![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
এই সভ্য পৃথিবীতে ফিলিস্থিনে নৃশংস গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরাইল নামক বর্বর ইহুদী রাষ্ট্রটি যার লাগাম টানা যাচ্ছেনা কোনভাবেই। শুধুমাত্র পশ্চিমা সরকারগুলোর আর্থিক ও রাজনৈতিক সমর্থনের কারণে যার মধ্যে সবচেয়ে বড় সমর্থক হলো আমেরিকা। আমেরিকাকে ইহুদীবাদী লবি অক্টপাশের মতো আষ্টেপিষ্টে এমন ভাবে জড়িয়ে ধরেছে যে ইহুদীবাদের বিরুদ্ধে যাওয়া আমেরিকান রাষ্টপ্রধানদের একেবারে অসম্ভব একইভাবে যুক্তরাজ্য, জার্মান, ফ্রান্স অষ্ট্রেলিয়র মতো শক্তিদেরও। ভারতের হিন্দুত্ববাদী রাস্ট্রপ্রধানকেও ইহুদীবাদীরা তাদের বাহুডোরে আটকিয়ে ফেলেছে। রাস্ট্রক্ষমতাধারীরা ইহুদীবাদের সমর্থক হলেও সাধারণ জনগন ঠিকই ফিলিস্থিনের পক্ষে। তারা বিভিন্নভাবে যেমন মিছিল, মিটিং, আর্থিক ও নৈতিক সাহায্য করছে ফিলিস্থিনের মজলুম জনগনকে। ঐসব দেশের সাধারণ জনগন প্রতিনিয়তই ফিলিস্থিনিদের পক্ষে কিছু না কিছু করেই চলছে।
কিন্ত আমরা অর্থাৎ নামধারী মুসলিমরা কোথায়? মধ্যপ্রচ্যের মুসলিমদেশের জনগন ও রাস্ট্রপ্রধানদের ভুমিকা খুবই নগণ্য প্রকারন্তে তারা ইসরাইলেই পক্ষেই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ্ ভাবে কাজ করছে যা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। মধ্যপ্রাচ্যের রাস্ট্রগুলো শক্ত ভুমিকার রাখলে আজ এমন করুণ পরিনতি ফিলিস্থিনিদের হতোনা। মধ্যপ্রাচ্যের রাজা বাদশারা তাদের ভোগের জীবনে কোন বিচ্ছিন্নতা দেখতে চায়না তারা চায় নারী, ক্ষমতা, অর্থ, বিলাসিতা। তারা বিশ্বাস করে ইসলাইলে কিছু হলে তাদের ক্ষমতা, নারী, অর্থ কিছুই থাকবেনা।
আমরা বাংলাদেশীরা পশ্চিমাদের গালিগালাজ করতে বেশ উৎসাহী, তাদের গোষ্টি উদ্ধার করে ছাড়ি অথচ তাদের মধ্যে এখনো মানবতা আছে। আজও তারা সকরারী জুলুম নির্যাতন জেল জরিমান উপেক্ষা করে ফিলিস্থিনের পক্ষে কথা বলছে।
১৪ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমেরিকায় এরা যে পরিমান অর্থ জমা রেখেছে তার সামান্য অংশ যদি গরীব মুসলিম দেশে রাখতো তাহলে সেই দেশগুলোও উন্নত হতো ধীরে ধীরে।
২| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৭
নতুন মেসাইয়া বলেছেন:
আপনি তো "৩৬ শে জুলাই'র বিপ্লব' করে আমেরিকান ক্যু'কে সফল করতে ব্যস্ত; এনসিফি'র সদস্যদেরকে নিয়ে ইসরায়েলের বিপক্ষে "জ্বিহাদ: করেন।
১৪ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:৪১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এখানে জেহাদের কিছু নেই এখানে মানবতার কথা বলা হচ্ছে।
৩৬ জুলাই না হলে এই দেশ করদ রাজ্য হতো যদি এবার খুনি হাসিনা ক্ষমতায় টিকে যেত।
১৪ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি এখনো টিকে আছেন ব্যন হননি? তবে আমি আপনাকে ব্যন করার একেবারেই পক্ষপাতি না।
৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৭
অরণি বলেছেন: ফিলিস্থিনের যদি কিছু হয় তাহলে ওদের জন্যই হবে রাজা বাদশাদের কারনে হবেনা।
১৪ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনার ধারনা সঠিক।
৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৮
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সৌদিরা কোন মুসলিম দেশেই কোন অর্থ রাখেনা।
১৪ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:০৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তারা আমেরিকা বৃটেনে অর্থ জমা রাখে।
৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:০৭
প্রামানিক বলেছেন: মানবতার কাছে ইহুদী খ্রীষ্টান মুসলিম বাধা নয়। যার মানবতা আছে সে যেকোন ধর্মের জাতিকে সহযোগীতা করতে কৃপণতা করে না।
১৪ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:০৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি একেবারে যথাযথ বলেছেন এর ওপর কোন কথা নেই।
৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:১৬
নতুন মেসাইয়া বলেছেন:
ইসরায়েলকে সাহায্য করছে পশ্চিম, ফিলিস্তইনকে ভুমি উ্দ্ধরে সাহায্য করবে পশ্চিম।
আপনি কি করবেন? বাংলাদেশকে ভারত থেকে রক্ষা করবেন, সব ইডিয়টরা মিলে ১টি সঠিক জিহাদ খুঁজে বের করেছেন।
আপনার ঘরে ইন্দিরার ছবি আছে?
