নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঢাকা ইউনিভার্সিটির শিক্ষক পর্দার বেলায় ঠিক কথা বলেছেন!

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:২৪



আজকের ১টি পোষ্টে দেখছি, ঢাকা ইউনিভার্সিটির একজন শিক্ষক, প্রফেসর ওয়াহিদুজ্জমান নাকি বলেছেন যে, যারা "পর্দা" করে তারা যেন বাড়ীতে বসে পড়ালেখা করে; ঢাকা ইউনিভার্সিটির ২০০০ শিক্ষকের মাঝে তিনিই ১ জন সঠিক শিক্ষক; জাতির উচিত উনাকে সাপোর্ট করা। ঢাকা ইউনিভার্সিকে যারা মাদ্রাসা বানাচ্ছে, তাদেরকে সেখান থেকে বের করে দেয়ার দরকার, ওদের জন্য দেশব্যাপী ব্যাং'এর ছাতার মতো মাদ্রাসা গড়ে তোলা হয়েছে, ওদেরকে ওখানে পড়তে হবে।

পর্দা ধর্মের অংগ, মাদ্রাসা ধর্মের শিক্ষালয়; যারা স্বাভাবিক পোশাকে পড়ালেখা করতে পারে না, তাদেরকে অস্বাভাবিক শিক্ষালয়ে পড়তে হবে, ইউনিভার্সিটি ওদের জন্য নয়, ইউনিভার্সিটি হচ্ছে স্বাভাবিক মানুষের জন্য।

আমাদের জাতির নিজস্ব সংস্কৃতি আছে, পোশাক আছে, আমাদের নারীরা আমাদের সমাজের সাথে বিবর্তিত হচ্ছেন; হেফাজত, জামাত-শিবির ওদের আরবের বেদুইনদের মতো পোশাক পড়তে বাধ্য করছে; যেসব নারী বেদুইনদের পোশাক পরতে আগ্রহী, মাদ্রাসাই ওদের জন্য উপযুক্ত যায়গা।

যারা বলে যে, পুরুষের দৃষ্টি থেকে মেয়েদের রক্ষার জন্য বোরখা ইত্যাদির দরকার, ওরা আফগান ও বেদুইন মনোভাবের লোকজন, ওরা আমাদের সমাজের স্বাভাবিক জীবনের উপর তাদের বেকুবীকে চাপিয়ে দিচ্ছে। যেসব মেয়ে বোরখা পরে, ওরা স্বাভাবিক জীবনের অধিকারী কখনো হবে না, ওরা সমাজে স্বাভাবিকভাবে কখনো জীবন যাপন করতে পারবে না; ওদেরকে ইউনিভার্সিটিতে পড়ানো মানে সময় ও সম্পদের অপচয়, ওরা মাদ্রাসায় পড়ে, মাদ্রাসার সংস্কৃতিতে জীবন যাপন করুক।




মন্তব্য ৭৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৭৮) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৭

আল ইফরান বলেছেন: উনি সঠিক কথা বলেন নাই। বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন ধর্ম, মত, ধারণা এবং সাংষ্কৃতিক বৈচিত্র্যের জায়গা।
উনি একজন জেনোফোবিক এবং ব্যক্তিগতভাবে প্রচন্ডভাবে অসৎ একজন প্রশাসক।
সভ্য দেশ হলে ওনার বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকুরি চলে যাওয়ার কথা ছিলো অনেক আগেই।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০১

সোনাগাজী বলেছেন:



উনাকে আপনি খারাপ মানুষ বলছেন; আমি আপনাকে ভালো মানুষ হিসেবে জানি; আপনি আমাদের ইউনিভার্সিটিতে অস্বাভাবিক বেদুইন পোশাকের লোকজনকে দেখতে চান, নাকি ওদেরকে মাদ্রাসায় দেখতে চান?

২| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৯

রানার ব্লগ বলেছেন: আমার মনে হয় উনি সম্পুর্ন সঠিক বলেন নাই । পোশাকের স্বাধীনতা সবার আছে । ব্যক্তির পোশাক নিয়ে কিছু বলাট আন্যায় । কিন্তু কেউ যদি সম্পুর্ন আবৃত করতে চান তাহলে বলাই যায় মুখ খোলা রাখা জরুরী । কোন ধর্মই পর্দার বেলায় মুখ ঢাকতে বলে নাই । কিছু বেয়াদব অভদ্র সুবিধাবাদি লোক নিজেদের স্বার্থ হাসিল করতে ধর্মের অপব্যখ্যা করে এই মুখ ঢাকা ব্যাপারটা যোগ করেছে।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৭

সোনাগাজী বলেছেন:



পোশাকের স্বাধীানতা থাকলে, আপনি হাফপ্যান্ট পরে জুমা পড়তে মসজিদে গিয়ে দেখেন।

৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৩

আহলান বলেছেন: আসলে অনেক পর্দানশীল মেয়ে নেকাব পর্যন্ত খুলতে রাজি নয়। কিন্তু সিকিউরিটি ও সঠিক ব্যাক্তি চিহ্নিত করণের ক্ষেত্রে অন্তত মুখ মন্ডল বিচার করা জরুরী। কিন্তু অনেক মেয়েই এখন পর্দার উছিলা দিয়ে মুখ দেখাতে নারাজ। এমন ঘটনা ঘটেছে বিধায় উক্ত শিক্ষক এমন কথা বলে থাকতে পারেন।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৫

সোনাগাজী বলেছেন:




পর্দানশীল মেয়ে মুখ দেখাতে না চাইলে ভালো, সে মাদ্রায় পড়ুক।

৪| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৭

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: জ্বী, ঠিক এই ধরণের কথাই সাদারা এক সময় কালোদের বিষয়ে বলতো। এক সময় ব্রিটিশরা ভারতীয়দের সাথে একই কামরায় ট্রেনে উঠতো না তাদের কথাও এই একই টোনে ছিলো।

একটা মেয়েকে বাধ্যতামূলক মানুষের সামনে মুখ খুলে ঘুরতে বলা তার স্বাধীনতা খর্ব করা হয়।

বরং যারা মুখ খুলে ঘুরতে বাধ্য করতে চায় তারা নীচ, কুলাঙ্গার, পার্ভাট ইত্যাদি ইত্যাদি যত খারাপ কথা বলা যায়।

@আহলান, শুধু মুখ দেখেই সনাক্ত করা যায়? আর কোন উপায় নাই? জমজ বোন হলে কি করবেন? মুখ দেখেতো মনে হবে একই লোক। তাছাড়া মুখ দেখার জন্য পুরুষকেই কেন থাকতে হবে? মেয়ে থাকলে সমস্যা কোথায়?

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৫

সোনাগাজী বলেছেন:




বেদুইনদের দেশে আছেন তো, ভাবনা ওদের মতো হয়ে গেছে।

৫| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১০

বাকপ্রবাস বলেছেন: শতভাগ ভেটো দিলাম আপনার যুক্তিতে। এই চিন্তাটা ফেসিবাদ সুলভ

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৬

সোনাগাজী বলেছেন:




মানুষ পড়ালেখার জন্য আরব যায়না, মানুষ পড়ালেখার জন্য আমেরিকা ও ইউরোপ যায়।

৬| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৪

আহলান বলেছেন: @ঋনাত্বক শূণ্য, আপনার কাছে পরীক্ষার হলে, গেটে , ইমিগ্রেশানে মুখ ছাড়া শরীরের আর কোন অঙ্গ প্রদর্শন করা ও আইডেন্টফাই করা সহজ আর শরীয়ত সম্মত বলে মনে হয়? জমজ বোন হলে একজনের মুখ আর একজনের পা দেখে সনাক্ত করার কথা ভাবা যায়, কি বলেন! আর মেয়েদের সনাক্তের জন্য মেয়ে মানুষ থাকতেই পারে, সেটার জন্য দাবী করা যায়। এটা যৌক্তিক।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৮

সোনাগাজী বলেছেন:


