![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ডিজিটাল পদ্ধতিতে হুন্ডি ব্যবসায়ীরা দেশে ব্যবসা করে যাচ্ছে। দেশ বিশাল অংকের রাজস্ব হারাচ্ছে। সত্যিকার অর্থে এরা যে প্রক্রিয়ায় ব্যবসা পরিচালনা করে, তা সহজে বোধগম্য নয়।
এ হুন্ডি ব্যবসার ধরণটা এখন এ রকম (যতটুকু জানা যায়)-
(১) মূল ব্যবসায়ী হল প্রবাসী। সে বিভিন্ন মাধ্যমে বাংলাদেশীদের জানিয়ে দেয় যে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যে কোন এমাউন্ট টাকা সে প্রবাসীদের বাড়ীতে বাড়ীতে টাকা পৌঁছে দিবে।
(২) যেসব প্রবাসীদের বাড়ীতে টাকা পাঠানো জরুরী তারা ঐ হুন্ডি ব্যবসায়ীর সাথে যোগাযোগ করে। হুন্ডি ব্যবসায়ী নির্ধারিত ফি-এর বিনিময়ে তা পাঠানোর ব্যবস্থা করে।
(৩) হুন্ডি ব্যবসায়ী তার দেশীয় বিনিয়োগকারীদের সাথে যোগাযোগ করে এবং সে তার বিলিকরণ কর্মীকে এসএমএস-এর মাধ্যমে ক্রেতাদের ফোন নম্বর উল্লেখ পূর্বক কাকে কত টাকা দিতে হবে জানিয়ে দেয় এবং তার কাছে কোথায় কে টাকা দিয়ে যাবে /সে টাকাটা কোথায় হতে সংগ্রহ করবে তাও বলে দেয়। বিলিকরণ কর্মী ঐ টাকা সংগ্রহ করে এসএমএস-এর মাধ্যমে উল্লেখ করে দেওয়া ফোন নাম্বারে ফোন করে টাকাটা নির্ধারিত সময়ে প্রবাসীদের বাড়িতে পৌঁছে দিয়ে আসে।
এখানে বিলিকরণ কর্মী জানে না হুন্ডি ব্যবসায়ী কত টাকা আয় করছেন, তাকে টাকাটা কে বিনিয়োগ করছে।
এভাবে দেখা যায় বিলিকরণ কর্মী কোনরূপ আইনি সহায়তা ব্যতিরেকে অথবা জীবনের প্রতি বাজি রেখে প্রতিদিন প্রায় ৫-৪০ লক্ষ টাকা বিলি করে থাকে।
এবার চিন্তা করুন এই টাকাটা যদি ব্যাংকিং লেনদেনের মাধ্যমে হত তাহলে দেশ কত লাভবান হত।
এরা দুই-একজন মাঝে মাঝে ধরা পড়ে, তবে মূল গড ফাদাররা থাকেন ধরা ছোঁয়ার বাহিরে।
আসুন আমরা সবাই সামাজিকভাবে এদের প্রতিরোধ করি। এদের ধরিয়ে দিই। বৈধ উপায়ে অর্থ লেনদেন করি। আমাদের প্রাণ প্রিয় দেশকে সমৃদ্ধশালী করি।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৮
সবুজ মেলা বলেছেন: হা হা হা
২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:০৮
কঠিনলজিক বলেছেন: যা জানেন না তা নিয়া লিখেন কেন?
