![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছোট বেলায় পুতুল খেলতাম না। আব্বু-আম্মু বলতো পুতুল হল শয়তান এর লাঠি। ঘরে পুতুল(মানুষের বা অন্য জীব-জন্তুর মূর্তি অথবা খেলনা যেগুলোর চোখ-মুখ আছে) থাকলে ফেরেশতা প্রবেশ করতে পারেনা।
আদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘নবি কারিম (সা) যখন (বিজয়ী বেশে) মক্কায় প্রবেশ করলেন , তখন খানায় কাবায় তিনশষাটটি মূর্তি স্তাপিত ছিল। তিনি নিজ হাতে লাঠি দিয় অই মূর্তিগুলকে আঘাত করতে থাকলেন এবং বলতে লাগলেন , সত্য সমাগত। মিত্থা বিদূরিত , অসততের ধংস অনিবার্য।’ (বুখারি শরিফ)
আচ্ছা, মূর্তি, পুত্তলিকা, ভাস্কর্য, মাটির বা সিমেনট, ইত, পাথর বা কাঠের খোদাই করা এগুলা সবই তো এক প্রকার পুতুল তাইনা?
কিন্তু আমাদের দেশেত এইসব মূর্তির অভাব নেই।তারমানে আমাদের দেশে শয়তান এর লাঠিরও অভাব নেই তাইনা?
এক পেজ এ সট্যাটাস এ দেখলাম যে, তারা লিখেছে, ‘যারা মূর্তি আর ভাস্কর্যকে গুলিয়ে ফেলেন এই লেখাটি তাদের জন্য:::::
1. ইসলামী শারিয়াতে একটা টার্ম খুব বেশি বেশি ব্যাবহার হয় - 'আছল্', 'মূল প্রকৃতি' 'nature' or 'essence' অর্থাৎ কোন কিছুর এমন কিছু বৈশিষ্ট্য যা তার পরিচয় এর বহিঃপ্রকাশ; যেসব বৈশিষ্ট্য তাকে সংজ্ঞায়িত করে। মানুষের 'আছল' যেমন মনুষ্যত্ব , বুদ্ধিবৃত্তি ইত্যাদি। এমনিভাবে গরু, ছাগল, গাছ পালা সহ জগতের সকল প্রাণী ও বস্তুর আলাদা আলাদা 'আছল' আছে। মানুষকে গরু বলে ডাকলে তাই মানুষ গরু হয়ে যায় না, 'Analogy' হয়। এমনিভাবে যারা 'মূর্তি' আর 'ভাস্কর্য' কে এক মনে করে ভাবছেন 'মূর্তি' র মত 'ভাস্কর্য' ও ইসলামে হারাম, তারা এ দুটার 'আছল' টাই ভুলে গেছেন। 'মূর্তি' হল কোন একটা ধর্মের উপাসনার সাথে সম্পৃক্ত, আর 'অপরাজেয় বাংলা'' র মত ভাস্কর্য গুলো হল চেতনার বিষয়বস্তু, উপাসনার নয়। আপনি ভাস্কর্য কে বড়জোর 'মূর্তির' মত বলতে পারেন (Analogy), কিন্তু তাই বলে ভাস্কর্য আর মূর্তি এক বলতে পারেন না। যেহেতু 'আছল' এর দিক থেকে ভাস্কর্য আর মূর্তির মধ্যে হাজার মাইলের তফাত, সেহেতু মূর্তির সাথে 'কিয়াস' (Analogy) করে ভাস্কর্যকে হারাম করা যাবে না। এটা 'উছুলে ফিকাহ' র একশটা 'আছল' এর একটি (এ ব্যাপারে মুফতি আমিমুল এহসান এর 'কাওাইদি ফিকাহ' দেখতে পারেন)।
2. ইসলামী শারিয়াতে কোন কিছু হারাম-হালাল হতে গেলে একটা "Methodology" অনুসরণ করতে হয়,কুরান, হাদিস, ইজমা, কিয়াসের রেফারেন্স লাগে। এটা এমন না যে বললাম আর হালাল-হারাম হয়ে গেল। ভাস্কর্যের ব্যাপারে কুরআনের আহকামের ৫০০ আয়াতের কোন আয়াতেই কিছু বলা নাই, আছে মূর্তি সম্পর্কে। যেহেতু 'আছল' এর দিক থেকে এ দুটি ভিন্ন সেহেতু মূর্তি নিষেধের আয়াত ভাস্কর্যের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। একি কথা হাদিস এর রেফেরেন্স গুলোর ক্ষেত্রেও। সব মূর্তি সম্পর্কিত, ভাস্কর্য নয়। খুঁজে খুঁজে আমি ভাস্কর্যের ব্যাপারে কোন 'মারফু' হাদিসও পেলাম না। আর যেহেতু আমাদের দেশে রাষ্ট্রীয় ভাবে কোন 'মুফতি বোর্ড' নাই, তাই 'ইজমা' র ও সুযোগ নাই। কিয়াসের কথা তো আগেই বললাম। ‘’
---আমার প্রশ্ন হল, লাউ আর কদু কি একই সব্জি নাকি ভিন্ন? এগুলার স্বাদ কি একই নাকি ভিন্ন?
