নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সময় নিয়ে পুটিন কিয়েভ অবধি দখল করে নেবে।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:১৪



ইউরোপের মাথা খারাপ হয়ে গেছে মনে হয়, তারা জিলেনস্কিকে ১২১টা লিওপার্ড ট্যাংক দিচ্ছে; সেটা নিয়ে ২/৩ সপ্তাহ নাচছে; অবস্হা দেখে মনে হচ্ছে, জিলেনস্কি নিজেই ১টা চালিয়ে খারকভ উদ্ধার করে রাশিয়ার ভেতরে ঢুকে পড়বে! ১২১ টা লিওপার্ড উড়িয়ে দিতে ২১ দিনও লাগবে না; আসলে, সেগুলো যদি ওপেনসিভ'এ ( আক্রমণে ব্যবহার করা হয় ) যায়, ২/১ দিনেই শেষ হয়ে যাবে। ইউরোপের দরকার পুটিনের সাথে কথা বলে যুদ্ধ বন্ধ করা, তারা উল্টোটা করছে; পুরো বিশ্ব কি বিপদের মাঝে আছে, ইউরোপের নতুন নেতারা অনুধাবনে ব্যর্থ হচ্ছে। ইউরোপের নতুন নেতৃত্ব মানুষের সিকিউরিটির কথা না'ভেবে, ক্যাপিটেলিজম ও ন্যাটো নিয়ে মেতে উঠেছে।

পুটিন ভয়ংকর ভুল করেছে, এবং ভুল করে চলেছে, সে ইউক্রেনের মানুষকে পুরোপুরিভাবে ন্যাটো মুখী করে ফেলছে; ইউক্রেনের লোকজন রাশিয়ার মানুষজনকে আর সন্মানের চোখে দেখবে না; তারা পুরোপুরি আমেরিকা ও ইউরোপমুখী হয়ে যাবে।

তবে, পুটিন যদি টিকে যায়, একদিন সে কিয়েভ অবধি দখল করে নিবে; সেটা এবার ঘটবে না, সামনে সুযোগ আসবে। পুটিন নিজের দুর্বলতা নিশ্চয় বুঝতে পারছে; তার সৈন্য বাহিনী, এটা আসলে সৈন্য বাহিনী নয়, মাফিয়া ধরণের ব্যবসায়ী, যারা সোভিয়েতের সম্পদ দখল করে আয়েসী জীবন যাপন করছে, এরা যুদ্ধ টুদ্ধ করতে ভুলে গেছে। পুটিন জানে যে, কেহ কোনদিন রাশিয়ার মাটিতে আসতে পারবে না; সুতরাং, সে কোনদিনও ভীত হবে না।

জার্মানরা অকারণে রাশিয়ানদের শত্রু হচ্ছে; জার্মানদের অবস্হা আগের মতো থাকবে না; গত বছর ১২ লাখের বেশী শরণার্থী ঢুকেছে দেশে; এর মাঝে আছে ১০ লাখ ইউক্রেনী; এরা ভালো শরণার্থী সন্দেহ নেই; কিন্তু এরা জার্মানদের মতো সত নয়; যুদ্ধ শেষ হলে, এদের ১ জনও দেশে ফিরবে না। জার্মানীর অর্থনীতি ক্রমেই পড়তে থাকবে; তাদের যেই পরিমাণ জনশক্তির দরকার আছে এখন, ১০ বছর পরে এত মানুষের দরকার হবে না; কিন্তু আফ্রিকান ও এশিয়ানদের আগমণ বন্ধ হবে না।

মার্কেল থাকলে, কোন অবস্হায় অস্ত্র দিতো না; আমার ধারণা, সে যুদ্ধ বন্ধের দিকে জোর দিতো, সে জিলেনস্কিকে যুদ্ধে উৎসাহ দিতো না। ইউরোপ ১২১ টি লিওপার্ড দিয়ে ইউক্রেনকে যতটুকু সাহায্য করছে, আসলে, তার থেকে বেশী বিপদের মাঝে ঠেলে দিচ্ছে।


মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:০৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আফগানিস্তান দখলের পর রাশিয়াকে আফগানিস্তান ছেড়ে যেতে হয়েছে। সুতরাং ইউক্রেন জয় করাই রাশিয়ার জয় হিসাবে বিবেচিত হবে না। রাশিয়াকে দেশ থেকে না তাড়ানো পর্যন্ত ইউক্রেন থামবে না। আর এক দিন ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য রাশিয়াকে চরমভাবে বেইজ্জতি হতে হবে।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:২১

