নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সময় অসময়

আমি এলিয়ান না, তবে মাঝে মাঝে মনে হায় অন্য গ্রহ থেকে এসেছি.. ! :-)

এলিয়ান

আমি এলিয়ান না, তবে মাঝে মাঝে মনে হায় অন্য গ্রহ থেকে এসেছি.. ! :-) http://un-realized.blogspot.co.uk

এলিয়ান › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্লাসফেমী - ধর্ম রক্ষার আইন নাকি ধর্ম ব্যাবসায়ীদের মুনাফা রক্ষার আইন

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬

ধর্ম কি এতই ঠুনকো জিনষ যে কেউ চাইলে অপমান করতে পারে ? নষ্ট করতে পারে ? নবীজী (সঃ) কি এতই হালকা ব্যাক্তিতের অধীকারী ? যে কেউ কিছু বলে তাঁকে অপমান করতে পারে । কিম্ভা কিছু অসুস্থ মানুষ তার নামে কিছু বল্লেই কি তাঁকে ছোট করা হয়ে যাবে ?

নবীজী (সঃ) কে অপমান করেছিলে তায়েবের লোকেরা। তারা এখন পৃথীবির সাবার চেয়ে ভালো আছে। এটাই ইসলাম ধর্ম। নবীজীর মত যদি সহনশীলতা অপনার না থাকে তাহলে ধর্মের নামে গলাফাটিয়ে ধর্মের বদনাম করার অধীকার অপনার নেই।

তায়েবে যখন নবীজী (সঃ) কে অপমান করে তখন ইসলাম ধর্ম মাত্র যাত্রা শুরু করেছিলেন। তখন নবীজী (সঃ) ছিলেন বেশ সহনশীল, মানব দরবদী। আনেক বছর পর ইসলাম মক্কা বিজয় করল। বিতাড়িত ভুমিতে বিজয়ীর বেশে প্রবেশ করলে। যুদ্ধ করা তো দুরে থাক সামনে এসে বাঁধাদেবার কেউ ছিল না। মুশরিকতা চিরকালের জন্য পরাজিত মক্কায়। বিজয়ী নবীজীর থেকে ঘোষনা আসলেন " কাউকে আঘাত করা হবে না, কারো দরজায় বাড়ি মারা যাবে না। পবিত্র মক্কায় যার আছেন তারা সবাই নিরাপদ। আবুলাজাহেলের ঘরে যারা আছেন তারা সবাই নিরাপদ (আবুজাহেল তখন মক্কার সর্দার)। এই হলো ইসলাম। মক্কায় সেইদিন যদি গুনেগুনে সব মুশরিকদের হত্যা করা হতো, তাদের সম্পদ দখল করে সাহাবীদের মাঝে বিতরন করা হতো সেই দিন বাধা দবার কেউ ছিল না। কিন্তু ইসলাম কোনদিন মানবতার ধর্ম হিসাবে মাথা তুলতে পারতো না। আর নবীজী (সঃ) মহা বিজয়ের পরেও সেই আগের মত বিনয়ী, মানব দরদী। কারন উনার মিশন ছিলো মানুষ কে আলোর পথে আনা, সত্যের পথে আনা, সমাজ পরিবর্তন করা। আর উনার সাযোগীদের লক্ষ্য ছিল একই। কেউ ব্যাবসা বা নিজের লাভের জন্য, ক্ষমতায় যাওয়া বা মন্ত্রী হবার জন্য এই আন্দোলনে যোগ দেন নাই।

এই সেই আমাদের মহা পুরুষ যার নামে আমরা মানুষ মারি, যার আদর্শ প্রতিষ্টতার নামে আমরা সমাজে অরাজকতারস তৈরী করি, হরতালের নামে রাস্তাঘাট বন্ধ করে মানুষ কে কষ্ট দিয়। পরের বার যখন এসব দেখবেন , পারলে তাদের কে প্রশ্ন করেন , তারা কি নবীজীর সার্থ রক্কা করতেছে নাকি ধর্ম ব্যাবসায়ীদের।

ইসলাম ধর্মের মর্জাদা রক্কা করার জন্য কোন আইনের দরকার আছে বলে আমার মনে হয় না। তবে হাঁ ধর্ম ব্যাবসায়ীদের রক্কা করার জন্য, তাদের মুনাফা ঠিক রাখার জন্য আইনের দরকার । আমার মতে তাই ব্লাসফেমী কোন ধর্ম রক্কার আইন না, এটা ধর্ম ব্যাবসায়ীদের রক্কা করার আইন।

