নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

হত্যাকান্ড কি কোনভাবে আল্লাহের বা কারো সফলতা হতে পারে?

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪১



এই পোষ্টটি শুধু মাত্র ১ জন ব্লগারের এনালাইসিস ক্ষমতা, জীবন ভাবনাকে তুলে ধরার জন্য লেখা; ইহা আজকের ১টি পোষ্টের সামান্য ১টা মন্তব্যের ভাবনাকে নিয়ে লেখা; মন্তব্যটার একটা অংশ আমি নীচে কোট করছি:

" ... ইয়েমেনে আল্লাহকে মেনে নেওয়ার ফলে পুরা একটি গ্রামের সবাইকে আগুনে পুড়িয়ে মারা হয়েছিলো। এটি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আগের কথা। এ বিষয়ে আল্লাহ কুরআনে যে বর্ণনা এনেছেন, তার শেষে তিনি এই সকলের মরে যাওয়াকে মহা সফলতা বলেছেন। কেন? সবাইতো মারা গেলো, তাহলে সেটা সফলতা হলো কোথায়? সফলতা হচ্ছে জান্নাত লাভে। অর্ধ দুনিয়া কেন দুনিয়ার সাথে দুই-চারটা গ্রহে রাজত্ব করলেও সেটা সফলতা নাও হতে পারে ...। "

এই ঘটনা ঘটেছে কিনা জানি না; ঘটে থাকলে, ইহা একটি হত্যাকান্ড ছিলো; যারা এই হত্যাকান্ডে প্রাণ হারায়েছিলেন তাদের একজনও কোনভাবে সফল হননি; এই হত্যাকান্ডে হত্যাকারীরা সফল হয়েছে কিনা, কিংবা নিহতদের পক্ষের কেহ সফল হয়েছে কিনা, এই মন্তব্য থেকে জানার উপায় নেই। মন্তব্যকারীর মতে, নিহতেরা সফল হয়েছিলো; কারণ তারা জান্নাত লাভ করেছিলো।

জান্নাত লাভের জন্য আপনি এমন কোন বিতন্ডার অংশ হতে চান কিনা, যেখানে আপনার প্রান হারানোর সম্ভাবনা আছে? আমি জান্নাত প্রাপ্তির জন্য, কিংবা হারানোর জন্য প্রান দিতে রাজী নই।

১৯৭১ সালে, আমি পাকিস্তানীদের হাতে প্রান হারাতে চাহিনী, আমি শহীদ হতে চাহিনী, জান্নাতে যেতে চাহিনী; আমার একান্ত ভাবনা ছিলো, পাকিস্তানীদের পরাজিত করা। তখন সাড়ে ৭ কোটী মানুষের মাঝে ৬ কোটীর জীবন ভাবনা আমার মতো ছিলো। উপরের কোট-করা মন্তব্যে, যেই ঘটনার কথা বলা হয়েছে, সেখানে যারা নিহত হয়েছিলো, তারা কি আমার মতো ছিলো না? তারা কি প্রান হারাতে চেয়েছিলো? লোকজন এসব কিসব ব্যাখ্যা দিচ্ছে, এরা মানব ইতিসের হত্যাকন্ডকে এভাবে এনালাইসিস করছে কেন?

আমি সামুতে দেখছি, অনেকেই সমকালীন, কিংবা ঐতিহাসিক ঘটনাকে বেঠিকভাবে এনালাইসিস করছেন, ব্যাখ্যা করছেন; এগুলো মানুষের জ্ঞানের ঘাটতির প্রমান; জীবন সম্পর্কে প্রজ্ঞার অভাব, বর্তমান সময়ের কালচার ও জীবন ভাবনার পরিপন্হি।


মন্তব্য ৭১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭১) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:০৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মানুষের মাঝে ভিন্নতা আছে। সুতরাং মানুষের ভাবনাতেও ভিন্নতা আছে। তার নিকট তার ভাবনা সঠিক। আপনার নিকট আপনার ভাবনা সঠিক। এমন ভাবনার ভ্ন্নিতা পূর্বে ছিল, এখন আছে এবং আগামীতেও থাকবে।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৩১

সোনাগাজী বলেছেন:


ইউক্রেন যুদ্ধ এটোমিক যুদ্ধের দিকে যাচ্ছি কিনা, সেটা নিয়ে মতের ভিন্নতার পেছনে লজিক আছে; কিন্তু মন্তব্যে যে, যেই হত্যাকান্ডর কথা বলা হয়েছে, সেই হত্যাকান্ডের "ভিকটিমরা জান্নাত পেয়ে সফল হওয়া" নিয়ে কি ভিন্নতা থাকার কথা? মানুষ নিহত হয়েছে হত্যাকারীদের হাতে, তারা কিভাবে সফল হলো?

২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৩৮

এম ডি মুসা বলেছেন: আপনার এই পোস্ট আমার কাছে প্রাসাঙ্গিক বলে মনে হয় না আপনার মন্তব্য আপনি ভালো বুঝেন

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৫৪

সোনাগাজী বলেছেন:


এখানে একটা বিষয়ের উপর মানুষের এনালাইসিস ও লজিক্যাল ভাবনার কথা বলে হয়েছে, ইহা যদি প্রাসংগিক মনে না হয়, সেটা একটা ভাবনার বিষয়।

৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৪১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তাদেরকে হত্যা করা হয়েছে আল্লাহর জন্য। সেজন্য আল্লাহ তাদেরকে জান্নাত দিয়ে দিলেন। তারা আল্লাহকে মেনেছে জান্নাতের জন্য। তো তারা যে জন্য আল্লাহকে মেনেছে তারা সেটা পেয়ে গেল। তাহলে তাদের সাফল্য আর না আসে কেমন করে? আপনার বয়স হয়েছে। আপনার বাস্তব চোখ কম দেখে। আপনার অন্তরের চোখও কম দেখে। সেজন্য আপনি তাদের সাফল্য দেখতে পারছেন না। কি কিছু বুঝতে পারলেন কি?