আমার জানা মতে একই।
আমরা ব্যাকরণ এ সমার্থক শব্দ পড়েছি। যেমনঃ আকাশ-- আসমান, নভঃ, শূন্য ইত্যাদি ।
বায়ু-- বাতাস , সমীর , হাওয়া ইত্যাদি।
নাহ, আমি ব্যাকরণ শিখাব না।
শুধু বুঝাতে চাইছি যে, আকাশ , বাতাস এর যদি সমার্থক শব্দ থাকতে পারে, তাহলে মূর্তির থাকতে দোষ কোথায় ?
আর চেতনার উৎস খুঁজতে আমরা আমাদের ভাস্কর্য এর কাছে যেতে হবে কেন?
ভাস্কর্য ছাড়া কি আমরা অচেতন হয়ে পড়ে থাকব?
চেতনা ত মানবিক প্রবৃত্তির ব্যাপার।
আমাদের বিবেকই চেতনাকে জাগাতে পারে।
আর যদি উৎসের দরকার হয় তবে আমার suggestion হল আল কুর-আন পড়ুন।
তাহলে বুঝতে পারবেন, মূর্তি আর ভাস্কর্জ হারাম না হালাল।
২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪২
ফ্রিঞ্জ বলেছেন: ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেন।
৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৭
শেষ বিকেলের মেয়ে বলেছেন: S0rry, ami kuran theke shikkha nite interested. . .r itihash r kotha jodi ashe to islami itihash thekei shikkha nib0. Thank you.
৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০০
শীতের সকাল বলেছেন: মূর্তি ও ভাস্কর্যের ব্যাপারে ইসলামের অবস্থান:
পাঠকবৃন্দ, প্রথমে নিম্নের আয়াত ও সহীহ হাদীসগুলোর উপর নজর বুলিয়ে নিন।
১. “তোমরা মূর্তিদের অপবিত্রতা হতে বেঁচে থাক”। (সূরা হাজ্জ্ব:৩০)
২. আমর বিন আবাসা রা: বর্ণনা করেন, নবী স: বলেছেন, আল্লাহ তায়ালা আমাকে প্রেরণ করেছেন আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখার, মূর্তিসমূহ ভেঙ্গে ফেলার এবং এক আল্লাহর ইবাদত করার ও তাঁর সঙ্গে অন্য কিছুকে শরীক না করার বিধান দিয়ে। (মুসলিম:৮৩২)
৩. আব্দুল্লাহ বিন উমর রা: বলেন, নবী স: বলেছেন, “এই সব প্রতিকৃতির শিল্পীদের খুব শাস্তি দেয়া হবে। বলা হবে, তোমরা যা সৃষ্টি করেছ, তাতে প্রাণ দাও তো।” (বুখারী:২য় খন্ড, পৃ:৮৮০, মুসলিম:২য় খন্ড, পৃ:২০১, রশীদীয়া লাইব্রেরী দিল্লী) (বুখারী:৫৯৫১, মুসলিম:২১০৭)
৪. ইবনে আব্বাস রা: বলেন, আমি নবীজী স: কে বলতে শুনেছি যে, “যে কেউ দুনিয়াতে কোন প্রতিকৃতি তৈরি করবে তাকে কিয়ামতের দিন বাধ্য করা হবে যেন সে তাতে প্রাণ সঞ্চার করে, অথচ সে তা করতে সক্ষম হবে না।” (বুখারী:৫৯৬৩, মুসলিম:২১১০)
৫. আবু হুরায়রা রা: বলেন, “আমি নবীজীকে স: বলতে শুনেছি, আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, তার চেয়ে জালিম আর কে হতে পারে, যে আমার সৃষ্টির ন্যায় কিছু সৃষ্টি করে? পারলে একটি শস্য দানা বা একটি গম বা একটি যব সৃষ্টি করুক তো..।” (বুখারী:২:৮৮০, মুসলিম:২:২০২) (বুখারী:৫৯৫৩, মুসলিম:২১১১)
৬. আয়েশা রা: বলেন, “নবী স: ঘরে কোন ছবি-মূর্তি কিছু পেলে ছাড়তেন না, বরং তা সাথে সাথে ভেঙে ফেলতেন বা নষ্ট করে ফেলতেন।” (বুখারী:২:৮৮০,আবু দাউদ)
