নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি বোধহয় সেই ক্ষণজন্মা জন্ম যার প্রভাতে,যার আবেদনে মেঘ ঝরেছিলো আসমান হতে।।

সকাল রয়

কিছুটা প্রকাশিত বাকীটা অপ্রকাশিত

সকাল রয় › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছেড়া পাতার গল্পকথা অথবা আমার লেখা গল্পগুলো (২০০৯-২০১১)

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৪৩





গল্প নিয়ে একটা গল্পঃ



আমি সর্বপ্রথম গল্প লিখি ২০০৯ সালের অক্টোবর মাসের দিকে। আমার লেখা প্রথম গল্পটি ছিল একটি ঘর পালানো এক মেয়ের গল্প। গল্পটির নাম ছিল নিতু। গল্পটি ব্লগে প্রকাশ করা হয়েছিল তবে সেটা অনেকটা অপ্রকাশিত ভাবে তারপরের গল্পটির নাম রুদ্রা সেটা আমার এক বন্ধুর জীবন কাহিনী সেটাও প্রায় আমি একরকম আমি অপ্রকাশিত ভাবে রেখেছি তারপরের গল্পটির নাম ভালোবাসার শ্রাবণ এই গল্পটি অনেকটা সিনেমাটিক মনে হয় তাই এই ব্লগে প্রকাশ করেও আমি শেষ পর্যন্ত সেটা অর্ধ প্রকাশিত তালিকায় রেখেছি।



আমি একটু ব্যাতিক্রম ভাবে লিখতে পছন্দ করি আর সে জন্যই হয়তো অনেকেই আমার গল্পগুলোকে এড়িয়ে যায় তবে আমার গল্পগুলোকে স্বার্থক গল্পের তালিকায় ফেলা খুব মুস্কিল। ছোট গল্পের সজ্ঞা কি হবে? এই নিয়ে অনেক বির্তক আছে তাই স্বার্থক গল্প জন্ম দেবার বৃথা চেষ্টা এখন আর করিনা।

রবীন্দ্রনাথের মতো করে লিখতে পারিনা বলে তো আর লেখা থামিয়ে দিলে চলে না তবুও লিখি নিজের ইচ্ছে গুলো দিয়ে সাজাই নিজের ইচ্ছে পাতা। আমার লেখায় নিজস্ব একটা ধারা আছে, সে ধারাটাকে অনেকেই আবেগ অনেকেই কাব্যে নিয়ে দাড় করিয়েছে আমার লেখার স্টাইলটা অনেকটা সেরকমই।



গত ২০০৯ সাল থেকে এই ২০১১ সাল পর্যন্ত রোমান্টিক প্রেমের গল্পই আমি বেশি লিখেছি, এছাড়া বাকী যে গল্প গুলো আছে তাতে চেয়েছি কিছুটা নতুনত্ব আনতে। আমার গল্প সবার কাছে ভালো লাগে না। সব শ্রেণীর পাঠক প্রিয়তা অর্জন করা সহজ কথা নয় আর সেটা সম্ভব করতে হলে অনেক পড়তে হয়, লিখতে হয় আর যেটা সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন সেটা হলো ভাষার ব্যাবহার, সেটা সবাই পারেনা। গল্প অনেকেই লিখতে পারে রোমান্টিক, ভৌতিক, রহস্য,রম্য বিভিন্ন রকমের তবে যারা গতানুগতিক ভাবে পুরোনো কথাসাহিত্যিকদের ষ্টাইলে গল্প লিখেন তাদের গল্পই পাঠক বেশি পছন্দ করে কিন্তু আমি মনে করি সেই পুরোনো ষ্টাইল ফেলে দিয়ে নতুন ভাবে গল্প লেখার চেষ্টা করা উচিৎ।

সামু ব্লগে আমি প্রথম অবাক হয়েছিলাম নির্ঝর দা’র (নৈঝর নৈঃশব্দ) গল্প পড়ে তার ষ্টাইল আলাদা লেখার বুনন আলাদা তবে সব শ্রেণীর পাঠক হয়তো তার গল্প পছন্দ করেন না। তারপর আমার ভালো লেগেছে মাভেরিক এর গল্পগুলো তিনি অন্যরকম সব গল্প লিখেন তবে গতানুগতিক গল্প লেখার মধ্যে ইমন জুবায়ের এর গল্প গুলো অসাধারণ। আরেকজন আছেন হাসান মাহবুব তিনি প্রতিটি গল্পেই ভিন্নতা আনতে পারেন আর এই জন্যই তিনি পাঠকের কাছে সমাদৃত। আরো ক’জন গল্পে ভিন্নতা বা নতুন মাত্রা যোগ করতে পারেন তারা হলেন আরিশ ময়ুখ রিশাদ, অন্ধ আগন্তুক, রোডায়া।