বোরকা ইত্যাদি বেদুইনদের পোশাক, আমাদের সংস্কৃতিতে নারীদের ডিসেন্ট পোশাক আছে। বোরকা যদি ধর্মীয় করাণে পরে, তাদের জন্য ধর্মীয় শিক্ষাই যথেষ্ট।

৭| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন: মসজিদ তো আর বলেনি যে সেখানে ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকলেই যেতে পারবে। বরং মসজিদে যাওয়ার জন্য নিদ্রিষ্ট ক্রাইটেরিয়া ঠিক করা আছে। তার মধ্যে পোশাকও একটা। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় বলেছে এটা সকলে জন্য, পর্দা করলে যেতে পারবে না এমন কোন ক্রাইটেরিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে নাই।




৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০২

সোনাগাজী বলেছেন:



মানুষের জীবনে শিক্ষাই ১ম, তারপর ধর্ম; অশিক্ষিত মানুষের কোন ধরণের সঠিক জ্ঞান নেই; আপনার সমস্যা আপনি সঠিক শিক্ষা গ্রহন করেননি।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৩

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি মাদ্রাসার শিক্ষা পেয়েছেন?

৮| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৬

কামাল১৮ বলেছেন: একদল দেশকে সামনের দিকে ঠেলছে আরেক দল দেশটাকে পেছনের দিকে টানছে।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২১

সোনাগাজী বলেছেন:


মাদ্রাসার লাখ লাখ গ্রেজুয়েটরা জাতির জন্য বোঝা; ওদের ভারেই জাতির অবস্হা খারাপ, এর বাইরে আছে বেদুইন-সংস্কৃতির লোকজন।

৯| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:০০

তানভির জুমার বলেছেন: সভ্য কোন দেশ হলে ওনি এতক্ষনে জেলে থাকতেন। পুরাই ইসলাম বিদ্বেষী লোক। কারোর পোশাক আপনি ঠিক করে দিতে পারেন না। কোন প্রফেসর যদি বলতো টিপ পড়ে ইউনিতে আসা যাবে না, প্রগোতিশীলরা তাহলে রাস্তায় গড়াগড়ি শুরু করে দিত ।

৯০% মুসলমানের দেশে গত ১৫ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকার শর্তে আওয়ামীরা ইসলামরে যেভাবে মিনিমাইজ করেছে ইহার বিচার না করলে জাতি কলংকমুক্ত হবে না।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:০০

সোনাগাজী বলেছেন:



ইউনিভার্সিটিতে আধুনিক পড়ালেখা হয়, ধর্মীয়দের জন্য মাদ্রাসা আছে।
৯০ ভাগ মুসলমানকে আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে, বিশ্বের সাথে চলতে হবে। অশিক্ষিত হয়ে, ব্উ ফেলে আরব দেশে গিয়ে চাকুরী করে, বেশ্যার সাথে ঘুমায়ে জীবন কাটানো ধর্মীয় জীবন নয়।

১০| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৩২

ঢাবিয়ান বলেছেন: কখনো কি ভেবে দেখেছেন কেন আমাদের দেশে পোশাকের এই বিবর্তন ঘটেছে বিগত পনের বছরে ? আমরা আমাদের মায়েদের দূরে থাক দাদি, নানিকেও বোরখা বা হিজাব পড়তে দেখি নাই। তবে সব সময়েই তাদের শালীন পোষাকে দেখেছি। শাড়ি বা সালোয়ার কামিজেই নারীদের দেখে অভ্যস্ত আমরা বিগত দশ পনের বছরে হিজাব , বোরখা ইত্যাদি বেদুইন পোশাকে নারীদের ঢুকে যেতে দেখছি।

একটা সমাজে যখন আইন শৃংখলা থাকে না, সততা থাকে না তখন সে সমাজ হয়ে যায় অসভ্য। একটা অসভ্য ও অভদ্র সমাজে নারীদের বেদুইন পোষাকে ঢুকে যাওয়াটা সমাজই বাধ্য করে। এই শিক্ষক নারীর পোষাককে আক্রমন না করে যদি সমাজের অন্যায় , অনাচারের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতো তবে সেটা অনেক বেশি কার্যকরী হত। কিন্ত তিনি অসৎ হওয়ায় পোষাক নিয়ে কমেন্ট করেছেন মুলত তেলবাজি করতে ।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:০৩

