![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এলিয়ান না, তবে মাঝে মাঝে মনে হায় অন্য গ্রহ থেকে এসেছি.. ! :-) http://un-realized.blogspot.co.uk
চালকের দোষ না সচিবের দোষে এ নিয়ে দেখি ফেসুবকে তোলপাড়। আমার মতে গাড়িতে যে থাকুক না কেন , গাড়ি চালাইছে ড্রাইভার। তাই শাস্তি চালকের হওয়া উচিত। আমি যতটুক জানি দেশের ট্রাফিক আইনও তাই বলে (আমার জানায় ভুল থাকতে পারে ) .
চালক চাইলে কোর্ট এ গিয়ে বলতে পারে সচিব তাকে উল্টা পথে গাড়ি চালাতে বাধ্য করেছিল। আর সচিবদের লজ্জা একটু কম থকে। কোন কোন সচিবের একটু বেশি কম। এ নিয়ে কিছু মনে করা যাবে না। হাজার হোক দেশের সেরা মানব এরা। আপনি আমি এদের দোষ ধরার কে ???
তার পরেও ভাবতে ইচ্ছা করে ইশ যদি এদের লজ্জাটা আর একটু বেশি থাকত। .... তাহলে হয়ত দেশটা আরো একটু এগিয়ে যেত।
আমাদের মত সাধারন মানুষরা অন্যায় করলে এরা বড় গলায় বলতে পারত " আমরা দেশের প্রথম শ্রেণীর নাগরিক হয়ে আইন মনে চলি তুই বেটা আইন অমান্য করার কে ?
অরে আমরা যারা সামান্য আম জনতা তাদের আর কিছু না থাকলেও লজ্জাটা অনেক বেশী। একবার সচিবের ধমক খেলে মান সম্মান রাক্ষা করার জন্য হলোও আইন মান্য করে চলতাম।
একবার ভাবুন দেশের সচিবদের , মন্ত্রীদের আইন অমান্য করলে শাস্তি হয়না কিন্তু তারপরেও তারা আইন মেনে চলে কারন তাদের লজ্জা সামান্য বেড়ে গেছে। আগেই বলেছি সাধারণ মানুষের লজ্জা অনেক বেশি সুতরাং তারাও আইন মেনে চলে।
কি আশ্চর্য এক দৃশ্য হবে !!!!!
আসুন প্রাথনা করে : হে প্রভু তুমি আমাদের মন্ত্রীদের এবং তাদের সচিবদের লজ্জা বাড়িয়ে দাও।
আমিন
২| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৪১
বনসাই বলেছেন: ব্লগার মলাসইলমুইনা আপনি কোন দুনিয়ায় আছেন।
অবশ্যই আইনগতভাবে দায়ী চালক তবে নীতিগতভাবে দোষী সচিব; তিনি গাড়িতে থাকেন কিংবা না থাকেন।
আর এক্ষেত্রে উভয়দিনে সচিব গাড়িতেই ছিলেন।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪২
এলিয়ান বলেছেন: আপনার কথা মানলাম। কিন্তু, আইন গাড়ির মালিক বা যাত্রী কে তা দেখে না। যেমন : আপনি যদি গাড়ি চালান আপনার পাশের যাত্রী যদি সিট্ বেল্ট না বাঁধে আইন আপনাকে দায়ী করবে, যাত্রী কে না।
৩| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:০৩
মলাসইলমুইনা বলেছেন: সচিব সাহেবান আর সচিব মহোদয় দুই জনের কাকে নিয়ে মাতামাতি তাই জানতে চেয়েছিলাম আর কি | আমার কি দোষ ! যা হচ্ছে দেশে ! সমানাধিকার আদায় করতে সচিব সাহেবান আর সচিব মহোদয় যেভাবে এগিয়ে এসেছেন তাতে কনফিউশন তৈরী হবে নাতো কি হবে ? আমার দোষ হলো কিভাবে ? দুই সচিব সাহেব/সাহেবানকেই দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হোক | মূল কালপ্রিট তারাই| তাদের অনুমতি ছাড়া ড্রাইভার উল্টো রাস্তায় চলতেই পারেনা |
৪| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩২
দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: মনে করেন, আপনার ড্রাইভার বেপরোয়া গাড়ি চালাচ্ছে। আপনি কি চুপচাপ গাড়িতে বসে থাকবেন নাকি তাকে আস্তে গাড়ি চালাতে বলবেন? অথবা, রাস্তা দিয়ে যাবার সময় আপনি দেখলেন, গাড়ির সামনে মারমুখী মিছিল আসছে, আপনি কি আপনার ড্রাইভারকে ভিন্ন পথে যেতে বলবেন না? কর্তা যদি গাড়িতে না থাকে, তাহলে ড্রাইভারের দোষ দেয়া যেত। যেহেতু কর্তা গাড়িতেই ছিলেন, তাহলে কিন্তু কেবল ড্রাইভারের দোষ দেয়া যায় না, কর্তার উপরও বর্তায়।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪১
এলিয়ান বলেছেন: আইন গাড়ির মালিক বা যাত্রী কে তা দেখে না। যেমন : আপনি যদি গাড়ি চালান আপনার পাশের যাত্রী যদি সিট্ বেল্ট না বাঁধে আইন আপনাকে দায়ী করবে, যাত্রী কে না।
৫| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০২
বারিধারা বলেছেন: বড় বড় মানুষের গাড়িচালকদের সঙ্গে ট্রাফিক পুলিশের সদস্যদের এহেন ব্যতিক্রমী ব্যবহার চালকদের জন্য ছিল বিস্ময়কর অভিজ্ঞতা। তাঁরা ভাবতেও পারেননি, তাঁদের স্যার ও ম্যাডামরা গাড়িতে থাকা অবস্থায় ট্রাফিক পুলিশের কোনো সদস্য সেই গাড়ি আটকাতে পারেন, এমনকি চালককে গাড়ি থেকে নামতে বলতে পারেন। তাই পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সচিব মাফরুহা সুলতানার গাড়ি থামিয়ে তাঁর চালক বাবুল মোল্লাকে যখন গাড়ি থেকে নামতে বলা হয়, তখন তিনি কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিশকে সবিস্ময়ে জিজ্ঞাসা করেন, ‘নতুন কোনো আইন হইছে নাকি?’
অর্থাৎ তিনি ধরে নিয়েছিলেন, সচিব মহোদয়-মহোদয়াগণের গাড়ি উল্টো পথে চলবে, এটাই বর্তমানে প্রচলিত আইন; এ আইন বদলাতে হলে নতুন আইনের প্রয়োজন হবে। চালক বাবুল মোল্লার জন্য আরও বিস্ময়কর ব্যাপার হলো, কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিশ তাঁর প্রশ্নের কোনো উত্তর না দিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করেন। সচিব মাফরুহা সুলতানা ওই সময় গাড়িতেই উপবিষ্ট ছিলেন, তিনি সবকিছু প্রাণভরে অবলোকন করেছেন এবং সম্ভবত ভেবেছেন যে তাঁর গাড়িচালকের সঙ্গে ট্রাফিক পুলিশের ওই সদস্যটি নাট্যাভিনয় করছেন এবং সেই নাটকটি ছিল একটি প্রহসন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:৪৩
মলাসইলমুইনা বলেছেন: মাননীয় কোন সচিব মহোদয় এই কীর্তিমান ঘটনা ঘটাইলেন দিনে দুপুরে ?