সামুতে একজন গল্পকার আছে তিনি ব্লগে এত পরিচিত নন কিন্তু ভালো গল্প লিখেন তার নাম লীলা চক্রবর্ত্তী তার গল্প পড়লে মনে হয় কলকাতার লেখিকাদের গল্প পড়ছি। বর্তমান সময়ে যারা গল্প লিখছে তাদের মধ্যে (আমি যাদের লেখা পড়েছি) জুন, শায়মা, ডেইফ, সরলতা, ত্রিনিত্রি, ত্রাতুল, রিয়েল ডোমেন, ভুত, সায়েম মুন, মাহীফ্লোরা, একুয়া রেজিয়া, শামীম শরীফ সুষম, নিরব০০৭, নষ্টকবি, সুপান্ত সুরাহী, ইসতিয়াক আহমদ আদনান, রাত্রী২০১০, সহ আরো বেশ ক’জন।



গল্প নিয়ে গল্পামি



সামুতেই আমার প্রায় ৩০টি গল্প রয়েছে। আমি এ যাবত কাল ধরে এগুলো লিখেছি। আমি আগেই বলেছি এখনও বলছি আমার লেখা সবাই পছন্দ করেনা তবে কিছু ব্লগার আমার লেখা পছন্দ করে। যারা আমার লেখা আগে কখনো পড়েনি তাদের জন্য এই পোষ্ট সেই সাথে যারা আমার এ যাবত পর্যন্ত লেখার মধ্যে সবগুলো লেখা পড়েনি তাদের জন্যই এই পোষ্ট যেখানে আমার সব গুলোর গল্পের লিংক দেয়া আছে।



কিছু গল্পের অংশ বিশেষ ঃ





“যে হাতে তুই একদিন কলম তুলে দিয়েছিলি সে হাতে আজ সে সিগারেট টানে ঘন্টার পর ঘন্টা; সে হাতে আজ নেশার বোতল ঘুড়ে বেড়ায় ক্ষণে ক্ষণে; তোর সে নীল নিশ্বাসে নিশ্বাসে তোর আচলের গন্ধ শুকে না সে গন্ধ শুকে বেড়ায় গাজার আড্ডায় । আজ সে ধোয়া উড়ায় পথে পথে; তোর সে প্রিয় পায়েস মুখে তোলে না বোতলের পর বোতল ঢালে হুইস্কি,ভদকা আর সোডা। কতদিন তোর হাতের সেই ভাত খাওয়া হয়নি তার বদলে তেলাপোকা মেশানো ডাল চলে রাতদুপুর।”

- ভালোবাসার নীল নেশায়





শালার বাঙ্গাল !!

পেছন থেকে বলে উঠলো এক পাকিস্থানী বুড়ো। জোব্বা পড়া। দাঁতওয়ালা । দোক্তায় মুখ ভর্তি। হাসছে।

ইচ্ছে করছে টুটি চেপে ধরি।

এহনি সব কয়ডা গুলি খাইবো, যাইবি তুই সোয়ানা ছেমরি আমার লগে নাকি গুলি খাইবি। তাজা রক্তে গুলি খাইলে আনন্দ বাড়ে।


-রক্তে আকা বর্ণমালায় মিশে যাচ্ছি ক্রমশই





হাসির শব্দটা দেয়াল ছাপিয়ে যাচ্ছে!!

শঙ্খ খোলের শাড়ি পরে গালে টোল ফেলে হাসছে সুদন্তী; হাত দু খানা মেহেদী মাখানো। আজ শীত নেই মরে গেছে ফাগুনের আগন ঝরা দিনের কাছে হার মেনেছে।

আমি আর সুদন্তী।

সুদন্তী মানে জানো? জানো না , তুমি বোকা কিংবা হাঁদারাম হতে পারে দু টোই।


-নীড় ছোট ক্ষতি নেই আকাশতো বড়





গ্রীনরুম থেকে দীপা এসে বললো; আজ তো যেতে পারবো না রে - সুদিপ দু’টোয় একটা শো আছে; তুই চলে যা !! একটা তো মাত্র দিন .......আয়না কোথাও ঘুরি ?

না দীপা এলোনা।

দুপুরের সূর্য মাথার উপর উঠে গেছে। হাটছি একা।

পার্ক ভর্তি জুটি। আজ ভ্যালেন্টাইন। শুধু আমি একা গাছপালা গুলো ব্যঙ্গ করছে !!!

