![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছোট ছোট স্বপ্নগুলো ঘাসের মত হয়। একটুখানি কোনভাবে বোনা হয়ে গেলে, অচিরেই হৃদয়ের সারাটা মাঠ ভরে যায়।
ক্লাস সেভেনে থাকতে ক্রিকেট বিশ্বকাপ চলার সময় আমি প্রথম টের পাই যে আমি টিভির ডান কোণায় থাকা স্কোর ঠিকমত পড়তে পারছি না, খাটুনি হচ্ছে। কিছুদিন পর ডাক্তার দেখাতে হল। এবং প্রথমবারের মত আমার নাকের গোড়ায় চশমা এঁটে গেল। আমি বুঝতে পারলাম এতদিন যেটুকুকে সবকিছু ঠিকঠাক দেখতে পারা মনে করতাম আসলে তার থেকে বেশি দেখে স্বাভাবিক চোখের মানুষেরা। সেই থেকে চশমা আমার সঙ্গী। প্রথমে ছিল কার্বন ফ্রেমের হালকা খয়েরি একটা চশমা। পরে সেটা হল আরেকটু গাঢ় খয়েরি। বছর ঘুরতেই সোনালি, কারণ তখন চশমার জন্য সোনালিই স্মার্ট ফ্রেম ছিল। সেই সাথে নিয়মিত চেকআপ আর সাথে গুটি গুটি করে কাঁচের শক্তিবৃদ্ধি হওয়া তো ছিলই। ততদিনে আমি অনেক চালাক। শিখে গেছি দূরের জিনিস কম দেখলে মাইনাস হয় আর কাছের জিনিস কম দেখলে হয় প্লাস। প্লাস চশমা থাকে আব্বুদের যারা খালি চোখে থাকলে খবরের কাগজ ভালভাবে পড়তে পারার জন্য মুখের কাছাকাছি না এনে বরং চোখ কুঁচকে দূরে মেলে ধরেন। একবার ডাক্তারের কথা শুনে অবাক হয়েছিলাম। আমি তখন ক্লাস এইটে। ডাক্তার আব্বুকে বললেন, ‘মেয়ের চোখের পাওয়ার তো দিনে দিনে বাড়বে, আপনার একটা কথা জানা থাকা ভাল। সেটা হচ্ছে মেয়ের যখন বিয়ে দিবেন দেখবেন ছেলে যেন মাইনাস পাওয়ারের না হয়। প্লাস হলেও সমস্যা হবে না। কারণ দুইজনই যদি মাইনাস হয় তাহলে বাচ্চারা হবে ডাবল মাইনাস।’ আমি তো শুনে বিশাল বিব্রত। আরে ডাক্তার আমার সামনে এসব কি সব বিয়ের কথা বলে? আমি ছোট না? সেই থেকে কথাটা মনের মধ্যে গেঁথে গেল। তখন আবার প্যাকেজ নাটকের স্বর্ণযুগ। বড় হলে যে একটু আধটু প্রেমপ্রীতি হয়ে যাওয়া বাধ্যতামূলক তা খুব বুঝতাম। ভার্সিটিতে পড়ার সময় যদি কোন মাইনাসওয়ালা ছেলেকে মনে ধরে যায় তাহলে যে মুশকিল হবে সেটা ভেবে একটু চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলাম। ক্লাস টেনে উঠে পদার্থবিদ্যার বইয়ের কল্যাণে জানতে পারলাম আমার প্রবলেমটার নাম হচ্ছে মাইওপিয়া এবং কেউ যদি জিজ্ঞেস করত চশমার পাওয়ার কত তাহলে চিবিয়ে চিবিয়ে বলতাম মাইনাস এত ‘ডাইওপ্টার’।
যাই হোক, সোনালি চশমা চালু থাকা অবস্থাতেই ইন্টার সেকেন্ড ইয়ারে মেন্ডেল এসে আমার রোমান্টিক মনে আরেকটা খোঁচা দিল। তার দ্বিতীয় সূত্র থেকে বের করে ফেললাম আমার চার ছেলেমেয়ের মধ্যে একজনের চোখের সমস্যা থাকবে না। তবু খুশি হবার উপায় ছিল না। কারণ তখনও চশমা পরা ছেলেদেরকেই একটু মুডি লাগলেও আর বেশি পছন্দ হলেও চার চারটা ছেলেমেয়ে বড় করার ঝামেলার কাছে তা ম্লান না হয়ে পারত না। ভার্সিটিতে উঠে চশমাটা বিচ্ছিরি হয়ে গেল, কালো রঙের আজব একটা ফ্রেম। আবার তাড়াতাড়ি সেটা বদলে একটা মোটা কালো হাফরিম। কাঁচ মোটা হওয়ায় রিমলেস পরার শখ কখনোই মিটল না, এখনকার কালো হাফরিমটাই তাই ভরসা। পাশাপাশি আমি বেশ উদারও হয়ে গেছি দিনে দিনে। ডাক্তারের পরামর্শটা অন্যদের শোনালেও চশমা পরলে কাউকে ভাল লাগাটা বাতিল করার কথা মাথায় আসে না আর।
