![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
(তথ্যসূত্র : বীর মুক্তিযোদ্ধা বীর বিক্রম কর্ণেল অলি আহমদ)
১৯৭১ সালে দীর্ঘ ৯ মাস পাক হানাদার বাহিনীর সংগে যুদ্ধ করে আমাদের এই দেশ স্বাধীন হয়েছে। দেশে আপামোর জনতা কোন না কোন ভাবে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্য সহযোগীতা করেছে, রাজাকাররা বাদে। শহীদ হয়েছে প্রায় লক্ষের কাছাকাছি লোক, ইজ্জত হারিয়েছে কয়েকশত মা-বোন। আজ যাদের রক্তের বিনিময়ে দেশ স্বাধীন হয়েছে তাদের কোন নাম গন্ধও নেই কিন্তু ঠিকই শেখরা দিব্যি ব্যবসা করে খাচ্ছিল। ব্যবসা করতে করতে ব্রিটিশ বেনিয়া রবার্ট ক্লাইভের মতো এদেশের সম্পদ সেই ব্রিটিশ ও আমেরিকায় পাচার করা শুরু করলো।
যুদ্ধের আগ মূহুর্ত্বে শেখ সাহেব তাজ উদ্দিনের সংগে না পালিয়ে পাক সেনাদের হাতে ধরা দিলেন এবং পাকিস্তানে গিয়ে বকরি ও ছাগলের মাংস খেয়ে দিব্বি সময় কাটিয়ে দিলেন। এদিকে বড় ব্যবসায়ি অর্থাৎ আম্লিগের সাঙ্গপাঙ্গরা পালিয়ে কলকাতায় আশ্রয় নিলো; সেখানে তারা মদ, নারী, ভোগ বিলাশে সময় পার করতে লাগলো। ঘরে শুয়ে বসে তাদের ফেভারিট হেমা মালিনির জমজমাট নাচ দেখে সময় কাটলো। অন্যদিকে দেশে আমজনতা যুদ্ধে নাকাল।
শেখ সাহেবকে মাসে মাসে পাক সরকার ১৫০০ টাকা করে ভাতা দিতো তা দিয়ে তার পরিবার ভালো ভাবেই চলছিল । হাসিনা পুত্র জয়ের জন্মের সময় ক্যান্টনমেন্টে নেওয়া হলো, সেনা হাসপাতালে জয়ের জন্ম হলো।
মালিনির জমজমাট নাচ দেখে এখন তারা বীর মুক্তিযোদ্ধা!
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১২:২১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ভাই আপনি আমাকে দুষ্ট গরু বলছেন ভালো কথা কিন্তু কর্ণেল অলি আহমদকে কি বলবেন? যিনি মুক্তিযুদ্ধ চলা কালেই খেতাব পেয়েছিলেন। তার মুখ থেকেই শোনা।
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১২:২৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আরেকটা কথা জানেন কি? শেখ মুজিব বেঁচে থাকার সময়ই একটা জরিপ হয়েছিল শেখের নির্দেশে সেই জড়িপেও ২০/২২ হাজারের বেশি হয়না তখন তা বাতিল করা হয় এবং ধামাচাপা দেওয়া হয়।
আমি একটাও মনগড়া কথা বলছিনা সবগুলোর ডকুমেন্টস আছে।
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১:৫৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: " ডেড রেকনিং" লেখক শর্মিলা বসু। বাংলাদেশ 1971 সালের মুক্তিযুদ্ধের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা নিয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেন যিনি ছিলেন অক্সফোর্ডের ফেমাস অধ্যাপক কিন্তু সেই বই ব্যন করা হয় বাংলাদেশে কারণ কী? উনি ভারতের নাগারিক।
২| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১২:১৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এখন কলিকাতায় Spa নিতেসে। ।
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১২:২২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এখনো নাচ গান স্পা মদ জুয়া নিয়ে বেশ ফূর্তিতে আছে কলকাতায়।
৩| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১২:২৭
নতুন বলেছেন: শহীদ হয়েছে প্রায় লক্ষের কাছাকাছি লোক, ইজ্জত হারিয়েছে কয়েকশত মা-বোন।
বাহ ভালো তো।
পাকিস্তানের ভাঙ্গনের কারনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের বিচার শুরু হবে কবে থেকে?