একটা পাগল হাসছে.......পড়নে চট। সামনে দাড়াল। এই দশটা টাকা দে? বলে হাতটা বাড়ালো পাগলটা; বললাম কেন?

দশটাহার ভালবাসা দিমু তরে !! দেহছ্না চাইরদিগে কত্থো ভালবাসা আইজ !!!

টাকায় ভালবাসা পাওয়া যায় কি?


-চোখ খুললাম হাত ভরতি বকুল নেই



দুপুরের রোদে ফুল গুলো মিইয়ে গেছে।

ছেড়া ছেড়া পাপড়ি গুলো পড়ে পড়ে পিচঢালা পথটার কতকটা স্থান দখল করে নিয়েছে; হালকা বাতাসে দু’একটা পাপড়ি হয়তো পড়ে গিয়ে থাকবে কোথাও।

সন্ধ্যে নামতে বসেছে।

অনির্বান এখনো বসে আছে। এখনো মনে ক্ষীণ আশার দ্বীপ জ্বলছে, জ্বল জ্বল করে।

পারমিতা আসবেই !!

না এসে পারবেনা। ভালবাসার আগুন যে হাতে নিয়েছে, পুড়ে না যাওয়া পর্যন্ত ছাড়বেনা। ভয় পেলে ভালোবাসা হয় কি ?

কাঁদতে হবে; এ,আর এমন কি ! পুড়তে হবে; এ, আর কঠিন কি !!

মাটি পুড়ে ইট হয় লাল দগদগে আগুন থেকে ! কান্নায় স্বচ্ছতা আসে; চোখের কোলে দাগ বসে যায় ! কাজলের কালো দাগের মতো।


-প্রানেরও আশা ছেড়ে স্বপেছি প্রান





আর পিছু ফেরা হলোনা আমার শব্দটা ঝাপিয়ে পড়েছে আমার গায়ে..............

ধারালো ছুড়ির ফলাটা পুরো ঢুকে গেছে পেটের মাঝখানে। গলগল করে রক্ত বেরুচ্ছে। তীব্র যন্ত্রণা। মৃত্যুর স্বাদটা ভয়ংকর মনে হচ্ছে। ধীরে ধীরে সব ঝাপসা হচ্ছে। ঝাপসা থেকে আরো ঝাপসা। ঝাপসা থেকে ধোয়াটে; ধোয়াটে থেকে ক্রমশই কুন্ডলী পাকাচ্ছে। ঘুড়ছে বিশ্বলয় আমার চারপাশে। চারপাশ থেকে চারপাশের স্মৃতিকে টেনে এনে মিশিয়ে ফেলছে সব কিছুতেই ভজঘট।

মনে পড়ছে ছোটবেলায় একবার হাত কেটে রক্ত দেখে ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। আজ হাত ভরতি রক্ত; জমাট বাধছে। পৃথিবীটা দুলছে। চোখে ভাসছে আম বাগানের ভাষণ একদিন দেশ গড়বো নেতাদের তুমুল করতালি। পুলিশ বলছে ঘুষ খাবো দেখি ঠেকায় কি করে।


-আমি শুধু পোষ্টার হয়ে ঝুলে রইবো দেয়ালে দেয়ালে





রবি বললো দেখতে পারছো না?

অপূর্ন বললো না,তো। পুরোটা পথে দেখবার মতো কেউ নেই শুধু একসাইডে একটা পাগল বসে আছে। রবি হাত উচিঁয়ে বললো তোমার প্রিয় মানুষটাকে চিনতে পারছো না অপূর্ন !!!



না অপূর্ন সেদিন চিনতে পারেনি। অপূর্ন সেদিন মিনিট খানেক স্তব্ধ হয়ে দাড়িয়ে ছিলো; কোথায় সুমিত !!!

পাগলটার কাছে গিয়ে দাড়াতেই অপূর্ন অবশেষে চিনতে পেরেছিলো এটাই তার ভালোবাসার জীবন্ত ভাস্কর্য সুমিত। কান্নার আওয়াজে পথের মানুষ ভীড় করে দাড়িয়েছিলো;যেন ম্যাজিক হচ্ছে।

সুমিতের দু হাত জড়িয়ে অপূর্ন কেঁেদছে কিন্তু সুমিত তবুও চিনতে পারেনি ওকে।

পুরো পাগল মুখভর্তি চুলের বাহার। পাগলটা কাঁেদনা ক্ষিদে পেলেও শুধু খাবার চায়। পুরো রাস্তার মানুষ গোল হয়ে দাড়িয়ে। অপূর্ন’র হাত থেকে খাবার নিয়ে খাচ্ছে পাগল সুমিত।

অপূর্ন বলে উঠে,

এই সুমিত আমাকে দেখ আমি তোমার অপূর্ন ?