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৫৫

সোনাগাজী বলেছেন:



মৃত্যুর পর কোন মানুষ কোথায়ও যান না, তাদের জীবন অবসান হয় মাত্র।

৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:০৪

কামাল১৮ বলেছেন: সমস্ত প্রজাতি থেকে এক জোড়া করে রেখে বাকি সবাই কে পানিতে ডুবিয়ে মেরেছে দয়ালু আল্লাহ। সে হিটলারের থেকেও বড় দয়ালু।আরেকবার একটা জনপদের সকলকে মাটিচাপা দিয়ে মেরেছে দয়ালু আল্লাহ।তার দয়ার কি সুন্দর নমুনা।তুরস্কের ভূমি কম্প তার দয়ার আরেক নমুনা।হাজার হাজার শিশুকে হত্যা করে একজনকে বাচিয়ে কি সুন্দর দয়ার নমুনা স্থাপন করেছেন।তাই নিয়ে মুমিনদের খুশির শেষ নাই।দয়ালু নাহলে কি একজনকে বাঁচাতো।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৫৮

সোনাগাজী বলেছেন:



আল্লাহ কাউকে হত্যা করার কথা নয়, ইহা সম্ভবও নয়; কোথয়ও হত্যাকান্ড ঘটলে, মানুষই তা ঘটায়ে থাকে। মানুষ প্রাকৃতিক দুর্যোগে ও দুর্ঘটনায় মৃত্যুর বরণ করে; যুদ্ধের ফলে যুগে যুগে মানুষকে প্রাণ দিতে হয়েছে, মৃতুর জন্য আল্লাহকে দায়ী করা ভুল।

৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:০৫

নতুন বলেছেন: অন্ধবিশ্বাসীরা কোন যুক্তি মানেনা, ধর্মমের নামে সব কিছুই তাদের কাছে জায়েজ।

আরেকটা কথা হলো অনেক কাহিনি আছে যেটা অতিনস্জিত এবং সেটা ধর্মের নামে দুনিয়াতে চলে যাচ্ছে।

যারা এই সমস্ত জিনিস মেনে নেয় তাদের বোঝাতে না জাওয়াই ভালো এরা যদি বুঝতো তবে এমন ভাবতো না।

যারা ব্লগে আসে বা লেখে তাদের মত পরিবর্তনের সম্ভবনা শুন্যের কোঠায়।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:০০

সোনাগাজী বলেছেন:




অন্ধবিশ্বাসীদের ভাবনায় কোন ধণরণের লজিক নেই; ওদের কার্যকলাপ মানব সমাজকে পেছনে টানছে।

৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৩৩

কামাল১৮ বলেছেন: @ নতুন,একশ জন পড়লে একজন হলেও বিষয়টা নিয়ে চিন্তা করবে,তাদের মত না পল্টালেও।যদি মতই নাপল্টাতো তাহলে বিশ্বের ১০% লোক (ধর্মে বিশ্বসী না) তারা আসলো কোথা থেকে।প্রতিদিন হাজার হাজার লোক ধর্ম থেকে বেরিয়ে আসছে।মুফতি মাসুদের মতো লোক ধর্ম থেকে বেরিয়ে আসছে।অনেকের মনে সন্দেহ বাশা বেঁধেছে।দলে দলে লোক মডারেট মুসলিম বলে নিজেকে জাহির করছে।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:০২

সোনাগাজী বলেছেন:



ইয়েমেনে হত্যাকান্ড ( রসুল'এর (স: ) ) ঘটেছে, হতয়াকান্ডের ভিকটিমরা প্রাণ হারায়েছে, তারা কোনভাবে সফল হওয়ার সম্ভাবনা নেই।

৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৩৫

ঈশ্বরকণা বলেছেন: আপনি বিরক্তিকর পোস্ট করে ব্লগের লেখার মানটাই নষ্ট করে ফেলছেন। এটা একটা অতিষ্ঠ মন্তব্য ।আপনার অন্তঃসারশূন্য মানহীন পোষ্টের জ্বালায় আর আপনার লাইক মাইন্ডেড ব্লগারদের মন্তব্যে অতিষ্ঠ হয়ে করা মন্তব্য।এই সব লেখার আগে একটু চিন্তা ভাবনা করে লেখা দরকার। সেই চিন্তা করার শক্তি মনে হয় আপনার নেই ।তাই সবচেয়ে ভালো হয় ব্লগ না লিখে ব্লগের ত্রিসীমানা থেকেও একশো মাইল দূরে থাকলে ।

মানুষ তার চিন্তা আদর্শের জন্য প্রাণ দেবে না তো কিসের জন্য প্রাণ দেবে ? আপনি বাইচান্স মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন দেখে স্বাধীনতা যুদ্ধে প্রাণ দেবার কথা কখনো ভাবেন নি কলাটাই শুধু খেতে চেয়েছেন যুদ্ধ বিজয়ের।১৯৭১ সালে দরুইনের যুদ্ধ পাকিস্থান বাহিনীর সরাসরি আক্রমণের তীব্রতায় যখন মুক্তিবাহিনীর কয়েক জন শহীদ হয় আর পুরো বাহিনী বিহ্বল হয়ে পড়ে তখনও সিপাহী বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল মরিয়া হয়ে তার এল.এম.জি দিয়ে পাল্টা গুলি চালাতেই থাকেন। তার বীরত্বের কারণেই আমাদের সৈন্যরা পেছনে নতুন অবস্থানে সরে যেতে পারে। মোস্তফা কামালকে সহযোগী যোদ্ধারা তাদের সাথে সরে যাবার জন্য অনুরোধ করে। কিন্তু মোস্তফা কামাল ছিলেন অবিচল। তাঁর গুলিবর্ষণের কারণেই পাকিস্তানি সৈন্যদের প্রায় ২০-২৫ জন হতাহত হয় এবং তাদের অগ্রগতি মন্থর হয়ে পড়ে। পাকিস্তানিরা মরিয়া হয়ে আমাদের মোস্তফা কামালের অবস্থানের উপর মেশিনগান এবং মর্টার দিয়ে আক্রমণ চালায় । এক পর্যায়ে মোস্তফা কামালের এল.এম.জি-র গুলি শেষ হয়ে যায় এবং পাকিস্তানি সৈনিকরা ট্রেঞ্চে এসে তাঁকে বেয়নেট চার্জ করে হত্যা করে। এই ঘটনার সময় বা তার আগে কিন্তু সিপাহী মোস্তফা কামাল জানতেন অন্য সৈন্যদের পিছিয়ে যাবার সুযোগ করে দেবার চেষ্টা করে নিজের অবস্থানে থাকলে উনি মারাও যেতে পারেন । কিন্তু উনি নিজের জীবন দিয়েছেন কিন্তু দেশের স্বাধীনতার রাস্তা থেকে পালান নি। মৃত্যু বেছে নিয়েছেন সজ্ঞানেই নিজের আদর্শের জন্য, দেশের জন্য । বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফট্যানেন্ট মতিউর রহমান, বীরশ্রেষ্ঠ আর্টিফিসার মোহাম্মদ রুহুল আমিন তারাও জানতেন নিজেদের অবস্থানে থেকে দেশের জন্য যুদ্ধ করা মৃত্যুকে আলিঙ্গনের শামিল ।তবুও তারা কেউ পিছিয়ে যাননি আর আপনি পালিয়ে পালিয়ে যুদ্ধ করে মুক্তিযোদ্ধার দাবি করে বড়াই করছেন আর আদর্শের জন্য, দেশের জন্য জীবন দেয়া মানুষদের কটাক্ষ করছেন। আপনি মুক্তিযোদ্ধাদের কলঙ্ক।