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১২:৩১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: শেখ যুদ্ধের আগে মহান নেতা ছিলেন কিন্তু যুদ্ধের পর ক্ষমতা তাকে মহান থেকে নামিয়ে এনেছে।
কর্ণেল অলি আহমদকে কি বলবেন? যিনি মুক্তিযুদ্ধ চলা কালেই খেতাব পেয়েছিলেন। তার মুখ থেকেই শোনা।
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি চাইলে আমি কর্ণেল অলি আহমদের সেই ভিডিওটি দিতে পারি।
৪| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: নতুন@বিএনপি ভয়ে আছে ভারতের চর বলে জামাত-শিবির নাকি জিয়ার বিচার করবে দেশ ভাগের কারণে । । জিয়া কেনো ওয়ার করেছে তাই ।
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১২:৪০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: জিয়া হলো প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা; জিয়ার ঘোষনা ছাড়া আজ দেশ স্বাধীন হতোনা। জিয়া ঘোষনাও দিয়েছেন যুদ্ধও করেছেন তিনি পাকিস্তানে বকরি ও ভেড়ার মাংস খেয়ে সময় পার করেননি।
যারা বলে জামাত শিবির দেশকে পাকিস্তানের সংগে এক করবে এদেরকে পাবনার পাগলা গারদে ভরা উচিত।
৫| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৯
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: @ লেখক সাহেব, আপনি আর তেমন কিছু বলেন না তাহলে দাদাপন্থি ভারতভক্তদের কষ্ট হবে। আপনি দয়া করেন।
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১:১৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সেটাই।
৬| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১২:৫১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন:
শেখ সাহেব ধরা দেওয়ায় একটা সম্ভাবনা ছিল পাকবাহিনী গণহত্যা চালাবে না। পালিয়ে গেলে শতভাগ সম্ভাবনা ছিল হামলা চালানোর। পাকিস্তান যদি গণহত্যা না চালিয়ে সমঝোতার চেষ্টা করত, এত প্রাণহানি হতো না। বোধকরি পাকিস্তানও ভাঙত না।
দেখলাম মুক্তিযুদ্ধে খেতাবের প্রসঙ্গ তুলছেন। একটা বিষয় কি খেয়াল করেছেন খেতাবপ্রাপ্ত বেশিরভাগ সামরিক বাহিনীর সদস্য? তাদের অবদান অবশ্যই আছে। কিন্তু বেসরকারি যোদ্ধাদের অবদান কিন্তু কম না। কিন্তু মূল্যায়ন পাননি। কয়েকজন খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা যুদ্ধে জয়ের কিছুদিন আগে যোগদান করেছিলেন। তাদের উদ্দেশ্য পরিষ্কার না। কয়েকজন তো হাহুতাশ করেছেব যুদ্ধ করার কারণে। মেজর ডালিম কোলকাতায় কী করে বেরিয়েছে, সেসব নিয়ে সৈয়দ মুজতবা আলীর সাক্ষাৎকার আছে। এম এ জলিলের কর্মকাণ্ড নিয়ে বিতর্ক আছে। আরও অনেকের বিরুদ্ধে জেনারেল ওসমানী শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে চেয়েছিলেন।
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১:২১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি যে ইমেজ দিয়েছে সেটা শেখ সাহেবের ৩ লক্ষকে ৩ মিলিয়ন বলার ফসল। নিয়াজি স্বীকারোক্তি নিয়েও বিভ্রাট আছে কেউ দেশের জনগন হত্যা করে সেটা ফলাও করে প্রচার করেনা। ওটা ছিল ভারতের প্ররোচনা। ভারত সবদিক থেকেই পাকিদেরকে পঁচাতে চেয়েছে তারই ফল।
৫৪ বছরে কেন পাকিস্তানের হত্যাকান্ড নিয়ে জরিপ হলোনা? এর কোন উত্তর আছে? নাকি ব্যবসাকে জমজমাট করার ফন্দি?
৭| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১:২২
অরণি বলেছেন: কর্ণেল অলি আহমদের বক্তব্য আমিও শুনেছি।
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১:৩২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমার কথার সংগে মিল আছে কি?
৮| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১:২৪
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: শেখ যুদ্ধের আগে মহান নেতা ছিলেন কিন্তু যুদ্ধের পর ক্ষমতা তাকে মহান থেকে নামিয়ে এনেছে।
কর্ণেল অলি আহমদকে কি বলবেন? যিনি মুক্তিযুদ্ধ চলা কালেই খেতাব পেয়েছিলেন। তার মুখ থেকেই শোনা।
রাজনিতিকদের সততা পতিতাদের ভাজি`নিটার মতন বলেই জানি।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের অবদান যুদ্ধের আগের ভুমিকার জন্য অস্বিকার করার কোন যুক্তি থাকতে পারেনা। রাস্টপ্রধান হিসেবে তিনি অনেক ভুল করেছেন তার ফল তাকে এবং দেশকে ভোগ করতে হয়েছে। কিন্তু তার সেই ভুলের কারনে তার রাংলাদেশ সৃস্টির পেছনের ভুমিকা অস্বীকার করা ঠিক না।
যুদ্ধের সময় অবশ্যই কিছু নেতাররা ভারতে মৌজে ছিলো কিন্তু সেটা উদাহরন হতে পারেনা।
আয়ামীলীগের ভুল হয়েছে বাস্তবতা থেকে সরে গিয়ে শেখ মুজিবর রহমানকে দেবতা বানাতে চয়েছিলো। মেজর জিয়ার অবদানকে ছোট করেছে, ৪ নেতাদের পাত্তা দেয়নাই।
কিন্তু বাংলাদেশী হিসেবে আমাদের বঙ্গবন্ধু, মেজর জিয়া সহ মুক্তিযুদ্ধোদের অবদান স্বীকার করতেই হবে। শুধুই পাকিদের এই কথায় এলার্জ শুরু হবে।
মুক্তিযুদ্ধ, শহীদদের সংখ্যা, বিরাঙ্গনাদের সংখ্যা নিয়ে যারা তেনা প্যাচায় তারা পাকিআদর্শের সেটা সবাই জানে।
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১:৩১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কর্ণেল অলি আহমদ কি পাকি আদর্শের? যিনি যুদ্ধ চলাকালিন দুজন খেতাব পাপ্তদের মধ্যে ১ জন।
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ত্যানা প্যাচানো নয় তবে শহীদদের সংখ্যা ও বিরাঙ্গনাদের সংখ্যা মোটেই সঠিক নয়; কিসের ভিত্তিতে আপনি ৩০ লক্ষ বলবেন?
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১:৫২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: " ডেড রেকনিং" লেখক শর্মিলা বসু। বাংলাদেশ 1971 সালের মুক্তিযুদ্ধের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা নিয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেন যিনি ছিলেন অক্সফোর্ডের ফেমাস অধ্যাপক কিন্তু সেই বই ব্যন করা হয় বাংলাদেশে কারণ কী?