এই দেখ তোমার শাড়ি পড়ে এসেছি আজ। তুমি না বলেছিলো এই শাড়ি যেদিন পড়বো সেদিন সারাদিন তোমার সাথে ঘুড়তে হবে। আজ আমি সারাদিন ঘুড়বো তোমার হাত ধরে। না সেদির অপূর্ন ’র হাত সুমিত ধরেনি। চিনতেই পারেনি।


-অপূর্ন



কে আপনি ?

আর আমার জীর্ন কুঠিরে কি হেতু আগমন ?

সামান্য আলো জ্বাল্লাম। একদম চুপ। ভেজা কালোপেড়ে একটা শিফন শাড়ী জড়িয়ে সে।

নাকফুলটা চকচক করে জ্বলছে। মাথার চুল ভেজা। কফি কালার আধাঁরে,পুরো মুখ দেখবার জো নেই। চুলে ঢাকা একাংশ। শরীরটাও ভেজা।

তরল কন্ঠের কথা বেরুলো;

-“আমাকে কিছুক্ষণের জন্য একটু আশ্রয় দিন”


-মধ্য রাতের শূণ্য দোলনায়



রুমকী বলল নিশীথ দা তুমি নাকি বলেছো, বিয়ে করবে না। তোমার কি কোন গোপন প্রেম-ট্রেম আছে নাকি। নিশীথ বলল না। কি ,যে বলো না তুমি , ছন্নছাড়াদের আবার প্রেম হয় না,কি। রুমকি ঝাঝ কন্ঠে বলে আজকাল সব হয়;সত্যি করে বল দেখি নিশীথ কানে হাত দিয়ে বলে না। আবার ক্ষেপে যায় রুমকী তাহলে বিয়ে করবে না কেন তুমি। দিদিকে ভালো লাগে না তোমার।

ওদের কে বোঝাবে ঘরজামাই হবার লোক এই ছন্নছাড়া নিশীথ নয়।


- এই নগরের ছন্নছাড়া





-তোমাকে ভালোবাসতে হবে না। তুমি থাকো তোমার সাদাকালো জীবন নিয়ে, রঙ্গিন করতে যাবোনা আমি।

আমি মুখবন্ধ।

-দাড়িয়ে আছো কেন ; বাসায় যাও ঠান্ডা লেগে যাবে।

আমি ফের মুখবন্ধ;

বৃষ্টিতে কাকভেজা থেকে;পুকুর ভেজা হতে বাকি আর থাকেনা আমার; যদি পারতাম তো ভেতর থেকে মনটা ভেজাতাম স্নিগ্ধতার জলে।

রিনির প্রেম আমাকে ধরাশায়ী করে বিছানায় ফেলে রাখলো এক সপ্তাহ।


- প্রেম হলো প্রেমের মতো



কদম গাছটার নিটে হাফভাঙ্গা ছাতা নিয়ে দাড়িয়ে আমি। পেছনের দরজা দিয়ে রিনি বেড়িয়ে এসে চাপা হাসিতে বলে ওরে আমার কেষ্ট রে, তুমি আসছো !! আমি দূরের দিকে চেয়ে বলি তাই তো মনে হচ্ছে,তো কেন ডেকেছিস বল ? আমি বাইরে তাকিয়ে দেখি বৃষ্টি নেই।

বৃষ্টিটা বোধহয় বিশ্রাম নিতে গেছে নয়তো এতোক্ষন একটানা বর্ষণ করে খিদে পেয়ে গেছে তাই আকাশটা এখন ফাঁকা। আমার মনের ভেতর জলরঙা চিন্তাটা বলছে, ছবিটা আাঁকা বোধহয় আর হলোনা। আমি ভাবছি সেই জলরঙে....


-জোনাক জ্বলা রোডে



মুছে শ্রীলক্ষী বলে উঠলো, আমার ভালোবাসার কোন মূল্য নেই তোমার কাছে ?

-সুকান্ত হা-দুখানা প্রসারিত করে বললো শ্রী তুমি দেখনি; সদ্য ফোটা ফুল কেমন শোভা পায় ফুলদানীতে কিন্তু সে ফুল যদি চুপসে যায় তাহলে ফেলে দিতে হয় আবার কেউবা ভালো লেগে গেলে রেখে দেয় বইয়ের ভাজে কিন্তু কেউ কি সেটা আবার ঘরের শোভা বাড়াতে ঘরে তুলে; সেটা তুলে না কেননা সেটা পুরোনো হয়ে যায়; তুমিও আমার কাছে এখন পুরোনো হয়ে গেছ।

