নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
সাম্প্রতিক সময়ে কতিপয় হিন্দু যে মিছিল মিটিং রাস্তা অবরোধ ও ভাংচূর করেছে তা সবই হয়েছে ইসকনের প্ররোচনায়। সংখ্যালঘুদের উপর হামলার বিক্ষিপ্ত যে ঘটনাগুলো ঘটেছে সেগুলো একটিও সাম্প্রদায়িক কারণে হয়নি। এসব বিক্ষিপ্ত ঘটনা হয়েছে রাজনৈতিক কারণে। অথচ এই ঘটনাকে কেন্দ্রকরে ইসকন যেটা ভারতের স্বার্থের সফট পাওয়ার তারা আন্তর্জাতিক গোপন এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য সাম্প্রদায়িক রং লাগাচ্ছে তাদের মনের মাধুরী মিশিয়ে।
২০১৪ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত ফেসিস্ট হাসিনার সময় অনুষ্ঠিত ভোটগুলোতে আওয়ামী লীগের মুসলিম সমর্থকেরাও সকলে ভোট দেয়নি। কিন্তু ভারত সরকার আর তাদের এজেন্সির চাপাচাপিতে হিন্দুরা সদলবলে গিয়ে ভোট দিয়েছে। আওয়ামীলীগ থেকে অনেক সুবিধা নিয়েছে বিশেষ করে সুবিধা নিয়েছে হিন্দু নেতারা তারা আওয়ামীলীগের দালালি করতো। যখন ছাত্র জনতা ফেসিস্ট হাসিনাকে ঝেটিয়ে বিদায় করলো তখন বিক্ষিপ্ত যে হামলা ভাংচূর হয়েছে তা পতিত আওয়ামী নেতা এবং এর সুবিধাভোগিদের ওপর হয়েছে। যখন সুবিধা নিয়েছে তখন তারা আওয়ামীলীগ যখন বিক্ষিপ্ত হামলার স্বীকার হলো তখন তারা হিন্দু এবং এটাকে তার রং লাগিয়ে দিলো যে হিন্দুদের ওপর সাম্প্রদায়িক আক্রমন। মুধু খাবেন আওয়ামীলীগার হইয়া আর ঠ্যালায় পড়লে হিন্দু হয়ে যাবেন তা কী করে হয়?
হিন্দু নেতা গোবিন্দ প্রামাণিকের কথায়, হালের হিংসায় একজন হিন্দু মারা গিয়েছেন। তবে সেটা সাম্প্রদায়িক হামলার কারণে নয়, জমি নিয়ে হিন্দু প্রতিবেশীর সঙ্গে বিবাদের কারণে খুন হন তিনি।’ তার কথায়, ‘আমি নিজে দশটি হামলার ঘটনার তদন্ত করে দেখেছি, হিন্দুরা নিজেদের গোলমালকে সাম্প্রদায়িক বলে অভিযোগ করেছে।'
ইসকন এতোটাই উগ্রবাদী হয়ে উঠেছে যে তারা পুলিশ সেনাবাহিনীও মানছেনা তারা মুসলিদের দোকানপাট লুট করার পর ভাংচূরও করছে। শুধু কী তাই তারা পুলিশের উপর এসিড পর্যন্ত ছুড়ছে!
এখন প্রশ্ন হলো, যদি চিন্ময়ই ব্রহ্মচারী কে বহিস্কার করা হয়েই থাকে তাহলে কেন এই চিন্ময় এতো লাফাচ্ছে? কার স্বর্থে লাফাচ্ছে?
ইসকন ধর্ম চর্চার সংগঠন নয় এটা ভারতের স্বার্থের সফট পাওয়ার। যেখানে ভারতে ক্রিকেট খেলাকে সমর্থন করাকে কেন্দ্র করে রাষ্টদ্রোহী মামলা হয় পুলিশ আ্যারেস্ট করে জেলে পুরে দেয় সেখানে কী করে ইসকন নামক একটি সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী এখনো নির্ভয়ে চলছে?