"এবার চিন্তা করুন এই টাকাটা যদি ব্যাংকিং লেনদেনের মাধ্যমে হত তাহলে দেশ কত লাভবান হত। "
আমি প্রেরক আর আপনি প্রাপক । এক টা তুলনা মূলক চিত্র দিন যেখানে স্পস্ট হবে হুন্ডি তে পাঠানোর লাভ লোকসান আর ব্যংক কে পাঠানোর লাভ লোকসানের পার্থক্য।
আবারো বলছি প্রাপক আর প্রেরকের লাভ লোকসান দেখান।
দেশের টা পরে দেখব।
৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩০
জতরকুল বলেছেন: প্রেরক যদি মানিগ্রাম, আইএমই, ট্রান্সফাষ্ট, ইনফিনিটি এক্সেপ্রেস এর মাধ্যেম পাঠায় তবে পাঠানোর খরছ অনেক কম হবে। আর প্রেরক দেশের যে কোন যায়গা হতে তা দশ মিনিটের মধ্যে পেয়ে যাবে। এবার আপনি দেশের লাভের কথা ভাবেন.....................
৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৫৩
এমদাদ হোসেন জাবেদ বলেছেন: দেশের চিন্তা আগে আমাদের পলিসি মেকারদের চিন্তা করতে বলেন। যারা এই আকাম করে তারা সবাই পলিসি মেকারদের হাতের নিচে থেকেই করেন।
আর সবচেয়ে দুখের বিষয় যে আমাদের এই কষ্টের টাকা আমাদের প্রধানমন্ত্রীরা উনাদের বিপক্ষীয় দের শিক্ষা দিতে খরচ করেন যেটাকা আমাদের দেশের উন্নয়নের জন্য করার কথা। আর এই প্রবাসীদের টাকা নিয়ে আপনি যখন লিখছেন তখন বলতে ইচ্ছে করছে এই প্রবাসীদের নিয়ে কে ভাবে ভাই???? আমরা তো দেশের মানুষের কাছ শুধুই লেবার,,,,,, প্রবাসে আমাদের গার্ডিয়ান দূতাবাস গুলো আমাদের জন্য কি করছে তা নিয়ে কেউ কি কিছু চিন্তা করে?? দেশের লাভ এর কথা বলছেন? তার আগে একবার বলেন প্রবাসীর প্রতি সরকার কি করছে??? প্রবাসীর টাকাতো যে কোন ভাবেই দেশে যাচ্ছে, কিন্তু প্রবাসী দেশ থেকে কি পাচ্চে???? জবাব দিবেন কি???????
৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৫৬
কঠিনলজিক বলেছেন: মানিগ্রাম,ওয়েস্টার্ণ ইউনিউন,ট্রানফাস্ট সব বিদেশি কম্পানি প্রেরকের পকেট থেকে যাবে ৫-৭ ডলার(৩৫০-৫০০ টাকা ) গ্রহিতা কম পাবে ডলার প্রতি ২০-২৫ পয়সা ধরে নেই ১০০০ ডলার পাঠাচ্ছি সে ক্ষেত্রে ০,২০x১,০০০=২০০
গ্রহিতা ২০০
প্রেরক ৫০০
টোটাল ৭০০ টাকা লস হবে গ্রহিতা এবং প্রাপকের ঐ কম্পানির লাভ হবে ৭০০ টাকা, সরকারকে যদি ২০% ট্যাক্স দেয় তাহলে দেশের লাভ ১৪০ টাকা , ৫৬০ টাকা কম্পানীর প্রফিট যাবে আমেরিকা।
হুন্ডি তে পাঠালে আর যাই হোক ১০০% লাভ টা হুন্ডি ব্যবসায়ী প্রাপক এবং গ্রহিতা সর্বসাকুল্যে দেশের ভিতরেই থাকবে।
সরকারের লাভ হইল ১৪০ টাকা ট্যাক্স হারাইল কিন্তু ৫৬০ টাকা দেশের বাইরে যাওয়া থেকে বাচলো । আবার এই ৭০০ টাকা যখন দেশের ভেতরে হুন্ডি ব্যবসায়ী এবং গ্রহিতা খরচ করবে উদাহরণ স্বরুপ হুন্ডি ব্যবসায়ী ৩০০ টাকার আর গ্রহিতা ৪০০ টাকার ফ্লেক্সিলোড করল তখন ট্যাক্স পাবে ১৫% মানে ১০৫ টাকা । মোট সরকারের সেভিং ৫৬০+১০৫= ৬৬৫ টাকা ।
৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:১১
কঠিনলজিক বলেছেন: এমদাদ হোসেন জাবেদ বলেছেন: তার আগে একবার বলেন প্রবাসীর প্রতি সরকার কি করছে??? ১০০% এক মত।
আমার টাকা আমি দিব কেন? প্রবাসীদের সাথে যে কুকুরের মত ব্যবহার যে দূতাবাস করে সেই দূতাবাসের সরকার কোন মুখে প্রবাসী দের কাছে লাভ আশা করে? বাংলাদেশ ছাড়া পৃথিবির যে কোন দূতাবাস দেশের বাইরে নিজের দেশের পাসপোর্টধারী কে যে কোন মুহুর্তে দুতাবাসে প্রবেশ ও আশ্রয় দিতে বাধ্য। সেটা ছুটির দিন হোক অথবা গভীর রাত ৩ টার সময় হোক । দূতাবাসের প্রাচির বেস্টিত এলাকাটা সংস্লিশ্ট দেশ বলে গন্য করা হয়ে থাকে। যেমন বাংলাদেশি পাসপোর্ট ধারি কে দেশের ভেতরে যে কোন মুহুর্তে প্রবেশ করতে দিতে বাধ্য ঠিক তেমনই পাসপোর্ট ধারী কে দূতাবাসে প্রবেশে বাধা দেওয়া বা বিলম্ব করা আন্তর্যাতিক আঈনের স্পস্ট লংঘন। এখন খবর নিয়ে দেখেন কয় জন মহা ভাগ্যবান দূতাবাসের গেটের ভেতর পা রাখার সৈভাগ্য অর্জন করেছেন।
৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:০৭
লুৎফুল কাদের বলেছেন: প্রথমত হুন্ডি ব্যবসায়ীরা কোনো ফী নেইনা. হুন্ডি ব্যবসায়ীরা বেনকের চাইতে ভালো রেট দেই. হুন্ডি তে টাকা পাঠানোতে ঝামেলা কম, ঘরে টাকা দিয়ে যাই. পেরক হিসেবে বেনকের চাইতে হুন্ডিতে লাভ বেশি.
৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:৩৭
মন্জুরুল আলম বলেছেন: কেউ কি জানাবেন হুন্ডি বৈধ না অবৈধ্য। আমি এটাকে অবৈধ্য পন্হা মনে করে মানিগ্রামের মাধ্যমে দেশে টাকা পাঠাই। যদি বৈধ হয় এবং যার সাথে দেশের লাভ যুক্ত তাহলে অবশ্যই আমি এবং আমার বন্ধুরা এইভাবে নেক্সটে টাকা পাঠাবো।
৯| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:৪৭
কঠিনলজিক বলেছেন: বাংলাদেশের আঈন অনুযায়ী অবৈধ এবং ঝুকি পূর্ণ।
কিছু দেশ যেমন উ,এ,ই বা পাকিস্তানে বৈধ।
১০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:৫৯
দি ফিউরিয়াস ওয়ান বলেছেন: হুন্ডি অবৈধ।
মানিগ্রাম ইত্যাদি বৈধ, তবে লাভ হয় বিদেশী কোম্পানীর, যেমনটি ব্লগার কঠিনলজিক বলেছেন। তবে হুন্ডির ব্যাপারটা এত সরল নয়, অনেক মালিকানা থাকে, ফলে লাভের অংশমাত্র হয়ত দেশে থাকে।
সবচেয়ে ভাল হয় বাংলাদেশের কোন সরকারী ব্যাংক দিয়ে পাঠাতে পারলে। বৈধ, আর সম্পূর্ণ লাভটাই দেশের। ব্যাংকগুলো রেমিটেন্স দ্রুতগতিতে পাঠাতে অনেক সার্ভিস খুলেছে শুনেছি।
১১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:১৪