আমি ছায়া মাড়াতে পারি;কিন্তু ছায়া কি আমাকে মাড়াতে পারে কখনো। সত্যি বলতে আমার ইচ্ছে ছিলো সব লুটে নেব কিন্তু তার বিনিময়ে অনেকদিন ভালোবাসবো। আর তাছাড়া শ্রী তোমার তো এমন কোন ক্ষতি হয়ে যায়নি;তোমার দেহ আছে,মন আছে নতুন করে কাউকে ভালোবেসে কাছে ডাকো;শান্তি পাবে।


-শ্রীহীন কাহন





সিথী চোখ মুছে বললো রোহিত দা শেষ বারের মতো তোমার হাতটা একটু স্পর্শ করতে দেবে; আমি তোমার কিছুই তো পেলাম না; না হয় এই বোবা স্পর্শটাই নিলাম; আমি তো কিছুই দিতে পারলাম না তোমায় না; হয় এই চোখের পানিই দিলাম; এই চোখ কাঁদলো যখন তোমার চোখের পানে চেয়ে; তখনও যখন তোমার ভাবান্তর হলো না; তাহলে আমার আর কিছুই করার থাকলো না রোহিত দা। আমি পূন্য পথের শূণ্য যাত্রী হয়েই রইলাম; রোহিত দা আমি তারা হতে পারলাম না; তোমাকে দেখতে পাবার আশা আমাকে পোড়াবে, জ্বালাবে; আমি তাই আধার হলাম; তুমি ঠিক যেদিন পৌছে যাবে ঈশ্বরের ভান্ডারে সেদিন তোমায় ঠিক কেড়ে নেব; আমাকে ফেরাতে পারবেনা তুমি।

রোহিত দা তুমি আমাকে অন্য কারো পায়ে অঞ্জলী দিতে বলো; এক ফুল কি কখনো দুই দেবতার পূজোয় দেয়া যায় ? রোহিত দা আমার মনটা তো মানুষের মন তাই সহজে ভেঙ্গে যায়; যদি মনটা মানুষের না হতো তা, হলে না হয় একটা অপদেবতার পায়েই ফুল দিতাম।


-ভালোবাসা পড়ে আছে ঝিলের ধারে সবুজ বনে





-ও পাশের কারো বাড়ি থেকে শাড়ি নিয়ে আসি!

- কি বুদ্ধি বোকার!! বে-কার তালপাতা আর কি? লোক না জানালে হচ্ছেনা বুঝি? নিজের শুকনো কাপর দিন?

- আপনি এক মিনিট দাড়ান?

- দাড়িয়েই তো আছি এবার কি পটের মুর্তি হতে বলছেন?

অরুপ ছুটে গেল ভজহরির ঘরে ওর প্যাটরা খুলে কালোরঙ্গা একটা শাড়ি পেল; তাই নিয়ে এল।

ব্যাপার কি ঘরের ভেতর মেয়েছেলের শাড়ি; বলি কিছু-টিছু কেস্ আছে নাকি?

অরুপ মাথা চুলকে বলে আরে নাহ্, ভজহরির বউ কদ্দিন আগে যে এসছিলো, ফেলে গেছে আর কি?

শাড়ি চেঞ্জ করতে গেলাম, ভাষ্কর্য হয়েই এখানটায় থাকবেন যেন।

সিগারেট জ্বালালো অরুপ, ধোয়া ছাড়লো মুখ টিপে টিপে। দয়মন্তির গলায় যা ঝাজ। যাই হোক ‘এই সময় সিগারেট খাওয়া তার নেশা’।


আধারের অনুভব





তুমি কখনো চিঠিতে লিখতে না। তোমার কখনো মন খারাপ হয় না কি-না। আজকাল আমারও আর মনটন খারাপ হয় না। এই পঁচিশ বছরে তুমি চিঠি লিখেছো ছয়টি আর আমি পাচঁটি ‘তার মানে এখনো একটি চিঠি তোমার পাওনা রয়ে গেছে’। আমি চিরকালই তোমার কাছে ঋণী রয়ে গেলাম অনি?