৯| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ২:০২
নতুন বলেছেন: যুদ্ধে শহীদের সংখ্যা ১০০% জরিপ করে বঙ্গবন্ধু বলেন নি।
আর ৩ লক্ষকে ৩ মিলিওন বলেফেলাটাও সাভাবিক। আমরাও যখন বাংলাদেশের জনসংখ্যা বলতে যাই তখন ২০ কোটিকে মিলিওনে বলতে সময় লাগে। হিসাব করতে হয়।
কিন্তু এই সংখ্যাটা প্রতিকী ধরে নি আমি যে সংখ্যাটা ৩ লক্ষ হলেও কত মানুষেকে হত্যা করেছে পাকিরা।
কিন্তু যারা এই সংখ্যাকে কম বলে আত্নতৃপ্তি পায় তাদের সমস্যা আছে। তারা পাকিদের মতন আফসোসে ভোগে।
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ২:০৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সিরাজুল ইসলাম বলেছিলেন শুনেছি ৩ লক্ষ মানুষ নাকি হত্যা করেছে; সেই ৩ লক্ষও তো শোনা যা ধারে কাছেও নয়।
১০| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ২:০৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ৩০ হাজার, ৩ লাখ বা ৩০ লাখ মানুষের মৃত্যু নিয়ে আপনার সুবিধা বা অসুবিধা কী? আপনি কি সত্যিই গণহত্যা স্বীকার করতে চান না, নাকি কোনো দলের অপরাধকে হালকা করে দেখানোর চেষ্টা করছেন? মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কি আপনার মনে হতাশা কাজ করে—কেন দেশ ভাগ হলো— নাকি যারা পাপ করেছে তাদের অপরাধ আসলে তেমন গুরুতর নয়, বরং তাদের ওপর অতিরিক্ত দায় চাপানোর কারণে আপনার মন খারাপ হচ্ছে?
শেখ মুজিবুর রহমান জেলে বসে হাসের মাংস খেয়েছে—এটুকু আমরা মেনে নিলাম। তাহলে আমাদের যুদ্ধ কার নামে হয়েছিল? তাজ সাহেবের নামে হয়েছিলো । মুজিব ফ্যাসিবাদী ছিলেন, ধরে নিলাম । তবে তাজ সাহেবকে কেন হত্যা করা হলো?
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ২:২০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: যদি সম্মিলিত ও পরিকল্পিত ভাবে ১০০ জনকেও হত্যা সেটাও গণহত্যা তাই মুক্তিযুদ্ধের সময়ও গণহত্যা হয়েছে এখানে দ্বিমতের কোন সুযোগ নেই।
আপনি খুব সুক্ষভাবে ট্যাগ লাগানো চেষ্টা করছেন; সত্য প্রতিষ্ঠিত না হলে বিতর্ক চলতেই থাকবে তাই সত্য প্রতিষ্ঠিত হওয়া উচিত। আমি কারো অপরাধকে হালকা করা বা কারো পাপকে লঘু করার চেষ্টা করছিনা। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে হতাশাও আমার নেই কারণ বাংলাদেশ না হলে এখন আমার যে অবস্থান তা পাকিস্তানে হতোনা; এখন আমি চরম ভালো অবস্থানে আছি।
মুজিব তো দেশের স্বাধিনতাই চায়নি চেয়েছিল প্রধান মন্ত্রী হতে সেটা আপনার জানা আছে কি?
১১| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ২:০৯
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: নিহতের সংখ্যা নিয়ে এই বিতর্ক আর কতদিন চলবে?
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ২:২০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: যতদিন আম্লিগ ব্যবসা করবে।
১২| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ২:৩৫
নতুন বলেছেন: @ সৈয়দ কুতুব ভাই।
যারা স্বাধিনতার পেছনে বঙ্গবন্ধুর ভুমিকা, শহীদের সংখ্যা, মুক্তিযোদ্ধা, বিরাঙ্গনাদের নিয়ে কোন প্রশ্ন করে তাদের দেশপ্রেম নিয়েই প্রশ্ন করতে হবে।
যেই মানুষটা ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ করার নিয়তে বাড়ী থেকে বের হয়েছেন তাদের প্রতি আজীবন সবার কৃতঙ্গতা প্রকাশ করতে হবে। কারন তিনি জীবনের ঝুকি নিয়েছিলেন সেই সময় দেশের জন্য।
বর্তমানে যারা এই সব প্রশ্ন নিয়ে ক্যাচাল বাধায় তাদের কস্ট ১৯৭১ এ পাকিদের পরাজয়। আর কিছু না।
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ২:৪৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এই কথাগুলি ভারতীয় বয়ানেরই প্রতিধ্বন; সব বিষয় নিয়েই প্রশ্ন তোলা যায় কারণ নিরেট সত্য বলে কিছু নেই। ভারতীয় বয়ান এখন কাজ করবেনা হয়তো ২/১ যুগ পরে কাজ করলেও করতে পারে। শেখ সাহেবকে ভগবান করতে চেয়েছিল শেখের বেটি যা বুমেরাং হয়ে গেছে।
১৩| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ২:৪১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মন্তব্য সহ পড়ে গেলাম।
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ২:৪৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমার জানা মতে আপনি অভিজ্ঞ মানুষ; যা সত্য মনে করেন তা বলে যাবেন। আওয়ামী, বিএনপি, জামাতি চশমা ছাড়া বলবেন।
১৪| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৩:০২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: মুজিব তো দেশের স্বাধিনতাই চায়নি চেয়েছিল প্রধান মন্ত্রী হতে সেটা আপনার জানা আছে কি ? পাকিস্তান তাকে কেন সবচেয়ে বড় শত্রু মনে করে, আর কেন তাকে ভারতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদী বলছে ? ৩০ হাজার বা ৩ লাখ বা ৩ হাজার যাই হোক না কেনো আপনি জেনোসাইড সাপোরট করেন না বুঝলাম । বাট লিগ কিভাবে বিজনেস করে সংখ্যা নিয়ে তা বুঝলাম না ।
এতদিন শুনে এসেছি , রাজাকাররা মারা যাওয়া লোকের সংখ্যা ছোট দেখাতে চায় যেন তাদের অপরাধ হালকা মনে হয়, নিজেদের ইতিহাস সাফাই করার চেষ্টা হয়, এবং ভবিষ্যত প্রজন্মের কাছে তারা কম দোষী দেখায়। আপনি অবশ্যই ব্লগে লিখবেন কীভাবে আওয়ামী লীগের ব্যবসা সংখ্যাতত্ত্বের ওপর নির্ভর করে টিকে আছে। ।
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৩:২১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: স্বাধীনতার তো প্রশ্নই ছিলনা এমনকি পাকিরা মুজিবকে পাকিস্তানের প্রধান মন্ত্রীও করতে রাজি ছিলনো যে কারনেই তারা মুজিবকে বড় শত্রু মনে করতো এবং তারা এও ভাবতো যে মুজিব ভারতে বুদ্ধিতে চলছে দেশ ভাগ করার ষঢ়যন্ত্র করছে।
রাজাকাররা মারা যাওয়া লোকের সংখ্যা ছোট দেখাতে চায় যেন তাদের অপরাধ হালকা মনে হয়, নিজেদের ইতিহাস সাফাই করার চেষ্টা হয়, এবং ভবিষ্যত প্রজন্মের কাছে তারা কম দোষী দেখায়। এটা ঠিক কথা কিন্তু আপনি কিসের ভিত্তিতে ৩০ লক্ষ বলবেন সেটা বলবেন কি? একজন বলে দিলেন আর আমারা সেটার সঠিকতা যাচাই না করে মেলে নিলাম সেটা কোন কথা হলো।
নিচের মন্তব্যটি লক্ষ্য করেন ৩০ লক্ষ্ হত্যা হলে প্রতি ২৪/২৫ জনে ১ জনকে হত্যা করতে হবে তা কি হয়েছে?
