নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

নুরজাহানের সামান্য সুখ

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪



নুরজাহান আমাদের গ্রামের এক দরিদ্র পরিবারের মেয়ে ছিলো; তার বাবা অন্যদের মতো দিনমুজুরের কাজ করতেন না, খালবিল থেকে মাছ ধরতেন, এটাই আয়ের একমাত্র পথ ছিলো; তখন আমাদের এলাকায় মুসলমানেরা বাজারে মাছ বিক্রয় করতেন না, পরিচিতদের কাছে বিক্রয় করতেন। মাছ বিক্রয়ের ভারটা ছিলো বড় মেয়ে নুরজাহানের উপর; নুরজাহান এই কাজটিকে ঘৃণা করতো।

আমাদের গ্রামের দক্ষিণ প্রান্তে ১টি বাড়ীর নাম ছিলো মাঝিবাড়ী; আমাদের আশেপাশে নদী নেই, সাগর ১০মাইল দুরে, সেই বাড়ীর কারোর, কিংবা গ্রামের কারোর নৌকা ছিলো না; মাঝি বাড়ী কিভাবে নাম পেলো, কে জানে! বাড়ীর সবচেয়ে দরিদ্র পরিবার ছিলো খোনার কাকার পরিবার; আমার ছোটবেলা থেকেই দেখে আসছি খোনার কাকা মাছ ধরেন; উনাদের বড় মেয়ে, নুরজাহান মাছগুলো গ্রামের একটু অবস্হাপন্ন বাড়ীর লোকদের ঘরে দিয়ে আসে।

নুরজাহান খুব ভোরে, কিংবা সন্ধ্যার আগে মাছ নিয়ে আসতো; আমাদের বাড়ীর কেহ না'নিলে নুরজাহানকে মাছ নিয়ে অন্য বাড়ীতে যেতে হতো। তাকে দেখলেই আমি বুঝতাম, সে এই কাজটি পছন্দ করে না; সে অন্যান্য ছেলেমেয়েদের সাথে কথাবার্তা বলতো না। সে তার বয়সে, সব সময় খুবই কমনীয় ছিলো; চুলগুলো উসকুখুসকো, পরনের কাপড়টা বেশ পুরাতন, কিন্তু পরিস্কার।

সে ভোরে মাছ নিয়ে আমাদের বাড়ীতে প্রবেশ করার সময় আমার সাথে দেখা হয়ে যেতো; কারণ, আমি কাছারীতে থাকতাম; আমি মাছ দেখতে চাইলে সে বিরক্ত হতো, দেখাতে চাইতো না; আমি ৫ম শ্রেণীতে উঠার পর থেকে, নুরজাহানকে আসতে দেখলে আমি কাছারী থেকে বের হতাম না।

সপ্তম শ্রেণী থেকে আমার বেশীরভাগ রাত কাটতো খামারে; ফলে, বেশীরভাগ সময়ে নুরজাহানের সাথে দেখা হতো না। এক সময় দেখি, নুরজাহানের বদলে কাজটি তার ছোট বোন, বালি'র কাছে চলে গেছে। নুরজাহান বেশ বড় হয়ে গেছে, পুকুরে হাঁড়িপাতিল ধোয়ার সময় তাকে দেখতাম, সে রাস্তাঘাটে বের হতো না। আমার ভালো লাগতো, কিশোরিটি তার অপছন্দের কাজ থেকে মুক্তি পেয়েছে।