কেউ যদি নবীজী (সঃ) সম্পর্কে বা ইসলামের কোন বিধিবিধান সম্পর্কে কোন প্রশ্ন তুলেন তার উদেশ্য হতে পারে এটা সম্পর্কে জানে না, তার সাধারন জ্ঞানে এটা ঠিক যুক্তি সঙ্গত মনে হাচ্ছেনা , সে এটা সম্পর্কে জানতে চাই, অথবে অনেক জ্ঞান পাপী যেনে শুনে কুৎসা রটাতে চাই। এতে আমাদের (যারা ইসলাম ধর্ম মানি) তাদের ভয় পাওয়ার কিছু নেই। কারন আমাদের ধর্মের ঘোড়া আনেক মজবুত। যুক্তি দিয়ে কেউ পার পেয়ে যাবে না। ইতিহাস সাক্ষী বিজ্ঞানের , প্রযুক্তির যত উন্নতি হাছে এই সত্য ধর্মের সত্যতা আরো নতুন রুপে আবিষ্কার হচ্ছে। আর যারা কুৎসা রটাতে চাই তাদের কে বিনয়ের সাথে যুক্তি দিয়ে পরিহতো করুন , শক্তি বা মারার হুমকি দিয়ে নয়। জানি না তো আসুন গবেষোনা করি, সত্যিকারের আলেম দের থেকে শিক্ষা নিয়, তাদের বই পড়ি। এতে দেখবেন কুৎসাকারিরা আমাদের আরো উপকার করতেছে। পড়া আর জ্ঞান আহরনে নামে যে ধর্মের শুর , সেই ধর্ম তাঁর নিজের রুপে আবার বিকশিত হাচ্ছে।

আল্লাহ আমাদের নিজের ধর্ম সম্পর্কে জানার শক্তি দান করুক, ধর্ম ব্যাবসায়ী ও কুৎসা রটানা কারিদের পরাজিত করুন, সতিকারে আলেম দের আরো বাশী গবেষোনার শক্তি দান করুক, সমাজের সত্যের প্রতিষ্টা হোক এবং আমাদের সবাইকে বিনয়ী করুন, নবীজীর জীবনী মেনে চলার শক্তি , ইচ্ছা দান করুক। এই প্রার্থনা করে শেষ করলা

(আপনার সুচিন্তিত মতামত ও যুক্তি কাম্য। আমার ভুল হলে ভুল ধরিয়ে দেবেন , কেন ভুল হয়েছে বলবেন । যে কোন ধরনের যুক্তিকে স্বাগতম। আজে বাজে মন্তব্য করবেন না দয়া করে। )

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইসলাম ৪/৫ শাখায়(শিয়া, সুন্নী, ওয়াহাবী, আহমেদিয়া) বিভক্ত হয়েছে, উনাকে এক করার জন্য আইনের দরকার; অথবা প্রতিটি শাখাকে আলাদা ধর্ম হিসেবে মেনে নিলে, ইয়েমেন, সিরিয়া, ইরাকের সমস্যা কমে যাবে।

২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৮

এলিয়ান বলেছেন: @ চাঁদগাজী । ইসলাম একটায় । একে ৪/৫ ভাগে ভাগ করার কোন উপায় নেই। ব্যবসায়ীরা একে বিভিন্ন ভাগে ভাগ করে। ইসলামের মূল বিশ্বাসে পরিবর্তন করার কোন উপায় নেই। তবে হা ইসলাম যখন বিভিন্ন যায়গায় ছড়িয়ে পড়ে তখন এর বিভিন্ন সংস্কৃতির মানুষ এর উজ্জাপনে কিছুটা তাদের মত করে নেয় । এই সব ভিন্নতা যা মূল বিশ্বাষের সাথে সাংগষিক না তা ইসলাম মেনে নেয়। যেমন মদিনার লোকেরা খুশির খবর উজ্জাপনের সময় উলু দিতো। নবীজী (সঃ) যখন মদিনায় প্রথম প্রবেশ করেন এরা উলু দিয়ে উনাকে বরণ করেন। কিন্তু মক্কার লোকেরা উলু দিতেন না। এটা মূল বিশ্বাষের সাথে সাংঘশিক না । দুই প্রথায় ইসলামে গ্রহন যোগ্য। কিন্তু মূল বিশ্বাষের সাথে সাংঘশিক যেমন আপনি আল্লাহর ইবাদতের পাশাপাশি আর কিছুর ইবাদত করবেন এটা ইসলাম কখনো মানবে না। কেউ নবজী (স:) ছাড়া বা পাশাপাশি আর কাউকে শেষ নবী হিসাবে মানবেন এটা কখনো ইসলমা আনুমতি দেন না ।
মূল বিশ্বাষ গুলো কেউ নিজের মত করে মানবে তা কখনো হায় না। আপনি মানতে না পারলে মানবেন না। ইসলাম আপনাকে তারপরেও মানুষ হিসাবে সম্মান করবে। সতি কারের ইসলাম কখনো আপনাকে মুনাফেক, মশরিক, ধর্ম ত্যাগি, নাস্তিক বলে মারা হুমকি দেবে না । হ্যাঁ কেউ যদি ইসলামের নামে নিজের মত করে প্রচার করতে চাই তাকে যুক্তি দিয়ে এমন কি প্রচলিত আইন মেনে প্রতিহত করার অনুমতি আছে। একটা জনপদে যেখানে আইন আছে, সরকার আছে (যে ধর্মের হোক না কেন) সে খানে ধর্মের নামে বিশ্রংখলা করার কোন অবকাশ নেই।

৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: এলিয়ান ,




ভালো লিখেছেন । আমরা ধর্মকে আসলেই আমল করিনা শুধু কিছু রিচ্যুয়াল পালন করি মাত্র । তাই বাগড়ম্বর বেশী ।
আপনার লেখার প্রথম ও পঞ্চম প্যারায় ( কপি করা যাচ্ছেনা বলে এভাবে উল্লেখ করছি ) ঠিক কথা্ই বলেছেন ।
সহমত ।

৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৫

এলিয়ান বলেছেন: @ আহমেদ জী এস ধন্যবাদ

৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সহমত। আমাদের এত অল্পতেই আক্রমণাত্মক হলে চলবে না। বিশেষ করে মুসলিম হলে বুঝাতে হবে, আর অমুসলিম হলে গায়ে মাখারই দরকার নেই...

৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৪

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: নবী রাসুলদের নিয়ে কটুক্তি করে পরিবেশ বিষিয়ে তোলাটা যেমন গ্রহনযোগ্য নয়, তেমনি গ্রহনযোগ্য নয় ব্লাসফেমী আইনের অপপ্রয়োগ। ব্লাসফেমী আইনের অপপ্রয়োগ কখনও ভাল হয় না। একসময় ক্যাথলিক চার্চ ব্লাসফেমী আইনের নামে অহরহ মানুষ পুড়িয়ে মেরেছে। এই নেমেসিস নিয়ে ক্যাথলিক চার্চ আজও গুনছে তার মাশুল।

৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:১০

মলাসইলমুইনা বলেছেন: দেখেন আমাদের দেশে মানুষ নানা কারণে এতো অসহিষ্ণু যে খুবই ছোট খাটো ব্যাপারথেকেই এখানে বড় ঝামেলা এমনকি খুনোখুনি হয় | অর্থনৈতিক সমস্যা এর মধ্যে অন্যতম যা মানুষকে খুবই অসহিষ্ণু করে দেয় সহজেই | ধর্ম এখানে খুবই সেনসেটিভ | সব ধর্মের অনুসারীরাই নিজেদের ধর্মের ব্যাপারে খুবই সেনসিটিভ আর এর অবমাননা হলে অন্যদের উপরে ঝাঁপিয়ে পড়তে চায় ভালো করে না জেনেই | এর থেকেই কিন্তু মর্মান্তিক দুর্ঘটনাগুলো ঘটছে উপমহাদেশে | অনেক সময় অন্য দেশের ধর্মীয় সমস্যাগুলো থেকেও আমাদের দেশ অশান্ত হয়ে উঠছে | এর বাইরে ধর্মীয় ইস্যুগুলো নিয়ে রাজনীতিকরণের ব্যাপারটাতো রয়েছেই | এর জন্য আমার কিন্তু মনে হয় ব্ল্যাসফেমি বা এর মতো কঠিন একটা আইন আমাদেরও থাকা দরকার যাতে হঠাতেও দুর্ঘটনাও না ঘটে | মানুষ যদি জানে ধর্মীয় উস্কানির জন্য কঠিন শাস্তি হবে তবে ধর্ম নিয়ে কান্ডজ্ঞানহীন সমালোচনা বা মন্তব্য কেউ করার আগে অনেকবার ভাববে | আমার ধারণা এতে অনেক জীবন বাঁচবে, দেশের অনেক সম্পদ ভাঙচুর, জ্বালানো পোড়ানোর হাত থেকে রক্ষা পাবে |

২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ২:৫১

এলিয়ান বলেছেন: আপনার সাথে কিছুটা একমত। কিন্তু
"ব্ল্যাসফেমি বা এর মতো কঠিন একটা আইন আমাদেরও থাকা দরকার যাতে হঠাতেও দুর্ঘটনাও না ঘটে | মানুষ যদি জানে ধর্মীয় উস্কানির জন্য কঠিন শাস্তি হবে তবে ধর্ম নিয়ে কান্ডজ্ঞানহীন সমালোচনা বা মন্তব্য কেউ করার আগে অনেকবার ভাববে | আমার ধারণা এতে অনেক জীবন বাঁচবে, দেশের অনেক সম্পদ ভাঙচুর, জ্বালানো পোড়ানোর হাত থেকে রক্ষা পাবে |"

