| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সকাল রয়
কিছুটা প্রকাশিত বাকীটা অপ্রকাশিত
* এক *
আমার বয়স তখন সবে মাত্র তিন বছর।
শিলিগুড়ির দূর্দান্ত সেই দিনগুলি আমি শুরু করতে চলেছি সবে মাত্র। খুব সম্ভবত দেওয়ালীর দিন, মা’র হাত ধরেই সেই সন্ধ্যেয় আমার প্রথম সিনেমা দর্শন। আমার বাবা আর মায়ের সিনেমার প্রতি কোন ঝোক না থাকলেও; বোন গুলোকে বাদ দিয়ে আমরা দু-ভাই খুব সিনেমা পাগল ছিলাম। আমার প্রথম দেখা সিনেমা হলটির নাম চিলো ছবিঘর (শিলিগুড়ি)। প্রথম দেখা সিনেমার নামটি হলো গুরু-দক্ষিনা।
আমি আমার জীবনের ২য় সিনেমাটিও দেখেছি মায়ের কোলে বসে তখন আমার বয়স চার বছর। আমাদের বাসার খুব কাছেই সাগরিকা সিনেমা হলে; যেটি বর্তমানে আর নেই। সিনেমা হলটি অদৃশ্য হয়ে গিয়ে এখন সেখানে কমিউনিটি সেন্টার উঠে গেছে। আমার দেখা ২য় সিনেমাটি ছিলো নবাব সিরাজদৌল্লা। সিনেমা হলের আলো-আধারি পরিবেশটা আমার খুব ভালো লাগে।
পাচঁ বছর বয়সে আমি অনামিকা ছবিঘরে শাবানা আলমগীর অভিনীত পিতামাতা সিনেমাটি দেখেছি। এটি ছিলো আমার দেখা তৃতীয় সিনেমা। আমি আমার ভাই আর আমার কাকা মিলে উপভোগ করেছিলাম ম্যাটেনি শো। আমি সিনেমা হলে গিয়ে আশ্চর্য আলো ক্ষেপন কারি বস্তুটার দিকে তাকিয়ে থাকতাম।
আমি সেই সন্ধ্যায় সিনেমা দেখতে আসা জনস্রোত দেখে ভড়কে গিয়েছিলাম। এখন অবশ্যি তেমনটা দেখা যায়না। আগে সিনেমা দেখাটা আমাদের নগরের একটা অন্যতম বিনোদন ছিলো।
বাসা থেকে পালিয়ে গিয়ে আমি আমাদের বাসার পাশের সিনেমাহলটিতে আমার জীবনের চতুর্থ সিনেমাটি দেখেছি; সেটির নাম হলো অবুঝ-মন। আমার বয়স তখন ছয়। পর্দার সামনে হতবাক হয়ে বসে থাকা এক দর্শক আমি। কিভাবে মানুষ এই বাক্সটার ভেতর লাফালাফি করে ভাবতে ভাবায় আমাকে।
তারপর থেকে আমার সিনেমা দেখার লাইফ শুরু।
আমি সিনেমা হলে এ যাবত কালে নাইট শো বেশি দেখেছি। তবে মর্নিং শো আমার কাছে বিরক্তিকর একটা বিষয়।
আমি সর্বপ্রথম আজকের হাঙ্গামা নামক বাংলা ছবিটি দেখে ভয়ে বাইরে চলে এসছিলাম। আমার আজও মনে পড়ে বাসার সবাই মিলে সিনেমা হলে সেদিন সিনেমা দেখছি আমার বয়স তখন ছয়। আমি ডি.সি ক্লাসের দরজার সাথের চেয়ারটিতেই বসেছিলাম, তো যখনই মারপিট শুর হলো আমার অবস্থা তো বেগতিক। আমি সিনেমা আধা হবার আগেই ছুড়ি চালানো এক দৃশ্য দেখেই ভয়ে দরজা খুলে বাইরে চলে এসেছিলাম। তারপর সেদিন আর সিনেমা হলের ভেতরে ঢুকিনি ছোট মামা আমাকে বাইরে থেকে ধরে বাড়ি নিয়ে এসেছিলো।
আমি ছোট বেলায় খুব বোকা টাইপের ছিলাম; অন্তত সিনেমা দেখার বিষয়ে ছুড়ি দিয়ে কাউকে আহতে অথবা নিহত হতে দেখলেই আমি মুখ লুকাতাম।
ক্লাস ফাইভে পড়ার সময় আমি স্কুল পালিয়ে প্রথম সিনেমা দেখি। সিনেমা হলে পরিচিত একজনের কাছে সেদিন ধরা খেয়ে যা মারটাই না খেয়েছিলাম সেদিন। ছোটবেলায় সিনেমা দেখতে হতো লুকিয়ে-চুরিয়ে; ধরা খেলে আর রক্ষ্যে নেই। বাসার কারো কাছে ধরা খাবার চেয়ে আরো বেশি ভয় ছিলো স্কুলের স্যারদের কাছে।
এশবার হলে টিকিট কাটতে গিয়ে ভীড়ের মাঝে স্যারের সাথে দেখা তারপর যা হয়েছিলো না ...................