এই চশমার অনুগ্রহে ধীরে ধীরে হুমায়ূন আহমেদের শুভ্রর জ্বালা কিছুটা বুঝতে শেখা হয়েছে। কখনও ইচ্ছা হত একদিন সকালে উঠে যেন দেখি সব ঠিক। কতবার ভেবেছি আমাকে যদি কেউ মরণোত্তর চক্ষুদান করে যেত। মনে মনে চেয়েছি কেউ যদি অনেক টাকা দিয়ে আমাকে ল্যাসিক করিয়ে দিত যেখানে কোন রিস্কই থাকবে না। কেউ যে এমনি এমনিই সব কিছু দেখতে পায় এটা এখন আমার কাছে অস্বাভাবিক লাগে। যখন দেখতাম কেউ শখ করে চশমা পরে তখন খুব রাগ হত। ক্লাসের কেউ নতুন চশমা নিলে একধরণের ভাল লাগত, আমি একাই কেন কষ্ট করব, অন্যরাও করুক। কিন্তু অন্যদেরগুলো হত মাথাব্যথার চশমা যেগুলো মাস কয়েকের মধ্যে উধাও হয়, আমার মত গেড়ে বসে না।
আমার চশমাকে চ্যালেঞ্জ জানানোর জন্য কয়েক বছর ধরে ঘরে আছে কন্ট্যাক্ট লেন্স। প্রথম যেদিন চোখে দিই আমি তো অবাক। কত বছর পর আমি চশমা ছাড়াই সত্যি সত্যি সব দেখতে পাচ্ছি! ইচ্ছামত কাজল লাগাতে পারছি। সানগ্লাসও পরতে পারছি। শুধু মন ভরে ঘুমাতে পারছিনা এটা নিয়ে। আর লেন্স পোষাটা চার ছেলেমেয়ে না হোক, জমজ ছেলেমেয়ে লালনপালন করার মত ঝামেলার হয়ে যায় মাঝে মাঝে। তাই চশমাই বেশি প্রিয়।
চোখে এতখানি ঘাটতি থাকার দুঃখটা আমার মত ভুক্তভোগীরা ছাড়া আর কেউ একটুও বুঝতে পারবে না। তারপরও আগের মত খারাপ লাগে না এখন। জানি না সেটা অভ্যাসের জন্য নাকি এমনিতেই। চোখের কমতি পুরোটাই পুষিয়ে নেয়া যাচ্ছে। আজকে যদি পা না থাকত কিংবা হাত, এত সহজে পারতাম একটা সঙ্গী পেতে যে এত বেশি সাহায্য করতে পারে? আর আয়নাতে দেখতেও মন্দ লাগে না। আমার পাওয়া সেরা কমপ্লিমেন্ট আমার নার্সারি পড়ুয়া চাচাতো বোনের যে বক্তব্য দেয়ার আগে কিছুক্ষণ ভেবে নেয়; “রিমি আপু, তোমাকে তো চশমা পরলে বেশ সুন্দর লাগে। আমি তো আগে লক্ষ্য করি নাই।”
উড়ে এসে জুড়ে বসা যন্ত্রণাটাকে ছাড়া এখন কেমন কেমন খালি খালি লাগে।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:০৭
রিমি (স. ম.) বলেছেন: :#> :#>
২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:২৬
কোর আই সেভেন বলেছেন: ++++
২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:০৭
রিমি (স. ম.) বলেছেন: ধইন্যা।
৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:২৭
সাইফুর বলেছেন: ক্লাশে বোর্ডের লেখা পড়তে সমস্যা হচ্ছিলো..স্যারকে বললাম স্যার একটু বড় করে লিখেন। এটা বলা মাত্র স্যার আমার চেয়ারের পাশে এসে বোর্ডের লেখা পড়লেন আর চশমার উপদেশ দিলেন । এর পর ২য় চোখটা নিলাম আর দেখলাম এতদিন না বুঝে কতই কষ্ট করেছি। অথচ ২য় চোখ নেবার পরে দুনিয়া অনেক ঝকঝকে। বোর্ডের লেখা ঝকঝকে
২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:০৭
রিমি (স. ম.) বলেছেন: ইয়েপ। পুনর্জীবন লাভ।
৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:২৭
নিরব হাসি বলেছেন: আমি আর আমার চশমা- এইত আছি বেশ।
চমৎকার সাবলীল লেখনী।
++++
২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:০৮
রিমি (স. ম.) বলেছেন: ধন্যবাদ নিরব হাসি। ঠিক কথা। এই তো আছি বেশ।
৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:২৯
হ্যামেলিন এর বাঁশিওয়ালা বলেছেন: রিমলেস, হাফরিম নিয়ে কী কী যেন বললেন! এজন্যই বোধ হয় আপনি রিমি!