১৪ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:২১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: হ্যাঁ ফিলিস্তইনকে ভুমি উ্দ্ধরে সাহায্য করবে পশ্চিমারাই।
বাংলাদেশকে ভারত থেকে রক্ষা করতে আমরা আপনাকে ডাকবো তাহলে ইন্দিরার ছবি লাগবেনা। আপনার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার কেনা সার্টিফিকেট দেখলেই ভারতীয় ফৌজ ভাগবে।
১৪ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:২৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধে কয়টি সেক্টর ছিল? সেক্টর ১ এর দায়িত্বে কে ছিল জানেন?
১৪ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:২৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: জেড ফোর্সের দায়িত্বে কে ছিল জানেন?
১৪ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:৩০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মুক্তিবাহিনীর প্রথম সামরিক ব্রিগেডের নাম জানেন?
১৪ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:৩২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: জেড ফোর্স কয়টি রেজিমেন্ট নিয়ে গঠিত হয়েছিল জানেন?
১৪ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: গুগল ঘেটে উত্তর দেওয়া চেষ্টা করুন তাছাড়া পারবেন না।
৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫৭
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আপনি কি এটা মানেন মুসলমানদের প্রধান শত্রু মুসলমানরাই? ধরেন বাংলাদেশের কথাই বলি। এখানে তো ৯২% মুসলমান। আপনার কি মনে হয় ১০০% হয়ে গেলে দেশের চুরি-খুন-ধর্ষণ সব বন্ধ হয়ে যাবে? তখন কার কোন আকিদা সেটা নিয়ে দ্বন্দ্ব হবে। শিয়া, সুন্নিসহ আরও যত গ্রুপ আছে তারাই এক অপরের পিছে লাগবে। সৌদি-ইরান দ্বন্দ্ব যেমন।
খৃষ্টান, হিন্দু, বৌদ্ধ এমনকি ইহুদিদের অনেকে গাজার যুদ্ধ বন্ধে আন্দোলন করেছে। আপনার কি মনে হয় অন্য কোনো দেশ এভাবে আক্রান্ত হলে মুসলমানরা আন্দোলন করবে? নাকি আলহামদুলিল্লাহ বলবে? নিজের সম্প্রদায়ের ওপর জুলুম হলেও আন্দোলন করে না, আর অন্য সম্প্রদায়ের ওপর হলে তো খুশিতে লাফাবে।
৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০০
নতুন মেসাইয়া বলেছেন:
আমি শুরু থেকে শেষ অবধি যেডফোর্সে ছিলাম।
যেডফোর্স ১ নং সেক্টরে আলাদা ১টা কোম্পানী হিসেবে যুদ্ধরত ছিলো; জিয়া ছিলেন কামন্ডার; শুরুতে মেজর জিয়া, মেজর মীর শওকত আলী, ক্যা: মাহফুজ, ক্যা: হামিদ, ক্যা: ওলি, ক্যা: আলী, ক্যা: ভুইয়া, ক্যা: শামসু ( শহীদ ) ও লে: খালিদ ছিলেন। এরা ১নং এলাকায় সন্মুখ যুদ্ধ করেছেন ২৭ মার্চ থেকে (কুমিরা ) ১৬ই ডিসেম্বর অবধি; যেদ'এর শেষ সন্মুখ পজিশন ছিলো ফেনীর "চাঁদগাজী"তে; ইহাতে গড়ে সৈন্য ছিলো ২০০ ( কোম্পানী, রেজিমেন্ট যা বলা হোক )। আগষ্ট মাসে জিয়াকে ১১ নং সেক্টরে বদলী করা হয়; উনি কিছু সৈনিক সেখানে নিয়ে যান ও মেজর মীর শওকত আলী কিছু সৈন্যকে ৫ নং সেক্টরে নিয়ে যান; বাকী ছিলো ষ্টুডেন্ট প্লাটুন, এরা ক্যা: মাহফুজের অধীনে চট্টগ্রামের বাড়বকুন্ডে (১৬ই ডিসেম্বর ) যুদ্ধ শেষ করেন।
ফোর্সের হাইড-আউট ছিলো ত্রিপুরার পংবাড়ীতে।
এসব আপনাকে সাহায্য করবে না; আপনি আমেরিকান ক্যুকে "৩৬শে জুলাই'র বিপ্লব" নাম দিয়ে, জাতিকে ইয়েমেন বানাতে ব্যস্ত থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:৩২
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: মধ্যপ্রাচ্যের রাজা বাদশারা নারী গাড়ী ধন সম্পদে ব্যস্ত।