পঁচিশ বছর আগে সেই ছিমছাং নদীর ধারে তুমি দাড়িয়ে বলছিলে এই নদী যে দিন সাঁতরে উপারে যেতে পারবো সেদিন নাকি আমি রাজা হবো! তখন ছোট ছিলো কত কি-যে বলতে।

তুমি হয়তো জানেনা আমাকে নদী পাড়ি দিতে হয়নি আমি এমনিতেই রাজা হয়ে গেছি তবে সেটা মনে মনে আমার রাজত্ব শুধু কাগজে কলমে।


অনিলা তুমি ভালো নেই





অনেক ভালো গল্পের ভীড়ে হয়তো আমার গল্পগুলো হারিয়ে গেছে তারপরও মনে মনে আনন্দ পাই এই ভেবে নিজে তো কিছু লিখতে পেরেছি অন্তত মনের ভেতরের গল্পগুলোকে কলমের কালিতে ফুটিয়ে তুলতে তো পেরেছি সেই বেশি। এই লেখা পড়বার অনেকেই হয়তো ঠোটের কোন হাসি স্টক রেখে ভাবছেন উনি তো গল্প লিখেছেন না যেন, রাষ্ট্র জয় করেছেন!! এইসব ছাইপাশ ডানে-বামে অনেকেই লিখতে পারে বোকাচন্দ! তো যাই হোক আমিও ঠোটের কোন হাসি স্টক রেখেই বললাম গল্প লিখতে চেষ্টা করি ভালো যে কতটুকু হয় সেটা যারা পড়ে তারাই বলতে পারে....



আমার লেখা গল্পগুলোর লিংক



আমার লেখা ১ম গল্পঃ নিতু

আমার লেখা ২য় গল্পঃ রুদ্র

আমার লেখা ৩য় গল্পঃ ভালোবাসার শ্রাবণ



ভালোবাসার নীল নেশায়

রক্তে আঁকা বর্ণমালায় মিশে যাচ্ছি ক্রমশই

নীড় ছোট ক্ষতি নেই আকাশতো বড়

শেষ থেকে শুরু কিংবা বিন্তির স্বপ্নভঙ্গ

পুরুষ কেন এমন হয়

নাইসম্যান ক্লথ হাউজ

চোখ খুললাম হাত দেখি ভরতি বকুল নেই

প্রানেরও আশা ছেড়ে স্বপেছি প্রান

লাঙ্গল হাতে জেসমিন

আমি শুধু পোস্টার হয়ে ঝুলে রইবো দেয়ালে দেয়ালে

যে নগরে কুড়ি থেকে কুড়ি হাজারে সম্ভ্রম কেনা যায়

কান্নাটা ফিরে ফিরে আসছে

কখন সকাল হবে

অপূর্ন

মধ্য রাতের শূণ্য দোলনায়

এই নগরের ছন্নছাড়া

লবঙ্গ লতিকা

সন্ধ্যার গায়ে জোস্না মেখে আমি খুজে যাই

বনলতা স্ট্রীট বনাম জীবনানন্দ এভিনিউ

বন্ধুত্বের সুমিষ্ট ঝরনা হতে ওরা অনেক উচুতে স্বপ্ন গেঁথেছিল

জোনাক জ্বলা রোডে

শ্রীহীন কাহন

চোখের আঙ্গিনায় চোখ পড়ে রয়

ভালোবাসা পড়ে আছে ঝিলের ধারে সবুজ বনে

প্রেম হলো প্রেমের মতো

আধারের অনুভব

রুদ্রকিরন

অনিলা তুমি ভালো নেই

এটা কোন প্রেমের গল্প নয়

স্বাধীনতার গেটে থমকে আছে লালপরির স্বপ্ন



-------------------------------------০-------------------------------------------



মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +২০/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৫০

পটল বলেছেন: সংগ্রহ

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:০৫

সকাল রয় বলেছেন:
ধন্যবাদ পটল দা

২| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:১৭

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: এই পোষ্ট প্রিয়তে না রাখলে কি চলে সকালদা? আপনার সব গল্পই আমার পড়া। মিলনাত্মক গল্প লিখেন বলে আপনার গল্পের ভক্ত আমি।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:২৬

সকাল রয় বলেছেন:

অনেক অনেক ধন্যবাদ

রিয়েল গল্পকার তোমার গল্পেরও ভক্ত আমি। ড্রাফটে রেখেছি সময় করে পড়বো।

৩| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:২৭

পাগলমন২০১১ বলেছেন: আলমারিতে রাখলাম :)

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৪১

সকাল রয় বলেছেন:

ধন্যবাদ
আলমারিতে তো রাখলেন মাঝে মাঝে খুলে দেইখেন টেইখেন আর কি না হলে তো ছাড়পোকায় নষ্ট করে ফেলবে ;)

৪| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৩১

মেহবুবা বলেছেন: আপনার গল্প যে অনেকের ভাল লাগে সেটা সর্বজনবিদিত ।

অনিলা তুমি ভাল নেই এবং অন্যগুলি আমারও পছন্দের ।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৪৩

সকাল রয় বলেছেন:
আপনার কথা শোনার পর মনে হচ্ছে
এবার বোধহয় আমার লেখালেখিতে মন দেয়া উচিৎ