একটানে লেখাটা পড়ে ফেলতে সমস্যা হয়নি কোনো। এর কারণ কি লেখাটা সুপাঠ্য, নাকি আমার চোখে কোনো সমস্যা নেই বলে, সেটা বুঝতে পারছি না।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:১৩
রিমি (স. ম.) বলেছেন: সুপাঠ্য সুপাঠ্য। আর কোন কারণ থাকলে বাদ।
৬| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৪
ত্রেয়া বলেছেন: চশমা ব্যাপারটা নিয়ে এভাবে কখনো ভাবিনি তো।
আপনার লেখায় জানা হয়ে গেলো।
আসলে এটা ঠিকই একসময় আমরা নিজেদের থাকা কিংবা না থাকাগুলোকেও ভালবাসতে শুরু করি।শত হলেও নিজের তো।
আপনি লিখেছেন খুব সুন্দর করে।পড়ে ভালো লেগেছে এ জন্যে বলবো যে আপনার কষ্টটা যেন একটু হলেও বুঝতে পেরেছি পড়তে গিয়ে।
ভালো থাকবেন।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:১৩
রিমি (স. ম.) বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ত্রেয়া। কষ্টটা অনেকটাই সয়ে গেছে।
"একসময় আমরা নিজেদের থাকা কিংবা না থাকাগুলোকেও ভালবাসতে শুরু করি।" আমিও মানি কথাটা।
ভাল থাকুন আপনিও।
৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: নিয়া আমার কুনো অভিজ্ঞতা নাই
২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:১৩
রিমি (স. ম.) বলেছেন: হিংসা লেপন করলাম।
৮| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৮
অথই দীঘির জল বলেছেন: আমি তো কেলাস ফাইভ থেকেই চশমা পরি। এখন চশমা না পরলে আমাকে দেখতে কানা কানা লাগে। আই লাভ মাই চশমা। আমার জানপাখিটাও চশমা পরে, কিন্তু এটা নিয়ে আমার তেমন চিন্তা নাই।। বাচ্চা কাচ্চা কানা হইলে চশমা পরবে, এটা নিয়ে এত ভাবাভাবির কি আছে?
২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:১৩
রিমি (স. ম.) বলেছেন: তাই তো। এত চিন্তা কি। দুইটা কিনতে পারলে আরো কয়েকটাও কেনা যাবে। আমিও লাভ মাই চশমা।
৯| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০৮
তুষারকনা বলেছেন: ছোটবেলা থেকেই চশমা আমার খুব ভালো লাগে।তখন ভাবতাম কবে আমার চোখ খারাপ হবে,আমি একটা চশমা পরবো।কারো চশমা শখ করে পরলে সবাই বলতো চশমাটা নাকি আমাকে অনেক মানায় ।কিন্তু দিনে দিনে আব্বু-আম্মু-র চোখে চশমা উঠলো,আপুর চোখে চশমা উঠলো..এমনকি আমার ছোট বোনটাও চশমা চোখে বেশ ভারিক্কি মেজাজে চলে
।খালি আমার চোখেই আর চশমা এলোনা।কি আর করা,তাই এখন এক চারচোখা-কে অর্ধান্গ (??) করতে চলেছি।দুধের সাধ ঘোলে মেটানো আর কি
২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:১৬
রিমি (স. ম.) বলেছেন: এহ! সুখে থাকতে ভূতে কিলায়! কত্ত শখ। যেমনে আছেন ভালা আছেন বুঝলেন?