ইয়েমেনে যারা ইসলামের জন্য জীবন দিয়েছিলো তারাও একটা আদর্শের জন্যই জীবন দিয়েছিলো। বিশ্বাস করে একটা আদর্শের জন্য জীবন দেয়াই তাদের সাফল্য।কুরআন তো সেই জীবন দেয়াকে আল্লাহর সফলতা বলেনি ।আল্লাহর সফলতা সেখানে খুঁজতে গেলেন কেন ? আল্লাহর সফলতা হত্যাকাণ্ডে সেটা আপনি আবিষ্কার করলেন কোথা থেকে? পৃথিবীর সব মানুষ একসাথে বিশ্বাসী হয়ে গেলেও আল্লাহর মাহাত্ম কিছু বাড়বে না আর সব মানুষ একসাথে আপনার মতো অবিশ্বাসী হয়ে গেলেও আল্লাহর মহাত্ম তাতে কিছু কমবে না।ওখানে যারা মারা গেছেন তারা নিজেদের আদর্শের জন্যই জীবন দিয়েছেন কিন্তু নিজেদের আদর্শ মিথ্যে বলে পালিয়ে যান নি। অবশ্যই সেটা তাদের সাফল্য। আলফ্রেড টেনিসনের 'চার্জ অফ দ্যা লাইট ব্রিগেড' কবিতাটা পড়েছেন কখনো? প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অবধারিত মৃত্যু জেনেও লাইট বিগ্রেডের সৈন্যরা আত্মসমর্পন না করে কেমন বীরত্বের সাথে করে যুদ্ধ করে শত্রুর কাছে সবাই নিহত হয়েছিল শুধু নিজেদের আদর্শের জন্য! সেই ঘটনাটা জানেন? আপনার মতো কাপুরুষ ছিল না তারা কেউই। মৃত্যুকে বেছে নেয়া সেই সৈন্যরা অমর হয়ে আছেন ইতিহাসে চির জীবন তাদের বীরত্বের জন্যই আর আপনার মতো বাইচান্স যুদ্ধ করা মানুষদের মনে রাখারও দরকার নেই ইতিহাসের।আদর্শের জন্য মানুষের জীবন দেয়াই পৃথিবীটাকে বাসযোগ্য করে রেখেছে সব সময় এই জিনিষটা বুঝতে না পারলে ব্লগ লেখার দরকার নেই ।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:০৪

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি যেই মন্তব্যটাকে কোট করে পোষ্ট দিয়েছি, সেটাকে নিয়ে আপনি পোষ্ট দেন, এবং প্রমাণ করেছেন যে, ইহাতে মৃতরা সফল হয়েছে।

৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:০৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মৃত্যুর পর কোন মানুষ কোথায়ও যান না, তাদের জীবন অবসান হয় মাত্র। এটা আপনার মত। যার মন্তব্য নিয়ে আপনি পোষ্ট দিয়েছেন এটা তার মত নয়। আপনি আসলে কি বুঝেন অথবা বুঝেন না সেটা মনে হয় আপনি নিজেও বুঝেন না।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:১৭

সোনাগাজী বলেছেন:



আমার মতটা ঠিক আছে, উনার মতটা ঠিক নেই; মৃত্যু মানুষের জীবনের অবসান ঘটায়, এখানেই জীবনের শেষ।

৯| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:২২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তারমত ঠিক নেই, আপনার মত ঠিক আছে এটা আপনার মত্। এটা হিন্দুদের মত নয় নয়, এটা খ্রিস্টানদের মত নয়, এটা ইহুদীদের মত নয়, এটা মুসলিমদের মত নয়। এটা পাঁচশত কোটি মানুষের মত নয়। কারণ তারা পরকাল বিশ্বাস করে। যারা পরকাল বিশ্বাস করে না আপনি তাদের সংখ্যা কত বলে মনে করেন?

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৩৯

সোনাগাজী বলেছেন:




পৃথিবীর ৪০/৫০ ভাগ মানুষ ধর্মের রূপকথায় বিশ্বাস করেন না; তবে, পৃথিবীর ৮০ ভাগ মানুষ ধর্মের সাথে যুক্ত আছেন।

পরকালের কথা রূপকথা; হাতীর নাক সমেত দেবতা, এটা রূপকথা; যীশুর বাবা ছিলো না, এটা রূপকথা; মৃত্যুর পর, যীশুর সাথে সাগরেদদের দেখা হয়েছে, এটা রূপকথা; মুসা নবীর জন্য লোহিত সাগরের পানি ২ ভাগ হয়ে রাস্তা করে দিয়েছে, এটা রূপকথা। রূপকথাকে বাস্তব ভেবে উহার পক্ষে মত দিলে, সেই মাতামতের দাম নেই

১০| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৩৬

হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: ঈশ্বরকণার মন্তব্য প্রণিধানযোগ্য। প্রাণ বিসর্জন চাপিয়ে দেয়া হচ্ছে না আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে দিচ্ছে সেটাই দেখার বিষয়। কিছুদিন আগে viking এর উপর একটা শো দেখলাম। viking দের কেউ কেউ খ্রিস্টান ছিল। এক খ্রিষ্টান ধর্মযোদ্ধা নেতা তাঁদের সমূলে বিনাশ করবে যদি তাঁরা খ্রিস্টান না হয়। সেই সময় তাঁকে একজন বললো যে, সবাইকে হত্যা করলে আমাদের ক্রিস্টান ভাইবোনদেরও খুন করতে হবে? তো সেই ধর্মযোদ্ধা নেতা বললেন, তাঁরা সবাই মৃত্যুর পর স্বর্গে যাবে। এখানে মৃত্যু চাপিয়ে দেয়া হচ্ছে।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:০০