ISKCON is basically an organ of India's intelligence agency RAW and since ISKCON's activities are a threat to Bangladesh's sovereignty, it is imperative to ban all ISKCON activities in Bangladesh. ISKCON has already been banned, including the banning of all ISKCON activities in Singapore on the same charges.
১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:১২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ইসকন 'র' এর হয়ে কাজ করছে একথা এখন সবাই বলছে। বিশেষ করে চিন্ময়ের সংগে 'র' এর ঘনিষ্ট যোগাযোগ আছে।
২| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:০৮
অরণি বলেছেন: ঢাকার ইসকন বলছে চিন্ময় ইসকনের কেউ নয় তাহলে চিন্ময় কেন এতো উদ্ধত্ব দেখাচ্ছে?
১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:১৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: একই প্রশ্ন তো এখন সবাই করছে।
৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:২৯
প্রহররাজা বলেছেন: মুস্লিম হয়ে আসছেন ইস্কনের সমালোচনা করতে?? হাস্যকর।
১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ভারতে ক্রিকেট খেলা সমর্থন করাকে কেন্দ্র করে রাষ্টবিরোধী মামলা হয় পুলিশ এ্যারেষ্ট করে জেলে পুরে দেয় সেখানে এই দেশে জাতীয় পতাকার উপর কেন গেরুয়া পতাকা?
৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: সিংগাপুরে ইসকনের সবরকম কার্যক্রম নিষিদ্ধ কোনভাবে তারা ওখানে কার্যক্রম চালাতে পারবেনা।
১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এদেশেও সময় হয়েছে ইসকনকে নিষিদ্ধ করা।
৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৬
প্রামানিক বলেছেন: ধর্মীয় কার্যক্রমকে বেফাঁস কথা বলে প্রশ্নবিদ্ধ করা ঠিক হয় নাই।
১১ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৫৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তার মুখে লাগাম নেই।
৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৮
প্রহররাজা বলেছেন: ভাই মুমিন, সব রিফিউজি গুলা মুস্লিম কেন?
৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩
কামাল১৮ বলেছেন: ইস্কন জামাতের বিকল্প।
১১ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:০১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ইসকনের বর্তমান কার্যকলাপ অগ্রহনযোগ্য।
৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:২১
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: ভারত, সংখ্যালঘু, ইসকন এই ইস্যূগুলো সরকারকে ডীল করতে দিন দয়া করে। পাবলিকলি এই ইস্যূ নিয়ে কথা বলা পুরোপুরি বন্ধ করা দরকার। আমাদের বুঝতে হবে যে এই ইস্যূগুলো খুবই সেন্সিটিভ এবং পতিত স্বৈরাচারের দোসররা এই আগুন নিয়ে খেলতে চাচ্ছে। দাঙ্গা বাধাতে চাইছে । পারলে যুদ্ধ বাধিয়ে দিতে চায়। ফাদ পাতছে চারিদিকে যাতে তাদের উস্কানিতে সারা দিয়ে একটা অঘটন ঘটূক। তাই আপাতত এই বিষয় নিয়ে লেখালেখি , বক্তৃতা দেয়া পুরোপুরি বন্ধ হোক। সরকার ও সেনাবাহিনী ডিল করুক এদের।
আমাদের লেখার বিষয়বস্তু হোক পতিত স্বৈরাচার ও তার দোসরদের নিয়ে।
১১ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:০২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সুন্দর কথা বলেছেন।
৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫২
নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:
জামাত শিবির, হেফাজত, তাবলীগ যদি খারাপ না অয় তাইলে ইস্কন খারাপ ক্যালা??
১২ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:০৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বর্তমান সময়ে তারা সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাধাতে চাচ্ছে।
১০| ১১ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:২৪
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ইসকন একটা বিষফোড়া! এটাকে কেটে ফেলতে হবে এই দেশ থেকে...
১২ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:০৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাধাতে চাচ্ছে।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:০৫
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: বাংলাদেশ প্রেমী হিন্দুর কেউই ইসকনের পক্ষে নয়। তারা ইসকনকে হুমকি হিসেবেই মনে করে।