আপনার ঘোল খাওয়া সার্থক হোক। শুভকামনা।
১০| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৬
বড় বিলাই বলেছেন: ক্লাস এইট থেকে চশমা পরি। খুব প্রিয় একটা জিনিস আমার। নিজের শরীরের একটা অংশ মনে হয়। চশমা ছেড়ে কোনদিন কন্ট্যাক্ট লেন্স নেয়ার চিন্তাও করিনি।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:১৬
রিমি (স. ম.) বলেছেন: হুঁম। আমি লেন্স পরি সাজুগুজু করার জন্য। নাহয় চশমাই সই।
১১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩৪
জেরী বলেছেন: সাবলীল লেখাতে প্লাস
২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:১৮
রিমি (স. ম.) বলেছেন: থ্যাঙ্কিউ জেরী আপু।
১২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩৬
কাঠের খাঁচা বলেছেন: মুই বহুত চেষ্টা চরিত কইরাও চশ্মা পিন্দবার পারিনাই।
একবারতো মাথা ব্যাথাট্যাথা বইলা পুরা বাড়ি ৩-৪ দিন গরম কইরা চোখের ডাক্তারের কাসে বহুত সখ কইরা চশমা নেয়ার জন্য গেসি ডাক্তার চক্ষু ব্যপক টেষ্ট কইরা বললেন চক্ষে প্রব্লেম নাই মাথা ব্যথার প্রবলেমের জন্য ফিজিওলজিস্ট দেখান
২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:১৮
রিমি (স. ম.) বলেছেন: হয়। ঠিক। আপনি ফিজিওলজিস্টই দেখান। আর দেখান সাইকোলজিস্ট। জোর করে অসুখ বাধানোর অসুখ সারানোর জন্য।
১৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:২৭
একরামুল হক শামীম বলেছেন: এখনো চশমা ধরতে হয় নি
২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৫৬
রিমি (স. ম.) বলেছেন: সুখী।
১৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৫৯
ম্যাভেরিক বলেছেন: আমার চশমা নেই। মাঝে মাঝে চশমা পড়া লোকদের কত চমৎকার, জ্ঞানী জ্ঞানী লাগে।
খুব নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান ছাড়া ল্যাসিকে রিস্ক আছে।
ও, হ্যাঁ, আপনার লেখাটি খুব সুন্দর, চশমা লাগে না।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:০৯
রিমি (স. ম.) বলেছেন: হ্যাঁ ল্যাসিক এর রিস্ক এর কথা ভেবেই পা বাড়াই না ওই দিকে। চোখ বলে কথা। আর খরচান্তও বটে। এই বেশ ভাল আছি।
তবে আপনারা চশমাহীন আরামে থাকা মানুষেরা যে কেন চশমা মানুষদেরকে কেউ জ্ঞানী আর কেউ নিরীহ ভাবতে মজা পান কে জানে।
ধন্যবাদ অংকভাইয়া। ভাল থাকুন।
১৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৪৯
অন্যরকম বলেছেন: হাসান মাহবুব বলেছেন: নিয়া আমার কুনো অভিজ্ঞতা নাই ...... আমারও নাই,
২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩০
রিমি (স. ম.) বলেছেন: আহারে! আলো ঝলমলে দুনিয়ার মনুষ্যরা।
১৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৪৩
অন্ধ আগন্তুক বলেছেন:
এখন মাঝে মাঝে চশমা পড়েই ঘুমিয়ে যাই। সত্যি বলতে কি চশমার প্রতি এক ধরণের ভালোবাসা চলে এসেছে।
.
আহা আমার পুরাতন সব প্রিয় দৃষ্টিসঙ্গীগণ,তোমাদের কথা মনে পড়িয়া গেলো।
নস্টালজিক করে এই দেয়া এই চমৎকার পোস্টে +
২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:২৫
রিমি (স. ম.) বলেছেন: চোখ তো আর জানে না স্বপ্ন দেখতে চশমা লাগে না। শরীর যদি গ্যারান্টি দেয় চিত থেকে কাত হবে না তাহলে চশমা নিয়েই ঘুমিয়ে পড়া যেতে পারে।
ধন্যবাদ আপনাকে আগন্তুক।
১৭| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৫৯
কালপুরুষ বলেছেন: দেখতে যেমনই লাগুক নিজের প্রয়োজনেই চশমা পড়তে হয়। তবে মুখের গঠন অনুযায়ী ফ্রেম পছন্দ করাই ভাল তাতে চেহারাটা একটু মানানসই মনে হয়। ফ্রেম পছন্দমতো না হলে সে চশমা না পড়াই ভাল। চশমা অনেকক্ষেত্রে ব্যক্তিত্বকে তুলে ধরে।
লেখা ভাল লাগলো।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:২৫
রিমি (স. ম.) বলেছেন: হ্যাঁ পছন্দ আর মানানোটা মাথায় রাখতে গিয়েই তো একটা চশমা কিনতে অনেকগুলি দোকান ঘুরতে ঘুরতে সময় চলে যায়। আর এটাও ঠিক যে পোশাকের মত এটাও ব্যাক্তিত্ব প্রকাশে সাহায্য করে।
ধন্যবাদ ভাল লাগল বলে। ভাল থাকুন।
১৮| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:০৯
শ।মসীর বলেছেন: কলেজে অনেক নতুন নতুন চশমা পড়া শুরু করল- ওদেকরে দেখতে কেমন ভালও লাগত একটা গিয়ানী গিয়ানী ছাত্রের ভাব আছে। েক বন্ধুরে তার চশমা পড়তে না দিয়া -.২৫ পাওয়ারে চশমা আমি শারাদিন পরে বসে থাকতাম। কি যে ভাল লাগত।
কয়দিন পর দেখলাম আমিও ঝাপসা দেখি। আহা বড় আনন্দ নিয়া চশমা পড়া শুরু করলাম। প্রথম সাপ্তাহেই হারাইয়া ফেললাম, কয়েকদিন পর ফুটবল খেলতে গিয়ে আরেকটা, েখন আর হারাইনা, ঘুমানো বাদে সারাদিন।
চশমা ছারা দূরের কিছুই ভাল দেখিনা মানে ঝাপসা ,বিশেষ করে
সুবিধার জন্য পাওয়ার গ্লাসের সান গ্লাস ও বানাইয়া নিছি
২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:১৯
রিমি (স. ম.) বলেছেন: এই শখের চশমাওয়ালাগুলারে মাইর দিতে মনে চায়।
দূর থেকে দেখাই ভাল, কাছে গেলে পাওনা সেই মাইরগুলি সব ডেলিভারি হইয়া যাবে। আর পাওয়ার সানগ্লাস তো তোমার লাগবেই। হাজার হোক তুমি পর্যটক মানুষ।
কিন্তু তুমি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দীসূচক পোস্ট দিয়া কোটা ফিলাপ করলা নাকি মাম্মা? সচিত্র প্রতিবেদন কই?
১৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:১৬
বোহেমিয়ান কথকতা বলেছেন: আমার চেহারায় নাকি বান্দর ভাব ছিল চশমা পরার পর সেটা চলে গেছে বলে আমার বন্ধুরা মনে করে!
প্রথম দিকের টিভির ব্যাপারটির সাথে আমার পুরো মিলে গেল!! আমিও স্কোর দেখতে পারি না বলেই ডাক্তার এর কাছে গিয়েছিলাম । ( ক্লাসে একদম ফার্স্ট বেঞ্চে বসতাম বলে টের পেতাম না )
চশমা ভাঙ্গা/হারানো নিয়েও লিখতে পারতেন ।
লেখা ভাল হয়েছে আপু ।
আমি এক মেয়ের চোখের প্রেমে পড়েছিলাম :#> :!> । সেই মেয়ে চশমা পড়ত। খালি এক বড় ভাই আগেই বুকিং দিছিল বইলা নাইলে হয়ত সেই মেয়ের চশমা খোলা চোখে হারায়া যাইতে পারতাম । আফসোস!
২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৫৫
রিমি (স. ম.) বলেছেন: এই ক্ষেত্রে আমি বিরল প্রজাতি বোহেম ভাইয়া। আমার কোন চশমা ভাঙেনি বা হারায়নি।
ভালই হল বড় ভাই বুকিং দিয়ে দিয়েছিল। নাহয় তুমি তো শুধু চোখের প্রেমে পড়েছ, মেয়ের না। পরে যখন দেখতে চশমার সাথে মানুষটাও ফ্রি তখন ঝামেলা হয়ে যেত।
ধন্যবাদ তোমাকে। কেমন চলছে দিনকাল?
২০| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৪০
পাহাড়ের কান্না বলেছেন: ডাক্তার আমারেও চশমা ধরায়া দিসে সেই ক্লাস টেন এ। এখন চোখে কোন সমস্যা নাই। কিন্তু তারপরও চশমা ছাড়া পরিপূর্ণ লাগে না। তাই এখনো চশমার সাথেই আছি।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:২৯
রিমি (স. ম.) বলেছেন: এহ শখ কত! আল্লাহ রে হারাক নাইলে ভাঙ্গুক।
২১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:০৪
জাহিদহাসা১২১২ বলেছেন: sundor lekha
২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:২৯
রিমি (স. ম.) বলেছেন: থ্যাঙ্কস জাহিদ।
২২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৪৭
অন্যরকম বলেছেন: শামসীর তাহলে চশমার ফাঁকে ফাঁকে লুলায়!!!!!
২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৫৭
রিমি (স. ম.) বলেছেন: খালি ফাঁকে ফাঁকে? আমাদের মাম্মা সারা বাংলাদেশ চইষা ফেলতেসে কিসের খোঁজে? বুঝি না?
২৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৫০
পাহাড়ের কান্না বলেছেন:
তোমারে ভাল বুইজ্ঝা কৈলাম মনের কথা,
দিলানা দাম পাইলাম ব্যাথা।
বদদোয়া দিলা,
দিতে নাই মানা,
শকুনের দোয়ায় গরু ইন্তেকাল করেনা,
এই কথা নিশ্চই জানা
২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৫৭
রিমি (স. ম.) বলেছেন: এত কথা কোন মুখে কও চশমাওয়ালা পাকা
আজো কোন বউ মিলে নাই তোমার কপাল ফাঁকা
কাইন্দা মর নিজের ব্লগে সালুর সাথে ফাইট
মরলে গরু বুঝবা আমার মন্ত্র কেমন টাইট।
২৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:১৭
পাহাড়ের কান্না বলেছেন:
ঐ দিকে সালু আর এই দিকে তুমি,
চোখে কিছু দেখি না দেখি মরুভূমি।
সবাই খালি আমারে বানাইতে চায় নদু,
আমার লগে ক্যাচাল কর ক্যান শুধু শুধু?
