নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাস্তবতা নিয়ে কথা বলতে চাই।

সৈয়দ মশিউর রহমান

লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।

সৈয়দ মশিউর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

হঠাৎ কেনো এতো হিন্দু প্রীতি বেড়ে গেলো নেতাদের?

০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:০২


হিন্দু সম্প্রদায়ে সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব হলো দূর্গাপূজা। রাজনৈতিক নেতাদের চামচামীতে তাদের পূজা করাই দায় হয়ে গিয়েছিল। আরে বাবা তাদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানকে কেন তোমরা রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে পরিনত করতে চাচ্ছো? তাদেরকে একটু শান্তিতে তাদের আচার অনুষ্ঠান পালন করতে দাও। সবাই দল বেঁধে গিয়ে তাদের এতো উত্ত্যক্ত করছো কেন? ভোটে আশায় এতো চামচামী করার দরকার কী? ৭% ভোটে তুমি তো সিংহাসন দখল করতে পারবেনা? সেই ৭% ভোট তো সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে; সবাই চাইলেও সব ভোট তোমাকে দিতে পারবেনা।

এদিকে ঢাকেশ্বরী মন্দিরে জাপা চেয়ারম্যান কুত্তা কাদের বয়ান দিয়েছে হিন্দুরা অনেক অত্যাচারিত হয়েছে তাই চিন্ময় নাকি শান্তিপূর্ণ নেতৃত্ব দিতে গিয়ে মিথ্যে মামলায় জেলে বন্দি হয়েছে। এখন আপনিই বলুন এই কুত্তা কাদেরকে কি বলা উচিত? এই কুত্তা কাদেরই ভারতের আমন্ত্রনে ভারতে গিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অনেক ষড়যন্ত্র করেছে। দেশে ফিরলে সাংবাদিকরা তাকে জিজ্ঞাস করেছিল ভারতে কিজন্য গিয়েছিলেন তখন কুত্তা কাদের বলেছিল "ভারতের অনুমতি ছাড়া বলা যাবেনা।" এই হলো কুত্তা কাদের!

কেউ কেই পূজা অনুষ্ঠানে গিয়ে পূজা আর রোজা একই বলে ফতোয়া দিচ্ছে। কোন কোন নেতা পূজা মণ্ডপে গিয়ে জনে জনে খবর নিচ্ছে আবার কোন কোন নেতা পূজামণ্ডপে গীতা পাঠ করছে! নেতাদের এতো চাটাচাটির দরকার কী?

ভারতের কোন কেন্দ্রীয় নেতাকে কোন দিন ঈদগাহে দেখেছেন? কোরবানী অনুষ্ঠানে দেখেছেন? আমার মতে তারাই ঠিক কাজ করেছেন।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪০

বিজন রয় বলেছেন: হা হা হা ............ আপনাদের চিল্লাচেল্লি থামান এইবার।

০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:২৪

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ধর্মীয় অনুষ্ঠানে নেতাদের ঝামেলা করা ঠিক না।

২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:০৬

মাথা পাগলা বলেছেন: ৯৯% মুসলিম দ্যাশে এইসব বেলাপ্পনা চলবে না।

০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:২৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ৯৯% না ৯৩% হবে। যেকোন ধর্মেরই হোকনা কেন সেখানে রাজনীতির রং দেওয়া ঠিক না।

৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৮

বিজন রয় বলেছেন: হিন্দু প্রীতি তো আপনার জানের দুশমন আওয়মীলীগাররাও করতো। এখন আপনার বন্ধুরা করছে।
এদের মধ্যে পার্থক্য কি থাকল?

০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:২৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনাকে বুঝতে হবে অতিভক্তি চোরের লক্ষণ।

৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৯

জুল ভার্ন বলেছেন: সুবিধাবাদী রাজনৈতিক চরিত্র!

০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:২৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তারা যে আশা করছে তা কোনদিনই পূরণ হবেনা।

৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৪

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:


সব ধর্মই মিথ্যুক ও কমজ্ঞানীদের সমাজ বিজ্ঞান।

০৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১০:৪৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মাধ্যমিক স্কুলে সমাজ বিজ্ঞানের জোর আছে।

৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: হিন্দুপ্রীতি চলবে না। এটি মুসলিম সংখ্যাগুরুদের দেশ।

০৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১০:৪৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি বিষয়টা না পড়েই চেইত্যা গেছেন: এতো চেতলে হার্টের সমস্যা হবে। কূলডাউন কূলডাউন প্লিজ..

৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনি শান্ত হন। হিন্দুদের সাইজ করা হচ্ছে।

০৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১০:৪৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি বিষয়টা না পড়েই চেইত্যা গেছেন: এতো চেতলে হার্টের সমস্যা হবে। কূলডাউন কূলডাউন প্লিজ..

৮| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: পড়েছি। আপনি কি চাচ্ছেন যে বাংলাদেশ ইন্ডিয়াকে অনুসরণ করবে? ইন্ডিয়াতে তো গরু মাংস খাওয়ার জন্যে মুসলমানদের পিটানো হয়, মেরেও ফেলা হয়। আমাদের কি তাদের চেয়ে উন্নত হওয়া উচিত না?

০৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: না না মোটেও তা হওয়া উচিত না। আমার বক্তব্য হলো পূজায় কেন নেতার হুমড়েখেয়ে রাজনৈতিক বক্তৃতা দিয়ে ধর্মীয় উৎসবকে মেরুকরণ করতে চাচ্ছে? মেরুকরণে তাদের কোন লাভই হবেনা; আম্লিগ ছাড়া সেই লাভ কেউ পাবেনা। অযথা সংখ্যা লঘু আর সংখ্যা গুরু করে কেন জল ঘোলা করছে? এগুলোই আমার মূল বক্তব্য

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.