১৫| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৩:০৯
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে জনসংখ্যা ছিল ৭ কোটি প্রায় যদি ৩০ লক্ষ মানুষ নিহত হয় তাহলে প্রতি ২৪/২৫ জনে ১ জনকে হত্যা করতে হবে যা পুরাই কাল্পনিকের মতো তাই বলা যায় সংখ্যাটি আসলে ভারতীয় বয়ান ছাড়া কিছু নয়।
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৩:২৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আসলে ৩০ লক্ষ সংখ্যাটার কোন ভিত্তিই নেই এটা মনগড়া কথা। ইতিহাস অন্যকিছু বলে। আওয়ামী সময়ে এগুলো বলার কোন সুযোগ ছিলনা। বললে নির্ঘাত গুম
১৬| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৩:৪১
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: এই কথাগুলি ভারতীয় বয়ানেরই প্রতিধ্বন; সব বিষয় নিয়েই প্রশ্ন তোলা যায় কারণ নিরেট সত্য বলে কিছু নেই। ভারতীয় বয়ান এখন কাজ করবেনা হয়তো ২/১ যুগ পরে কাজ করলেও করতে পারে। শেখ সাহেবকে ভগবান করতে চেয়েছিল শেখের বেটি যা বুমেরাং হয়ে গেছে।
আয়ামীলিগের অন্যতম ভুল কাজ হয়েছে বঙ্গবন্ধুকে এবং শেখ হাসিনাকে দেবাতা বানানোর চেস্টা। সব চাটুকারেরাই চেস্টা করে এসব করে সু নজরে আসতে। বুদ্ধিমান নেতারা এসব থেকে নিজেদের দুরে রাখে।
৩ মিলিওন। ভারতীয় বয়ান না। এটা একটা প্রতীকি সংখ্যা। এটা জরিপ করা সংখ্যা না।
আমরাও যখন অন্যদের বাংলাদেশের জনসংখ্যা নিয়ে বলতে যাই তখন মিলিওন বিলিওনের সমস্যা হয়। কারন আমাদের হিসাব লক্ষ, কোটিতে করি।
বঙ্গবন্ধু যদি ভুলে ৩ লক্ষের স্থানে ৩ মিলিওন বলে ফেলে তবে সেটা প্রতীকি সংখ্যা হিসেবে নিতে সমস্যা কই????
সংখ্যাটা ৩ মিলিওন না ৩ হাজার এটা নিয়ে হিসাব করতে খাতা কলম নিয়ে জরিপ করতে শুধুই পাকিপন্থিরাই যাবে। তাকে তাদের অপরাধ কমাতে পারবে তারা।
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সংখ্যাতে অপরাধ কমেনা। অপরাধ অপরাধই। কেউ যদি বলে প্রতীকি হিসেবে ৫০ জনকে হত্যা করা হয়েছে আপনি তা মানবেন?
১৭| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:১৯
ধুলো মেঘ বলেছেন: আওয়ামী লীগ করা সব কয়টা মুক্তিযোদ্ধাকে আমার কেন যেন বোগাস মনে হয়। কাদের সিদ্দিকী আর জাফরউল্লাহ্র মত প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারাই আওয়ামী লীগের আসল চেহারা দেখে সরে এসেছেন।
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ঐযে হেমা মালিনির নাচ দেখে বীর মুক্তিযোদ্ধা!
১৮| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:২২
কিরকুট বলেছেন: ভাই দিনকাল খুব খারাপ যাচ্ছে । এইসব ছাইপাশ লেখার জন্য যারা আপনারে টুপাইস দিচ্ছে আমারে তাদের ঠিকানা দেবেন । একটা শুয়রের রচনা লিখে দেবনে । আচ্ছে পেমেন্ট কি শব্দ গুনে দেয় নাকি লাইন গুনে দেয় । জানাবেন কিন্তু বড্ড উপকৃত হই । কারন পকেট গড়ের মাঠা । খালি পকেটে আদর্শ টেকে না ।
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:০০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ঠিক আছে এটা ছাইপাশ সত্যটার প্রমান দিন না ভাই। একটা জরিপ কেন ৫৫ বছরেও হলোনা? হাসিনা কেন জরিপ করে সত্য প্রতিষ্ঠা করতে পারলোনা? আপনার আসল চেহারা দেখিয়ে দিলেন ভাই?
১৯| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:৩২
কিরকুট বলেছেন:
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:০৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মানিকে মানিক চেনে শুয়ারে চেনে কচু!
২০| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৭
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আসলে ৩০ লক্ষ সংখ্যাটার কোন ভিত্তিই নেই এটা মনগড়া কথা। ইতিহাস অন্যকিছু বলে। আওয়ামী সময়ে এগুলো বলার কোন সুযোগ ছিলনা। বললে নির্ঘাত গুম
ইতিহাস এই কথাই বলে। এই কস্টের কথা মনে পড়ে যাওয়ায় জামাতের আমিরের হার্ড এটাক পযন্ত হয়ে গেছে। আর এইসব ৩০-৩ লক্ষ নিয়ে তেনা পেচানো তো খুবই সাধারন ব্যাপার।
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:১৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এটা সত্য ইতিহাস এটাকে কেউ বিকৃত করতে পারবেনা, কেউ না। ত্যানা আপনি প্যাচাচ্ছেন, প্রতিকী আবার কি মাথায় দেয় না খায়?
মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, পাকিদের পরাজয়, আমাদের ওপর পাকিদের অত্যাচার এগুলোর কোনটা নিয়ে আমি দ্বিমত পোষন করেছি কি? আমি যেগুলো নিয়ে দ্বিমত পোষন করেছি তার পক্ষে আপনি কোন এভিডেন্স দিতে পারবেন? ত্যানা প্যাচাতে প্যাচাতে আওয়ামী ল্যাঞ্জা বের হয়ে যাচ্ছে সেদিকে আপনার খেয়াল নেই।
আপনি কোন যদু? কর্ণেল অলি আহমেদ ও শর্মিলা বসু কি রাজাকার? একথা আমি কর্ণেল অলি আহমেদ ও শর্মিলা বসু তাদের রেফারেন্সে বলেছি। থাক আপনার আর ত্যানা প্যাচাতে হবেনা অলরেডি আপনার ল্যাঞ্জা বের হয়েছে।
২১| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:০৭
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: সংখ্যাতে অপরাধ কমেনা। অপরাধ অপরাধই। কেউ যদি বলে প্রতীকি হিসেবে ৫০ জনকে হত্যা করা হয়েছে আপনি তা মানবেন?
যদি আপনার মুরুব্বি একটা কথা বলেই বলে, সেটাকে আপনি সবার সামনে ভুল প্রমান করতে খাতা কলম নিয়ে বসবেন না।
যদি বঙ্গবন্ধু ৩ লক্ষকে ৩ মিলিওন ভুলে বলেই ফেলে তবে আপনার কি সমস্যা হচ্ছে? এটা কে প্রতীকি সংখ্যা হিসেবে মানতে আপনার এতো কস্ট কেন হচ্ছে?
আপনিও সম্ভবত আপনার মুরুব্বিদের পায়ে হাত দিয়ে সালাম করেছেন!!!! যদিও মানুষ হিসেবে কারুর সামনে মানা নত করে পায়ের ধুলি নেয়া ঠিক না, কিন্তু এটা সময় এটা আমাদের সমাজে প্রচলিত ছিলো। আপনিও সম্ভবত জীবনে একবার হলেও নিয়েয়েছন।
না কি যখন আপনাকে কেউ বলেছে তখন কোরান, হাদিসের কোটেসন দিয়ে বুঝিয়ে বলেছেন যে কেন কদমবুচি করা ঠিক না???
২২| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:২৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি যে ইমেজ দিয়েছে সেটা শেখ সাহেবের ৩ লক্ষকে ৩ মিলিয়ন বলার ফসল। নিয়াজি স্বীকারোক্তি নিয়েও বিভ্রাট আছে কেউ দেশের জনগন হত্যা করে সেটা ফলাও করে প্রচার করে না। ওটা ছিল ভারতের প্ররোচনা। ভারত সবদিক থেকেই পাকিদেরকে পঁচাতে চেয়েছে তারই ফল।
৫৪ বছরে কেন পাকিস্তানের হত্যাকান্ড নিয়ে জরিপ হলো না? এর কোন উত্তর আছে? নাকি ব্যবসাকে জমজমাট করার ফন্দি? গত বছরের জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে কতজন আহত-নিহত হয়েছে, তার সঠিক বিবরণ পেয়েছেন? অনেকে কিন্তু শহিদ হয়েও ফিরে এসেছেন। এখন চিন্তা করেন এই ডিজিটাল যুগেও একটা আন্দোলনে আহত-নিহতের সঠিক হিসাব পাওয়া যায় না, তাহলে আরও ৫৪ বছর আগে যখন মানুষ অত শিক্ষিত ছিল না, আইড কার্ডও ছিল না তখনকার হিসাব-নিকাশ কেমনে করা সম্ভব?
এখন কিন্তু আওয়ামী লীগ লাইমলাইটে নেই। এখানে যারা মন্তব্য করেছেন তারা কেউ আওয়ামী লীগ করেন বলে চোখে পড়েনি। সুতরাং মুক্তিযুদ্ধকে হাইলাইট করলে লাভের গুড় কারও পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধকে ছোট যারা করে তাদের উদ্দেশ্য কিন্তু ভিন্ন। আপনি ইলিয়াসের দিকে তাকান সে কিন্তু মুক্তিযুদ্ধকে শুধু ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ বলে। পিনাকীও যেভাবে সম্ভব মুক্তিযুদ্ধকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করছে। এতে তাদের রাজনীতি করা সুবিধা।
বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা চাননি বলতে পারছেন কিন্তু গোলাম আজম, নিজামীরা যাননি দলিলসহ আছে তাও কিন্তু বলতে পারেন না তারা স্বাধীনতা চাননি। শেখ স্বাধীনতা চাননি বলছেন, অথচ বিশ্বমিডিয়ায় শুধু শেখকে কেন নেতা দেখানো হয়? এমনকি পাকিস্তানের মিডিয়ায়ও শেখের নাম। অন্য কারও নাম কতবার আসছে?
