![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি বাংলা সাহিত্যের কেউ নই।সৃস্টির চিরায়ত নিয়ম অনুসারে জীবন চালাতে হয।আমি অতি সাধারন ভাবে এই জীবন নামে সীমাহীন সাগরকে পাড়ি দেওয়ার প্রত্যয়ে হাল ধরেছি।কেউ জীবনকে চিনে অতি অল্প বয়সে আমিও তাদের একজন।তবে আমি আমার জীবনেকে সম্পূর্ন রূপে লেখায় ফুটিয়ে তুলতে পারিনি।যদি মহান আল্লাহর অশেষ তায়ালার কৃপায় এবং এই ব্লগের সকল গুণী লেখকেদের সহযোগিতায় আমার লেখার মাধ্যমে পুরোপুরি ফুটিয়ে তুলতে পারলে আমি বিশ্বাস করি আমার মত অনেক সুযোগ সুবিধা বঞ্চিতরা জীবনের দিশা খুঁজে পাবে।
একজন রাজনীতিবিদের দৃষ্টান্ত
ডা:সোহেল
রাজনীতিবিদ যে একজন সাধারণ মানুষও হতে পারেন, সে কথা ভুলে গেছি আমরা সবাই । এমনই একজন সাধারণ ব্যতিক্রমী রাজনীতিবিদ ভারতের মানিক সরকার।পৃথিবীর বৃহত্তম দেশগুলোর অন্যতম একটি দেশ ভারত এবং জনসংখ্যার দিক থেকে দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ হল ভারত।
একশ’ কোটির ওপরে মানুষের দেশ ভারত ২৮টি অঙ্গরাজ্যের সমন্বয়ে গঠিত। এই ২৮টি অঙ্গরাজ্য এবং সাতটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মুখ্যমন্ত্রীদের মধ্যে সবচেয়ে কম সম্পদের মালিক মানিক সরকার। তিনি বাঙালি অধ্যুষিত ত্রিপুরা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী।আসুন আজ সবাই জানি মানিক সরকারের রাজনৈতিক পরিচয় ও তার আয় রোজগারের উৎস।
মানিক সরকার মার্কসবাদী কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিএম) নেতা। গত জানুয়ারিতে ত্রিপুরায় চতুর্থবারের মতো মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।
নির্বাচনের সময় মনোনয়নপত্রের সঙ্গে হলফনামায় মানিক সরকারের সম্পত্তির বিবরণে দেখা যায়, তাঁর ৪৩২ বর্গফুটের একটি টিনের চালার ঘর আছে। মায়ের কাছ থেকে পাওয়া এ বাড়ির দাম এখন প্রায় ২ লাখ ২০ হাজার রুপি।
এছাড়া মানিক সরকারের ব্যাংকে রয়েছে ৯ হাজার ৭২০ রুপি এবং তার হাতে নগদ অর্থের পরিমাণ ১ হাজার ৮০ রুপি। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তাঁর মাসিক বেতন ৯ হাজার ২০০ রুপি। এটাও ভারতে অন্য মুখ্যমন্ত্রীদের থেকে সবচেয়ে কম। এ অর্থ মানিক সরকার দলের কোষাগারে দিয়ে দেন। আর দল থেকে ভাতা হিসেবে গ্রহণ করেন ৫ হাজার রুপি। তাঁর স্ত্রী পাঞ্চালি ভট্টাচার্য একজন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী।
©somewhere in net ltd.