![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
আম্লিগ ও ভারত শব্দ দুটি অনিষ্ঠের প্রতিশব্দ। আম্লিগ যেখানে আছে সেখানে ভারত থাকবেই কারণ একে অপরের পরিপূরক। ভিসা পাসপোর্ট ছাড়া আম্লগের কয়েক হাজার নেতাকর্মী, আমলা, পুলিশ, গোয়েন্দা প্রধান এখন ভারতে বসে মধুচন্দ্রিমা করছে। এই অপরাধীদের ভারত আশ্রয় দিয়েছে তাদের সার্থে বাংলাদেশের বিপক্ষে কাজ করার জন্য। ভারত কোন ভাবেই যখন পেরে উঠছিলোনা ঠিক তখনই তাদের কাছে জামাইআদরে থাকা বাংলাদেশের সন্ত্রাসীদের দিয়ে দেশে অগ্নিসন্ত্রাসের খেলা শুরু করেছে।
ইতিমধ্যেই গোয়েন্দারা দুটি প্রতিষ্ঠানের যোগসাজসের প্রাথমিক তথ্য পেয়েছে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে আগুন লাগার পিছনে এবং তাদের আওয়ামী সংশ্লিষ্ঠতাও পাওয়া গেছে। এখান থেকে প্রতীয়মান হচ্ছে আম্লিগ ও ভারত ভয়ঙ্কর অগ্নিখেলায় মেতে উঠেছে। রূপনগর, চট্রগ্রাম ইপিজেড এবং শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে আগুন লাগা কোন বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় বরং ইহা পরিকল্পিত এবং নিপূণভাবে পরিচালিত হচ্ছে করত রাজ্য করার প্রয়াসে।
দেশের ক্রান্তিলগ্নে প্রয়োজন ধৈর্য, বুদ্ধি ও সাহসের। সেই সংগে প্রয়োজন সকল ভেদাভেদ ভুলে জাতীয় ঐক্য যা মুক্তির একমাত্র পথ। সেই জাতীয় ঐক্যে থাকবেনা ভারতীয় গোলাম আম্লিগ ও তাদের দোসর জাপা। এরা লেনদুপ দর্জির মতো স্বাধীন স্বকীয়তার পরিবর্তে তাদের প্রকৃত প্রাপ্য হিসেবে গোলামীকেই অন্তকরণে বিশ্বাস করে ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১:১৫
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
পুর্বে মেট্রোরেল, সড়ক ভবনের আগুন আওয়ামীলীগ বলতো বিএনপি, জামাত-শিবির নাশকতা আর এখন বলা হচ্ছে পতিত স্বৈরাচারের দোশরদের কর্মকাণ্ড। সরকার, গোয়েন্দা সংস্থা বা অন্যান্য ইউনিটের ব্যর্থতা কোন ব্যার্থতার আছে কিনা কখনো বলা হয় না?
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:১২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আম্লিগ বলতো বিএনপি, জামাত-শিবির নাশকতা কারণ তারা নিজেরাই অপকর্ম করে বিএনপি, জামাত-শিবির জঙ্গী সংগঠন হিসেবে বহিঃবিশ্বে প্রমান করার জন্য ভারতের বুদ্ধিতে এইসব করতো। এখনো আম্লিগই করছে আবার ফেরার স্বপ্নে।
৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:৫৪
সপ্তম৮৪ বলেছেন: ক্ষমতায় থাকতেও আওয়ামীলীগ আগুন দেয় আবার ক্ষমতায় না থাকলেও সেই আওয়ামীলীগ আগুন দেয়।
তো সম্বন্বয়করা যে বীরত্বের সাথে বয়ান দিলো মেট্রোরেলে আগুন দেয়ার কৃতিত্ব তাদের। তারা আগুন না দিলে আন্দোলন কঠিন রূপ নিতো না সেই সমন্বয়করাও কি ভারতীয় দালাল ছিল
ইউনুস স্যার অন্ধের দেশে যে আয়না বিক্রি করতে এসেছেন। সেই আয়নার উপযুক্ত গ্রাহক আপনারাই
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ক্ষমতায় থাকতেও আওয়ামীলীগ আগুন দেয় আবার ক্ষমতায় না থাকলেও সেই আওয়ামীলীগ আগুন দেয়। একদম ঠিক অন্যগুলো বেঠিক।
৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:৫৪
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
দেশের মানুষের ক্ষতি করে কি যে লাভ বুঝি না!
শাহজালাল ভার্সিটির এক ছোট ভাই জানালো - ডিএইচএলে করে তার একটা দামী প্রডাক্ট এসেছিলো। সব পুড়ে ছাই।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সব নষ্টের মূল কারিগর আম্লিগ।
৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৫
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: @ সপ্তম৮৪
আওয়ামীলীগ নাশকতা করে বিএনপি-জামাত-শিবিরকে জঙ্গী সংগঠন হিসেবে বহিঃবিশ্বে প্রমান করার জন্য ভারতের বুদ্ধিতে বিভিন্ন ধ্বংসাত্নক কাজ করতো এখনো সেই একই কাজ আওয়ামীলীগই করছে ক্ষমতায় ফেরার অলীক স্বপ্নে। এবার বুঝতে পেরেছেন নিশ্চয়।
৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৯
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
মগজের আবর্জনা ফেলার যায়গা হিসেবে সামু আপনার পছন্দের যায়গা?
৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৬
বাজ ৩ বলেছেন: কোনো দুরাচার হয়ত আগুন লাগিয়ে দিয়েছে,নিজে নিজে আগুন লাগা তো সহজ ব্যাপার নয়,তাও বিমানবন্দরের মতো একটি জায়গায়!
৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৭
জুল ভার্ন বলেছেন: দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি হওয়া উচিত ঐক্য।
বিভাজন নয়, দরকার বুদ্ধি, ধৈর্য আর সাহসের- যাতে আমরা ষড়যন্ত্র, ধ্বংস আর অরাজকতার বিরুদ্ধে দাঁড়াতে পারি। যারা দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব আর জনগণের নিরাপত্তা নিয়ে খেলছে, তাদের মুখোশ উন্মোচন করতে হবে সততার আলোয়।
এই সময় ব্যক্তিগত বা দলীয় স্বার্থ নয় - জাতীয় স্বার্থই হোক একমাত্র লক্ষ্য।
দেশের প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব এখন ঐক্যবদ্ধ থাকা, বিচক্ষণ থাকা, আর দেশমাতৃকাকে রক্ষা করা।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৮
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: সঠিক কথাগুলো বলেছেন মশিউর দা ভাল থাকবেন