সোনাগাজী বলেছেন:



আমাদের সমাজ যখন অংকুরে ছিলো, ইহাকে ধংশ করেছে জিয়া; জিয়ার কারণে জামাত ও হেফাজত এই দেশের সকল শিক্ষাকেন্দ্রে ও প্রশাসনে ঢুকেছে; ফলাফল আজকের ব্যাং'এর ছাতার মতো মাদ্রাসা ও মক্তব।

১১| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৩৫

শাহ আজিজ বলেছেন: উত্তম প্রস্তাব । সহমত ।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:০৫

সোনাগাজী বলেছেন:



প্রতি নারী সুন্দর হয়ে, সুন্দর জীবন যাপন করতে চায়, ভালোবাসে পরিবারকে, সমাজকে; বেদুইনরা ওদেরকে রোরখা পরায়ে বিশ্রী করে তোলে।

১২| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:০৮

তানভির জুমার বলেছেন: #শিক্ষক_যদি_হয়_পরিমল_ধর
#হিজাব_নিকাব_তখন_অসহ্যকর। শত শত শিক্ষক আছে যারা ছাত্রীদের ধর্ষন করে। মানসিক বিকৃতী যাদের আছে তাদেরই কেবল মেয়েদের পোশাক নিয়ে সমস্যা হয়।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:১৪

সোনাগাজী বলেছেন:



দেশের ৭ লাখ শিক্ষকের মাঝে ১ জন পরিমল আছে, হাজার ড: শহীদ উল্লাহ আছেন; বাজে উদাহরণ দিচ্ছেন আপনি।

মাদ্রাসা নাকি শিশু নির্যাতনে বিশ্বে ১ম হয়েছে?

১৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:১৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: যত দোষ , নন্দ ঘোষ । সব কিছুর দায় আপনি জিয়ার ঘারে ফেলতে চান । যাক এই বিষয়ে কথা বাড়াতে চাই না। জিয়ার আমলে মেয়েরা বাঙ্গালী পোষাকই পড়ত। আজ থেকে ২০/২২ বছর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন শিক্ষার্থী ছিলাম তখন বোরখাতো দূরে থাক হিজাবই দেখি নাই। ফেসবুকে দূর থেকে বসে ঢাবিতে এখন হিজাবী, বোরখাধারিনী শিক্ষার্থীদের আধিক্য দেখে চমকে উঠি। এ আমার চির চেনা ক্যম্পাস নয়। স্বীকার করেন আর না করেন এই বেদুইন পোষাকের ব্যপক প্রচলন শুরু হয়েছে বর্তমান সরকারের আমলে । কেন, সেটা নিয়ে বরং ভাবেন ।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:১৯

সোনাগাজী বলেছেন:



আজকে যারা আমাদের সংস্কৃতির উপর আঘাত হানছে, তারা ১৯৭২ সাল থেকে ১৯৭৫ সালের শেষদিক অবধি কোথায় ছিলো? ওরা কি করে আবার রাজনীতিতে এলো; ওরা কি করে বিএনপি'র সাথে কোয়ালিশন করলো?

১৪| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: এক বড় ভাই ফেসবুকে লিখেছেন-
আমি দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীদের পর্দা প্রথার পক্ষে।
এক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি শ্রেণীকক্ষের দরজা জানালায় কালো এবং মোটা কাপড়ের পর্দা ঝুলিয়ে দেয়াটাই বিজ্ঞান-সম্মত, আধুনিক, গণতান্ত্রিক এবং ধর্মনিরপেক্ষ সমাধান।
মানুষের মুখের উপর পর্দা ঝুলানো একটা আদিম, অস্বাস্থ্যকর এবং মৌলবাদী সংস্কৃতি।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৩৪

সোনাগাজী বলেছেন:



সেই বড় ভাই ফেইসবুকের বড় ভাই, পিগমী বড় ভাই!

