|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
বাংলাদেশে ছাত্রদের পড়াশোনার পাশাপাশি পার্ট টাইম কাজের উদ্যোগ আসলেই একটি সম্ভাবনাময় উদ্যোগ, যা তাদেরকে পরবর্তী চাকুরী এবং ব্যবসায়িক কর্মদক্ষতা কে করে তোলে অনেক গতিময় । 
আমি একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী পোশাক শিল্পের সাথে জড়িত আছি বিগত ৭ বছর ধরে, নিয়েছি পোষকের ওপর ডিপ্লোমা ডিগ্রি “বিজিএমি” থেকে মারচেন্ডাইজিং এর ওপর দীর্ঘ ৭ বছর বিভিন্ন ফ্যক্টরী এবং বায়িং এ চাকুরী করে এখন খুবই সল্প পুঁজি নিয়ে পোশাক আইটেমের ওপর ব্যবসা করছি ১ বছর হল । আমি মুলত যারা প্রবাসী বাঙ্গালী তাদের কে বিভিন্ন দেশে টুক টাক মালামাল সাপ্লাই দিচ্ছি , কিন্তু বর্তমানে আমার অনেক গুলো ছেলে মেয়ে আছে যারা তাদের পড়াশোনার পাশাপাশি আমার থেকে অল্প অল্প পরিমাণের মালামাল নিয়ে ঢাকা সহ বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানের পোশাকের শো-রুম , হকারস মার্কেট , রাস্তার পাশের ভ্যনে মালামাল সাপ্লাই দিয়ে তারা তাদের দৈনন্দিন হাত খরচ চালাচ্ছে । আসলেই তাদের এই উদ্যোগ অসাধারন লাগে আমার কাছে এবং আমি যতদুর সম্ভব তাদের থেকে ব্যবসা কম করা যায় করছি এবং তাদেরকে আশ্বাস দিচ্ছি তোমরা কাজ কর আমি আছি তোমাদের পাশে  এবং আমি আশা করি তারা ও আমাকে খুবই পছন্দ করে । 
মুলত এই পোস্ট টি দেবার প্রধান উদ্দেশ্য হল, আমি যখন ছাত্র ছিলাম তখন এইরকম কোন সুযোগ পাইনি তবে আমার লেখা পড়া চলাকালিন সময়ে আমি আমার এক বড় ভাইয়ের মেডিকেল আইটেমের ওপর ৩ বছর মার্কেটিং করেছিলাম এবং অনেক টাকা আয় ও করেছিলাম । তখন থেকেই ছাত্রদের জন্য কিছু করবো এমন কিছু ভেবেছিলাম আজ আমার খুব ভাল লাগে তাদেরকে একটু হলে ও  সাহায্য করতে পেরে । 
বহু আগ থেকেই পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পড়াশোনার পাশাপাশি ছাত্রদের কাজ করার পক্রিয়া টি চলে আসছে কিন্তু কিছু সুনির্দিষ্ট কারনে আমরা পিছিয়ে আছি । কারণগুলো হল – 
১। আমাদের দেশের মানুষের আত্মসন্মান বোধ বা ইগোটিক প্রবলেমের কারনে আমরা আসলে এই পক্রিয়াতে আসতে লজ্জা বোধ করি এবং কাজকে ছোট করে দেখি, যা অন্য দেশের মানুষ যে কোন কাজকেই সন্মানের সহিত মুল্যায়ন করে যা একটি উন্নয়নশীল দেশের জন্য গুরুত্তপূর্ণ ।    
২। বড় আরেকটি কারন হল, আমাদের সামাজিক ব্যবস্থা , আমাদের বাবা মায়ের কস্ট হলে ও কখন ও আমাদের ছেলে মেয়েদের কে বলি না যে , যা তোরা লেখাপড়ার পাশাপাশি টুক টাক পার্ট টাইম কিছু কর । কিন্তু যখন সেই ছেলেটি পড়াশোনার জন্য বিদেশ যায় তখন সে কিন্তু ঠিকই লেখা পড়ার পাশাপাশি যে কোন জব করে । সুতরাং আমাদের কলেজ লাইফ থেকেই উচিৎ ছাত্রদের কে স্বাবলম্বী হবার জন্য উৎসাহ দেওয়া । 
তবে বর্তমানে অনেক ছাত্র আছে আমার তত্ত্বাবধানে কাজ করছে ঢাকা সহ বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে পোশাক আইটেম নিয়ে এমন অনেকেই আছে যারা নিজ উদ্যোগে জেলা শহরের রাস্তার পাশে ভ্যন বসিয়ে ভাল ইনকাম করছে । 