আমি নবম শ্রেণীতে তখন, মাঠে ধানের ফুল এসেছে, আমি খুব ভোরে উঠে পড়ালেখা করছি, সুর্য উঠছে; জানালায় দেখি নুরজাহান; আমি বের হলাম; নুরজাহান দরজার পাশে ১টি টুকরী রেখেছে, টুকরীতে ২টি বড় সাইজের কোরাল মাছ। সে কোন ধরণের আলাপ না'করে, কিছুটা রুক্ষভাবে বললো,
-তোর কাছে আড়াই টাকা আছে?
-আছে।
-আমাকে আড়াই টাকা দেয়, মাছগুলো কিছুর মাঝে রেখে দেয়।
-আমাদের ঘরে মাছ আছে!
-মাছ থাকলে, এগুলোকে রোদে দিয়ে শুটকি বানায়ে ফেল; না'হয়, কাউকে দিয়ে দিস। তুই চাস আমি মাছ নিয়ে সারা গ্রাম ঘুরি?
-বালি কোথায়?
-বকবক করিস না, আমি তাড়াতাড়ি ফিরতে চাই; বালি ঘাঁটে পড়ে গিয়ে ব্যথা পেয়েছে।

২ বছরের মাঝে নুরজাহানের বিয়ে হলো পাশের গ্রামের ১ ছেলের সাথে, ছেলেটা পরিবারের সামান্য জমিতে চাষবাস করে, অন্য সময়ে পাহাড় থেকে বাঁশ এনে বিক্রয় করে; টেনেটুনে, খেয়েদেয়ে চলছে। আমি কলেজ থেকে বাড়ীতে এসেছি, এক সন্ধ্যায় দেখি নুরজাহান তাদের বাড়ীর সামনের পুকুর পাড়ে, সীম তুলছে; আমাকে দেখে রাস্তার উপর এলো; তাকে দেখতে খুশী খুশী লাগছে; আমি বললাম,
-তুই কেমন আছিস, নুরজাহান?
-ভালো আছি; মনে হয়, তুই বুঝতি, আমি মাছ বেচতে পছন্দ করতাম না!
-তা'আমি বুঝতাম।


মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪

নাহল তরকারি বলেছেন: মাছ বিক্রি করার জন্য হয়তো তাকে অনেক কটু কথা শুনতে হতো। তাই তিনি এই কাজ কে অপছন্দ করতেন।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫০

সোনাগাজী বলেছেন:



গরীব দেশের মেয়েদের অনেক কিছুই করতে হয়, যা তারা পছন্দ করে না।
আপনি কিছু করছেন?

২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫

হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: আমার ধারণা বালিও সে কাজ পছন্দ করবে না, বিক্রির কাজ কঠিন।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:০৫

সোনাগাজী বলেছেন:



গ্রামের মেয়েরা মাছ বিক্রয়টা পছন্দ করতো না।

৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:০২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আমাদের দেশের মানুষ কি পরিমাণ অর্থকষ্টে দিন যাপন করেছে তা বর্তমানের মানুষ হয়তো কল্পনাও করতে পারবে না। বাংলাদেশ জন্মের পর থেকে আজ পর্যন্ত কোনো সরকার এই দেশের নারী পুরুষ কারো জন্য দরকারী কাজটি করেনি। কর্মসংস্থানের বিষয়ে এই দেশের সকল সরকার মূর্খ অজ্ঞ ও মাথা মোটা বিচার বুদ্ধিহীন।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:০৬

সোনাগাজী বলেছেন:



শেখ সাহেব থেকে শেখ হাসিনা, এঁদের কথা মনে পড়লে, আমার মনে হয়, আমি লিলিপুটে জন্মেছিলাম।

৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:১৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



বাংলাদেশে আপনার গল্পের নুরজাহানদের জীবন লন্ডভন্ড করে দিয়েছে তথাকথিত রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও তাঁদের সান্ডা পান্ডারা মিলে। আস্ত একটি স্বনির্ভর দেশ হতে পারতো বাংলাদেশ। এই দেশকে লেংড়া লুলা ঠেংগা করে রেখেছে হারামজাদা রাজনীতিবিদরা মিলে।



১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:২১

সোনাগাজী বলেছেন:



আজ অবধি যারা দেশ চালায়েছে, এদের মাঝে বুদ্ধিমান লোক ছিলো বলে মনে হয় না।

৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৩৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