১৫| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৩৫

তানভির জুমার বলেছেন: লেখক বলেছেন: দেশের ৭ লাখ শিক্ষকের মাঝে ১ জন পরিমল আছে, হাজার ড: শহীদ উল্লাহ আছেন; বাজে উদাহরণ দিচ্ছেন আপনি। মাদ্রাসা নাকি শিশু নির্যাতনে বিশ্বে ১ম হয়েছে?

দেশের ৭ লাখ শিক্ষকের মাঝে ১ জন পরিমল আছে . এই মিথ্যা তথ্য কোথায় পেলেন? গত একমাসে কয়জন ছাত্রী ধর্ষনের স্বীকার হইছে জানেন? গুগুল করেন পেয়ে যাবেন। মাদ্রাসায় অপ্ল কিছু কুলাঙ্গার ছাড়া বাকি সবাই আদর্শের প্রতিমা। লক্ষ লক্ষ এতিম শিশু কে মাদ্রাসাওলারাই সভ্য বনায় শিক্ষা দেয়, ন্যায় নীতি শিক্ষয়। ইউনিগুলোতে পড়ে বেশিরভাগই লুটপাটকারী হয়। স্বৈরাচার হয়, চোর-বাটপার আর ধান্দাবাজ হয়। আগে পাকিরা অত্যাচার চালাই তো এখন এরা বাংলাদেশের মানুষ উপর অত্যাচার চালায়।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৪০

সোনাগাজী বলেছেন:



মাদ্রাসায় যত কুলাংগার আছে, ওরা বাংগালী; স্কুলে যদি কুলাংগার থাকে ওরাও বাংগালী; ওরা আমাদের জাতির অংশ, আমাদের জাতির লোকজন নিউজিল্যান্ডের মত সত নন। ১জন ইউনিভার্সিটির ছাত্রীকে নির্যাতন করে কেহ স হজে ছাড়া পাবে না; মাদ্রাসার ছোট শিশুদের নির্যাতনের পর হত্যা করার অনেক উদাহরণ আছে।

১৬| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:১০

কোডার বলেছেন: পরিমল, পান্না মাষ্টারদের নিকৃষ্ট উদাহরণ সামনে থাকার পরও মানুষ কীভাবে বলে শিক্ষক পিতার মতো?

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:২৩

সোনাগাজী বলেছেন:




মেয়েরকে পড়াবে কেন? ওরা বাড়ীতে বসে মোল্লার কাছে পড়ুক।


১৭| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:১৩

কোডার বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=wwFlkQgwVfc এই গান টা শুনেন ভালো লাগবে ।
টিচার স্টুডেন্ট পিরিত জমেছে | Mahir Asef Pulok x Tripty

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:২৪

সোনাগাজী বলেছেন:




রাস্তার পান্ডার সাথে পালিয়ে গেলে খুশী?

১৮| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:১৯

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: না, উনার সাথে একমত নই। উনি কেন, পুরো বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষক একই কথা বললেও তাদের সাথে একমত হওয়ার কোন কারণ নেই। ৮০-৯০ ভাগ মুসলিমের দেশে "পর্দা" বিষয়ে এ ধরনের কটাক্ষ করে বক্তব্য দেয়ার জন্য তাকে চাকরিচ্যুত করার পাশাপাশি জেলে রাখার কথা। বলার স্বাধীনতা থাকার মানে উল্টা-পাল্টা কথা বলা যাবে এ ধরনের ধারনায় আমি বিশ্বাস করি না। স্বাধীনতার সাথে দায়িত্ববোধ থাকা জরুরী, তিনি শিক্ষক বলেই তার দায়িত্ববোধ আরো বেশী থাকা উচিত ছিলো।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:২৮

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি ৯০ ভাগ মুসলিম দেশ ছেড়ে, ৯৫ ভাগ খৃষ্টানদের দেশে পড়ালেখা করেছেন; আপনাকে খৃষ্টান পাদ্রীদের কাপড় পড়তে কেহ বলেছিলো? আপনি কেন বেদুইনদের পর্দার পক্ষে? আপনি তো পড়ালেখার জন্য আরব যাননি!

