনে হবেই। না হলে তো ওরা সন্ত্রাসী
ছাত্রলীগের সদস্য না। সুযোগ দিলে এরা তৃপ্তির সাথে হায়না হাসিনার পাও চেটে দিবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.