নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সোহেল হোসেন

আমি একজন সাধারণ মানুষ।

সোহেল হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

মহেশপুরের ক্লিনিকে চেতনানাশক ট্যাবলেট খাইয়ে তিন দিন ধরে নার্সকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে মালিক ও ম্যানেজার

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯

ঝিনাইদহের মহেশপুরে ক্লিনিক মালিক ও ম্যানেজার ক্লিনিকেরই একটি কক্ষে আটকে রেখে তিন দিন ধরে পালাক্রমে ধর্ষণ করেছে এক নার্সকে। ওই নার্সকে চেতনানাশক ট্যাবলেট খাইয়ে এ ঘটনা ঘটানো হয়। এ ঘটনায় মহেশপুর থানায় মামলা হয়েছে।

ঝিনাইদহের সিভিল সার্জন ডা. নাসরিন সুলতানা জানান, ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে সোমবার দুপুরে নার্সের ডাক্তারি পরীক্ষা করানো হয়েছে। পাওয়া গেছে ধর্ষণের আলামত। তিনি সংশ্লিষ্ট ক্লিনিকটি বন্ধ করে দেওয়া হবে বলেও জানান।

ঘটনার শিকার নার্স জানান, মহেশপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পাশে সালেহা ক্লিনিকের নার্স হিসেবে চাকরি করে আসছিলেন তিনি। তাঁর স্বামী প্রবাসে থাকেন। ক্লিনিকের দ্বিতীয় তলার নার্সদের একটি কক্ষ রয়েছে। সেখানে থাকতে দেওয়া হয় তাঁকে। মহেশপুর উপজেলার বোয়ালিয়া গ্রামের ক্লিনিক মালিক তরিকুল ইসলাম ও ম্যানেজার ঝিনাইদহ সদর উপজেলার নগর বাথান গ্রামের আজিম গত ২৫ ডিসেম্বর থেকে ক্লিনিকের ওই কক্ষে তাঁকে তালাবদ্ধ রাখে। তিনি আরো জানান, চেতনানাশক ২২টি ট্যাবলেট জোর করে খাওয়ানো হয় তাঁকে। পরে প্রতি রাতে পালাক্রমে ধর্ষণ করা হয় তাঁকে। গত দুদিন আগে বন্দিদশা থেকে মুক্ত হন তিনি। এর পর কৌশলে মহেশপুর থানায় ওসির কাছে হাজির হয়ে মামলা করেন গত রবিবার।

মহেশপুর থানার ওসি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, আসামিরা তাঁকে ধর্ষণ করেছে মর্মে সাক্ষ্যপ্রমাণ পাওয়া গেছে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মো. আমিনুল ইসলাম জানান, আসামিদের গ্রেপ্তার করার জন্য অভিযান চলছে। থানায় মামলা হওয়ার পর থেকে তারা পলাতক রয়েছে বলে জানান তিনি।

এছাড়াও মাদারীপুরে সাড়ে চার বছরের শিশুকে ধর্ষণ সহ আরও দেশের আনাচে কানাচে ঘটে যাওয়া সব খবর একসাথে পড়তে ক্লিক করুন এখানে।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬

আবহমান বাংলা বলেছেন: ধর্ষণ করা এখন ট্যাবলেট খাওয়ার চেয়ে ইজি হয়ে গেছে। তাই যে কেউ যে কোন সময় তা করে ফেলতে পারে। এ খবর আবার ফলাও করে প্রচারের কি আছে?

২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪

মেঘের দেশে স্বপ্নডানা বলেছেন: গরম খবর শব্দটি পছন্দ করলাম না,




এসব বন্ধ হওয়া উচিত :( :( :(

৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১১

কেতকী বলেছেন: শাস্তি হিসাবে ফাসিঁ নয়, ধর্ষকদের পুরুষাঙ্গ কর্তন করা উচিত। যেনো সারাজীবন শাস্তি ভোগ করে। X(

৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫

অপরাজিতা হিমু বলেছেন: কেতকী বলেছেন: শাস্তি হিসাবে ফাসিঁ নয়, ধর্ষকদের পুরুষাঙ্গ কর্তন করা উচিত। যেনো সারাজীবন শাস্তি ভোগ করে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.