মুক্তিযোদ্ধা মানেই ফেরেশতা এমনও না। উপরে বলেছি কয়েকজন খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা যুদ্ধে জয়ের কিছুদিন আগে যোগদান করেছিলেন। তাদের উদ্দেশ্য পরিষ্কার না। কয়েকজন তো হাহুতাশ করেছেব যুদ্ধ করার কারণে। মেজর ডালিম কোলকাতায় কী করে বেরিয়েছে, সেসব নিয়ে সৈয়দ মুজতবা আলীর সাক্ষাৎকার আছে। এম এ জলিলের কর্মকাণ্ড নিয়ে বিতর্ক আছে। আরও অনেকের বিরুদ্ধে জেনারেল ওসমানী শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে চেয়েছিলেন। যাদের কাজকর্ম নিয়ে বিতর্ক আছে তাদেরকে প্রমাণ হিসেবে হাজির করলে সমস্যা বহুমুখী। শেখকে ৭২-৭৫ কর্মকাণ্ডের জন্য সমালোচনা করা যায় অনেকে বলেছেন। আপনি নিশ্চয়ই ইলিয়াসের সাথে ডালিমের ওই সাক্ষাৎকারটা দেখেছেন? ডালিম বলেছে স্বাধীনতার আগে থেকেই শেখকে হত্যার পরিকল্পনা ছিল তাদের। তাহলে উদ্ধেশ্য কী বুঝতে পারছেন? একটা খুনি, নারী-শিশু হত্যাকারীকেও অনেকে ফেরেশতা হিসেবে প্রমাণের চেষ্টা করে। দুঃখজনক।
উপরে যে শর্মিলা বসুর বইয়ের ছবি দিয়েছেন, উনি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে ইতিবাচকভাবে নেন না। ভারতের অনেকেই নেন না। এখন চিন্তা করেন যে রবীন্দ্রনাথকে অপছন্দ করে, তার বইতে কি রবীন্দ্রনাথ সম্পর্কে ভালো কিছু আশা করা যায়?
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: গোলাম আজম, নিজামীরা স্বাধীনতা চায়নি এটাতো চির স্বীকৃত এখানে দ্বিমতের কিছু নেই।
২৩| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১২
বিজন রয় বলেছেন: কত কিছু শুনছি, দেখছি।
কিন্তু আসলে সত্যিটা আমরা জানি।
কারা সত্য বা মিথ্যা বলে সেটা্ি জানি।
২৬ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:৪১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: খুনি, হেলমেট বাহিনী, ব্যাংক ডাকাত, বিদেশে টাকা পাচার কারী, আয়না ঘরের কারিগর, মুক্তি যুদ্ধের চেতনা ব্যবসায়ী, ভারতের দালাল গং দের বয়ানের কথা বলছেন কি?
২৪| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫০
ঢাবিয়ান বলেছেন: যে কোন যুদ্ধে সব সময়েই প্রান দেয় দেশের আমজনতা, নেতারা নয়। সাম্প্রতিক জুলাই আন্দলোনই দেখেন। বিএনপি , জামাতের কোন নেতাকে রাজপথে দেখেছেন? সব গর্তে লুকিয়েছিল। রাজপথে প্রান দিয়েছে ছাত্র-জনতা যাদের গায়ে কোন দলের ছাপ নাই। যারা দুমুঠো খেয়ে পড়ে একটু স্বাধীনভাবে বাচঁতে চায় । আর যারা গর্তে লুকিয়ে থাকে তা সুসময়ে গর্ত থেকে বেরিয়ে এসে ছাত্র জনতার আন্দোলন ছিনিয়ে নিয়ে তা দিয়ে ব্যবসা করে।
২৬ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: চেতনা ব্যবসা বাংলাদেশীরা খাচ্ছেনা শুধুমাত্র খুনি, হেলমেট বাহিনী, ব্যাংক ডাকাত, বিদেশে টাকা পাচার কারী, আয়না ঘরের কারিগর, মুক্তি যুদ্ধের চেতনা ব্যবসায়ী, ভারতের দালাল গং একজোট হয়েছে, গর্তথেকে বের হচ্ছে ধীরে ধীরে।
২৫| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:৪২
লুধুয়া বলেছেন: তথ্য গুলু কী আপনাদের বাপ দাদা পাকি আর্মির হেডকুয়েটার রাওয়ালপিন্ডি থেকে পাঠানো হয়েছে।
২৫ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনার কথা সংযত করুন কোনভাবেই ব্যক্তি আক্রমন গ্রহন যোগ্য নয়। কথায় আছে না বীজ ভালো না হলে ফসল ভালো হয় না।
২৬| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:২০
মাথা পাগলা বলেছেন: আজও দেশে কিছু মানুষ আছেন যারা অকারণে পাকিস্তানের প্রতি মোহ পোষণ করেন। ৭১ এ তো পাকিস্তান বাংলাদেশকে আলাদা দেশ হিসাবে স্বীকৃতি দিয়ে গিয়েছে এখন কোন হিসাবে আবার পাকিস্তানের সাথে এক হবার স্বপ্ন দেখে? তাদের লজিক - ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের প্রায় এক লাখ সেনা ট্যাংক আর স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র নিয়ে এসেছিল কেবলমাত্র হাজার কিংবা লাখখানেক নিরীহ বাঙালিকে দমন করতে। ক্লাস ফাইভের বাচ্চাও বলতে পারবে কোন লেভেলের গোঁজামিলের লজিক।
হিজরতের পর নবীজি প্রায় ১০ বছর মদীনায় ছিলেন। এ সময়ে মদীনা ছিল ইসলামি রাষ্ট্রের কেন্দ্র এবং নানা ধরনের যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। নবীজি মদীনায় থাকাকালীন অধিকাংশ যুদ্ধ সরাসরি মদীনাকে রক্ষার জন্য বা মুসলমানদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য ছিল। মদিনার যুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহন না করেও নবীজী একদম মাস্টারমাইন্ড ছিলেন।
১৯৭১-এ মনে হয় শেখ মুজিবুর রহমানও ওই স্টাইলটাই ধরলেন, তবে একটু আপগ্রেড ভার্সনে। তিনি সরাসরি যুদ্ধে মাঠে নামলেন না, বরং "বন্দি মোডে স্ট্র্যাটেজি" চালালেন।
- নবীজি মদিনায় বসে বাইরে যুদ্ধ করতেন।
- মুজিব পাকিস্তানের ভেতরে বসেই ঢাকার বাইরের সব ফ্রন্ট খুলে দিলেন!