আমি খুব সুবোধ বালক খুবই ভোলাভালা,
বিয়া করতে পারি না মনে বড় জ্বালা।
এই কথা বলিয়া খোঁচাও বারেবার,
দোহাই লাগে এই কথা বলিও না আর।
২৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:২৭
পাহাড়ের কান্না বলেছেন:
এইভাবে আর দিওনা বদদোয়া,
হ্নদয়ে আগুন লাইগা বাইর হৈতাসে ধোঁয়া।
সেই ধোঁয়ায় আমি কাশতে কাশতে মরি,
তার উপর বদদোয়া দিলে কেম্নে সহ্য করি?
২৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৫২
রিমি (স. ম.) বলেছেন: ব্লগার নারী ব্লগার পুরুষ লাগল তোমার পিছু
সবার ধোলাই খাইয়া পাকা এবার শিখো কিছু
বদদোয়াটা তুইলা নিব ভদ্র হইয়া যাও
বিয়াশাদি ভুইলা দেখ কেমন মজা পাও। :-)
২৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:১৪
পাহাড়ের কান্না বলেছেন:
বিয়া শাদী কি শুধুই তাইলে মন্দ লোকের কাজ?
এমন কথা আগে শুনি নাই শুনলাম আমি আজ।
২৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪৩
মেহেরুবা বলেছেন: আপু, এসেছিলাম আপনার ব্লগে
একটুখানি বেড়াতে;
এখানে এসেও পা.কা.রে
পারিলাম না এড়াতে।
বিবাহ বিবাহ করিয়া লোকটা
উঠিল পাগল হইয়া;
কিছু কন তারে অতি শীঘ্রই
আর যাবেন না সহিয়া।
চশমা পড়া লোকজন
দেখিতে সুন্দর অতি;
লেখাটা হয়েছে খুবই মনোহর
ভালবাসা আপনার প্রতি।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৪৯
রিমি (স. ম.) বলেছেন: লেখক বলেছেন: মেহেরুবা তুমিও নিও আমার ভালবাসা
পাকার ভয়ে ছাড়িও না আমার ব্লগে আসা।
২৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৫৬
পাহাড়ের কান্না বলেছেন: @মেহ্ররুবা
আমি যেখানেই যাই,
তুমি কেন আমার পিছু পিছু?
তোমার সাথে দ্বন্দ লাল মামার,
আমিতো বলিনাই কিছু।
তবু কেন তুমি আমার নামে,
করলা এমন নালিশ।
তোমার জায়গায় অন্য কেহ হইলে,
হৈত থানা পুলিশ।
বাঁচিয়া গেলা শুধু,
শিশু বলিয়া।
মাফ করিয়া দিয়া,
গেলাম চলিয়া।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৪৮
রিমি (স. ম.) বলেছেন: সবাই মিলে পাকার ঘাড়ে কোপ যে কেন মারে,
শান্ত সুবোধ চশমাওয়ালা কত্ত ছন্দ পারে
কেউ কখনো পাকার সাথে পেইন যদি আর করে,
কল্লাখানা থাকবেনা তো তাহার ধড়ের পরে।
শাদি করা নয়তো খারাপ শুনো পাকা ভাই
আমরা সবাই জলদি তোমার বউ দেখিতে চাই।
৩০| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৪২
সোহায়লা রিদওয়ান বলেছেন: তুমি অনেকই ভালো লিখো রিমি আপু! পড়তে আরাম ......
আমিও চশমুদ্দিন ছোট বেলা থেকে ...
আরো অনেক অনেক লিখো !
২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫০
রিমি (স. ম.) বলেছেন: ধন্যবাদ সোহায়লা। আমরা হলাম চশমুদ্দিন গ্রুপ। নর্মালরা আমাদের আনন্দটা বুঝবে কি করে ঠিক না? ভাল থেকো।
৩১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৩২
পাহাড়ের কান্না বলেছেন:
রিমি আপু কত্ত ভাল বলনা কি খাবে?
লিস্ট খানা শুধু পাঠিয়ে দিও সবি চলে যাবে।
মেহেরুবা শুধু ঝগড়া করে ভাল না সে পঁচা,
অকারনে বারেবারে আমায় মারে খোচা।
খালি খালি তর্ক করে তর্কই তার ধর্ম,
সে কিভাবে বুঝবে বল এই আমারি মর্ম।
শাদি করতে বললা তুমি খুবই তাড়াতাড়ি,
তুমি বললে ১ টা নয় ৪ টা করতে পারি।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৫২
রিমি (স. ম.) বলেছেন: একটা করে দেখাও দেখি ক্ষ্যামতা তোমার কত
খাবার লিস্টি পাঠিয়ে দিব আমার মনের মত
রেগে গিয়ে আর কি হবে মেহেরুবার উপরে
ছোট্ট মানুষ দুষ্টু মানুষ একটু মজা করে।
৩২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:২৬
পাহাড়ের কান্না বলেছেন:
তুমি খালি আওয়াজ দাও খাবার হবে হাজির,
রাইখা যামু আজকে আপু তোমার ব্লগে নজির।
ক্ষ্যামতা আইজকা দেখায়া দিমু লাগবো না কোন টাকা।
খাওয়ার কথা ভুইলা যাইবা আইজকার পর থেকা।
৩৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৪২
লালসালু বলেছেন:
এ যে দেখি এসে গেছে পাঃকাঃ
কমেন্ট এর ঘর থাকবে না আর ফাঁকা।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:২০
রিমি (স. ম.) বলেছেন: কেউ কাউকে খোঁচাবে না পচা কথাও বলবে না
সালু...পাকা...আমার ব্লগে ঝগড়াঝাটি চলবে না।
:> :> :>
৩৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৩০
ভাঙ্গন বলেছেন: ইদানিং মনে হচ্ছে আমাকেও চশমা নিতে হবে।
বয়সের কারণে নয়;অতিরিক্ত কম্পিউটারবাজি করার কারণে।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৩৭
রিমি (স. ম.) বলেছেন: শুভ হোক
জীবন।
৩৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৬
পাহাড়ের কান্না বলেছেন:
আপুনি তুমি কি বললা?