আমি সিনেমার প্রেমে পড়ে গেছিলাম বুলবুল আহম্মেদ অভিনীত রাজলক্ষি-শ্রীকান্ত ছবিটি দেখে। তার পর থেকে শরতবাবুর রচনা অবলম্বনে যে সকল ছবি আমার সামনে এসেছে সব রকম ব্যাস্ততাকে সময়ের চূলোয় ফেলে আমি উপভোগ করেছি। আমি এ যাবত প্রায় দেড় শতাধিক বাংলা সিনেমা দেখেছি। তার মাঝে দেবদাশ,হঠাৎ বৃষ্টি,দীপু নাম্বার টু, দেখেছি বেশ ক’বার করে। আমার কৈশরের দিনগুলিতে ভারতীয় বাংলা সিনেমার রেগুলার কাষ্টমার ছিলাম আমি।
আমি বিংশ বছর পার করবার পর একটা আফসোস গলায় বেধেঁছি সেটি হলো; দুকলা মিলে সিনেমা দেখা। কিন্তু না সেটি আজ অব্দি হয়নি। আর বর্তমান চলচ্চিত্র শিল্প যেদিকে যাচ্ছে তাতে আর এ জীবনে সে আশা পূরণ হবার নয়।
* দুই *
আমার দেখা হিন্দি মুভি
একহাজার নয়শো তিরানব্বই সালে আমি প্রথম হিন্দি সিনেমা দেখি।
আমার দেখা প্রথম হিন্দি ছবিটির নাম আমার মনে নেই। তবে তারপর আমি শাহরুখের দেওয়ানা ছবিটি দেখেছি। আমার প্রথম ভালো লাগা হিন্দি সিনেমাটি হলো কুচ কুচ হোতা হ্যায়। এই একটি ছবি দেখেই আমি কেঁদেছি। এই ছবিটি আমি এ যাবত কালে ক’বার যে দেখেছি তা আমার নিজেরই মনে নেই। আমি হিন্দি স্বাজন সিনেমাটির সংলাপ দেখে আশ্চর্য হয়েছিলাম। শাহরুখের সিনেমাই আমি বেশি দেখেছি এ যাবত কালে। আমার ভালোলাগা সিনেমার মধ্যে হিন্দি সিনেমার সংখ্যাই বেশি।
স্বুল পাশ দেবার আগে ডিসেম্বর মাস গুলোতে আমরা সব বন্ধুরা মিলে ভি.সি.বি তে হিন্দি সিনেমা দেখতাম চাঁদা তুলে। বন্ধুদের কে নিয়ে আমার কৈশরের দিনগুলোতে সিনেমা দেখার ইতিহাস জড়িয়ে আছে ছড়িয়ে ছিটিয়ে।
একসময় হিন্দি ছবির পাগল ছিলাম।
আমার পড়া ফেলে, দে ছুট বয়সের সময়টা আমি প্রতি শুক্রবার হিন্দি সিনেমা দেখেছি। তিন খানের ছবি দেখতেই আমার ভালোলাগে খুব।
আমাদের গড়ের মাঠে সিনেমা দেখার একটা পর্ব চলতো প্রতি স্বরস্বতি পূজার সময়। রাত জেগে সিনেমা দেখাটা তখন বেশ চলতো। আমি এখনও হিন্দি সিনেমা দেখি সময় পেলেই।
* তিন *
আমার দেখা ইংরেজী মুভি
আমি প্রথম ইংরেজী ছবি দেখেছি বিটিভিতে। সেটার নাম ছিলো টারজান। বুঝতে না পারলেও দেখে আমি খুব মজা পেয়েছিলাম। তারপর থেকে বিটিভিতে প্রদর্শিত প্রায় ইংরেজী মুভিই আমি দেখেছি। টিভির বাইরে ইংরেজী মুভির সাথে আমার পরিচয় ঘটে ভিসিভি তে।
তবে দুই হাজার তিন সালের দিকে ভি.সি.ডি বাজারে এসে আমার সিনেমা দেখার একটা সুযোগ করে দেয়।
আমি খুব বেশি একটা ইংরেজী মুভি দেখিনি। তার মূলত একটাই কারণ প্রতান্ত অঞ্চলে থাকার দরুন সিডি বা ডিভিডি আকারে বাংলা আর হিন্দি ছবির ভীড়ে সেখানে ইংরেজী ছবিকে পাত্তা দেয়া হয় কম।