চৌকষ বলেছেন: হুন্ডি ব্যবসায়ী দেশীয় এজেন্টকে এসএমএস এর মাধ্যমে পাঠালেও তার এজেন্টকে তো পাউন্ড/ডলার/রিয়াল দিতে হয়। সেটা কীভাবে পাঠায় সেই খবর কী জানেন? তাহলে বুঝতেই পাছেন সেটাও ব্যাংক এর মাধ্যমে যাচ্ছে। টাকা তো আর উড়াল দিয়ে কিংবা পণ্যের বিনিময়ে তারা লেনদেন করছে না।
তাহলে বুঝে নেন মূল ধূর্ত দেশের ভেতর যদি থাকে তাহলে আপনি বিদেশে বসে যে হুন্ডি ব্যবসা করছে তাকে পাকড়াও করবেন কীভাবে? তাছাড়া তাকে পাকড়াও করার দায়িত্ব তো আপনার না। আপনার সরকার যদি নিজের কালোবাজারীকে ধাওয়া করে বিদেশী মিশনের সাহায্য চায় তাহলে ভিন্ন কথা। কিন্তু তা হচ্ছে না। কারণ মন্ত্রী-এমপিরা এ ব্যবসার সাথে জড়িত। আপনি আমি তো নাবলকমাত্র।
১২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৩৫
এমদাদ হোসেন জাবেদ বলেছেন: সবার কমেন্ট পড়ে অনেক ভালো লাগলো। ভাই, আমরা প্রবাসী, আর প্রবাসী হয়ে মনে হয় বিশেষ কোন পাপ করেছি। সবাই আমাদের কে দাও দাও বলেন, অথচ কেউ একটি বারের জন্যও ভাবেনা আমাদের প্রতি ও তাদের কিছু দায়িত্ব আছেন। আমাদের সাথে দেশীয় আদম ব্যাপারী থেকে শুরু করে এখানকার চাকুরীদাতা যা করছে সরকার কি আদৌ কোন চিন্তা করছেন? হ্যা করছেন, আদম ব্যাপারীদের কে আরো শক্তিশালী করার ব্যবস্থা করছে, উনাদের দাওয়াতে উনারা ভোজন করেন। আর দূতাবাস, মন্তব্য নিঃস্প্রয়োজন, কারণ সবারি জানা।
হুন্ডি অন্যায় নো ডাউট, কিন্তু ভাই সরকারী ব্যাংকে টাকা পাঠালে আমাদের কে কয়দিন গুরতে হয় সেটা কি জানেন। এখান থেকে নিজে টাকা পাঠিয়ে নিজে গিয়েই তুলতে হয়রান হয়ে গেলাম যেখানে দেশের প্রাইভেট ব্যাংক গুলো ১০০ বছর এগিয়ে সরকারী ব্যাংক থেকে, কতগুলি নিবোর্ধ টাইপের লোক বসে বসে মোটা মোটা কতগুলো খাতা নিয়ে বসে আছে আর গেলেই আপনার টাকা আসেনি, সেই ক্ষেত্রে আমাদের জন্য হুন্ডির বিকল্প কিছুই নেই।
হুন্ডি কেন হয় - কারণটা এখানে লিখলে বিরক্ত হবেন। তবে জানার চেষ্টা করুন এবং আশা করি চেষ্টা করলে এই বিষয়ে আরো অনেক জানতে পারবেন। তবে এতটুকু মনে রাখবেন আমরা যারা ভোক্তা তাদেরকে সবচেয়ে প্রপিটাই দেখতে হয়। যেখান বেতন পাই ৬০০ দেরহাম আর তার থেকে ৩৫০ দেরহাম বাড়ীতে পাঠাবে তার জন্য ১৫ দেরহাম খরচ করে ব্যাংকে পাঠিয়ে ১৫দিন পর টাকা নেওয়া নিশ্চয় বুদ্ধিমানের কাজ নয়। আশা করি আমাদের অবস্থান বুঝবেন।
তবে সবচেয়ে বড় দরকার যেটা সেটা ব্যবসায়ীনয় সরকার কে আগে সেই সুবিধাগুলো নিয়ে বিবেচনা করতে বলেন তখন মানুষ এমনিতেই হুন্ডিতে টাকা পাঠানো বন্ধ করে দিবে যেমনটা হচ্ছে ভিওআইপি।
আর আমাদের সরকার হলো ৩০০ বছর পিছিয়ে, যখন মানুষের হাতে হাতে মোবাইল তখন উনার ফোন প্রি দেওয়ার চিন্তা করে, যখন মানুষ অহরহ ভিওআইপিতে ফোন করছে তখন সরকার চুপ করে ভিওআইপি ব্যবসায়ী খুজে, লাভ কি? পারছে????
