নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাস্তবতা নিয়ে কথা বলতে চাই।

সৈয়দ মশিউর রহমান

লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।

সৈয়দ মশিউর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাজাকারের ফাঁসি চাই

২৮ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৮:৫১



অসীম বৈষম্য, নানা নিপীড়ন, মুজিবকে প্রধান মন্ত্রী না করা এগুলো ছিল পাকিস্তানীদের ডাল ভাতের মতো। স্বাধীনতা পরবর্তী মুজিব হাসিনা যেমন ক্ষমতা কুক্ষিগত করেছিল ঠিক তেমনই পাকিস্তানীরা ক্ষমতা কুক্ষিগত করেছিল তারা মুজিবকে ক্ষমতা হস্তান্তর করেনি ফলশ্রুতিতে স্বাধীনচেতা বাংলাদেশীরা মুক্তির পথ বেছে নিতে বাধ্য হয়। শুরু হয় স্বাধীনতার যুদ্ধ। দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধ। জিয়া অলিরা জীবনবাজি রেখে সম্মুখ সমরে অংশ নেয় ও দিকে আম্লিগের নেতা কর্মীরা (ব্লগ কাঁপানো মুক্তিযোদ্ধাদের গুরুরা) কোলকাতায় আশ্রয় নেই তারা হেমা মালিনির ধামাকা নাচের তালে তালে লাল নীল পানিতে বুদ হয়ে থাকে। জুয়া মহিলা নিয়ে আলাদা ফূঁতি তো ছিলই।

তথ্য লিঙ্ক এখানে।


ভারত তখন আমাদেরকে নানা ভাবে সাহায্য করেছে শরনার্থীদের আশ্রয় দিয়েছে, ট্রেনিং দিয়েছে, অস্ত্র দিয়েছে। তাদের এই সাহায্যের পিছনে ছিল সুদূর প্রসারী চিন্তা। তাদের লক্ষ্যছিল পাকিস্তানকে দুভাগ করা কিন্তু আমাদের লক্ষ্যছিল স্বাধীনতা বৈষম্যের বেড়াজাল থেকে মুক্ত হওয়া। ভারত কোনভাবে বাংলাদেশে স্বাধীনতা চায়নি তাদের উদ্দেশ্য ছিল পাকিস্তানকে ভাগ করে দূর্বল করা যাতে তারা বাংলাদেশে ওপর খবরদারী করতে পারে। সুতরাং বাংলাদেশীদের চাওয়া এবং ভারতের চাওয়ার মধ্যে ভিন্নতা ছিল।

পাকিস্তান ২৫ বছরে বাংলাদেশ থেকে যত লুটপাট করেছিল তার চেয়ে কয়েকগুন ভারত বাংলাদেশ থেকে লুটপাট করে নিয়ে গেছে। ডিসেম্বরের কয়েকদিনে ভারত বাংলাদেশ থেকে প্রায় ৪ বিলিয়ন (তৎকালীন মূদ্রামান অনুযায়ী) ডলারের অস্ত্র, বিভিন্ন শিল্পকারখানার যন্ত্রপাতি,স্কুল কলেজে যন্ত্রপাতি এমনকি টিউবওয়েল পযন্ত খুলেনিয়ে গেছে, সেনা ছাউনীর অফিসারদের বাসার আসবাবপত্র, ক্রোকারিজ, এসিও বাদ যায়নি।

হেমা মালিনির নাচ দেখা মুক্তিযোদ্ধা ও তার ছানাপোনার সেকথা একবারও বলেনা; এরা জিয়া অলিকে রাজাকার বলে!

রাজাকার জিয়া অলির ফাঁসি চাই!

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৯:১৪

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:




এইসব এতো দিন লুকানো ছিলো কেন!!!

২| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৯:২৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ আলাদা হয়ে ভালো কাজ করেছে। পাকিস্তানিরা বাঙালিদের দেখতে পারে না।

৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৯:৪৬

ক্লোন রাফা বলেছেন: অপদার্থ , প‍্যাথলজিক‍্যাল লায়ার। তোকে খেতাব কে দিয়েছে ⁉️ ওর সিন্ধুকে ছিলো জিয়া আর ওর স্বাধীনতার যুদ্ধে পাতিহাস।

মুক্তিযুদ্ধ হইছে একজন মেজরের হুইসেল শুনে। আমার মনে হয় ইয়াহিয়াও লজ্জা পাইতো এই নব্য রাজাকারের কথা শুনলে‼️

তোর কথার যদি বিন্দুমাত্র প্রমান পৃথিবীর কোন কর্নার থেকে দেখাতে পারিস। আওয়ামী লীগ শুধু না বাংলাদেশের নাগরিকত্ব ত‍্যাগ করবো। এই খচ্চরের ইতিহাস বিকৃতির বয়ান শুনে লন্ডনে জুতাপেটা করছে।

৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১০:১৯

কিরকুট বলেছেন: ছাগলের চামড়া পরা নেকড়ে

৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১০:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: গ্রামে দেখেছি- ছাগল ছাড়া পেলে যা পায় তা-ই খায়।
ছাগলের বোধবুদ্ধি কম।

৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১১:১২

কলাবাগান১ বলেছেন: রাজাকারদের স্বপ্নদোষে প্রাপ্ত মুক্তিযুদ্ধের বিকৃত ইতিহাস কিন্তু সগৌরবে সামুতে ঝল ঝল করে ঝুলে থাকবে.......এসব গাজাখুরি পোস্ট পড়তে হচ্ছে

৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১১:১৪

মাথা পাগলা বলেছেন: আল বটরের ছালাম নিন! :-P

৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১১:১৮

কলাবাগান১ বলেছেন: কলকাতায় বসে মুক্তিযোদ্ধারা হেমা মালিনীর নাচ দেখতে দেখতে ঢাকায় রাজাকারদের পেয়ারা লোক মোনায়েম খান কে হত্যা করে, রুমি তো হেমা মালিনীর নাচ দেখতে ঢাকায় কোন অপারেশনই করে নাই...তাখে পাকিরা কলকাতা থেকে ধরে এনেছিল.....।
রাজাকারদের ই এখন ঈদ...যা ইচ্ছা তা বলতেছে

৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১১:১৮

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ভারতীয় বাহিনীর লুটপাটের কথা বলাতে মেজর জলিলের ওপর মুজিব খুব ক্ষেপেছিলেন। মেজর এম. এ. জলিল মুক্তিযুদ্ধের একমাত্র সেক্টর কমান্ডার হওয়া সত্ত্বেও খেতাব না পাওয়ার কারণ হিসেবে তাঁর প্রতি তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের রাজনৈতিক বৈরীতাকে দায়ী করা হয়। একমাত্র ৯ নম্বর সেক্টর ছাড়া অন্য সব সেক্টর কমান্ডারকে বীরউত্তম খেতাব দেওয়া হলেও, হীন স্বার্থের কারণে সরকার মেজর জলিলকে এই স্বীকৃতি দেয়নি। একটাই কারণ মেজর জলিল ভারতের লুটপাটের বিরোধিতা ও বাধা দিয়েছিলেন।

১০| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১১:২৭

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ভারতীয় লুটপাটের প্রচন্ড বিরোধীতার কারণে মেজর জলিল শেখ মুজিবে চক্ষুশূল ছিলেন। পরে রাজনৈতিক বিরোধিতার কারণে জাসদের ১৯৭৪ সালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাড়ি ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশের গুলিতে মেজর জলিল আহত হন এবং পরে আওয়ামী লীগ সরকার তাকে গ্রেফতার করে। এই রাজনৈতিক বিভেদ, বৈরীতার ও ভারত বিরোধীতার কারণে মুক্তিযুদ্ধে তাঁর অবদানকে তৎকালীন মুজিব সরকার স্বীকৃতি দেয়নি যা প্রতিহিংসার জলন্ত উদাহরণ।

১১| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১২:২৭

অনন্য দায়িত্বশীল বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আপনার এতো চুলকানি কেন?

১২| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১২:২৯

অনন্য দায়িত্বশীল বলেছেন: আপনি সব সময় মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করছেন কেন?

১৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১২:৫২

অনন্য দায়িত্বশীল বলেছেন: গোলাম আজম দেশ স্বাধীন করেছিল নাকি?

১৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৩

অনন্য দায়িত্বশীল বলেছেন: ভারত আমাদের পরম বন্ধু রাস্ট্র পাকিস্তান শত্রুরাস্ট্র এটাই শেষ কথা।

১৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৬

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: বাহ বাহ ভারতীয় দালালে দেখি ব্লগ ভরপুর। বাছাধনরা র থেকে কত পাও মাইনে। এতো দালালী করতে একটু লজ্জা করলোনা।

১৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১:১৭

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ভারতীয় বাহিনীর লুটপাটের কথা বলাতে মেজর জলিলের ওপর মুজিব খুব ক্ষেপেছিলেন। মেজর এম. এ. জলিল মুক্তিযুদ্ধের একমাত্র সেক্টর কমান্ডার হওয়া সত্ত্বেও খেতাব না পাওয়ার কারণ হিসেবে তাঁর প্রতি তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের রাজনৈতিক বৈরীতাকে দায়ী করা হয়। একমাত্র ৯ নম্বর সেক্টর ছাড়া অন্য সব সেক্টর কমান্ডারকে বীরউত্তম খেতাব দেওয়া হলেও, হীন স্বার্থের কারণে সরকার মেজর জলিলকে এই স্বীকৃতি দেয়নি। একটাই কারণ মেজর জলিল ভারতের লুটপাটের বিরোধিতা ও বাধা দিয়েছিলেন।

মুজিব দেশে আসেন ১৯৭২ সালের ১০ই জানুয়ারি। মেজর জলিলকে আটক করা হয় খুব সম্ভব ডিসেম্বরে। ওসমানি তার ওপর রুষ্ট ছিলেন। তাকে বড় রকমের শাস্তিও দিতে চেয়েছিলেন। জিয়ার ওপরও ওসমানি রুষ্ট ছিলেন। এখন বলেন ওসমানিও আওয়ামী লীগ করতেন? ওসমানি কেন তাদের ওপর রুষ্ট ছিলেন সেটা জানতে হলে একটু পড়ালেখা করতে হবে। নামমাত্র দেশ প্রেমিক বাঙালী আর কাজে রাজাক‍ার হয়ে নিজেকে জ‍াহির করে লাভ কী?

আরেকটা কথা এসব খেতাবের দায়-দায়িত্বে ওসমানি ছিলেন। এখানে বেশিরভাগ খেতাব পেয়েছেন সামরিক বাহিনীর সদস্যরা।

১৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ২:২২

লুধুয়া বলেছেন: চাচা আপনি দেখি এখনও কাদছেন। ১৯৭১ সালে আপনা দের জারজ পাকি আর্মি রা মুক্তিবাহিনীর হাতে পরাজিত হয়েছিলো

১৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ২:৪৫

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: এখানে পাকি দালালের চেয়ে ভারতীয় দালালের সংখ্যা বেশি দেখতে পাচ্ছি। দেশ প্রেমিক কাউকে দেখছিনা।

১৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৩:১৭

অরণি বলেছেন: ওপরে তো দেশ প্রেমিক বাঙালী দেখা যাচ্ছে :D

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.