নবীজি খন্দক খুঁড়ে শত্রু আটকাইছিলেন, মুজিব খোদ জেলখানাকেই খন্দক বানাইছিল - পাক্কিরা বুঝতেই পারল না যুদ্ধ বাইরেই জিতে গেছে! মুজিবের কোন লেভেলের পারনালিটি। পাক্কিরা মনে করেছিলো আসল নেতাকে আটকালে খেলা শেষ বরং উল্টোট হয়েছে।
জয় বাংলা তোমার নেতা আমার নেতা শেখ মুজিব শেখ মুজিব! জয় বাংলা! জয় বঙ্গবন্ধু!
২৬ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:৪২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: চেতনা ব্যবসা বাংলাদেশীরা খাচ্ছেনা শুধুমাত্র খুনি, হেলমেট বাহিনী, ব্যাংক ডাকাত, বিদেশে টাকা পাচার কারী, আয়না ঘরের কারিগর, মুক্তি যুদ্ধের চেতনা ব্যবসায়ী, ভারতের দালাল গং ছাড়া।
২৬ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মুজিব নবির মতো না ভগবানে মতো যুদ্ধ করেছিল।
২৭| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:২৮
মাথা পাগলা বলেছেন: রূপক বিধৌত সাধু - বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা চাননি বলতে পারছেন কিন্তু গোলাম আজম, নিজামীরা যাননি দলিলসহ আছে তাও কিন্তু বলতে পারেন না তারা স্বাধীনতা চাননি। শেখ স্বাধীনতা চাননি বলছেন, অথচ বিশ্বমিডিয়ায় শুধু শেখকে কেন নেতা দেখানো হয়? এমনকি পাকিস্তানের মিডিয়ায়ও শেখের নাম। অন্য কারও নাম কতবার আসছে?
শেখ মুজিবুর রহমানের অবস্থানটা আসলে ছিল "পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী" হবার মতো। সংখ্যাগরিষ্ঠতা তাঁর ছিল, তাই সংবিধান ও গণতন্ত্র অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রী হওয়া তাঁর প্রাপ্য ছিল।
পূর্ব-পশ্চিম পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হবার কেপাবিলিট থাকলে - মুজিবের জায়গায় অন্য কেউ থাকলে তাই করতো। সমগ্র পাকিস্তানের মন্ত্রী হতে পারলে পূর্ব পাকিস্তানে যেসব অন্যায় হতো বন্ধ করতে পারতেন। এগুলা বেসিক কমন সেন্স।
জোরপূর্বক পশ্চিম পাকিস্তান যখন ঠিক করলো সিস্টেম চেঞ্জ হবে না। যখন বারবার সংলাপ ব্যর্থ হলো এবং পশ্চিম পাকিস্তান থেকে অন্যায় চাপানো চলতে থাকলো - তখনই আন্দোলন থেকে মুক্তিযুদ্ধের দিকে পরিস্থিতি মোড় নেয়।
২৮| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১২:১০
নিমো বলেছেন: চক্রাকার যুক্তি বোঝেন, আপনি,ঢাবিয়ান, ভূয়া মফিজ, শেরজা ধরণের ছাগলগুলো এই যুক্তি দেন। আপনার দাবি সঠিক কারণ অলি সঠিক, অলি সঠিক কারণ শর্মিলা সঠিখ, শর্মিলা সঠিক কারণ আপনি সঠিক, কী একটা অবস্থা! হা!হা!
২৬ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: চক্রাকার যুক্তি বুঝিনা শুধু বুঝি চেতনা ব্যবসা বাংলাদেশীরা খাচ্ছেনা শুধুমাত্র খুনি, হেলমেট বাহিনী, ব্যাংক ডাকাত, বিদেশে টাকা পাচার কারী, আয়না ঘরের কারিগর, মুক্তি যুদ্ধের চেতনা ব্যবসায়ী, ভারতের দালাল গং ছাড়া।
২৯| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৩:৩৬
কামাল১৮ বলেছেন: আমি একজন মুক্তি যোদ্ধা।আমি কিছুই বলতে চাই না।কিছু মন্তব্য ভালো লেগেছে কিছু ভালো লাগেনি।
২৬ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কর্ণেল অলি আহমদের কথা বিশ্বাস করা যায়না?
৩০| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৩:৪০
কামাল১৮ বলেছেন: @ নিমো,চক্রাকার কুযুক্তি।
২৬ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: চক্রাকার যুক্তি বুঝিনা শুধু বুঝি চেতনা ব্যবসা বাংলাদেশীরা খাচ্ছেনা শুধুমাত্র খুনি, হেলমেট বাহিনী, ব্যাংক ডাকাত, বিদেশে টাকা পাচার কারী, আয়না ঘরের কারিগর, মুক্তি যুদ্ধের চেতনা ব্যবসায়ী, ভারতের দালাল গং ছাড়া।
৩১| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ ভোর ৪:১২
কলাবাগান১ বলেছেন: হাজার হাজার স্বচক্ষে দেখা এবং অংশগ্রহন করা লোক এখনও বেচে আছে...তাদের কথার কোন দাম নাই কোথাকার কোন রাজাকার বান্ধব শর্মিলা বসুর যে জীবনে বাংলাদেশ চোখেও দেখে নাই তার কথা কোট করে। ওয়াশিংটন ডিসি তে তার বই এর প্রকাশনা 'উৎসবে' চেপে ধরেছিলাম কোন উত্তর না দিয়ে গোজামিল দিয়ে উত্তর। আপনারা হলেন শেরজা তপন, লাবলু মার্কা লোকজন যারা লাখ লাখ বিজ্ঞানী (যার ৯৫-৯৬% ই হল ধর্ম থেকে দুরে) তাদের রেজাল্ট/থিয়োরীকে না গোনায় ধরে, দু-একজন ধর্মান্ধ 'বিজ্ঞানীর' থিয়োরী যেটা তাদের ধর্ম ভিত্তিক মতবাদ কে সাপোর্ট করে সেটাকেই শেষ প্রমান হিসাবে উপস্হাপন করে।
২৬ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:৫১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কর্ণেল অলি আহমেদ রাজাকার নাকি?