সোনাগাজী বলেছেন:



যেভাবেই মৃত্যু হোক না কেন, ইহাতে জীবনের অবসান হয়, এবং ভিকটিম কোনভাবে সফল হয় না, কিংবা উপকৃত হয় না।

১১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্মীয় পোষ্ট দিবেন না।
আপনি হাজার বলে কয়ে, লজিক দিয়ে ওদের বুঝাতে পারবেন না। ওরা বুঝবে না। গোঁড়ামি ওদের রন্দ্রে রন্দ্রে গেঁথে গেছে।
ওরা বেহেশত আর হুরের স্বপ্ন বিভোর।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:০২

সোনাগাজী বলেছেন:



ইহা দেয়ার সামান্য দরকার ছিলো, আমাদের ১ জন ব্লগার আরবে থাকেন; তিনি ভালো চাকুরী করেন, কিন্তু ব্লগে ভুল ধারণার প্রসার ঘটান।

১২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৪৮

রাজীব নুর বলেছেন: ব্লগার কামাল১৮ অল্প কথায় সুন্দর বলে দিয়েছেন।
খেয়াল করে দেখবেন সামুর ধার্মিকেরা যুক্তি বুঝে না। যুক্তি খন্ডাতে পারে না। শুধু সাপের মতো ফোঁস ফোঁস করে। ওদের কর্মকান্ড দেখে আমি মজা পাই।

১৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:১২

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: ইশ্বরকণার মন্তব্যে আপনি যে প্রতিমন্তব্য করেছেন তাতে ইশ্বরকণার দাবী প্রমাণিত হয়ে যায় । আসলেই আপনি যা পোস্ট করেন ভেবে করেন না । অবশ্য আপনার এতে দোষের চাইতে আপনার গুণগ্রাহী রাজীব নূর ও কামাল ০১৮রই দোষ বেশি দেখি কারণ এরা সারাক্ষণ আপনাকে এসব ফালতু লজিক নিয়ে লিখবার অনুপ্রেরণা দেয় !

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:২৭

সোনাগাজী বলেছেন:



হত্যাকান্ডের ভিকটিম, প্রাণ হারালে, সেই মৃত লোক কোনভাবে সফল নন; ইহার ফলে, জীবিত কেহ কোনভাবে হয়তো সাফল্যের দাবী করতে পারে।

১৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:১৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মরোনোত্তর দেহ দানের কাজটা কি সেরে রেখেছেন? মরার পর যদি আপনি দু’একটা মোমিনের কাজে লাগেন, তাহলে বিষয়টা ভালো হবে।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:২৮

সোনাগাজী বলেছেন:



না, আমি দেহ দান করিনি।

১৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:৩৬

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: হত্যাকান্ডের ভিকটিম, প্রাণ হারালে, সেই মৃত লোক কোনভাবে সফল নন; ইহার ফলে, জীবিত কেহ কোনভাবে হয়তো সাফল্যের দাবী করতে পারে।

তিনি যদি তার আদর্শের জন্য খুন হোন তবে তো তাকে সফল বলাই যায় ( তার আদর্শের ও সেই নিয়ে সংগ্রাম স্বীকৃতি পায় বলে ) । আমরা এই পর্যন্ত যতজন মানুষকে আদর্শের জন্য খুন হয়ে ইতিহাসে জায়গা করে নিতে দেখেছি তারা সকলেই তো সফল বলে ইতিহাস স্বীকৃতি দেয় !

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:৫১

সোনাগাজী বলেছেন:



আদর্শের জন্য কারো প্রান গেলে অন্যরা সাফল্যের মুখ দেখার সম্ভাবনা আছে, এমন কি হত্যাকারীরা সফল হতে পারে; কিন্তু ভিকটিম "জান্নাত" পেয়ে উপকৃত হন না; ইতিহাসে মৃতের সুনাম হয়, কিন্তু মৃত ব্যক্তি উহাতে উপকৃত হন না।

১৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:৫৪

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আদর্শের জন্য কারো প্রান গেলে অন্যরা সাফল্যের মুখ দেখার সম্ভাবনা আছে, এমন কি হত্যাকারীরা সফল হতে পারে; কিন্তু ভিকটিম "জান্নাত" পেয়ে উপকৃত হন না; ইতিহাসে মৃতের সুনাম হয়, কিন্তু মৃত ব্যক্তি উহাতে উপকৃত হন না।

উপকৃত হন কী হন না তা তো আপনি যেমন জানছেন না তেমনি আমিও জানছি না , তো এত জোর দিয়ে তো বলাই যায় না । কারণ মৃত্যুর পর আসলেই যে কিছু নেই তা জানতে হলেও তো মরতে হবে । তারপর তো জানতে পারব কিন্তু জানাতে পারব না , তাই এত নিশ্চিত করে কিছু বলা যায় না !

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:০৮

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি যেই মন্তব্যের বক্তব্য নিয়ে কথা বলেছি, সেখানে মৃতদের সফল বলা হয়েছে; কারণ, তারা মৃত্যুর পর "জানা্নাত" পেয়েছেন বলেই।

১৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:০১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: হ্যাঁ পারে। একসময় উক্ত কাল্পনিক আল্লহর নামে বা তাকে খুশি করার উদ্দ্যেশ্যে অথবা তার কাল্পনিক হুকুমে হাজার হাজার কাফেরদের হত্যা করা হয়েছে।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:০৯

সোনাগাজী বলেছেন:



নিজের বা পরিাবারের কারো জীবন রক্ষার্থে বাধ্য হয়ে হত্যা করা ব্যতিত, সব হত্যাই অন্যায়।

১৮| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:০৫

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আপনার এক পোষ্ট ও বিভিন্ন মন্তব্যের মাধ্যমে আপনি ১৯৭১ এ ৩০ লক্ষ মানুষের জীবনের আত্মত্যাগকে প্রশ্ন বিদ্ধ করে ফেলেছেন। ৫২তে যারা ভাষার জন্য রক্ত দিয়েছিলো, তাদের আত্মত্যাগকে প্রশ্ন বিদ্ধ করেছেন। এরশাদকে ক্ষমতা থেকে নামাতে যারা জীবন দিয়েছিলো, সবার আত্মত্যাগকে প্রশ্ন বিদ্ধ করেছেন।

