![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
কাতারের রাজধানী দোহায় গত ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে ইসলাইল বিমান হামলা চালায়। ইসরাইল দোহায় হামলার দায় গোপন করার কোনো চেষ্টা করেনি। কাতারের রাজধানীতে বিস্ফোরণের শব্দ শোনার কয়েক মিনিটের মধ্যেই ইসরায়েলি কর্মকর্তারা গণমাধ্যমে এর দায় স্বীকার করেন।
কাতারে সবচেয়ে বড় ঘাঁটি আছে আমেরিকার। এই ঘাঁটিই মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক উপস্থিতির কেন্দ্র এবং ইউএস সেন্ট্রাল কমান্ডের আঞ্চলিক সদর দপ্তর হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। ঘাঁটিটিতে বর্তমানে প্রায় ১০ হাজার মার্কিন সেনা অবস্থান করে। এখানে রয়েছে শক্তিশালী আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। এই ঘাঁটিতে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন ধরনের সামরিক বিমান— উন্নত যুদ্ধবিমান, দীর্ঘপাল্লার বোমারু বিমান, ড্রোন, পরিবহন বিমান এবং আকাশে জ্বালানি সরবরাহকারী ট্যাংকার বিমান। এ ছাড়াও ঘাঁটির কোম্বাইন্ড এয়ার অপারেশন্স সেন্টার (সিএওসি) যুক্তরাষ্ট্রের আকাশসীমা শক্তি প্রদর্শনের প্রধান কেন্দ্র, যা উত্তর-পূর্ব আফ্রিকা থেকে শুরু করে মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়ার ২১টি দেশের উপর নজর রাখে ও অপারেশন চালায়। এই ঘাঁটি থেকেই আমেরিকার হামলা চালায় আফগানিস্তান, ইরাক, সিরিয়া ও লেবাননে।
কাতারকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্য এই ঘাঁটির সমস্ত ব্যয় কাতার বহন করে এছাড়াও ওদের আব্বা ট্রাম্পকে ৩০০ মিলিয়ন ডলার দামের একটি বিমানও উপহার দিয়েছিল কাতার, তারপরও তাদের শেষ রক্ষা হলোনা। ট্রাম্পের সহায়তায় ইসরাইল কাতারে হামলা করেছে। ইসরাইলকে কাতারের সমস্ত প্রতিরক্ষা সরঞ্জামের গোপন কোড় সরবরাহ করেছে আমেরিকা যাতে কাতার একটা গুলিও ছুড়তে না পারে।
এদিকে কাতারে আক্রমন করায় ট্রাম্প রেগে আগুন ইসরাইলের ওপর কিন্তু ট্রাম্প হামলাকে অসমর্থন করেন না মানে সমর্থন করেন এই হলো অবস্থা। তারপর মধ্যপ্রাচ্যের হিজড়াদের বুদ্ধির উদয় হলোনা। হিজড়ারা সবাই মিলে মিটিং করলো নিন্দা জানালো কিন্তু তারা হামলার প্রতিশোধ নেওয়ার কথা বলার সাহস পেলোনা, ভয়ে পাঁ ঠকঠক করে কাঁপলো। বিন সালমানের প্রচেষ্টায় সব ভেস্তে গেলো। এই হলো হিজড়া রাজা বাদশাদের অবস্থা!
ইসরাইল যদি রিয়াদের ওপর কয়েকটা বোমা ফেলতো তাহলে সেটাই হতো ইসরাইল সৃষ্টির পর ইসরাইলের জন্য সবচেয়ে ভালো কাজ।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সৌদি আরবের কারনেই মধ্যপ্রাচ্যে কোন ঐক্য হয়না।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: রিয়াদের উপর বোমা ফেলার কারন থাকা লাগবে । যদি হামাসের কাউকে জায়গা দেয় তবেই না ফেলবে । আরব আমিরাত ও সেইম।