** আমার ব্যবসায়ের বড় একটি অংশ হিসেবে আছে আমাদের প্রবাসী বাঙ্গালী ভাই বোনেরা যারা নিয়মিত আমার থেকে মালামাল নিয়ে তাদের মুল কাজের পাশাপাশি ঘরে বসে ওয়েব সাইটের মাধ্যমে অনলাইন সেল করছে , যা আসলেই অসাধারন । 
সুতরাং বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে ছাত্রদের এই ধরনের স- উদ্যোগ আসলেই দেশের এবং তাদের নিজেদের  জন্য কল্যাণকর । আমি সদা প্রস্তুত এই ধরনের ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের সাহায্য করার জন্য । 
কেউ আমার সাথে চাইলে যোগাযোগ করতে পারেন । 
সঞ্জয় মজুমদার
প্রোপাইটর
ক্রিয়েশান এন্ড ডিজাইন বাংলাদেশ 
উত্তরা , ঢাকা । 
মোবাইল  +88 01615-605005
mail – [email protected] 
skype – cndbd786
অনেক ধন্যবাদ সবাইকে ।          
 ৮ টি
    	৮ টি    	 +২/-০
    	+২/-০  ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪  বিকাল ৩:৫১
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪  বিকাল ৩:৫১
সঞ্জয় নিপু বলেছেন:  এগিয়ে যান । অনেক লোকের কথা গায়ে মাখার প্রয়োজন নেই । আপনি জয়ী হবেন ই । 
শুভকামনা আপনার জন্য । 
অনেক ধন্যবাদ । 
২|  ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪  বিকাল ৫:০১
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪  বিকাল ৫:০১
অরণ্যতা বলেছেন: আপনাকে মেইল দিয়েছি
  ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪  দুপুর ১:০৩
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪  দুপুর ১:০৩
সঞ্জয় নিপু বলেছেন:  দয়া করে আপনার মেইল আইডি টা বলুন প্লিজ । অনেক মেইল পাচ্ছি তো তাই । 
ধন্যবাদ 
৩|  ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪  সকাল ৯:১১
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪  সকাল ৯:১১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন: 
++++++ 
  ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪  দুপুর ১:০২
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪  দুপুর ১:০২
সঞ্জয় নিপু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। তবে এই প্রজেক্ট নিয়ে আমি কাজ করে যাবো ।
৪|  ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪  রাত ১২:৩১
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪  রাত ১২:৩১
 আমিনুর রহমান বলেছেন: 
চমৎকার উদ্যোগ! চালিয়ে যান আমাকে প্রয়োজন হলে বলবেন !
  ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৭:৫৫
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৭:৫৫
সঞ্জয় নিপু বলেছেন: সবসময় পাশে থেকে উৎসাহ দেবার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই আপনাকে ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪  বিকাল ৩:৪৫
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪  বিকাল ৩:৪৫
উদাস কিশোর বলেছেন: গতবছর HSC পাশ করেছি ।
এডমিশান দিয়ে ভর্তি হয়ে আছি পাবনা প্রযুক্তিতে । ক্লাস শুরু হতে অনেক দেরি ।
আমি এরকম একটা কাজ করছি ।
ট্রানপোর্ট প্যান্ট দোকানে দোকানে সেল করছি । নিজের হাত খরচ সহ কিছু জমিয়েও নিচ্ছি ।
অনেকে আমাকে কেমন কেমন কথা শোনায় । কিন্ত আই ডন্ট কেয়ার ।
আমি সত্ যেকোন কাজ কে শ্রদ্ধা করি । আপনার পোষ্ট টি চমত্কার