আমার দেখা আমার প্রিয় ছবির তালিকায় রয়েছে জেমস ক্যামেরুনের টাইটানিক, এভাটর, রোমিও এন্ড জুলিয়েট। এছাড়া ডেড অর এলাইভ,ভাম্পায়ার,এম আই টু ইত্যাদি। তবে আমি ইংরেজী মুভিতে আশ্চর্য হলেও বাংলা ভারতীয় সিনেমা গুলো দেখতেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি বেশি।
আমি সিনেমা দেখতে দেখতেই একবার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললাম আমি বড় হয়ে পরিচালক হবো। কিন্তু এখন সে কথা মনে হলে হাসি পায়। এই গোবর ভরা মাথা নিয়ে পরিচালক হওয়া তো দুরের কথা লাইটম্যান হতে পারি কিনা সন্দেহ।
আমার দেখা প্রথম দূর-দর্শন যন্ত্রখানা
চার বছর বয়সেই আমি প্রথম টিভি পর্দার সামনে বসি।
আমাদের বাসার পাশেই এক শিক্ষা অফিসারের বাসায় আমি প্রথম টিভি নামক পদার্থটা দেখি। আমার দেখা প্রথম মনে রাখা টিভি বিজ্ঞাপন হলো বৌ-রানী প্রিন্ট শাড়ীর। তখন অবশ্যি টিভিতে অত বিজ্ঞাপন দিতো না। সেটা এক হাজার নয়শো একানব্বই সালের কথা। টিভিটা ছিলো চৌদ্দ ইঞ্চি সাদা-কালো টিভি। এর পর আমি মুলত হিন্দি-বাংলা সিরিয়াল আর ছবির জন্য টিভির পোকা হয়ে পড়ি।
তবে বর্তমান সময়ে আমি মাসে দুই-দিন টিভির সামনে যাই কিনা সন্দেহ।
------------------------------------------------------------------------------
পরিশেষে
আমি আসলে ঠিক গুছিয়ে লিখতে পারিনা।
আমি লেখাটা ব্লগার কবি সুরন্জনা দি কে উতসর্গ করলাম। কেননা তার পোষ্ট পড়েই আমি লিখতে বসেছিলাম।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:৩৭
সকাল রয় বলেছেন:
ধন্যবাদ
আপনাকে ভালো থাকুন
দেশে গেলেও আমাদের ভূলবেন না কিন্তু
২|
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:১৮
রুবাই রেনো বলেছেন: খুব ভালো হইছে...
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:৪০
সকাল রয় বলেছেন:
ধন্যবাদ
আপনার আগমন আনন্দ দিলো।
৩|
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:২০
সুরঞ্জনা বলেছেন: ভালো লাগলো। আমার প্রিয় হিন্দী ছবি মাদার ইন্ডিয়া, সাহেব বিবি অউর গুলাম, পাকিজা, বাগবান, আবতার(পুরোনো) আর সাদমা ও মাসুম ছবি দুটো দেখে আমি খুব কেদেছিলাম। অহ! আর একটি মন খারাপ করা ছবি আর্থ। ইংরেজি ছবির মধ্যে পুরনো রোমিও জুলিয়েট, রোমান হলিডে, সান-ফ্লাওয়ার, দ্যা বার্ড, রেবেকা, টাইটানিক আমার প্রিয়।
ধন্যবাদ কবি। ভালো থাকবেন।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:৫৯
সকাল রয় বলেছেন:
আমি মাদার ইন্ডিয়া ছবিটা দূরদর্শনে দেখেছি।
টাইটানিক আমারও প্রিয়। তবে বাঙলা ছবি দেখে আমি খুব কম কেদেছি।
ধণ্যবাদ কবি
৪|
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:৩৩
কায়কোবাদ বলেছেন: কে বললো আপনি লিখতে জানেন না!!!