আমেরিকায় বাংগালী মেয়েরা বোরখা পড়ে ক্লাশে যায়?

১৯| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:২৯

শিশির খান ১৪ বলেছেন: ঠিকই আছে যেমন উনিভার্সিটি তেমন শিক্ষক ছাত্র গুলাও তো সেই রকম। এক দম সব দিক দিয়া মিলা গেছে। এই কথা শুইনা ছা সিঙ্গারা সার কি কইলো ?এই বেটারে শাস্তি হিসাবে ইডেন কলেজে বদলি করা হোক ঐ খানে গেলে সব ঠিক হয় যাবে।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৪৩

সোনাগাজী বলেছেন:


ভারত চাঁদে গেছে শনে সবাই কান্নাকাটি শুরু করেছিলো; ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে কেন মাদ্রাসার ছাত্রী?

২০| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:১৮

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি ৯০ ভাগ মুসলিম দেশ ছেড়ে, ৯৫ ভাগ খৃষ্টানদের দেশে পড়ালেখা করেছেন; আপনাকে খৃষ্টান পাদ্রীদের কাপড় পড়তে কেহ বলেছিলো? আপনি কেন বেদুইনদের পর্দার পক্ষে? আপনি তো পড়ালেখার জন্য আরব যাননি! আমেরিকায় বাংগালী মেয়েরা বোরখা পড়ে ক্লাশে যায়?

প্রথমত, আমেরিকাকে ঠিক ক্রিশ্চিয়ান দেশ বলা যায় বলে আমার মনে হয় না। তারা দাবী করতেই পারে, এটা তাদের স্বাধীনতা। তবে তাদের অনেক আইন-কানুন ধর্মীয় ভাবধারা বা নিয়ম-কানুন থেকে অনেক দূরে সেটা আপনার জানার কথা। বাংলাদেশে অনেক নন-মুসলিম মেয়েরাও পড়াশোনা করছে, তাদেরকে তো বোরকা পড়তে বলা হয় নি। সুতরাং আমাকে কেন পাদ্রীর পোশাক পড়তে বলার কথা উল্লেখ করেছেন সেটা বোধগম্য হলো না। আপনি দু'টো বিষয়কে গুলিয়ে ফেলছেন মনে হয়। কারো পোশাকের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা আর কারো উপরে জোর করে কিছু চাপিয়ে দেয়া দু'টো এক বিষয় নয় সেটা বোঝার মত জ্ঞাণ আপনার আছে বলে আমার মনে হয়। আমি মুসলিম বলেই পর্দার পক্ষে আর ইসলাম বেদুঈনদের পৈত্রিক সম্পত্তি বলে মনে করি না। পড়ালেখা তো আমি বাংলাদেশেও করেছি, সেটা কি আবরদের থেকেও ভালো শিক্ষা ব্যবস্থা ছিলো বলে মনে হয় আপনার কাছে? উপ-মহাদেশের থেকে তুলনামূলকভাবে আরব দেশগুলোতে শিক্ষিত জনসংখ্যার হার অনেক অনেক বেশী। খুব সম্ভবত সে কারনেই উপ-মহাদেশের লোকজন আরবে যাচ্ছে চাকুরী করতে, বোঝা যাচ্ছে কিছু?

আমি আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে শুধু বাঙালী নয়, পাকি, ভারতীয়, আরব ও আফ্রিকান মেয়েদেরও বোরকা পড়তে দেখেছি। অবাক হওয়ার কিছু আছে বলে আমার মনে হয় না।

৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:০৯

সোনাগাজী বলেছেন:



পোশাকের স্বাধীনতা দিলে, কোন মেয়ে ওসব বেকুবী বোরখা মোরখা পরবে না; মেয়েরা শালীন সুন্দর পোশাক পরে থাকে সব দেশে সবকালে।

২১| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৩:৪৩

দক্ষিণ মেরু বলেছেন: আমেরিকায় পড়তে এসে যেই জিনিসটা সবচেয়ে ভালো লেগেছে তা হলো ইনক্লুসিভিটি আর স্বাধীনতা।

আমার ভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব ম্যারিল্যান্ডে আমি আপাদ-মস্তক কালো বোরখায় মেয়েদের টপ-টপ রিসার্চারদের সাথে কাজ করতে দেখছি প্রতিনিয়ত। কেউ কাউকে কিছু বলছেনা!