দোহাই তোমার লাগে,
ঝগড়াঝাটি পঁচা কথা,
বলিনা আমরা ব্লগে।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:০৬
রিমি (স. ম.) বলেছেন: এই তো দু'জন ভাল ছেলে বন্ধু হয়ে থাকো।
আর-
খাওয়া আমার পাওনা আছেই এইটা মনে রাখো।
৩৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০৫
সীমান্ত আহমেদ বলেছেন: পড়লাম চশমা বৃত্তান্ত। আমার চোখে সমস্যা আছে হালকা কিন্তু সেই সমস্যা বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে চশমা ছাড়াই চলি গত সাত আট বছর ধরে। চশমা জিনিসটা একটা উটকো ঝামেলা তবে লেখাটা উটকো না। ভালোই লাগলো।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩১
রিমি (স. ম.) বলেছেন: এত দিন ধরে চশমাকে বোকা বানানো? হালকা সমস্যা হলে অবশ্য পাত্তা না দেয়াই ভাল। ঠিকই তো চালিয়ে নিলেন এতদিন।
ধন্যবাদ সীমান্ত।
৩৭| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৫৪
ফারহান দাউদ বলেছেন: চশমা নিয়ে দারুণ একটা লেখা পড়া হলো।
কখনো লাগে নাই, বেঁচে গেছি। তবে মাঝে মাঝে অন্যের চশমা পরে দেখি চেহারার মাংকি ভাবটা ঢাকা যায় কিনা, খারাপ লাগে না।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:২৬
রিমি (স. ম.) বলেছেন: হাহাহা! যদি আপনি মাঝারি থেকে ভাল স্বাস্থ্যের দিকে হয়ে থাকেন তাহলে মানানোর সম্ভাবনা বেড়ে যাবে আর যদি হ্যাংলা পাতলা হয়ে থাকেন তাহলে মাংকি ভাবটা কাটানোর চান্স কমে আসার কথা।
ধন্যবাদ ফারহান। কখনও চশমা লাগে নাই মানে আসলেই ভাল রকম বেঁচে গেছেন।
৩৮| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:০৬
১৯৭১স্বাধীনতা বলেছেন: আমারও অনেকদিনের পুরাতন বন্ধু এবং শত্রু
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:২৬
রিমি (স. ম.) বলেছেন: ছবিখানাও তাই বলছে। থ্যাঙ্কস।
৩৯| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৪১
জুল ভার্ন বলেছেন: সাবলীল লেখাতে প্লাস
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৩
রিমি (স. ম.) বলেছেন: ধন্যবাদ জুলভাইয়া। ভাল থাকুন এবং আপনার তথ্যমূলক পোস্টগুলো চালু রাখুন।
৪০| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২৫
মৌন মুখরতা বলেছেন: “রিমি আপু, তোমাকে তো চশমা পরলে বেশ সুন্দর লাগে। আমি তো আগে লক্ষ্য করি নাই।
আইসক্রীম খাইয়েছিলেন পিচ্চিটাকে?
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:১৮
রিমি (স. ম.) বলেছেন: লেখক বলেছেন: উঁহু! বলার আগেও না পরেও না। সত্য কথা বলার জন্য ঘুষ কিংবা পুরস্কার কিছুই দেয়া ঠিক নয়।
৪১| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৩১
লাল নীল দীপাবলী বলেছেন: আমারও ছোটবেলায় চশমাপড়ার অনেক ইচ্ছে ছিল। চশ্মা ওয়ালারা একটু আতেল হয় তো!!
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:১৭
রিমি (স. ম.) বলেছেন:
৪২| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১১
চানাচুর বলেছেন: আমার চশমা লাগে না....লাগবেও না ৬০ এর আগে যদি বেঁচে থাকি :!>
ভালো লাগলো লেখা
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:১৭
রিমি (স. ম.) বলেছেন: ধন্যবাদ চানা। কিন্তু জানলে কেমন করে যে লাগবে না কোনদিন?