দেশের জন্য কেউ কিছু করতে চায়নি, চেয়েছে নিজের জন্য কিছু করতে। এই দেশে এমন অভাব অনটন ছিলো তা যদি দেশের মানুষও মনে রাখতো তাহলে দেশে খাদ্যদ্রব্য অপচয় অপব্যয় নষ্ট করতো না।

এই দেশে সকল সরকার বিরোধী দলের সাথে কাবাডি খেলার জন্য ক্ষমতা কুক্ষিগত করেছে, আর জনগণের সাথে খেলেছে সাপ
লুডু।

বিসিএস ট্রেইনিংয়ে একটি সেশন আছে: -
টপিক - "তিন বারের মেট্রিক ফেইল ইন্টার ডিগ্রি থার (থার্ড) ডিভিশন = রাজনীতিবিদ।"

দেশের ভালো এদের কাছে কি আশা করেন?

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৪৪

সোনাগাজী বলেছেন:



শেখ সাহেব মানুষের অর্জনের গুরুত্ব বুঝেননি, তিনি দেশকেপাকিস্তানের পতিত ব্যুরোক্রেটদের হাতে তুলে দিয়ে, নিজে মরেছেন, দেশকে ২য় পাকিস্তান বানানোর সুযোগটা বন্ধ করতে পারেননি।

৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৪৪

কামাল১৮ বলেছেন: বাংলার প্রতি গ্রামে এমন পরিবার ও এমন গল্প আছে।কিন্তু সেটা এমনকরে লিখতে পারে কয় জনে।সহজ সরল বর্ণনায়, সহজ সরল কাহিনী।অল্প কথায় অনেক কথা বলা আছে এখানে।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৪৮

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনিও সময়ের সাক্ষী।

আমি কথায় আমাদের সময়টাকে কিছুটা বুঝা যায়?

৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৫৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আপনার ছোট বেলা খুব কালারফুল ছিলো। আমাদেরটাও মোটামুটি ছিলো, আমাদের পরের জেনারেশান গৃহবন্দী।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৫৭

সোনাগাজী বলেছেন:



আমাদের নতুন জেনারেশনের জীবন অনেক ভালো হওয়ার কথা ছিলো; কিন্তু আমাদের সমাজের বেহাল অবস্হার কারণে উহারা ডোডো'তে পরিণত হওয়ার উপক্রম হয়েছে।

৮| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৫৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: খুবই পরিচিত একটি নাম, অবশ্য যোগাযোগ হয় না বহু বছর।
আপনার স্মৃতি কথা পড়ে ভালো লাগলো।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:০১

সোনাগাজী বলেছেন:



নুরজাহান, গ্রামের কমন নাম। আমি মাঝে মাঝে আমার ছোটবেলার বিবিধ ঘটনাবলী নিয়ে লেখার চেষ্টা করি।

৯| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:০৬

স্মৃতিভুক বলেছেন: আপনাকে দিয়ে কি শুধু গ্রামের অসহায়, সহজ-সরল বালিকারাই উপকৃত হয়েছে? কোনো বালকের কথা তো শুনলাম না এখনো।

অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে আপনার কৈশোর-যৌবন পুরোটাই গ্রামের বালিকাদের উপকারার্থে নিয়োজিত রেখেছিলেন| কিংবা বলা যায় বালিকাদের নিমিত্তে নিজেকে পুরোপুরি ডেডিকেট করে রেখেছিলেন।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৩৯

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি বালক ও বালিকাদের সাথেই বড় হয়েছি; তবে, আমি বালিকাদের জীবন নিয়ে লিখতে পছন্দ করি; বাংগালী নারীরা সব সময় বেশী বুদ্ধিমতী ছিলেন।

১০| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: টাইম মেশিন থাকলে অতীতে চলে গিয়ে আপনার অতীত নিজ চোখে দেখে আসতাম।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:২৪