৭. আয়েশা রা: বলেন, “একবার তিনি একটা চাদর ক্রয় করেন, যাতে কিছু প্রাণীর ছবি ছিল। নবী স: তা দেখে দরজায় দাঁড়িয়ে গেলেন, ভিতরেও প্রবেশ করলেন না। আয়েশা রা: তাঁর চেহারায় ক্রোধের ছায়া দেখতে পেয়ে বললেন, নবীজী! আমার অপরাধ? নবী স: গম্ভীর কণ্ঠে বললেন, এ চাদরটি কেন? তিনি বললেন, এটা আমি আপনার জন্য কিনেছি। আপনি এতে বসবেন, শুবেন। নবী স: শুনে বললেন, কিয়ামতের দিন এসব প্রতিকৃতি ওয়ালাদের খুব শাস্তি দেয়া হবে। বলা হবে, এতে প্রাণ দাও। আর তা কখনোই সম্ভব হবে না। এরপর তিনি বললেন, যে ঘরে প্রতিকৃতি থাকে সে ঘরে ফিরিশতা প্রবেশ করে না।”(বুখারী:২:৮৮১, মুসলিম:২:২০১)
৮. আলী রা: বলেন, “একবার আমি নবী স: কে আমার ঘরে দাওয়াত করলাম। তিনি ঘরে এসে প্রাণীর প্রতিকৃতি দেখতে পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে ফিরে গেলেন।” (নাসাঈ, ইবনে মাজাহ)
৯. আবু জুহায়ফা রা: বলেন, “নবী স: প্রতিকৃতি নির্মাণকারীদের কঠোর ভাষায় অভিসম্পাত করেছেন।” (বুখারী:২:৮৮১, আবু দাউদ)(বুখারী:৫৯৬২)
১০. আয়েশা রা: বলেন, “একদা নবী স: আমার ঘরে আসলেন। আমি তখন ছবি আছে এমন একটি চাদর আড়াল করে রাখছিলাম। নবীজীর স: চেহারা বিবর্ণ হয়ে গেল, তিনি তা নিয়ে ছিড়ে ফেললেন। এরপর বললেন, কিয়ামতের দিন সবচেয়ে বেশী শাস্তি তাদের হবে যারা আল্লাহর সৃষ্টির সাদৃশ্য করে।” (বুখারী:২:৮৮০, মুসলিম:২:২০০)
এভাবে মোট বারো জন সাহাবী নবীজী স: হতে মানুষ ও জীব-জন্তুর প্রতিকৃতি নির্মাণে নিষেধাজ্ঞার হাদীস বর্ণনা করেছেন। যার সবকটির মর্ম প্রায় একই রকম।
হাদীসগুলোতে একটু লক্ষ করলেই আমরা দেখতে পাই যে, প্রতিকৃতি নির্মাণকারীকে কিয়ামতের দিন শাস্তি দেয়া হবে এবং বলা হবে, যা বানিয়েছ তাতে প্রাণ দাও। আর সে তা কখনোই পারবে না। ফলে আল্লাহর সৃষ্টির সাথে সাদৃশ্য স্থাপনের ধৃষ্টতা প্রদর্শনের জন্য তাকে কঠিন শাস্তি পেতে হবে। কারণ প্রাণ দিয়ে প্রাণী সৃষ্টি আল্লাহর একক উদ্ভাবন। তা অন্য কেউ সামান্য কপি করুক, তা আল্লাহ চান না। তিনি বলেন,
“তিনিই আল্লাহ, স্রষ্টা, উদ্ভাবক, আকৃতি দানকারী।” (সূরা হাশর:২৪)
“তিনিই সেই সত্তা যিনি তোমাদের মাতৃগর্ভে যেমন ইচ্ছে তেমন আকৃতি দেন”। (সূরা আলে ইমরান:৬)
“আমি তোমাদের সৃষ্টি করেছি, তারপর তোমাদের আকৃতি দিয়েছি”। (সূরা আ’রাফ:১১)
তিনি এক, তার বৈচিত্র্যময় সৃষ্টিতে সর্বক্ষেত্রে “এক”-ই থাকতে চান। তিনি “মুতাকাব্বির” বা অহংকারী। অহংকার তাঁর গুণ, তা তো তাকেই মানায়। বান্দার এতে সামান্য প্রশ্ন তোলারও অবকাশ নেই।
এসব হাদীসের ভিত্তিতেই প্রখ্যাত হাদীসবেত্তা ইমাম নববী বলেন, এ ব্যাপারে হাদীস বিশারদগণ একমত যে রূহ বিশিষ্ট প্রাণীর প্রতিকৃতি বানানো নিষিদ্ধ এবং হারাম। (ফাতাওয়াল ইসলাম, প্রশ্ন নং:৭২২২ ও ২০৮৯৪, মাকতাবা শামেলা)
