নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাস্তবতা নিয়ে কথা বলতে চাই।

সৈয়দ মশিউর রহমান

লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।

সৈয়দ মশিউর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

হাসিনার ডান হাত তিন খলনায়ক; ব্যাংক খাত ধ্বংসের কারিগর।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৪৩


হাসিনার শাসনামলে গত সাড়ে ১৫ বছরে ব্যাংক খাতে সীমাহীন লুটপাট হয়েছে। লুটপাটের মাধ্যমে ধ্বংস করা হয়েছে এ খাত। এ খাত ধ্বংসের কারিগর ছিল সাবেক তিন গভর্নর- আতিউর রহমান, ফজলে কবির ও আব্দুর রউফ তালুকদার। এরা এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে গেছে। এদের ধরার ব্যাপারে বর্তমান সরকারের তেমন কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

শেখ হাসিনার পতনের পর দেশ থেকে চলে যায় ড. আতিউর রহমান। বর্তমানে আতিউর দেশের বাইরে আছে। রিজার্ভ চুরির ঘটনায় তার পাসপোর্ট ব্লক করেছে সরকার। ফজলে কবির দেশেই রয়েছে, তবে শেখ হাসিনার পতনের পর তাকে জনসম্মুখে দেখা যায়নি। আর ৫ আগস্টের পর আত্মগোপনে চলে যায় আব্দুর রউফ তালুকদার।

হলমার্কের জালিয়াতি দিয়ে আতিউরের শুরু : ২০০৯ সালের ১ মে গভর্নর পদে নিয়োগ পায় আতিউর রহমান। তার মেয়াদের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তদারকিতে দুর্বলতার সুযোগে সোনালী ব্যাংকে হলমার্কের জালিয়াতির ঘটনা ঘটে। প্রায় দুই হাজার ৭০০ কোটি টাকার ঋণ অনিয়মের মাধ্যমে বের করে নেওয়া হয়। এর আগে এত বড় ঋণ জালিয়াতির নজির ছিল না। তার সময়ই আবার বেসিক ব্যাংকে জালিয়াতির ঘটনা ঘটে। এ ব্যাংক থেকে জালিয়াতির মাধ্যমে দুই হাজার কোটি টাকা বের করে নেওয়া হয়।

২০১৫ সালে আওয়ামী লীগের দরবেশ খ্যাত বেসরকারি উন্নয়নবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের এক চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে ঋণ পুনর্গঠন সুবিধা দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তখন সুবিধা পায় বেক্সিমকো, এমআর গ্রুপ, এসএ গ্রুপ, রতনপুর গ্রুপ, কেয়া গ্রুপ, যমুনা, থার্মেক্স, শিকদার, আবদুল মোনেম ও এননটেক্স গ্রুপ। এসব ঋণ এখন খেলাপির খাতায়।

তিউরের সময় সবচেয়ে বড় ঘটনা ছিল বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি। রিজার্ভ ‍চুরির ধামাচাপা দেওয়ার ‘মাস্টারমাইন্ড’ছিলেন আতিউর। বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় চুরির ঘটনাটি ঘটেছিল ২০১৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি রাতে। সেই রাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি হয়।

এস আলমের হাতে ব্যাংক তুলে দিয়ে কবিরের শুরু : ২০১৬ সালে ২০ মার্চ সাবেক অর্থসচিব ফজলে কবির গভর্নর পদে নিয়োগ পান। ২০১৭ সালের শুরুতে বাংলাদেশ ইসলামী ব্যাংক ও পরে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড (এসআইবিএল) দখল করে এস আলম গ্রুপ। গভীর রাতে ও বাসায় বসে এই দখল অনুমোদন দেন ফজলে কবির। গভর্নরের অফিস ও বাসভবনে এস আলম গ্রুপের কর্মকর্তাদের অবাধ যাতায়াত শুরু হয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর নিয়োগ ও কোনো বিভাগে কারা দায়িত্বে থাকবেন, তাতেও হস্তক্ষেপ শুরু করে গ্রুপটি। ফলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারাও বিভিন্ন পদের জন্য এস আলম গ্রুপ নির্ভর হয়ে পড়ে।

খেলাপিদের ছাড় ও এস আলমের ব্যাংকে সুবিধা দিয়ে তালুকদারের শুরু : ২০২২ সালের জুলাইয়ে আরেক সাবেক অর্থসচিব আব্দুর রউফ তালুকদার গভর্নর পদে দায়িত্ব নেন। তিনি এসেই এস আলমের ব্যাংকগুলোকে টাকা ছাপিয়ে দেওয়া শুরু করে। এসব টাকাও ঋণের নামে তুলে নেয় এস আলম গ্রুপ। আবার রিজার্ভ থেকেও ডলার দেওয়া হয় তৎকালীন সরকারের কাছের ব্যবসায়ীদের। তার সময়ে আর্থিক তথ্য প্রকাশ সীমিত করা হয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশও বন্ধ করে দেওয়া হয়। সরকারের পতন ঘটলে তিনি আত্মগোপনে চলে যান। 