কারণ সবারই জানা ----- (আর হ্যা সরকারের সমালোচনা করলে আবার রাজাকার উপাধিতে ভূষিত হতে হয়, সুতারং কি আর করা)।
ধন্যবাদ সবাইকে -
১৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:৫১
কৃষ্ণনগর বলেছেন: আপনি কোন আবাল নিশ্চয় যে বাংলাদেশ ব্যাংকে কাজ করেন। আপনি বলেন তো দেখি হুন্ডি কাকে বলে?
১৪| ১২ ই অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৪:৩৬
হাম্বা বলেছেন: কঠিনলজিক বলেছেন: এমদাদ হোসেন জাবেদ বলেছেন: তার আগে একবার বলেন প্রবাসীর প্রতি সরকার কি করছে??? ১০০% এক মত।
আমার টাকা আমি দিব কেন? প্রবাসীদের সাথে যে কুকুরের মত ব্যবহার যে দূতাবাস করে সেই দূতাবাসের সরকার কোন মুখে প্রবাসী দের কাছে লাভ আশা করে? বাংলাদেশ ছাড়া পৃথিবির যে কোন দূতাবাস দেশের বাইরে নিজের দেশের পাসপোর্টধারী কে যে কোন মুহুর্তে দুতাবাসে প্রবেশ ও আশ্রয় দিতে বাধ্য। সেটা ছুটির দিন হোক অথবা গভীর রাত ৩ টার সময় হোক । দূতাবাসের প্রাচির বেস্টিত এলাকাটা সংস্লিশ্ট দেশ বলে গন্য করা হয়ে থাকে। যেমন বাংলাদেশি পাসপোর্ট ধারি কে দেশের ভেতরে যে কোন মুহুর্তে প্রবেশ করতে দিতে বাধ্য ঠিক তেমনই পাসপোর্ট ধারী কে দূতাবাসে প্রবেশে বাধা দেওয়া বা বিলম্ব করা আন্তর্যাতিক আঈনের স্পস্ট লংঘন। এখন খবর নিয়ে দেখেন কয় জন মহা ভাগ্যবান দূতাবাসের গেটের ভেতর পা রাখার সৈভাগ্য অর্জন করেছেন।
১৫| ১২ ই অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৫:৩০
দ্যা ডক্টর বলেছেন: একই দিনে একটা অংক ব্যাংকে পাঠিয়েছি, সমান হুন্ডিতে। হুন্ডিতে পাঠানোর কারন টাকাটা আর্জেন্ট ছিল। হুন্ডিরটা পরদিন হাতে পেয়েছে ব্যাংকেরটা ৩কর্মদিবস পর। টাকার ব্যবধান ছিল কাঁড়ায় কাঁড়ায় ৫০০০। মানে হুন্ডিতে পাঠানো টাকায় ৫০০০ টাকা বেশি পেয়েচে। তবুও ব্যাংকে পাঠাই কারণ দেশের প্রতি ন্যুনতম দায়িত্বজ্ঞান আছে। আর ট্যাক্সোয়ালাদের দূরে রাখতেও ব্যাংকে টাকা পাঠাতে হয়.......
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০১
রিজুয়ান বলেছেন: ডিজিট্যাল দেশ-ডিজিঠেল কারবার