আপনি যেহেতু ধর্ম মানেন না, সেহেতু এসব বিষয় আপনার মাথায় আসবে না। আপনি যেহেতু নিজের বিচার বুদ্ধি ছাড়া কিছুই মানেন না, সেহেতু এসব বিষয় আপনার বুঝে আসবে না। আপনি যেহেতু গোয়ার্তুমি ছাড়া কিছুই বুঝেন না, সেহেতু কোন যুক্তিই আপনার কাছে গ্রহণ যোগ্যহবে না।

ইসলামের মধ্যে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আল্লাহর একত্ববাদ (আল্লাহ এক, অদ্বিতীয়, তার কোন শরিক নেই, কেউ তাকে জন্ম দেন নি, তিনি কাউকে জন্ম দেন নি) মেনে নেওয়া। ইয়েমেনে ঐ লোক গুলি সেটাই মেনে নিয়েছিলো। তারা তাদের বিশ্বাসের উপর শেষ পর্যন্ত অটুট ছিলো, মৃত্যুও তাদেকে তাদের বিশ্বাস থেকে সরাতে পারে নি। আপনার দৃষ্টিতে জয় হয়ত ঐ ক্ষমাতাসীন রাজার হয়েছিলো, কিন্তু যারা জীবনে সামান্যতম কোন আন্দলোন করেছে, তাদের চোখে পরাজয় ঐ রাজারই হয়েছিলো। আর যারা ধর্মে (বিশেষ করে ইসলামে) বিশ্বাস করে, তাদের চোখে অবশ্যই ঐ লোকদের জয় হয়েছিলো, কেননা তারা আল্লাহর পক্ষ থেকে দেওয়া সর্বশ্রেষ্ঠ উপহার পেয়েছে।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:২৯

সোনাগাজী বলেছেন:





আত্মতয়াগ বলতে কিছু নেই; ১৯৭১ সালে, আমাদের সাধারণ মানুষদের পাকিস্তানীদের হাতে প্রাণ হারায়েছেন, যারা চেয়েছিলেন আরেকটু ভালো থাকতে। মুক্তিযোদ্ধরা ওদেরকে পরাজিত করার জন্য যুদ্ধ করেছেন, আত্মাহুতি দেয়ার জন্য যু্দ্ধ করেননি।

১৯| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:০৫

বিষাদ সময় বলেছেন: আপনি ইদানিং যুক্তির চেয়ে গোঁ ধরে থাকাটাই বেশি পছন্দ করছেন। একজন মানুষ মরে গেলে তার জীবনাবসান হয় সত্যি । কিন্তু তাঁর সব কিছু কি শেষ হয়ে যায়? যায় না। মৃত্যুর পরও মানুষের চেষ্টা বেঁচে থাকার। কেউ মৃত্যুর পর বেঁচে থাকার মাধ্যম মনে করে তার বংশধর, কেউ মনে করে আদর্শ, কেউ ধন-দৌলত কেউ বা ধর্ম।
মৃত্যু যদি সব কিছুর পরিসমাপ্তি হয় তাহলে একজন মুক্তযোদ্ধা মারা যাবার পর তাকে রাষ্ট্র গান স্যালুট দিয়ে মর্যাদা দেয়ার অর্থ কি? দুঃখ দুর্দশায় মৃত কোন ব্যাক্তির স্বজনরা বা শুভাকাঙ্খিরা যদি মৃত ব্যাক্তি স্বর্গে যাবে্ এই ভেবে সান্তনা লাভ করে তাহলে আপনার সমস্যা কোথায়।

এ ব্লগে ধর্ম সম্পর্কে যারা ভাল জানেন তাদের কাছে একটি প্রশ্ন " আল্লাহকে বিশ্বাস করি মুখে এ কথা বললে কেউ যদি জানে সে হত্যাকাণ্ডের শিকার হবে তারপরও কি সেই ব্যাক্তির এ কথা বলা ধর্মীয় দৃষ্টিতে জরুরী?" যদি না হয় তাহলে জালেমদের সামনে এ রকম গোয়ার্তুমি করে জীবন হারানোর অর্থ কি। কারণ আমি জানি ইসলামে জীবন বাঁচানো ফরজ আর আল্লাহ তো জানেন কোন ব্যাক্তি মুখে যাই বলুক না কেন তার অন্তরে কি আছে ।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৩১

সোনাগাজী বলেছেন:


মানুষ হত্যাকান্ডের শিকার হয়ে, "জান্নাত" লাভ করে সফল হয়েছেন, ইহা কোন সঠিক যুক্তি নয়; এখানে যুক্তি হলো, মানুষ প্রাণ হারায়েছেন।

২০| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:১৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আপনার এই পোস্টটা দেওয়া ঠিক হয়নি।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৩৩

সোনাগাজী বলেছেন:



ভুল এনাালাইসিস ও ভুল ধারনা পড়লে, উহাকে শুদ্ধ করার চেষ=টা করতে হয়।

২১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:১৬

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: তিনি বলেছেন তাঁর বিশ্বাস থেকে । এখন তার বিশ্বাস যে মিথ্যা এই নিয়ে তো এখনও আমরা প্রত্যক্ষভাবে নিশ্চিত নই তাই তো জোর দিয়ে কিছুই বলা যায় না

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৩৩

সোনাগাজী বলেছেন:



বিশ্বাস থেকে যা বলা হয়, উহা লজিক্যাল হতে হবে।

২২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৩৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি দেহ দান করার কাজে কেন বিলম্ব করছেন? তবুও তো আপনার কোন না কোন অঙ্গ অন্যের দেহে আরো কিছু দিন বেঁচে থাকবে।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৪০

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি এই ব্যাপারটা জানি, কিন্তু এই ব্যাপারে ভাবছি না।

২৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৪৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এত কিছু নিয়ে ভাবেন, অথচ আপনার দেহ দানের বিষয়ে ভাবছেন না, এটা তবে কেমন কাজ হলো?

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:১১

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনি কি সাইড লাইন থেকে তীর ছোঁড়ার চেষ্টা করছেন?

২৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:১৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার মত মহৎ লোক মরনোত্তর দেহ দান করার কাজে বিলম্ব করতে পারে বিষয়টি আমার কেন যেন বিশ্বাস হয় না। আপনার বয়স চলছে বাহাত্তর বছর। এখনো আপনি দেহ দান করেননি। আপনার ফ্যানদেরকে আপনার ছবি দেখাননি। এসব কোন অনাচার? আপনি তো সবার দোষ দেখেন। অথচ নিজের দোষটাই দেখেন না। আপনি ঠাস করে মরে গেলে আমাদেরতো আপনার ছবি আর দেখা হবে না।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:৩৪

সোনাগাজী বলেছেন:




এগুলো খুবই সাধারণ ব্যাপার, আমি জানাবো।

২৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:২৫

নাহল তরকারি বলেছেন: হত্যাকান্ড একটি পাপ কাজ্। পাকিস্তানীরা আমাদের বিনা বিচারে হত্যা করেছে। সেটা তাদের পাপ হয়েছে।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৩

সোনাগাজী বলেছেন:



হত্যাকান্ড হচ্ছে ক্রাইম।

২৬| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:০৩

রেজাউল৭০ বলেছেন: স্যার ব্লগ মগজহীন ডোডোদের দারা ভরে গিয়েছে । সকাল বিকাল চিন্তাভাবনা লজিকবিহীন পোস্ট দেখতে দেখতে ক্লান্ত হয়ে গেলাম। আপনি সুদীর্ঘকাল ধরে ইললজিক্যাল পোস্ট এর বিরুদ্ধে লজিক দিয়ে লড়াই করে আসছেন ‌। আমি ব্লগ কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করবো আপনাকে ডোডো পদক বা গলু পদক দেওয়ার জন্য।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৫

সোনাগাজী বলেছেন:


আপনি ৭০তম ক্রিমিনাল নিকের সৃষ্টি করেছেন?

২৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:০৪

রেজাউল৭০ বলেছেন: সেই দিন দেখলাম এক বলদ লিখেছে বইমেলায় প্রকাশ হওয়া ৮০% বই পাঠের অযোগ্য। এই কথা বলতে গেলে তো ওই বলদের আগে ১০০টা বই পড়া দরকার ছিল। ১০০টা না পারুক ১০টা, নিদেন পক্ষে ৫টা বই পড়া দরকার। ব্লগের সকলে জানে ওই বলদ কোনদিন পাঠ্য বইয়ের বাহিরে একটাও বই পড়ে নাই। একটাও বই না পড়ে যে বলদ বলে এইটি পারসেন্ট বই পাঠের অযোগ্য তার লজিকের সার্কিট বোর্ডে গলুর বিষ্ঠা ছাড়া আর কিছু নাই । আপনার ন্যায় জ্ঞানী সাহসী লোক আছে বলেই ব্লগে এইগুলি নিয়ে এখনো প্রতিবাদ করা যাচ্ছে।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৬

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি ব্লগার, আপনি ক্রিমিনাল লোক।

২৮| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:০৬

রেজাউল৭০ বলেছেন: স্যার এর আগে আপনি আমার এক মন্তব্যের উত্তরে বলেছিলেন আমাকে লেখার সুযোগ করে দেয়ায় ব্লগ কর্তৃপক্ষকে আমার কৃতজ্ঞতা জানানো উচিত।
আপনার নির্দেশ মোতাবেক আমি কৃতজ্ঞতা জানানোর চেষ্টা করিতেছিলাম। ব্লগ কর্তৃপক্ষ আমাকে জানালেন গলু নামের এক নেরী কুত্তাকে যেখানে সেখানে পটি করার পারমিশন দেওয়ায় গলু প্রতিদিন যে পরিমাণ কৃতজ্ঞতা জানাইতেছে তাতে ব্লগ কর্তৃপক্ষ নতুন কোন কৃতজ্ঞতা গ্রহণ করতে এই মুহূর্তে অপারগ।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৭

সোনাগাজী বলেছেন:



সামু জেনে শুনে আপনার মতো ক্রিমিনালকে লালন পালন করে।

২৯| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:১৯

শেরজা তপন বলেছেন: যুদ্ধে কেউ আগে-ভাগে নিয়ৎ করে জীবন দিতে যায় না-যুদ্ধক্ষেত্রে বিশেষ পরিস্থিতিতে সে জীবন দিতে বাধ্য হয় অথবা উদ্বুদ্ধ হয়।
সব যোদ্ধারাই ঘর থেকে বের হয় শত্রুপক্ষকে নিধন করে জয় নিয়ে ঘরে ফেরার আশায়। মানুষের বিচার বুদ্ধি আশা আকাঙ্খা সপ্ন সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন হয়- যুদ্ধক্ষেত্রে অনেক ধরনের মানসিক ও শারিরিক চাপ থাকে।অনেকে আচমকাই আগপিছু না ভেবে চরমতম ঝুঁকি নিয়ে আত্মাহুতি দেয়। সেটা সাময়িক বিরত্ব প্রদর্শন হলেও সবসময় তার সঙ্গীদের জন্য সুফল বয়ে আনে না দুর্ভোগের ও কারন হয়। যুদ্ধের সময় এইসব বীরের লাশ উদ্ধার করতে গিয়ে পুরো ব্যটেলিয়ান ধরে শেষ হয়ে গেছে তেমন উদাহরণ ও আছে অথবা সেই ব্যাক্তিই প্রশিক্ষিত ও সাহসী যোদ্ধা ছিল - তার জীবনদানের জন্য বাকি সবাই হতদ্যোম হয়ে যেতে পারে।
কোন উপায়ে যদি আমাদের সেই সকল শহিদ মুক্তিযোদ্ধাদের আজকের আজকের স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনা যেত তবে তারা এই দেশের সিঙ্ঘভাগ মানুষ নামের কুলাঙ্গারদের জন্য অনুশুচোনা করত নিশ্চিত। যখন দেখত দেশ বিরোধীরা মুক্তিযোদ্ধা সেজে রাষ্ট্রের সব সুযোগ সুবিধা দখল করে আছে। মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তির নামে দেশকে অকার্যকর পঙ্গু রাষ্ট্রে পরিনত করার জন্য সব ধরনের অপকর্ম করছে। স্বাধীনতার নামে প্রতিটা মানুষ আসলে পরাধীন, শোষিত, নিষ্পেষিত - তাহলে তারা নিশ্চিত নিজের জীবন ফিরে চাইত।
আমি শতভাগ নিশ্চিত ফের যদি তেমন কোন যুদ্ধ শুরু হয় তবে কিছু চরম দেশপ্রেমী মানুষও যুদ্ধে যেতে অনীহা প্রকাশ করবে।
মানুষ অকারণেই ধর্ম জাতীয়তাবাদের 'শহীদ' 'মহান বীর' সহ কিছু বায়বীয় সম্মানের জন্য নিজের অমুল্য জীবনকে অকাতরে বিলিয়ে দেয়। এইসব শুধুমাত্র ক্ষমতালোভী শাসকদের শোষনের ইলিউশান। তারা সাধারন মানুষকে উদ্বুদ্ধ করে শূধু নিজেদের স্বার্থে- দেশ ধর্ম এইসব ভুয়া থিউরি।
নিজের জীবনের থেকে আর মুল্যবান কিছুই নেই- আমি থাকলে সব আছে আমি না থাকলে কিছুই নেই। এতে করে কেউ আমাকে স্বার্থপর, কাপুরুষ, বীর্যহীন যাই বলেন না কেন 'আই ডোন্ট কেয়ার'!