ধন্যবাদ অনেক অনেক ভালো থাকুন

৫| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:১৬

ভিয়েনাস বলেছেন: নতুন ধরনের ভাবনা। আমি ব্লগে রেগুলার না তাই সব গল্প পড়া হয়না । চেষ্টা করবো গল্পগুলো পড়ার জন্য ।

শুভ কামনা

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:১৯

সকাল রয় বলেছেন:
ভাবনা না থাকলে তো আগানো যায়না
তাই ভাবনাই সম্বল

ধন্যবাদ আপনার চেষ্টা দীর্ঘজীবি হোক

ভালো থাকুন

৬| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:২৮

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: আমারো উপরের ব্যক্তিদের সাথে একমত । লিখে যাওয়া উচিত সকাল রয়ের ।

কেন সে থামবে ?

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৫৩

সকাল রয় বলেছেন:

কেন সে থামবে

সেটাই তো

কিন্তু কেন সে থামবে

কেন কেন ?

আসলেই তো

৭| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৪৬

ইষ্টিকুটুম বলেছেন: আমার জন্য ভালোই হলো। একসাথে সব গল্পের সংকলন পেয়ে। বেশিরভাগই বোধহয় পড়া নেই। চুটিয়ে পড়ে সময় কাটানো যাবে। আমিও কিন্তু শোকেসে তুলে রেখেছি। :D

ভালো লাগলো পোস্ট লেখার ধরনটা।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৩৬

সকাল রয় বলেছেন:
দেখা যায় পড়বার পর আপনার কি মন্তব্য দাড়ায়...

৮| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:৩৯

হানিফ রাশেদীন বলেছেন: নিজেকে নিয়ে এমন করে লেখা, বেশ সাহসিকতার পরিচয়। অনেক ভালো লাগলো।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৮

সকাল রয় বলেছেন:

নিজের ভুল, দোষ আগে নিজেকেই যে খুজতে হয়...

ভালো থাকুন

৯| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:৪১

সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
কী বল্লেন!

আপ্নার গল্প সার্থক হয়না!
আরে আপ্নি অনেকটা অনিয়মিত থাকেন তাই হয়ত... অনেকের চোখ এড়িয়ে যায়... আপ্নার গল্প...

আমি আপ্নার গল্প গোগ্রাসে গিলি...


আর আমাকেও দেখলাম গল্পকারদের দরে ফেলেছেন...! সম্মানিত হলাম... তবে গল্পে আমি আসলই সচ্ছন্দ না...

পোস্টটা প্রিয়তে নিলাম...

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৫

সকাল রয় বলেছেন:
গল্পের সার্থকতা নিয়ে আমি নিজেই কিছুটা সন্দিহান আছি..........

আপনি ভালো লিখেন বলেই তো দলে আছেন

ভালো থাকুন

১০| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ২:১৭

মুনসী১৬১২ বলেছেন: প্রিয়তে

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৬

সকাল রয় বলেছেন:

ভালো থাকুন
এ্ই শীত বেলায়

১১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫২

~মাইনাচ~ বলেছেন: ভালই

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৯

সকাল রয় বলেছেন:
ভালোই

১২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০৯

আবু সালেহ বলেছেন: ভাইজান এইটা প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম...নাহলে পুরো সংগ্রহই মিস করবো.....আরো চাই....

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫০

সকাল রয় বলেছেন:
আরো লিখতে গেলে আরো সময় প্রয়োজন
আরো সময় যে কোথা পাই সেটাই ভাবছি................

১৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৯

ঘুমন্ত আমি বলেছেন: আপনার গল্পগুলো পড়া শুরু করলাম ।আপনি লেখেন সুন্দর এবং আপনার একটা কথা পছন্দ হয়েছে গত্‍বাধা স্টাইল থেকে বের হয়ে গল্প গঠনে নতুনত্ব আনার ব্যাপারটি

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫১

সকাল রয় বলেছেন:
হুম আমি নিজেও এখন সেটা অনুসরন করি.............
ধন্যবাদ আপনাকে বিষয়টি অনুধাবন করার জন্য

১৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৬

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:

বাহ বাহ! চমৎকার!!


:)

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৪৩

সকাল রয় বলেছেন:
জীবনবাবু
কেরাম আছেন

১৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৫৫

রোকন রাইয়ান বলেছেন: অনেক গল্প লিখেছেন দেখা যায়..
নিজের লেখার নিজে রিভিউ.. মজার আইডিয়া..

