![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি বাংলা সাহিত্যের কেউ নই।সৃস্টির চিরায়ত নিয়ম অনুসারে জীবন চালাতে হয।আমি অতি সাধারন ভাবে এই জীবন নামে সীমাহীন সাগরকে পাড়ি দেওয়ার প্রত্যয়ে হাল ধরেছি।কেউ জীবনকে চিনে অতি অল্প বয়সে আমিও তাদের একজন।তবে আমি আমার জীবনেকে সম্পূর্ন রূপে লেখায় ফুটিয়ে তুলতে পারিনি।যদি মহান আল্লাহর অশেষ তায়ালার কৃপায় এবং এই ব্লগের সকল গুণী লেখকেদের সহযোগিতায় আমার লেখার মাধ্যমে পুরোপুরি ফুটিয়ে তুলতে পারলে আমি বিশ্বাস করি আমার মত অনেক সুযোগ সুবিধা বঞ্চিতরা জীবনের দিশা খুঁজে পাবে।
বিশ্ব ভালোবাসা দিবসের আহ্বান
ডাঃসোহেল
সারা বিশ্ব জুড়ে ১৪ ই ফেব্রুয়ারী দিনটিকে বিশ্ব ভালবাসা দিবস হিসেবে পালন করা হয়।আমাদের সমাজে অনেকেই আছেন যারা দিনটি সম্পর্কে এবেবারে কিছুই জানেন না।অনেকে আবার কিছু না জেনেও দিনটিকে ভালবাসা দিবস হিসেবে পালন করে থাকে।আবার কেউ কেউ দিনটি উদযাপনের বিরোধিতা করেন।যে যেভাবেেএই দিনটিকে উদযাপন করুক না কেন।আমি এই দিনটিকে ভালবাসা দিবস হিসেবে উদযাপন করার পক্ষে ।তবে এই দিনটিকে উদযাপনের পূর্বে আমি সবাইকে একটি অনুরোধ করব।আর সেটা হল অবশ্যই ভালবাসা সম্পর্কে একটু ভাল করে জেনে উদযাপন করবেন।ভালবাসাকে একজন বা একদিনের মাঝে সীমাবদ্ধ রাখবেন না।সবার আগে ভালবাসুন সৃষ্টিকর্তাকে।ভালবাসুন আল্লাহর রাসূলকে। ভালবাসুন প্রতিটি মাকলুকাতকে।ভালবাসুন আপনার প্রিয়জনকে।একাকীত্বকে দূরে ঠেলে দিন। ভালোবাসা দিবসে রাস্তায় বের হলে সব জায়াগায় প্রেমিক-প্রেমিকার ঢল দেখা যায় বছরের অন্যান্য সময় তেমন কিছু মনে না হলেও এই একটি দিনে একজন ভালোবাসার মানুষের অনুপস্থিতি একটু বেশিই অনুভব করেন নিঃসঙ্গ মানুষেরা। যদিও এই ভালোবাসা দিবস সকলের প্রতি ভালোবাসা প্রদর্শনের জন্য, তারপরও বিশ্ব জুড়ে সকল জুটির মধ্যে প্রেমের জোয়ার এই দিনেই বিশেষ করে চোখে পড়ে। এই কারণে যাদের সঙ্গী বা প্রেমিক-প্রেমিকা নেই সেই সকল মানুষজন আরও বেশি একাকীত্ব অনুভব করেন। দেখা যায় সারাবছর বন্ধুদের সাথে ঘোরাফেরা হলেও এই দিনে প্রেমিক/প্রেমিকা বন্ধু-বান্ধবীরা নিজেদের প্রিয় মানুষটির সাথে সময় কাটাতে আলাদা হয়ে যান।আর এই জন্য ঐ দিন তারা আরো বেশী হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়েন।তাই সবার কাছে অনুরোধ বিশ্ব ভালবাসা দিবসে আপনার বন্ধুটিকে ভুলে যাবেন না।সম্ভব হলে তাদেরকে একটু সময় দিন।
অসমাপ্ত
©somewhere in net ltd.