৪৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৯
kisuna বলেছেন: আমিও চশমা পরি ক্লাস টু থেকে। কখনো মন খারাপ করি না। ভাল দেখতে পারার জন্যই তো চশমাটা নেয়া। লেখায় প্লাস।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:১৬
রিমি (স. ম.) বলেছেন: ঠিক। ভাল দেখতে পারার জন্যই তো এটা। ধন্যবাদ আপনাকে।
৪৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫৯
রাতমজুর বলেছেন:
আমি হাইস্কুল থেকেই চশমিস বইএর পোকা হবার খেসারত। পয়লা চশমাটা ছিলো ইয়া বড় কার্বন ফ্রেমের, মুখ জুড়ে থাকতো বলা যায়।
এখন মাইনাস পয়েন্ট টু ফাইভ, পরি না (চশমা পরলে একটু ভদ্র লাগে, তাই পরি না)
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২৬
রিমি (স. ম.) বলেছেন: মাইনাস পয়েন্ট টু ফাইভ নিয়া এত ভাব নাও ক্যান নানা? এইটা কোন চশমা হইল?
৪৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৬
আনিকা শাহ বলেছেন: হা হা হা! ভাল লাগল পড়ে। যখন প্রথম জেনেছিলাম যে চশমা পড়তে হবে, প্রচণ্ড মন খারাপ হয়েছিল। এখন কেমন যেন অভ্যাস হয়ে গেছে... সেই খারাপ-লাগা ভাবটা আর আসে না। তবে চশমা-পড়া কাউকে দেখলে তার চেহারার আগে চশমাটার দিকেই চোখ যায়।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২৫
রিমি (স. ম.) বলেছেন: আররে...সবাই দেখি চশমিশ।
৪৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:২৪
দীপান্বিতা বলেছেন: চশমা পড়লে বেশ স্মার্ট লাগে...কিন্তু আমায় মোটেও ভাল লাগবে না জ়ানি...ক’দিন ধরে ডান চোখের নিচটা খুব দপ্দপ্ করছে, এটাও কি চোখ খারাপের লক্ষণ!...প্লিজ জানাবেন, ভয়ে ভয়ে আছি!
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৩৭
রিমি (স. ম.) বলেছেন: এই ধরণের সমস্যায় তো চশমা লাগার কথা না। হয়ত ডাক্তার কোন ড্রপ দিবেন। তবে তাড়াতাড়ি দেখিয়ে ফেলুন। নাহয় দপদপানি বেড়ে গিয়ে চশমা দরকার হয়েও যেতে পারে।
৪৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৩৯
দীপান্বিতা বলেছেন: ড্রপার নিয়ে এলাম...
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:০৬
রিমি (স. ম.) বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ।
৪৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪২
যীশূ বলেছেন: চশমা নিয়ে লিখবো ভাবছি অনেকদিন ধরেই। আপনার লেখাটা পড়ে উৎসাহিত হলাম। আমার অভিজ্ঞতাও লিখে ফেলবো দু/একদিনের মধ্যেই।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:২৩
রিমি (স. ম.) বলেছেন: নতুন পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম।
৪৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৮
আসিফ মুভি পাগলা বলেছেন: মাইনাস সিক্স পয়েন্ট ফাইভ । মনে হয় দেড় বছরে আরও বাড়সে । আজকাল দুরের জিনিস একটু ঝাপসা হয়ে আসতেসে।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:১৭
রিমি (স. ম.) বলেছেন:
৫০| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২০
নীল-দর্পণ বলেছেন: -৫.২৫
সানগ্লাসে তো পাওয়ার সেট করা যায়। ভাইয়াকে দেখেছি করেছে একটা। খরচও খুব একটা না
৫১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২২
নীল-দর্পণ বলেছেন: এত্ত পাওয়ার হওয়া সত্তেও রিমলেসের শখ পুরন করছি(যদিও পাশা পাশি হাফ রিম আরেকটা সব সময় ব্যবহার করি) তবে রিমলেস ব্যাবহার করে একেবারেই শান্তি নেই।
পোষ্ট টা লেখা ১৯ ডিসেম্বর ২০০৯ আর কমেন্ট করলাম ১৯ ডিসেম্বর ২০১০
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০৫
রিমি (স. ম.) বলেছেন: হাহাহা তাই তো দেখি। যাক মানুষ তাহলে একবছরের পুরানো পোস্টও পড়ে। আমিও জেনেছিলাম পরে যে সানগ্লাসে পাওয়ার সেট করা যায়। কিন্তু করা হয় নি। আর এখন তো লেন্স আছেই। খারাপ না।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:২৬
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: চশমা পড়লে আসলেই বেশি সুন্দর লাগে।
একটু নিরীহ নিরীহ ভাব আসে।।।