ব্যাংক খাত ধ্বংসে তিন গভর্নর ছাড়াও ডেপুটি গভর্নর, বিএফআইইউ ও অন্যান্য শীর্ষপদে ছিল তাদের অনেকেই অনিয়মে সহযোগিতা করার পাশাপাশি সুবিধাভোগী ছিল। এর মধ্যে রয়েছে সাবেক ডিজি সিতাংশু কুমার (এস কে) সুরকে চৌধুরী ও বিএফআইইউ সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাস।

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে অধিকাংশ ধরাছোঁয়ার বাইরে। এর মধ্যে সাবেক ডিজি এস এম মনিরুজ্জামান, তিনি উদ্যোগ নিয়ে ব্যাংকগুলোর পরিদর্শন বন্ধ করে দেন। বিএফআইইউ সাবেক হেড রাজী হাসান, যার সময়ে অর্থপাচার হলেও প্রতিরোধে কোনো ব্যবস্থা নেননি।

ছাড়া ডিজি কাজী ছাইদুর রহমান ও আবু ফরাহ মো. নাছেরও ধরাছোঁয়ার বাইরে। অভিযোগ আছে ডলার বাজারে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে কাজী ছাইদুর রহমান ও ঋণ নীতিমালা শিথিলের মাধ্যমে পুরো ব্যাংক খাতকে বিপর্যস্ত করে ফেলেন আবু ফরাহ মোহাম্মদ নাছের।


মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:২৫

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: প্রধান হাতিয়ার ছিল এস.কে. অসুর! দানব ও মাফিয়া এজেন্ট!

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৩২

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এসকে অসুরের ক্ষমতা ছিল গভর্ণরের চেয়েও বেশি। ওটা পুরোই অসুর ছিল।

২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৯

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: এই হারামীদেরকে দিয়েই দেশের মূল বারোটা বাজিয়েছে খুনি হাসিনা।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৪

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: একদম সত্য কথা। এরা রাস্তা তৈরি করে দিয়েছে।

৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৪১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ‌এসব পড়লে মন খারাপ হয়। :(

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মন খারাপ হওয়ারই কথা যারা দেশ ও জতির জন্য ভাবে তাদের মন খারাপ হবেই; তবে আম্লিগের মন খারাপ হবেনা ওরা বলবে এসব ভুয়া। আপনার তো আরো ভালো জানার কথা।

৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আবদূর রউফ তালুকদারের সাথে আমি যার নিকট আইয়েলটিএস এর জন্য পড়েছি তার দুলাইভাইয়ের দহরম মহরম সম্পর্ক ছিলো। আমার সে টিচার নিজে অনেক কিছু জানতো কিন্তু আমাদের পড়াতো না। ঠিক সময় ক্লাসে উপস্থিত থাকতো না। পরে আমরা বিরক্ত হয়ে উনার পেইযে সবাই খারাপ রিভিউ দিসিলাম। পরদিন আমাদের ক্লাসে এসে থ্রেট দিয়েছে সে। তার সাথে আব্দুর রুউফ তালুকদারের ভালো রিলেশন আছে। আমাদের নাকি র‍্যাব দিয়ে ধরায় দিবে। কেমন শয়তান !

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: শয়তানরা ঠিকই শয়তানকে চিনতো এবং শয়তানের ক্ষমতার হুমকি দিত। :(

৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৭

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: কিভাবে এরা দেশ ধ্বংসে মেতে উঠেছিল ভাবতে বিস্ময় লাগে।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:৫১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সব হায়েনা এক হয়ে দেশ মাতৃকাকে ছিঁড়ে ছিড়ে খেয়েছে।

৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:২১

অরণি বলেছেন: আওয়ামীলীগের লোকজন এখনো বিশ্বাস করেনা যে, তারা দেড় হাজারেরও বেশি মানুষ হত্যা করেছে এবং ব্যাংগুলো ফাকা করে সব টাকা বিদেশে পাচার করেছে।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৩৪

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ওরা কোন কালেই ওদের অন্যায়েক কথা স্বীকার করবেনা।

৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৪১

একজন নিষ্ঠাবান বলেছেন: আওয়ামীলীগ বিএনপি সবই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। জাতীয় পার্টি ছাগলের ৩ নম্বর বাচ্চা, জামাত ৪ নম্বর। প্রকৃত দেশপ্রেমীক রাজনীতিবিদ আমাদের দেশে এখন নেই।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৩৪

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি মন্দ বলেননি। কথা ঠিক।

৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৪

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: আওয়ামীলীগের লোকজন এসব বিশ্বাস করেনা।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৩৪

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ওরা কোন কালেই ওদের অন্যায়েক কথা স্বীকার করবেনা।

৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১২

আহরণ বলেছেন: ১৭ বছরের কাল্পনিক ফিরিস্তি দিলেন বটে!! অথচ, ৬ মাসে ইউনুস গং এর টোকাইরা দেশটা ধ্বংস করে দিয়েছে........ ভাইয়া?