অংশের সাথে একমত হতে পারলাম না।

প্রথমত, ধর্ম ব্যাবসায়ীদের দমন করলে এই সমস্যার ৮০ ভাগ সমধান হবে বলে আমি মনে করি।

দুই : ভয় পেয়ে ধর্ম নিয়ে কেউ যদি আলোচনা , সমালোচনা না করে তবে যুগের সাথে তাল মিলিয়ে যে সব নতুন পরিস্থিতি আসবে তার ব্যাখা বা সমাধান আর ধর্মে পাওয়া যাব না। ধর্ম সেকেলে হয়ে যাবে । অথচ বিশেষ করে ইসলাম ধর্ম সবসময় যোক্তিক আলোচনা করার অনুমতি দেয় এবং যুগের সব সমস্যা সমাধনের পথ এর মাধ্যমে খুজে নিতে বলে।

তিন: অইন করলে এই সমস্যার সমধান হবে না । বরং বারবে। এক শ্রেনীর মানুষ নিজের সুবিধা নেওয়ার জন্য , পশ্চিমাদের কাছে নিজেকে উপযুক্ত করার জন্য , আমাদের কে , নিজের দেশ কে ছোট করতে পিছ পা হয় না। তারা এই সুযোগ নেবে।

আমার মতে সরকারে উচিত সব আলেমের , অন্য ধর্মের নেতাদের সাথে বসে আলোচনা করা, যে সে যেন ফতোয়া দিতে না পারে ,

৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৩৭

নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: ব্লাসফেমী আইন একটি বানোয়াট, মিথ্যা ও ধর্মব্যবসায়ীদের মনোরন্ঞ্জনের জন্য প্রণীত আইন। এই আইন ধর্মকে সহিংস ও প্রতিশোধপরায়ণ হিসেবে উপস্থাপন করে।
আশ্চর্য ব্যপার, অনেকে ব্লাসফেমীকে স্বীকৃতি দেবার জন্য মধ্যযুগের চার্চের ইতিহাস টেনে আনছেন। সেটা খ্রিস্টানদের গর্হিতা ছিলো। ইসলামে ব্লাসফেমীর জন্য কোনও শাস্তির বিধান নেই। আমাদের আল্লাহ তা'আলা অতি মহান, মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর মর্যাদা এতো উচ্চে যে সেখানে সৃষ্টির শুরু থেকে আর কোনও মানবের পৌঁছানোর সুযোগ নেই।
তবে ব্লাসফেমী আইন কি? ব্লাসফেমী আইন হচ্ছে ধর্মান্ধ শ্রেণীর মন যোগানোর জন্য প্রণীত সরকারের আইন। যারা ব্লাসফেমী আইনের জন্য লাফালাফি করেন, তাদের এটুকু জেনে রাখা উচিত, তাদের বিশ্বাস অনুযায়ী মানুষের পক্ষে কথা বা কাজের মাধ্যমে স্বয়ং আল্লাহর মানহানি করা সম্ভব (নাউযুবিল্লাহ)। আল্লাহ কি এতোই অসহায় যে, তাঁর মানহানির জন্য বিচার মানুষের করা লাগবে?


আমার মতে সরকারে উচিত সব আলেমের , অন্য ধর্মের নেতাদের সাথে বসে আলোচনা করা, যে সে যেন ফতোয়া দিতে না পারে
সৌভাগ্যক্রমে বাংলাদেশ পাকিস্তান নয়, যেখানে মাত্র কিছুদিন আগে ফতোয়া দেয়া নিষিদ্ধ করা হয়েছে, এখনও পাকিস্তানী মোল্লারা সেটা নিয়ে চেঁচামেচি করছে। বাংলাদেশে বহু আগে থেকেই ফতোয়া প্রদানে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। কারণ আজকের সমাজে ধর্মব্যবসায়ীরা সবচেয়ে নিকৃষ্ট জীব। নিজেদের স্বার্থ রক্ষার্থে তারা হীনভাবে ধর্মকে ব্যবহার করে।
এক আসিফার ঘটনায় আমরা নাচছি। কিন্তু পত্রিকা ঘাটলে দেখা যাবে, আমাদের নিজেদের দেশেই অগণিত আসিফা আছে। আর ধর্মব্যবসায়ীরাও এসব ঘটনার সাথে জড়িত হয়ে যায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.