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:৫৭
সকাল রয় বলেছেন:
ধন্যবাদ
কায়কোবাদ আপনি আমার একটা লেখা একটু পড়ে দেখুন না।
৫|
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:৩৪
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন:
ক্লাস ফাইভে পড়ার সময় আমি স্কুল পালিয়ে প্রথম সিনেমা দেখি।
*ক্লাস থ্রিতে পড়ার সময় আমি স্কুল পালিয়ে প্রথম সিনেমা দেখি।
আমি এ যাবত প্রায় দুই শতাধিক বাংলা সিনেমা দেখেছি। তার মাঝে দেবদাশ,হঠাৎ বৃষ্টি,দীপু নাম্বার টু, দেখেছি বেশ ক’বার করে। আমার কৈশরের দিনগুলিতে ভারতীয় বাংলা সিনেমার রেগুলার কাষ্টমার ছিলাম আমি।
আমি বিংশ বছর পার করবার পর একটা আফসোস গলায় বেধেঁছি সেটি হলো; দুকলা মিলে সিনেমা দেখা। কিন্তু না সেটি আজ অব্দি হয়নি। আর বর্তমান চলচ্চিত্র শিল্প যেদিকে যাচ্ছে তাতে আর এ জীবনে সে আশা পূরণ হবার নয়।
নাহ! আর কপি করতে পারছি না। আপনার পোস্টটিই কিঞ্চিত এডিট করে নিজের ব্লগে ছাপিয়ে দেব।
কি অবাক, এতটা মিলে গেল আমার জীবনের সাথে!
আমার অবশ্য বেশি সংখ্যক সিনেমা হল কভার করারও প্রবণতাও ছিল। আশপাশের জেলার সব সিনেমা হলেই আমি সিনেমা দেখেছি।
নিজের কাহিনী লিখতে হবে দেখছি। ![]()
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:০৩
সকাল রয় বলেছেন:
ওরে বাপরে বলে কি ক্লাস থ্রি তে আমি তো তখন নাদান
আপনি লিখে ফেলুন
তারপর সবারটা পড়ে একসাথে করে একটা ই-বুক করা হবে।
৬|
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:৩৮
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: গত রাতে এক বাল্য বন্ধুর সাথে গল্প করছিলাম সিনেমা দেখা নিয়ে।
আমাদের সময়ে বাজারে ভিসিআর ভাড়া দিত। মোটমুটি ৩/৪টা ছবি দেখানো হতো। আক্রোশ ছবিটা কমন হিসেবে সব জায়গাতেই প্রদর্শিত হতো। এবং কি অদ্ভুত একটা মানসিকতা ছিল সবার; সবচেয়ে হিট ছবি প্রদর্শিত হতো সবার শেষে। আমার প্রায়ই ঘুম এসে যেত।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:৪৭
সকাল রয় বলেছেন:
আমাদের বাজারে
১০০ টাকায় ভিসিআর ভাড়া দিতো। আমরা সবাই মিলে দেখতাম আফসোস ভালো ছবি গুলো কিন্তু শেষে দেখানো হতো আমি সে পর্যন্ত ঘুমিয়ে যেতাম। তবে বছর পাচেক আগে সি.ডি নিয়েও এরকম শুরু হয়েছিলো ।
তবে এখন আর এরকম নেই
আগে সময় ছিলো দেখতে পারতাম না আর এখন সময় নেই ......
৭|
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:৪৬
মেঘ রোদ্দুর বলেছেন:
ছোটবেলায় আমি আর বুয়া একসাথে বসে প্রতি শুক্রবার বিটিভির বাংলা সিনেমা দেখতাম।নায়ক নায়িকার দুঃখ তো তখন সহ্য করতে পারতাম না তাই বুয়ার সাথে সুর করে কান্নাকাটিও চলত
তখন বাসায় ডিশ ছিল না।
আর প্রথম সিনেমা হলের যাওয়ার কাহিনী তো আরও দূখের।সবাই তখন টাইটানিক জ্বরে আক্রান্ত,আব্বুও আমাদের নিয়ে গেল টাইটানিক দেখাতে।উফফ.. আব্বু আম্মুর সামনে বসে ঐ ছবি দেখার অভিগ্গতা এখনও ভুলতে পারি না।
পোষ্ট ভাল লাগছে++
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:৫৬
সকাল রয় বলেছেন:
আমি পরিবারের সবাই মিলে একবার একটা ইঙরেজী ছবি দেখে কি, যে বিপদে পরেছিলাম। টাইটানিক আমি দেখেছি বেশ ক'বার। তবে রোমিও জুলিয়েট দেখে একটা লাভ সূত্র নিয়ে আমরা সবাই বেশ কদ্দিন নাচানাচি করেছি।
আমি হিন্দি ছবি দেখে কেদেছি তাও আবার কুচ কুচ হোতা হ্যা
বর্তমানে এলাকায় যে ডিশ আছে সেটাও মাঝে মাঝে চিতপটাং হয়।
ধন্যবাদ আপনাকে রোদ্দুর
৮|
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:১০
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন:
ভালো আইডিয়া দিছেন।
আচ্ছা, 'সাথী' ছবিটা দেখছেন? একটা গরু নিয়ে কাহিনী, যতদুর মনে পড়ে ১৯৮৭ সালের কথা। এই ছবিটা প্রথম পালিয়ে দেখা ........
