| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি। প্রহসনের দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৫৩টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বাগিয়ে নেয় আম্লিগ ও এর দোসররা। ফলে ১৪৭টি আসনে বাকী নাটক সমাপ্ত করার ভোটগ্রহণ হয়। বিএনপি ও এর নেতৃত্বাধীন জোট নির্বাচন বর্জন করে। এ নির্বাচনে নাম সর্বস্ব মোট ১২টি রাজনৈতিক দল অংশ নেয়; কাজীর গরুর মতো কাগজে আছে গোয়ালে নেই। আওয়ামী লীগ একাই ২৩৪টি আসন পায়। আরেক দালাল জাতীয় পার্টি ৩৪টি, ওয়ার্কার্স পার্টি ৬টি, জাসদ (ইনু) ৫টি, তরীকত ফেডারেশন ২টি, জাতীয় পার্টি (জেপি) ২টি, বিএনএফ ১টি এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ১৬টি আসনে জয়লাভ করে। নির্বাচন কেন্দ্রগুলো ছিল মানুষ শুন্য তারপর গোলাম পাঁ চাটা প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিবুদ্দিন আহমদ ভোট দেখিয়েছিল ৪০.০৪ শতাংশ।
এই প্রহসনের নির্বাচনকে বৈধতা দিতে ভারতের পরামর্শে হাসিনা গং মেতে উঠে এক নিষ্ঠুর নির্মম খেলায় যা ছিল আগুন সন্ত্রাস। তখন বিএনপির ডাকা হরতালে অথবা হরতাল ছাড়াই যত্রতত্র চলন্ত বাস, দূরপাল্লার বাস, ট্রাক এবং বিভিন্ন স্থাপনায় বোতলে পেট্রোল নিক্ষেপ করে আগুন জ্বালিয়ে দেওয়াই ছিল আম্লিগের প্রধান ও একমাত্র কাজ এবং দালাল মিডিয়া দিয়ে সেটাকে বিএনপি জামাতের কাজ বলে বিরামহীন প্রচারনা চালাতো। ওদিকে ভারতে গদি মিডিয়া তো আছেই এই প্রচারণায়।
আগামী ১৩ তারিখে খুনি হাসিনার রায়ের তারিখ নির্ধারণ হবে তার আগেই আম্লিগের সন্ত্রসীরা বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসন্ত্রাসের সূচনা করেছে; এই সন্ত্রাসীকার্যক্রম আগামীতে আরো জোড়দার পরিকল্পনা করছে বলে বিভিন্ন মিডিয়া খবর এসেছে। আম্লিগের আগুন সন্ত্রাসীদের রুখতে সরকরের কার্যকর ভুমিকা আরো জোড়দার করতে হবে যাতে কোনভাবেই আওয়ামী আগুন সন্ত্রাস ছড়িয়ে না পরে।
১১ ই নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আগুন সন্ত্রাসীদের রুখতেই হবে।
২|
১১ ই নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০২
রিফাত হোসেন বলেছেন: লীগ যেমন করত তেমনি দলও একই কাজ করত। আপনি একপেশে তথ্য দিচ্ছেন।
১১ ই নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: লীগ বুড়ো হলে বিএনপি শিশু।
৩|
১১ ই নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৭
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
বেগম জিয়া কোন আশায় নির্বাচন বর্জন করেছিলো? জামাত নির্বাচন বর্জনের পক্ষে ছিলো, নাকি নির্বাচন করার জন্য চেষ্টা করেও বেগম জিয়াকে কোনভাবে নির্বাচনে আনতে পারেনি?
আপনার বানর-পন্ডিতি রাজনৈতিক পোষ্টে একসাথে অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন! বিএনপি ভোট বর্জন করার পর, কতভাগ ভোট পড়ার সম্ভাবনা ছিলো? বিএনপি'র সাথে কয়টি দল ভোট বর্জনে ছিলো?
১১ ই নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বুড়ো মানুষ রাগ করবেন না প্রেশার বেড়ে পটল তুলতে পারেন তাই বেহুদা রাগবেন না। বিএনপি ও সমমনা দলগুলো নির্বাচন করার মতো কোন ক্ষেত্রই খুনি রাখেনি তাই বর্জন ছাড়া উপায় ছিলনা।
৪|
১১ ই নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫১
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
ইসলামিক জংগী কাহারা, জামাত-শিবির, ব্রাদারহুড, হামাস, হেজবুল্লা, আইএস, শিয়া মিলিশিয়া, জোশ-ই-মোহামা্মদ, লস্করে তৈয়বা, বোকা হারাম, আলকায়েদা, নাকি আওয়ামী লীগ?
আপনার স্হান কোনটাতে?
১১ ই নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আম্লিগ হলো সন্ত্রাসী সংগঠন আর বোকা হারাম ও আলকায়েদা আমেরিকার তৈরী নামে ইসলামিক সংগঠন বাস্তবে তাদেরকে জংগী কাজে ব্যবহার করেছে পশ্চিমারা।
৫|
১১ ই নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:০২
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: আওয়ামীলীগ জন্ম থেকেই সন্ত্রাসী সংগঠন। আমাকে একটা লোক দেখাতে পারবেননা যে লোক ভালো বাট আওয়ামীলীগের সাপোর্টার? না তা কখনই দেখাতে পারবেন না।
৬|
১১ ই নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:১৬
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আপনি বলেছেন, "বিএনপি ও সমমনা দলগুলো নির্বাচন করার মতো কোন ক্ষেত্রই খুনি রাখেনি তাই বর্জন ছাড়া উপায় ছিলনা। "
-বিএনপি ও জাপা অন্যায়ভাবে গঠিত হয়েছিলো আমেরিকান ক্যু'এর পর; ভোটে অংশ গ্রহন করার অধিকার তাদের নেই; জামাত আমাদের জাতির বিপক্ষে যুদ্ধ করেছে, ভোটে অংশ নেয়ার অধিকার তাদের নেই।
৭|
১১ ই নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:১৮
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
ধরলাম আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী; রাজাকার-জামাত-শিবির, যারা বাংগালী জাতির বিপক্ষে যুদ্ধ করেছে, তাদের কি ইসলামের মত "শান্তির" দল বলছেন আপনি?
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:১২
নতুন নকিব বলেছেন:
এই দেশ শান্তির দেশ। এই শান্তির দেশে আগুন সন্ত্রাসের স্থান নেই। আগুন সন্ত্রাসীদের রুখতেই হবে।