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৪

সোনাগাজী বলেছেন:


স্বাধীনতা যুদ্ধ ব্যতিত অন্য যারা যুদ্ধে যায়, তারা বেতনভোগী সৈনিক অথবা ভয়ংকর লোকজন।

৩০| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:০০

তানভির জুমার বলেছেন: আপনি পৃথীবিকে দেখেন নাস্তিকতার চোখ দিয়ে। আপনার সৃষ্টিকর্তা বা খোদা হচ্ছে বিজ্ঞান আর একজন মুসলিমের সৃষ্টিকর্তা বা খোদা হচ্ছে সর্বশক্তিমান আল্লাহ। পৃথিবীর শুরুর দিকেও নাস্তিকরা ছিল এখনও আছে ভবিষৎতেও থাকবে। নাস্তিকরা সবসময়ই নগণ্য ছিল এখনও নগণ্য ভবিষৎতেও নগণ্য থাকবে কারণ এদের মেনোফেষ্টু মানব সভ্যতার জন্য বিপদনক। আর আপনার ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে বেসিক ধারনাও নেই।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৫

সোনাগাজী বলেছেন:



কিসব ম্যাঁওপ্যাও বক্তব্য রাখেন।

৩১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৫৯

নতুন বলেছেন: সহমত @ শেরজা তপন ভাই।
মানুষ অকারণেই ধর্ম জাতীয়তাবাদের 'শহীদ' 'মহান বীর' সহ কিছু বায়বীয় সম্মানের জন্য নিজের অমুল্য জীবনকে অকাতরে বিলিয়ে দেয়। এইসব শুধুমাত্র ক্ষমতালোভী শাসকদের শোষনের ইলিউশান। তারা সাধারন মানুষকে উদ্বুদ্ধ করে শূধু নিজেদের স্বার্থে- দেশ ধর্ম এইসব ভুয়া থিউরি।
নিজের জীবনের থেকে আর মুল্যবান কিছুই নেই- আমি থাকলে সব আছে আমি না থাকলে কিছুই নেই। এতে করে কেউ আমাকে স্বার্থপর, কাপুরুষ, বীর্যহীন যাই বলেন না কেন 'আই ডোন্ট কেয়ার'!


মানুষ তার সন্তান বা প্রিয় মানুষকে নিজের জীবন বিপন্ন করে সেটার পেছনে কারন হলো, সেই ব্যক্তিকে নিজের জীবনের চেয়ে বেমি ভালোবাসে তার জন্য মানুষ সব কিছুই করতে পারে।

কিন্তু বর্তমানে সমাজে যে ধর্ম জাতীয়তাবাদের 'শহীদ' 'মহান বীর' সহ কিছু বায়বীয় সম্মানের কথা বলা হয় সেটা অন্যকে মোটিভেসনের জন্যই করা হয়। যারা এই কাজে সবাইকে উদ্ভুদ করে তারা বলেনা, আমি আগে শহীদ হই তোমরা পরে আশো।

সেই নেতা সবাইকে শহীদ হতে উদ্ভুদ করে, কিন্তু নিজে ঠিকই জীবন জাপন করতে চায়।

আত্নরক্ষার জন্য, পরিবার, সন্তানদের রক্ষার জন্য জীবনের ঝুকির মাঝে ভালোবাসা আছে, কিন্তু বাকি সব ইজমের জন্য জীবন দেওয়ার পেছনে অন্ধভক্তি. অন্ধবিশ্বাস কাজ করে।

৩২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:১৪

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: বিশ্বাস থেকে যা বলা হয়, উহা লজিক্যাল হতে হবে।

লজিক্যাল হবার জন্য কী ভিত্তি হতে পারে ? বিমূর্তকে প্রমাণ করবার সঠিক লজিক কী এসেছে ? তো কীভাবে লজিক্যাল করবে ?

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৭

সোনাগাজী বলেছেন:



আগে লজিক শিখেন, পরে আমার পোষ্টে মন্তব্য করতে আসেন।

৩৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৬

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আগে লজিক শিখেন, পরে আমার পোষ্টে মন্তব্য করতে আসেন।
আপনার মন্তব্য লিখুন


আপনি জানেন ? জানলে এমন ন্যাকা ও গাঁজাখোর পোস্ট করতেন না ( অবশ্য আপনি এমন পোস্টই বেশি করেন । ) আপনি গে পোস্ট দেয়া ও লজিক এবং রিজনিং শিখে নেন এরপর জ্ঞান ফলান !

নিজে হলেন রাতকানা আবার রাত হলে নাচেন তাইরে নাইরে না !!

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:০০

সোনাগাজী বলেছেন:



ম্যাঁওপ্যাঁও করার জন্য অনেক পোষ্ট আছে, আমার পোষ্টে আপনার দাম নেই।

৩৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৩৬

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: ধুর্মিয়া , আপনার মত একটা গর্দভ আর ছাগলের কাছে কে দাম পাইতে যায় ? কথা হলো সারাদিন ব্লগে মশার মত ভোঁ ভোঁ ও ছাগলের মত ভ্যাঁ ভ্যাঁ করে আপনি তো ব্লগের বারোটা এমনিতেই বাজাচ্ছেন । সবাই হুলুস্থূল গালমন্দ করলেও আপনি ও আপনার সাগরেদরা এটাকে আবার বিরাট বিজয় ভাবেন । নিজের ছাগলামিকে আপনি ও আপনার চ্যালাদের দিয়ে প্রচার করতে চান যে আপনি এই যুগের ছাগু সক্রেটিস !

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৫৬

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি নিজের আসল নিকে ব্লগিং করতে পারেন না, আপনি কেন ব্লগে?

৩৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:৩৫

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আপনি নিজের আসল নিকে ব্লগিং করতে পারেন না, আপনি কেন ব্লগে?