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:১৬
সকাল রয় বলেছেন:
আমি পালিয়ে গিয়ে ছবি দেখেছি আনেক গুলা ।
তবে খেলার সাথী আর ভারতীয় বাঙলা সাথী দেখেছি ।
৯|
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:২৮
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: আরে! আপনার দেখছি অনেক কিছু মনে আছে! আমার এতো মনে খাকে না। আর আমার ছবি অতো দেখা হয় নি, দেখা হয় না। আমি প্রচুর গান শুনি। অনেক আগে ম্যাট্রিক্ষ কিনে রেখেছি, এখোনো দেখা হয় নি। তবে একটা অভিজ্ঞতা বেশ স্মরনিয় : মারামারির সময় নায়কের রক্তাত হাত দেখে, মামাকে বারবার জিজ্ঞাসা করছিলাম, একি সত্যি?
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:৩৮
সকাল রয় বলেছেন:
ধন্রবাদ
কবি
আপনি গান শোনেন
পরের পোষ্ট দিব তাহলে গান নিয়া ।
কবি আপনি যদি সৃতি নিয়া একটা লিখা দিতেন তো পড়ে ধন্য হতাম।
১০|
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:২৯
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন: টাইটানিক দেক্সিলাম!! ভাল্লাগেনাই!!
এক্টা বাংলা সিনামা দেখার খায়েস হৈসে!! খোজ-দ্যা সার্স!!
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:৩৬
সকাল রয় বলেছেন:
খোজ দা সার্ছ দেখার আগেই ফাহাদ যদি একটা
সিনেমা কথন নিয়া লেখা দিতা তাহলে খুব পড়তে পারতাম
১১|
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:৩২
মেঘকন্যা বলেছেন: আমি সিনেমা হলে প্রথম সিনেমা দেখেছি দোকলা হয়ে
তাও আবার বিংশ বছর পার হওয়ার আগেই
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:৩৫
সকাল রয় বলেছেন:
ও তাই
আপনি তো তাহলে ভাগ্যবান
তো একটু দোয়া করেন না আপি আমি যেন ২০+২০ বছর পার করার আগেই দেথতে পারি ।
১২|
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৪৯
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: পরের পোষ্ট এর অপেক্ষায় রইলাম।
০১ লা মে, ২০১০ দুপুর ১২:৫৪
সকাল রয় বলেছেন:
ধন্যবাদ কবি
১৩|
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ ভোর ৪:১২
আশরাফ মাহমুদ বলেছেন: আমি দেশে হলে গিয়ে চলচিত্র দেখেছি বড়জোর পাঁচ কি ছয়বার। প্রথম দেখা বাঙলা সিনেমা ছিলো 'স্বজন'। একদিন বৃষ্টির দিনে দেখা, সপরিবারে। এখনো মনে আছে।
আজকাল অবশ্য দেখা হয় না।
লেখা ভালো লাগলো, স্মৃতিকাতর করে দিলো।
০১ লা মে, ২০১০ দুপুর ১২:৫৮
সকাল রয় বলেছেন:
ধন্যবাদ
আমি বৃষ্টির সিনেমা দেখি এখনও
ভালো থাকুন।
১৪|
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৩৫
আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন: দীপু নাম্বার টু- মনে পড়ে গ্যালো। অনেক সুন্দর একটা লেখা।
০১ লা মে, ২০১০ দুপুর ১২:৫৬
সকাল রয় বলেছেন:
ধন্যবাদ
১৫|
০১ লা মে, ২০১০ দুপুর ১:৩৮
শিরীষ বলেছেন: আফসোস হলে গিয়ে ছবি দেখা হয় না
০৩ রা মে, ২০১০ সকাল ১০:৪২
সকাল রয় বলেছেন:
তো আসেন একদিন
১৬|
০৪ ঠা মে, ২০১০ দুপুর ১:১৮
পারভেজ বলেছেন: বেশ নস্টালজিক লেখা।
পড়তে গিয়ে অনেক স্মৃতি মনে হলো ![]()
০৪ ঠা মে, ২০১০ দুপুর ২:৩৪
সকাল রয় বলেছেন:
ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:১৩
মিআমি বলেছেন:
শেষ দিনের সহানের প্রত্তুম প্লাস
আমি দিলাম