সব সময় আপনার লিখা পড়া হয়। আজকে আপনার জন্য করুণা হচ্ছে, এতোদিন এইখানে থেকেও ব্যাক্তিস্বাধীনতা আর ইনক্লুসিভন্যাসের সৌন্দর্য থেকে বঞ্চিত হলেন!

৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ ভোর ৫:৫৪

সোনাগাজী বলেছেন:



আমেরিকাসবার জন্য খোলা; সবার সব রকম স্বাধীনতা আছে, কেহ অন্য জনের জন্য সমস্যা নয়; কিন্তু বাংলাদেশে যদি ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে বোরখা চালু হলে, সবাইকে উহা পরতে হবে; না;হয় অনেকেই বৈষম্যের শিকার হবে। আধুনি শিক্ষার কেন্দ্রস্হলে ১জ ধর্মীয় মানুষ কেন যাবে?

২২| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:০৩

অহরহ বলেছেন: বোরকা-নেকাব...... এসব ভুতুড়ে পোশাক (halloween costume) এখন আর চলে না। কি সব যাচ্ছেতাই মধ্যযূগীয় দাসীর পোশাক শুধুমাত্র আফগানিস্তানে শোভা পায়।

৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:১৪

সোনাগাজী বলেছেন:



মোল্লারা জাতির সংস্কৃতি বদলায়ে জাতির আত্মবিশ্বাস কমাচ্ছে।

২৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:২৯

অহরহ বলেছেন: তথাকথিত মডারেট মুসলিমরা দাবি করেন নেকান-বোরকা নাকি নরীর পোশাকের স্বাধীনতা!! কিন্তু সাত শতকের ইসলাম ধর্মে নেকান-বোরকা মোটেও পোশাক পরার স্বাধীনতা নয়, বরং অত্যাবশ্যক(must)। So, clearly it's a oppression for women, unjust exercise of authority.

৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:১৬

সোনাগাজী বলেছেন:


ইসলামের ফলে আরবরা পোশাক বদলায়নি, ওদের পোশাক যেই রকম ছিলো, সেই রকমই আছে।

২৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:৩০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন: মসজিদ তো আর বলেনি যে সেখানে ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকলেই যেতে পারবে। বরং মসজিদে যাওয়ার জন্য নিদ্রিষ্ট ক্রাইটেরিয়া ঠিক করা আছে। তার মধ্যে পোশাকও একটা। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় বলেছে এটা সকলে জন্য, পর্দা করলে যেতে পারবে না এমন কোন ক্রাইটেরিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে নাই।
তো যেসব স্কুলে ড্রেস কোড আছে সেখানে সেগুলো মানতে চায় না কেনো! সেখানে স্কুলের নিয়ম ভেঙ্গে বস্তাবন্ধী হয়ে যাওয়ার জন্য আন্দোলন করে কেনো?

৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:১২

সোনাগাজী বলেছেন:



বাংগালী সংস্কৃতিতে নারী/পুরুষেরা যেসব মানানসই পোশাক পরতো, মোল্লারা উহাকে বেদুইন সংস্কৃতিতে পরিণত করছে।

২৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:৫৪

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: পোশাকের স্বাধীনতা দিলে, কোন মেয়ে ওসব বেকুবী বোরখা মোরখা পরবে না; মেয়েরা শালীন সুন্দর পোশাক পরে থাকে সব দেশে সবকালে।