আপনি নিজে আসল নিক নিয়ে ব্লগিং করছেন তো ? আপনি নিজে একটা মহা নকলবাজ তাই সবাইকে নকল বলে মনে হয় !

আমি ব্লগে আছি আপনার মত নকলবাজ এবং ছাগুদের দেখবার জন্য , আপনার মত বাংলা না জানা অপব্লগারদের চিনে রাখা খুব দরকার !!

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:৫০

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনারা কয়েকজন ভয়ংকর ক্রিমিনাল ব্লগে ঘুরপাক খাচ্ছেন।

৩৬| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:২৪

রানার ব্লগ বলেছেন: সমালোচনা করুন কিন্তু কিছু শব্দ বাদ দিয়ে সমালোচনা করুন। ব্লগে আপনি কে তার বিচার কিন্তু আপনার শব্দ প্রয়গের ধরন থেকে আমরা ধারণা করে নেই। মহাজগতিক সুষ্ঠ সমালোচনা করছেন লেখক তার জবাব ও দিচ্ছেন। তাই মন্দ শব বাদ দিয়ে কমেন্ট করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:২০

সোনাগাজী বলেছেন:




২/৪ জন দুষ্টলোক শতশত মাল্টি বানায়ে আমাকে অপদস্ত করতে চাচ্ছে।

৩৭| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:০২

ঈশ্বরকণা বলেছেন: শেরজা আর নতুন,
মানুষের চিন্তা ভাবনায় ভিন্নতা থাকার কথা ।সেটা ঠিক আছে ।দেশের জন্য বা আপনি যদি দেশের স্বাধীনতা রক্ষার যুদ্ধেও জীবন দিতে না ইচ্ছে করেন তার স্বাধীনতাও আপনার আছে । কিন্তু একটা স্বাধীন দেশে আপনি আপনার ছেলে মেয়ে নিয়ে কিন্তু আনন্দে থাকবেন কিন্তু নিঃস্বার্থ কিছু মানুষের জীবন ত্যাগের কারণেই। তাই সেই যুদ্ধে যারা প্রাণ দিয়ে একটা দেশ আপনাকে দেবে তাদের জায়গা আপনার চেয়ে উঁচুই থাকবে। আপনার যুদ্ধে যাবার সুযোগ না থাকলে আপনাকে তার জন্য কেউ কিছু বলবে না । কিন্তু সুযোগ থাকার পরেও শুধু জীবন বাঁচানোর চেষ্টা করে যুদ্ধে না গেলে যারা যুদ্ধটা করলো তাদের সাথে কম্পেয়ার করলে আপনাকে ভোগবাদি মনোভাবকে স্বার্থপর, কাপুরুষ, বীর্যহীন বললেও খুব দোষের কিছু নেই বলেই মনে হয়। আপনি সেটাতে মাইন্ড না করলেও ঠিক আছে । সাহসী আর সাহসহীন মানুষ সব সময়ই একই সমাজেই থাকে সেটা বিতর্কের বিষয় না। ব্যক্তিগতভাবে আপনি যুদ্ধে যান বা না যান, দেশের জন্য জীবন দিতে চান বা না চান সেটা আপনার ব্যাপার কিন্তু সেটাকে জেনারেলাইজ করে আপনার কথাগুলো "মানুষ অকারণেই ধর্ম জাতীয়তাবাদের 'শহীদ' 'মহান বীর' সহ কিছু বায়বীয় সম্মানের জন্য নিজের অমুল্য জীবনকে অকাতরে বিলিয়ে দেয়" ওভার জেনারেলাইজেশন করা হয়ে গেছে । এই নিয়ে ব্লগার নতুনের কথাও একটু ফাঙ্কি টাইপ হয়ে গেছে । মানুষ শুধু নিজের দেশের জন্য জীবন দেয় না আদর্শের জন্যও জীবন দেয় । আপনি যদি আদৌ কোনো আদর্শ ফলো করেন তাহলে সেটা কিভাবে ফলো করছেন তার ওপর নির্ভর করে আপনি তার জন্য কতটুকু ত্যাগ করবেন । চেগুয়েভারার দেশ আর্জেন্টিনা স্বাধীন একটা দেশই ছিল। চে আর্জেন্টিনা বা বলিভিয়ার স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করেনি। চে যুদ্ধ করেছিল আদর্শ প্রতিষ্ঠার মধ্যে দিয়ে ল্যাটিন আমেরিকার মানুষদের ভাগ্য বদলাবার জন্য। সে এটাও জানতো ল্যাটিন আমেরিকান এতগুলো দেশের শাসকের সাথে যুদ্ধ করে জেতা যাবে না । কিন্তু একটা আদর্শের জন্যই সে লড়েছিল আর প্রাণও দিয়েছিলো সেটা প্রতিষ্ঠা করার জন্যই।অন্যদের কাছে সেই আদর্শ যতই প্রশ্নসাপেক্ষ হোক না কেন "মানুষ অকারণেই -- কিছু বায়বীয় সম্মানের জন্য নিজের অমুল্য জীবনকে অকাতরে বিলিয়ে দেয়" কথাটা বলে তার ত্যাগকে ছোট করা যায় না।আপনার জেনারেলাইজেশনটা আমার ঠিক মনে হয়নি।এটা কিছু মানুষের ত্যাগের প্রতি অসম্মানজনক উচ্চাৰণ মনে হলো। সক্রেটিসও কিন্তু রাজনৈতিক কোনো নেতা ছিল না।সে গ্রিসের রাজাদের বিরুদ্ধে লড়েও নি কখনো। কিন্তু কিছু আদর্শের কথা সে বলতো আর সেটাই সে সময়ের সমাজপতিদের পছন্দ হয়নি তারা তাকে বন্দি করে বিচারের মুখোমুখি করেছিল।সক্রেটিসের পালিয়ে যাবার সুযোগও ছিল কিন্তু তার আদর্শের জন্যই সে পালিয়ে যায় নি বরং মৃত্যুকে স্বীকার করে নিয়েছে। তাই নতুনের " আত্নরক্ষার জন্য, পরিবার, সন্তানদের রক্ষার জন্য জীবনের ঝুকির মাঝে ভালোবাসা আছে, কিন্তু বাকি সব ইজমের জন্য জীবন দেওয়ার পেছনে অন্ধভক্তি. অন্ধবিশ্বাস কাজ করে" এই কথাগুলো খুব বেশি গ্রহণযোগ্য না আপনার মন্তব্যের মতোই ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.