৩২| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৭:০৯
আমি নই বলেছেন: একটা বিষয় মাথায় ঢোকেনা, কেউ যদি মুক্তিযুদ্ধের কোন একটা ব্যাপারে প্রশ্ন করে তাহলে অনেকেই দেখি ক্ষেপে যায়, কারনটা কি?
না মানে, প্রশ্ন করাই যাবে না??? প্রশ্ন করলেই আমি দেশপ্রেমিক নই?? যদিও আমার দ্বারা রাষ্ট্রের বিন্দুমাত্র ক্ষতিসাধন হয় নাই। প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে প্রশ্নকর্তাকেই নাজেহাল করা কখনই ভালো নয়। প্রশ্নকর্তার উদ্দেশ্য/বিধায় না দেখে উত্তর দিলেইতো প্রশ্ন শেষ হয়ে যায়।
আর কোনো সরকার যদি উদ্যেগ নিয়ে শহিদদের একটা লিষ্ট করতে পারে (যদিও শতভাগ সঠিক হবেনা, কারন আমরা লোভী) তাতে সমস্যা কোথায় সেটাও বুঝিনা। আমারতো মনে হয় করতে পারলে ২টা লাভ, আমাদের সন্তানরা কোনো প্রতিকি সংখ্যার উপর ডিপেন্ড করবেনা এবং শহিদরাও তাদের স্বীকৃতি পাবে।
সংখ্যা কম/বেশি হতেই পারে এবং তাতে শ্রদ্ধা/গুরত্ব বিন্দুমাত্র কমবেনা, তবে দেশের সবচাইতে বড়, গুরুত্বপুর্ন ঘটনার সঠিক তথ্য থাকবেনা এটা লজ্জার বলেই আমার মনে হয়।
২৬ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এরা চেতনা ব্যবসায়ী এদের কথা বাংলাদেশীরা খাচ্ছেনা; খুনি, হেলমেট বাহিনী, ব্যাংক ডাকাত, বিদেশে টাকা পাচার কারী, আয়না ঘরের কারিগর, মুক্তি যুদ্ধের চেতনা ব্যবসায়ী, ভারতের দালাল গং ছাড়া কেউ এদের কথা খাচ্ছেনা।
৩৩| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৯:২২
রাজীব নুর বলেছেন: নিজেকে নর্দমার কীট প্রমান করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন??
থামুন। সত্যের সন্ধান করুন।
২৬ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সত্য কি তা বোঝেন? ভারতীয় দালাল শ্রেণিভুক্ত প্রাণি বনে গেছেন আপনি।
৩৪| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৯:২৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: @ আমি নই , সভ্যতা ও অসভ্যতার ফারাক আপনার প্রশ্নটার মাঝেই। আমি সিঙ্গাপুরে থাকি ২৫ বছরের উপড়। আমার সন্তানেরা এখানে জন্মেছে , পড়াশোনা করেছে। হিস্ট্রি এখানকার স্কুলে একটা কম্পালসারি সাবজেক্ট । ক্লাস সেভেনে উঠার পরই শুরু হয় ইতিহাস পাঠ। প্রতিটা শিক্ষার্থীকে সিঙ্গাপুরের ইতিহাস জানতে হবেই। এই হিস্ট্রি সাবজেক্টে বিগত ১৩০০ সাল থেকে ৮০০ বছরের ইতিহাস ডকুমেন্টেড করা হয়েছে। এই কাজটা কোন রাজনৈতিক দল, সরকার বা আমজনতা করেনি। কাজটা করেছে ইতিহাসবিদেরা। এখানকার স্কুলের শিক্ষার্থীদের যে কোন যুগের ইতিহাসের বিষয়ে প্রশ্ন করলে উত্তর পেয়ে যাবেন। গুগল সার্চ দিলেও পেয়ে যাবেন। দেশটার পুরো ইতিহাস ডকুমেন্টেড। একটা দেশের এটাই সভ্যতার প্রথম ধাপ।
এদিকে আমাদের দেশে পলিটিকাল পার্টি থেকে শুরু করে রিক্সাওলা সবাই ইতিহাসবিদ। সবাই যে যার মত করে ঐতিহাসিক বয়ান তৈরী করে। আপনি সেই বয়ানের বিষয়ে প্রশ্ন করলেই সবাই ক্ষেপে যায় এবং শুরু হয়ে যায় ট্যগিংবাজি। আপনার ঔধ্যত্ব নিয়ে প্রশ্ন তোলা হবে , আপনার বাপ দাদার চৌদ্দ গুষ্টিকে নিয়ে যা খুশি তাই বলা যাবে। আশা করি সভ্যতা ও অসভ্যতার ফারাকটা বুঝতে পেরেছেন।
২৬ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: উনি যথার্থ মন্তব্য করেছে। চেতনা ব্যবসায়ীরা তেড়ে আসছে।
৩৫| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১০:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: এদেশের খেয়েপড়ে যারা পাকিপ্রেমী তাদের জন্য ঘৃণা।
২৬ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ঠিক তেমনি এদেশের খেয়েপড়ে যারা ভারত প্রেমী তারা শুয়োর কুকুরের চেয়েও নিকৃষ্ট।
৩৬| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১০:২৭
কিরকুট বলেছেন:
২৫ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: প্রাণ ভরে কচু খান।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১২:১৭
শ্রাবণধারা বলেছেন: লেখক বলেছেন "শহীদ হয়েছে প্রায় লক্ষের কাছাকাছি লোক"। বলেন কি? আমি তো জানি সর্বোচ্চ ত্রিশ হাজার। তবে সবই মালাউন। পকিরা কোনো মুসলমান মারে নাই!

ইজ্জত হারিয়েছে "কয়েকশত মা-বোন"। হা হা কি বলেন? কিভাবে তারা ইজ্জত হারালেন? পকিরা একটু সহবত করলে সেটাকে ইজ্জত হারানো বলে না?
জোকস এপার্ট, আপনার মতো দুষ্ট গরুদের ব্লগ থেকে বিদায় করা দরকার। আপনারা শুধু যে বাংলাদেশের কলঙ্ক তা-ই নয়, আপনারা মনুষ্যত্বেরও কলঙ্ক।