মিশরে ২০০৬ সনে সেখানকার মুফতীদের সম্মিলিত সিদ্ধান্তে প্রাণীর মূর্তি/ ভাস্কর্যকে নিষিদ্ধ করা হয়। (খালিজ টাইমস, আরব আমিরাতের দুবাই হতে প্রকাশিত দৈনিক, ২০০৬)
কুয়েতেও আলিমদের সম্মিলিত সিদ্ধান্তে ভাস্কর্যের অবৈধতা ঘোষণা করা হয়। (আল মাউসুয়াতুল ফিকহিয়্যাতুল কুয়াইতিয়্যাহ, কুয়েতের ইসলামী সমাধান সংকলন)
এছাড়া মক্কার সাবেক প্রধান খতীব ও প্রখ্যাত মুফাসসিরে কুরআন শায়খ মুহাম্মদ বিন সালেহ আল উসাইমিন (মৃত্যু: ১৪২১হি.) একই মত ব্যক্ত করেন। (শায়খ উসাইমিনের ফাতাওয়া সংকলন ‘লিকাউল বাবিল মাফতুহ’, প্রতিকৃতির বিধান)
সাউদীর সাবেক প্রধান মুফতী আব্দুল্লাহ বিন বায হতেও একই মত বর্ণিত আছে। (ফাতাওয়া ইবনে বায)
আসলে এতসব সহীহ হাদীস দ্বারা যখন কোন বিধান প্রমাণিত হয়, তখন মানবীয় যুক্তি দ্বারা তা পরিবর্তন করার কোন পথ থাকে না। আল্লাহ বলেন,
“আল্লাহ ও তাঁর রাসূল যখন কোন বিষয়ে ফয়সালা দেন, তখন সে ব্যপারে কোন মুমিন নর-নারীর আর কোন স্বাধীনতা থাকবে না। এরপরও যে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের অবাধ্য হবে, সে সুস্পষ্ট বিভ্রান্তিতে নিপতিত হবে।”(সূরা আহযাব:৩৬)
“রাসূল তোমাদের যা নির্দেশ দেন তা কর, আর যা করতে নিষেধ করেন, তা হতে বিরত থাক। নিশ্চয় আল্লাহর শাস্তি খুব কঠিন”। (সূরা হাশর:৭)
সার কথা, প্রাণীর মূর্তি বা ভাস্কর্য স্বয়ং মূর্তি ও ভাস্কর্য হিসেবেই নিষিদ্ধ। তা পূজোর জন্যই হোক আর সম্মান বা সৌন্দর্য্যের জন্যই হোক। বরং পূজোর জন্য হলে তো তার নিষেধাজ্ঞা কেবল এসব হাদীসের আলোকে নয়, বরং তাওহীদ বিরোধী ‘শিরক’ এ লিপ্ত হওয়ার কারণে। অতএব রূহ বিশিষ্ট প্রাণী তথা মানুষ ও পশু পাখি ছাড়া যত কিছুর প্রতিকৃতি/ভাস্কর্য/মূর্তি হতে পারে, সবই ইসলামে বৈধ।
৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৪
শেষ বিকেলের মেয়ে বলেছেন: Dh0nn0bad shiter sh0kal.
Apni amar m0ner kotha bolechen. .:-)
৬| ২৭ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১:০০
মোঃ এমদাদুল হক আখন্দ বলেছেন: ‘আছল’
এর কথা বলতে গিয়ে এখানে কতইনা সুন্দরভাবে উপস্থাপন করে ফেল্লেন মুর্তি আর ভাষ্কর্য এর পার্থক্য। কোরআন হাদিসে মুর্তির কথা খুজে পেলেন কিন্তু ভাষ্কর্যের কথা খুজে পেলেননা।
দারুন
আমার কথা হলো যেখানে ভাষ্কর্যের কথাই নাই তাহলে তা কোথ্থেকে আসলো? চেতনা থেকে?
চেনার প্রতিরুপ তাহলে ভাষ্কর্য ?
চেতনার প্রতিরুপ যদি ভাষ্কর্য হয় তাহলে চেতনাকে ভাষ্কর্য দিয়া পূজা করা হইল কিনা?
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪২
ফ্রিঞ্জ বলেছেন: তালেবান রা ভাস্কর্য ভাইঙ্গাই শুরু করসিল। খুব জনপ্রিয়তাও পাইসিল।