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৩৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তোমার কথা শুনলে আমার রাগ উঠে গালি দিতে ইচ্ছে করে কিন্তু আমি আম্লিগ না যে গালি দিবো তাই তুমি আমার পোস্টে কখ্খনো আসবেনা।

১০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:২৫

শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: একসময় আতিউর রহমান সাহেবকে আলোকিত মানুষ হিসেবে দেখা হতো। তার সংগ্রামী জীবন ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর হিসেবে কিছু ব্যতিক্রমী পদক্ষেপ আমাদের কাছে বেশ আকর্ষণীয় মনে হতো। তবে রিজার্ভ চুরির ঘটনার পর ধীরে ধীরে তার প্রকৃত রূপ উন্মোচিত হতে থাকে।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৩৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সে পুরাই একটা ধান্ধাবাজ লোক।

১১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:৫৫

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: হলমার্কের জালিয়াতির ঘটনায় মূলে ছিলো
সমবায় অধিদপ্তরের চোঁখ বুজে থাকা।
তাদের কার্যক্রমে সঠিক মনিটরিং থাকলে
এমন সুযোগ পেত না ।

..............................................................
আর বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি ঘটনায়
কে দায়ী সঠিক বিচার না হওয়া পর্যন্ত মন্তব্য করা ঠিক নয় ।
তবে সন্দেহ করা যায় যে, এতে এস.কে সুর জড়িত থাকতে পারে । (যা বিচার পর্যন্ত অপেক্ষা করা উচিৎ )

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৩৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কিছু বিষয় বিচার হওয়া আগেই বোঝা দিনের আলোর মতো এই ব্যাপারটিও তেমন।

১২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:২৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- বিগত বছর গুলিতে বাংলাদেশের সকল খাতেই এমন মহা নায়কদের উপস্তিতি ছিলো উজ্জ্বল। কাজী ছাইদুর সাহেবকে আমি ব্যক্তিগত ভাবে চিনি। আমাদের এলাকাতেই উনি থাকতেন, বাড়ি করেছেন, যদিও এখন সেখানে থাকেন না।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৩৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কাজী ছাইদুর ডাকাত সরদার। সে অন্যায়ভাবে সবগুলো ব্যাংকে ওপর ছড়ি ঘুড়াইতো এবং চাপে ফেলে সুযোগ নিত।

১৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:৫৬

কামাল১৮ বলেছেন: ভালো চিন্তাবিদ হলেই ভালো প্রশাসক হয় না।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৩৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কথা ঠিক।

১৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:২৯

যারীন তাসনীম আরিশা বলেছেন: এই মানুষগুলো লোভের বশবতী হয়ে সত্যকে জলাঞ্জলী দিয়েছে।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৩৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এদের ভিতর সততার লেশ মাত্র নেই।

১৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:১৬

নতুন নকিব বলেছেন:



আতিউরকে অন্তর থেকে পছন্দ করতাম তার একেবারে সাধারণ অভাবী একটি পরিবার থেকে উঠে আসার জন্য। কিন্তু তার কীর্তি কলাপ যে এত জঘণ্য, দেশ ধ্বংসের তিনিও যে একজন বড় কারিগর - এসব জেনে সেই শ্রদ্ধা উবে গেছে।

বাদবাকি দেশের অর্থ লুটে স্বৈরাচার হাসিনার সাথে জড়িত সবগুলোকে আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি। আপনাকে ধন্যবাদ।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৩৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: স্বৈরাচার হাসিনার দোসরদের আইনের আওতায় এনে বিচার নিশ্চিত করতে হবে।

১৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৪৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: উনি সব মন্তব্যে ভাইয়ার শেষে প্রশ্নবোধক লাগায় কা

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৫৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ওটা গোমূত্রখোর ভারতীয়।

১৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:০১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: উহার মন্তব্য দেখলেই বুঝা যায়।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:২৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ঠিক কথা।

১৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: যারা সত্যিকারের অপরাধী, যারা দেশের ক্ষতি করেছে তাদের অবশ্যই শাস্তি দিতে হবে। এবার যেন বিএনপির আমলের মতো না হয়। গ্রেফতারের পর যেন জামিনে ছাড়া পেয়ে বিদেশে যেতে না পারে। বিএনপির আমলে বিএনপি সীমাহীন দূর্নীতি করেছে। তারা জামিনে মুক্ত হয়ে বিদেশ চলে গেছে।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:২৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: নমস্কার দাদা,

১০ টি উদাহরণ দিন।

১৯| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: তাদের কথা এখন তারা নিজের মুখেই স্বীকার করছে হাহাহাহা

পালিয়ে যে কারা যায় .... দেশ জানে দশ জানে

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৪০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: হাসিনা পালায়না আপনার ষড়যন্ত্র করে তাকে দেশ থেকে বের করে দিয়েছেন। :(

২০| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: উদাহরন দিবো না। আর আমি উদাহরন দিলেও আপনি বুঝবেন না।
আপনাকে বলেছি আমি জন্মসুত্রে মুসলিম। তবুও আপনি আমাকে নমস্কার দিয়েই যাচ্ছেন।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৪

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি অনেক বুদ্ধিমান মানুষ বেশি না ১০টি উদাহরণ দিন আমি একটু শিক্ষা নেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.