সোনাগাজী বলেছেন:



জাতির জীবনের সময়ের পিরিয়ডগুলো সুখ, দু:খের সাইনোসাইডেল প্যাটার্ণের মতো হয়ে থাকে; আমার কিশোরের সময়টা দারিদ্রতার সময় ছিলো; কিন্তু সৎভাবের পিরিরড ছিলো।

১১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:২২

মিরোরডডল বলেছেন:



তারপর কি হলো???
ইনকমপ্লিট মনে হচ্ছে।

গ্রামের এই লেখাগুলো ভালো লাগে।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:২৬

সোনাগাজী বলেছেন:



এই তো, খুবই সামান্য সুখ: বিয়ের পর মাছ বেচতে হয়নি; এর থেকে বেশী কিছু ঘটেনি।

১২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:৫০

নেওয়াজ আলি বলেছেন: জীবন নির্ভর ছোট গল্প ।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:১২

সোনাগাজী বলেছেন:



চাঁদগাজী এলাকায় খালেবিলে মাছ পাওয়া যায়?

১৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৫:১২

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:

নুরজাহান ভালো আছে এই অনুভবটাই অনেক বড় পাওয়া।

তারচেয়েও বড় পাওয়া - সে আপনাকে মনে রেখেছে, আপনার না বলা কথাগুলো বুঝতে পেরেছে।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৯

সোনাগাজী বলেছেন:



তার মনোকষ্টেটা আমি অনুভব করেছি; তার প্রতি যে আমার যে সহানুভিত ছিলো, সেটা সে জানতো।

১৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৭:৫৯

রানার ব্লগ বলেছেন: মাছ বিক্রি করতে গেলে প্রচুর পানি ঘাটাঘাটি করতে হয় এটা অনেকেই পছন্দ করে না। নুরজাহানের সম্ভবত ঠান্ডার সমস্যা ছিলো।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:০০

সোনাগাজী বলেছেন:



এটা বাজারে বিক্রির মতো নয়; গ্রামের অপেক্ষাকৃত স্বচ্ছলদের মাছটুকু দিয়ে পয়সা কিংবা চাউল নিয়ে আসা।

১৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৩৩

শেরজা তপন বলেছেন: সেগুলো কি সব সামুদ্রিক মাছ ছিল? সুমুদ্রে মাছ ধরা জটিল কাজ। নৌকা-টৌকা না থাকলে অবস্থার উন্নতি হবার সম্ভবনা কম।
মানুষ চীরদিন দরিদ্র থাকে তার অভ্যাসে।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:০১

সোনাগাজী বলেছেন:



না, এগুলো মিঠা পানির মাছ; খাল ও বিল থেকে ধরা হতো।

১৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:২১

রাজীব নুর বলেছেন: এখনও কো দরিদ্র পরিবারের সদস্যরা মাছ ধরে বাড়ি বাড়ি গিয়ে দিয়ে আসে?

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৬

সোনাগাজী বলেছেন:



না, আমাদের এলাকা বদলে গেছে; গ্রামে পুরুষ নেই, সবাই আরব চলে গেছে।

১৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৪৪

হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: চমৎকার সহজ সরল বর্ণনা!
আজও গ্রামের এক দরীদ্র কিশোরীর কথা মনে রেখেছেন। খুব ভাল লাগল।
আপনি কেমন আছেন ভাই?

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৩

সোনাগাজী বলেছেন:


ধন্যবাদ, আমি ভালো আছি; আপনি কেমন আছেন?

এদের কাহিনীই আমার জীবনের অংশ হয়ে গেছে।

১৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৩২

চৌধুরী আসিফ বলেছেন: খুব ভাল লাগলো!

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৪

সোনাগাজী বলেছেন:



ধন্যবাদ, আমাদের মেয়েরা অনেক কষ্টের মাঝে ছিলো, আজো কষ্টের মাঝে আছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.