সোনাগাজী বলেছেন:



রাশিয়া নয়, সোভিয়েত এসেছিলো আফগানিস্তানে, এবং এসেছিলো আফগানিস্তান সরকারের অনুরোধে; যুদ্ধ চলছিলো "মুজাহিদ"দের সাথে; আপনি ইতিহাসের সেই অংশটুকু সঠিকভাবে জেনে নিন। যখন আফগান যুদ্ধ চলছিলো, তখন সোভিয়েত ভেংগে যায়, যুদ্ধরত সৈন্যেরা ( সোভিয়েতের ১৫ দেশের সৈন্য ) যুদ্ধ বন্ধ করে, নিজ দেশে পালাতে শুরু করে।

২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৪০

কামাল১৮ বলেছেন: এই যুদ্ধ সহজে বন্ধ হবার নয়।যুদ্ধ চলবে বছরের পর বছর ধরে।যে দেশ যুদ্ধ চালায় তার কোন লচ নাই।লাভই লাভ।অস্ত্র উৎপাদন কয়েক গুন বেড়ে গেছে।যে কারখানা গুলো বন্ধহবার পথে ছিলো তারা লাভের মুখ দেখছে।প্রতিরক্ষা ব্যয় কয়েক গুন বেড়ে গেছে।জনগন চেড়েচেপ্টা হবে।
শান্তিপ্রিয় দেশগুলোও দশের চক্করে পরে যুদ্ধের পথে হাটছে।নর্ডিক অঞ্চলের দেশগুলোও যুদ্ধে জড়িয়ে যাবে।রাশিয়াকে পরোক্ষ ভাবে সমর্থন দিচ্ছে চীন ভারত ও মধ্যপ্রাচ্য।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৪৩

সোনাগাজী বলেছেন:



ইউরোপ, আমেরিকা, কানাডা ও জাপানের যুদ্ধ-বিরোধী সংস্হাগুলো একেবারেই চুপ; ইহা নতুন কিছু বলে মনে হচ্ছে।

৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:০৪

কামাল১৮ বলেছেন: বিশ্ব ব্যবস্থায় পরিবর্তনের ইঙ্গিত।রাশিয়ার সাথে অনেকেই এখন রুবলে ব্যবসা করছে।ভারত বাংলাদেশকে রুবলে ব্যবসা করতে সাহায্য করবে বলেছে।একটা টিম গেছে সলাপরামর্শ করতে।এটা আরো পরে ঘটতো।আমেরিকার নিশেধাক্ষা এটাকে এগিয়ে এনেছে।
বাইডেনের ভাষনে কোন দিক নির্দেশনা নাই।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:১২

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি ফাইন্যান্সটা কম বুঝেন; বংলাদেশ কি রুবল ছাপায়? রুবল তো আয় করতে হবে: এক্সপোর্ট করে, কিংবা কাজ করে ( রামিট্যান্স হিসেবে )। আবার, রাশিয়ান ব্যবসায়ীদের শয়তানও বিশ্বাস করে না; ওরা আমাদের ব্যবসায়ীদের মতো দুষ্ট ও মাফিয়া।

রুবলের মুল্য ষ্টেবল রাখবে কে? পুটিন ও ওর মাফিয়া সরকারকে কি এইএমএফ বিশ্বাস করে?

৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:১৮

শেরজা তপন বলেছেন: আপনার কথার সুর একটু ঘুরে গেল মনে হচ্ছে!

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:২০

সোনাগাজী বলেছেন:



কোনদিকে, ডনে, বামে?

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:২৫

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনি ইউক্রেন ও রাশিয়াতে ( নাকি সোভিয়েতে ) ছিলেন; ২টি জাতির মাঝে পার্থক্য নিশ্চয় বুঝেন; ইউক্রেনের অনেক লোকজন পশ্চিমে গিয়ে ভালো থাকতে চায়, ইহা ভালো লক্ষন নয়। রাশিয়ানরা দেশ-প্রেমিক জাতি, ন্যাটো ম্যাটোকে কোন ছাড় দেবে না।

৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৪৮

রানার ব্লগ বলেছেন: এই যুদ্ধ এখন পৃথিবীর জন্য পচা দুর্গন্ধ যুক্ত ঘা হয়ে আছে। এটা না থামালে নিজে থেকে থামার সম্ভাবনা নাই। পৃথিবী এর জন্য চরম মূল্য দিচ্ছে। অন্যদিকে আমেরিকা আফগানিস্তানে যে ক্ষতির মুখে পরেছে এই যুদ্ধে সেই ক্ষতির কিছুটা তুলে নেয়ার সুজোগ ও মুখ রক্ষা করতে পারছে।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:০১

সোনাগাজী বলেছেন:



আমেরিকা কাবুলীওয়াাদের থেকে ৩ লাখ সৈন্য তৈরি করে ১০ বছর বেতন দিয়েছিলো; আমেরিকা উইথড্র করবে শুনে, ১ জনসহ পালিয়ে গিয়েছিলো; এইটা কি কোন জাতি?

এই বছরের শীতে মানুষ পর্বতের মাঝে যেই কষ্ট করছে, ইহা কখনো ঘটেনি। আমেরিকা অনেক হারায়েছে; কিন্তু আফগান জাতিটা সুযোগটা কাজে লাগাতে পারেনি।

৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:৫০

নেওয়াজ আলি বলেছেন: একটা ভূমিকম্প এই দুই দেশে হওয়া দরকার । তাহলে আমরা গরিব দেশ বেঁচে যাই।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ২:৪৫

সোনাগাজী বলেছেন:



রাশিয়াতে ভুমকম্প হয় চেসনিয়াতে।

৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ২:১৮

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:

ইউরোপ - রাশিয়া যুদ্ধ হলে তা কি এশিয়াতেও ছড়িয়ে পড়তে পারে?

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ২:৪৭

সোনাগাজী বলেছেন:



এশিয়ায় যুদ্ধ হবে না; যদি এটমিক যুদ্ধ হয়, এশিয়ার চীন, জাপান ও ইসরায়েল ব্যতিত কেহ থাকবে না।

৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:১৩

শেরজা তপন বলেছেন: আমি সবচেয়ে দীর্ঘ সময় রাশিয়াতে ছিলাম ( প্রথমে তাম্বোভ এরপরে মস্কো) তারপরে মালদোভিয়াতে ( কিষিনেভ), অল্প কিছু সময় ছিলাম কিয়েভ ও ওডেসাতে।
আমি যা দেখেছি তার মোদ্দা বিষয় হচ্ছে; প্রায় সবার পশ্চিমের প্রতি সাংঘাতিক মোহ ছিল, যেভাবেই হোক সব কিছু ফেলে ছুড়ে আমেরিকা কানাডা গেলেই যেন সবাই শান্তি পায়। কি রাশীয়ান,কি উক্রাইন অথবা মালদোভিয়ান- সবার একই সপ্ন ছিল। তাদের ধারনা ছিল; পৃথিবীতে স্বর্গ যদি থাকে সেটা আমেরিকায়।
এর পেছনে মুল বিষয় ছিল দীর্ঘ সময় ধরে সমাজতন্ত্রের শাসন।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৪৬

সোনাগাজী বলেছেন:




আমেরিকায় রাশিয়ান নেই বললেই চলে; আমেরিকায় আছে রাশিয়ান ইহুদী; কিছু কিছু রাশিয়ান এসেছে, যারা ইহুদী মেয়ে বিয়ে করেছে।

৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:০০

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: আপনি এই যুদ্ধের নায়ক / ভিলেন যুক্তরাষ্ট্র নিয়ে কিছুই বলেননি। যতই প্যাচাল পারেন যতক্ষণ পর্যন্ত ইউক্রেন যুদ্ধের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশ্য ও মনোভাব নিয়ে কথা না বলবেন ততক্ষন পর্যন্ত সেটা অসুম্পূর্ণ।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৭

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি ইউরোপের বেঠিক সিদ্ধান্ত সম্পর্কে কথা বলতে চেয়েছি।

১০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: ইউক্রেন রাশিয়ার যুদ্ধ থামাতে কেউ যাবে না। পারবেও না।
একমাত্র আমেরিকা উদ্যোগ নিলে এই যুদ্ধ অনেক আগেই থেমে যেতো। কোনো কোনো দেশ আমেরিকাকে যতই গালি দিক, ভিতরে ভিতরে ঠিকই সমীহ করে।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৮

সোনাগাজী বলেছেন:




তবে, বাইডেন বিশ্বের সব মানুষের জন্য সমস্যা সৃষ্ট করেছে; ইহা ভুলের জন্য মানুষের ভোগান্তি বেড়েছে।

১১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৩৮

রানার ব্লগ বলেছেন: আফগানরা জাতিগত ভাবে বর্বর। এরা জাজাবর জাতি।এদের লোভী এবং হিংস্র। এদের ভেতর ইউনিটি নাই। যা আছে তা হলো রক্তপিপাসা। এরা জীবনেও স্বাভাবিক হতে পারবে না। সব থেকে ভালো হয় অসহায় সাধারণ জনগন কে এই দস্যুদের কাছ থেকে ছিনিয়ে এনে এই সব দস্যুদের সিরিজ বোমা মেরে মাটির সাথে মিশিয়ে দেয়া।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩০

সোনাগাজী বলেছেন:



আমেরিকা তালেবানদের উৎখাত করতে পারেনি; ফলে, সেই জাতির মুক্তি নেই।

১২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:৫৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: প্রথম তিন মাসেও যেহেতু পারেনি, এখন আর পুতিন সে সুযোগ পাবে না। বিশ্ব এখন ইউক্রেনের পাশে দাঁড়িয়ে গেছে দুই একটি দেশ ছাড়া। তাছাড়া পুতিন আর দুই বছরের বেশি ক্ষমতায় থাকতে পারে কি না সে বিষয়েই সন্দেহে আছে, বিরোধী পক্ষ খুব দ্রুত ঐক্যবধ্য হচ্ছে পুতিনকে অপসারণের জন্য, যা আপনিও জানেন আশা করি। অন্য সকল শৈরশাসকদের মত পুতিনেরও শেষ সময়টা ভালো কাটবে না। ইউক্রেনে হামলা পুতিনের রাজনৈতিক জীবনে সবচেয়ে বড় ভুল।
পুতিন ধীরে ধীরে ইউক্রেনকে গিলে খাবে, আর পশ্চিমা বিশ্ব কোন পদক্ষেপ নিবে না, ঠিক এই মহুর্তে তা কল্পনা করা যায় না যেহেতু তারা ইতিমধ্যেই স্পষ্ট ইউক্রেনের পক্ষে কাজ করছে। তবে যুদ্ধটা দীর্ঘ স্থায়ী হতে পারে এমনকি বড় যুদ্ধেও রুপান্তর হতে পারে। কোন ভাবেই পুতিন ইউক্রেনের ইস্যু থেকে খুব সহজেই পার পেয়ে যাবে না।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৪৮

সোনাগাজী বলেছেন:



পুটিন বিশ্বের ৫ জন খারাপ রা্ষ্ট্র প্রধানদের ১ জন, ও রাশিয়ায় খুব একটা পপুলার নয়; কিন্তু ন্যাটো থামানোর কারণে তার পপুলারিটি বেড়েছে।

১৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ২:০০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: তবে আমেরিকা বা ন্যাটো কিন্তু খুব সাবধানেই পা ফেলছে, তারা কোন মতেই রাশিয়ার সাথে বড় যুদ্ধে জড়াতে চায় না, যা দুই পক্ষের জন্যই ব্যপক ক্ষতি হবে। একজন শক্তিশালী শত্রুর মোকাবেলায় যে সকল নিরাপদ কৌশল অবলম্বন করা দরকার তারা তাই করছে। তবে শেষ পর্যন্ত যদি যুদ্ধ অনিবার্যই হয়ে যায় তাহলে ন্যাটো পিছু হটবে না, যুদ্ধ মানবজাতির রক্তে, মগজে মিশে আছে।
ন্যাটো রাশিয়া সরাসরদি যুদ্ধ শুরু হলে খুব খারাপ পরিস্থিতি হবে বিশ্বের জন্য। এখন দেখার বিষয় বড় যুদ্ধ ছাড়া পুতিন নামক এই পান্ডাটাকে কিভবে তারা শায়েস্তা করে, সিআইএ ২৪ ঘন্টাই এটা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে, তবে আমেরিকার অভ্যন্তরীন রাজনীতি রাশিয়াকে শায়েস্তা করার ক্ষেত্রে বড় বাঁধা হয়ে দাঁড়াতে পারে।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৩:০০

সোনাগাজী বলেছেন:



মনে হয়, ন্যাটো চেষ্টা করছে পুটিনকে সরাতে; তবে, তার পপুলারিটি বারছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.