![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শাড়ির প্রতি একটু হলেও দুর্বলতা নেই, এমন নারী খুজে পাওয়া যাবে কিনা সন্দেহ আছে। শাড়ীর প্রতি সব নারীর আকর্ষণ থাকলেও, অনেককেই দেখা যায় সুন্দরভাবে শাড়ি পরার কৌশল জানেন না। আর এজন্য হয়তো মনের মতো শাড়িতে নিজেকে সাজাতে, আশেপাশের কারো সাহায্য নেয় নারী, আর কারো সাহায্য না পেলে হয়তো ঐসময় আর শাড়িটাই পড়া হয় না। মন খারাপ করে শাড়ির কাজটা অন্য পোশাকে চালিয়ে নিতে হয়।
আর মন খারাপ নয়। এবার শাড়ি পরার কলা কৌশল নিজেই শিখে ফেলুন। খুব কঠিণ কোন কাজ নয়। াণ্য দশজন পারলে আপনি পারবেন না কেন। আপনার আশেপাশের অন্যরা যে কৌশলে সুন্দর করে শাড়ী পড়ে, সেই কৌশলগুলোই সংগ্রহ করে আপনাদের জন্য নিবেদন করছে, সদাইবাড়ি টিম।
পেটিকোট নির্বাচন করুন:
শাড়ি পরার আগে প্রথমে এর সঙ্গে মানাসসই পেটিকোট পরতে হবে আর শাড়ির লেন্থের সাথে মিল রেখে পেটিকোটের লেন্থ রাখতে হবে।
কোমরের চারপাশে শাড়ি গুঁজতে হবে :
প্রথমেই শাড়ির আঁচলের অপর প্রান্ত কোমরের সাথে জড়াতে হবে। এমনভাবে করতে হবে যেন শাড়ির আঁচল বাইরের দিকে থাকে। চেষ্টা করতে হবে একবারে গুঁজে ফেলতে। তা না হলে শাড়ি পরাটা অগোছালো দেখাবে। এইভাবে পুরো কোমরে একবার শাড়ি জড়িয়ে নিতে হবে।
কুঁচি দেয়ার পালা :
দ্বিতীয়ত আরেকবার শাড়িটি নাভির বাম পাশ দিয়ে কোমরের সাথে পেঁচিয়ে নেয়া। কিন্তু নাভির ডান পাশে এসে থেমে যাবে। এবার বাম হাতের তালু দিয়ে শাড়ি ধরতে হবে এবং একটি একটি কুচি দিতে হবে। এভাবে ৫-৬টি প্লিট দিতে হবে। তারপর সব গুলো প্লিটের মাথা এক সাথে নিয়ে একবারে পেটিকোটের ভিতর গুঁজে ফেলতে হবে।
প্লিটগুলো গুছিয়ে নিন :
তৃতীয়ত সবগুলো প্লিট একসাথে করে সেফটিপিন দিয়ে পিন করলে সুন্দর ভাজ হয়ে থাকবে। অবশ্যই নাভি থেকে ২০ সেন্টিমিটার দূরে পিন লাগাতে হবে।
আঁচল ঠিক করুন :
সবশেষে বাকি শাড়িটা বাম কাঁধের উপর ছড়িয়ে দিয়ে সুন্দর ব্রুজ কিংবা পিন লাগিয়ে দিতে হবে।
সব কিছুই প্রস্তুতির উপর নির্ভর করে। এভাবে বেশ কয়েকবার নিয়ম অনুযায়ী শাড়ি পরার চেষ্টা করুন। নিয়মিত প্র্যাক্টিস করুন। দেখবেন ধীরে ধীরে আপনি শাড়ি পরতে দক্ষ হয়ে উঠেছেন। একসময় নিজের শাড়ি নিজে তো পরবেনই সাথে অন্যদেরও পরিয়ে দিতে পারবেন।
ছবি এবং লেখার সূত্র: ইন্টারনেট
©somewhere in net ltd.