+++

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৪৫

সকাল রয় বলেছেন:
গল্পগুলোর রিভিউ দিইনি
নিজের লেখার ষ্টাইল ও আমার দেখা অন্যান্য ব্লগারদের লেখার ষ্টাইল দিয়েছি মাত্র।

ধন্যবাদ আপনাকে

১৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৫৮

সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: দারুন , পোস্ট পর্যবেক্ষণ এ রাখলাম , পড়ে পড়ে প্রিয়তে নিতে হবে ।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪২

সকাল রয় বলেছেন:
ধন্যবাদ
দেখা যাক কি হয়.......

১৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:২৫

রেজোওয়ানা বলেছেন: একদিনে নাকি তিনটা পোস্ট দিয়েছিলেন তাই দেখতে এলাম। এসে সংকলন পেয়ে গেলাম :)

লীলা চক্রবর্তীর বেশ কয়েকটা লেখা আমিও পড়েছি, উনি খুব চমৎকার লেখেন। তবে মনে হয় একটু অনিয়মিত বলে, ব্লগারা কম ভিজিট করেন উনার লেখায়........

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৫

সকাল রয় বলেছেন:
ভালো কিছু লেখকের যে সান্নিধ্য পাচ্ছি সেটাই তো ঢের
......................................................................

তিন পোষ্ট দিলাম
আপনি কটা পড়লেন?

১৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:১৩

জুন বলেছেন: সকাল তোমার লেখা যে আমার কেমন লাগে তা আমি এর আগেও তোমার অনেক পোষ্টে অনেকবার উল্লেখ করেছি।তোমার লেখার মধ্যে আমার প্রিয় লেখক শীর্ষেন্দুর একটা ফ্লেভার থাকে সকাল।
লিন্কগুলো দিয়ে ভালোই করেছো।
+

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫০

সকাল রয় বলেছেন:
আপনি আমার গুণগ্রাহী পাঠক
আপনার উৎসাহ আমাকে অনেক সাহস যোগায়.............

১৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৪৯

সায়েম মুন বলেছেন: আপনার গল্পগুলো ভালো লাগে। আপনি যে নতুনত্ব আনার চেষ্ঠা করেন তা গল্প পড়লেই বুঝা যায়।

ভালো লাগলো গল্পকথন শুনে। এগিয়ে যান স্বমহিমায়। সাথে আছি---

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪১

সকাল রয় বলেছেন:
আমি ভালো আছি
আপনিও ভালো থাকুন...........

২০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৮:০৪

আরুশা বলেছেন: আপনার গল্প অনেক ভালোলাগে ।প্রিয়তে নিলাম আর +

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৩১

সকাল রয় বলেছেন:
ধন্যবাদ আরুশা

২১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:১৩

স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: শুধু আপনাকে অভিনন্দন জানাতে লগইন করতে হল।

আপনার এই নিয়মিত লিখে যাওয়া চলুক অবিরত।

শুভেচ্ছা

০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৯

সকাল রয় বলেছেন:
ধন্যবাদ তো আপনাকেও দিতে হয়
আপনার লেখা পড়ে পড়েই আমি লিখতে আগ্রহী হয়েছি
যদি পাশে না থাকতেন তাহলে এগিয়ে যাওয়া হতো না

অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা
ভালো থাকুন

২২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:১৪

স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: প্রিয়তে

০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৩০

সকাল রয় বলেছেন:

অনেক অনেক ধন্যবাদ

২৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৫৩

জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
দারুন .......

প্রিয়তে নিলাম.......

শুভ কামনা

শুভ নববর্ষ ........।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৭

সকাল রয় বলেছেন:

ভালো থাকুন

এই বেলা-অবেলায়

এই আনন্দ টিকে থাকুক

এই শুভ কামনায়

২৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৫৩

আবু সালেহ বলেছেন: শুভেচ্ছা রইলো
ভালো কাটুক আগত দিনগুলো...

নতুন বছরের শুভেচ্ছা....

০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৬

সকাল রয় বলেছেন:
আপনাকে ও শুভেচ্ছা আরো ভালো কাটুক আপনার দিনগুলি

২৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১৯

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: অবশ্যই লেখালেখিতে মন দেয়া উচিত! এত দারুন লেখেন আপনি। X((

অনেক শুভকামনা সবসময়।:)

০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:৪০

সকাল রয় বলেছেন:
আপনিও চমৎকার লেখেন কিন্তু B-)) B-)) B-)) B-))

ভালো থাকুন সকাল-বিকাল-রাত্র :D

২৬| ১৫ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ৯:১৯

anisa বলেছেন:

অনেক দিন পড় হলেও নিয়ে গেলাম প্রিয়তে
শুভ সকাল.......

১৫ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:২২

সকাল রয় বলেছেন:
আপনাকে কি বলে যে ধন্যবাদ দেব
খুব ভালো লাগলো

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.