কে কি পড়বে, সেটা যার যার ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। যতদূর জানি আপনি মেয়ে বা ট্রান্স নন তাহলে আপনি কি করে বুঝতে পারছেন যে সব মেয়েরাই বোরখা খুলে ফেলবে? তাদের পোশাক তাদেরই পড়তে দিন না, সেটা নিয়েতো আমাদের মাথা ঘামিয়ে লাভ নেই। প্রশ্ন হলো কেউ যদি বোরখা পড়তে চায় তাহলে সেটা নিয়ে আপনাদের এত সমস্যা কেন? বোরখা খুলে ফেলতে আপনারা চাপ সৃষ্টি করতে চাইছেন কেন? দেশের অনেক মেয়ে এখন পাশ্চাত্যের ধারায় কাপড়-চোপড় পড়ছে, তাদের নিয়ে আপনাদের অভিযোগ নেই কেন? তার মানে দাড়াঁচ্ছে আপনারা পোশাকের স্বাধীনতা নিজেদের দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে বিচার করছেন। এক নিয়ম দু'জনের জন্যতো দু'রকম হতে পারে না।

আপনার দৃষ্টিভঙ্গি এবং মতামত নিতান্তই হাস্যকর ও দুঃখজনক।

৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:১৮

সোনাগাজী বলেছেন:



আমাদের সংস্কৃতি বোরখা মোরখা ছিলো না, ইহা মোল্লারা বেদুইনদের থেকে এই দেশে এনেছে।

২৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৩৪

শেখ আব্দুল বাকী বলেছেন: ভাই '' পোশাকের স্বাধীানতা থাকলে, আপনি হাফপ্যান্ট পরে জুমা পড়তে মসজিদে গিয়ে দেখেন। " এইটা আপনি কি বললেন, হাফপ্যান্ট পরে জুমা পড়তে যাবে কেন? আপনাকে মাত্রাতিরিক্ত জ্ঞানী মনে হচ্ছে। আমার মনে হয় আপনি অনেকটা জ্ঞানের ঘোরের মধ্যে আছেন।

৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:১৯

সোনাগাজী বলেছেন:



ইহা মানানসই পোশাক পরার দরকারের কথা বুঝানোর জন্য বলা হয়েছে।

২৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:১০

শাওন আহমাদ বলেছেন: উনি সঠিক কথা বলেন নাই। বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন ধর্ম, মত, ধারণা এবং সাংষ্কৃতিক বৈচিত্র্যের জায়গা।
উনি একজন জেনোফোবিক এবং ব্যক্তিগতভাবে প্রচন্ডভাবে অসৎ একজন প্রশাসক।
সভ্য দেশ হলে ওনার বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকুরি চলে যাওয়ার কথা ছিলো অনেক আগেই। ২

যখন সমাজের কিছু লোক পোশাকের স্বাধীনতার জন্য আন্দলোন করেছিলেন, তখন আপনি কি করেছেলিনে? নিশ্চয়ই তাদের সাপোর্ট করেছিলেন? তাদের সাপোর্ট করলে তাহলে বোরখাতে কি সমস্যা? সবাই সবার পোশাকের স্বাধীনতা ভোগ করুক। বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন কেউ অশ্লীল পোশাক পড়ে নিজেকে উন্মুক্ত করে রাখলে কোনো সমস্যা হয় না ঠিক তেমনই কেউ বোরখা পড়ে গেলেও কোনো সমস্যা হবার কথা নয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মানুষ শিক্ষা অর্জন করতে যায়, তাই শিক্ষা কে প্রাধান্য দিয়ে অন্য বিষয় গুলো বাদ দেওয়া উচিৎ; আর অস্বাভাবিক বলতে কি বোঝাতে চাচ্ছেন? আপনার পোস্ট কি স্বাভাবিক ছিলো? তারা তাদের গার্ডিয়ানের সম্পদে লেখা-পড়া করছে, আপনার বা আমার সম্পদে নয় কিন্তু; তাই সম্পদ নষ্ট হচ্ছে কি সঠিক ওয়েতে খরচ হচ্ছে সেটা না হয় তাদের ভাবনাতেই ছেড়ে দেই-দিন।

৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:২০

সোনাগাজী বলেছেন:




বোখায় কোন সমস্যা না'থাকলে আপনি পরার শুরু করেন।

২৮| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:৪০

অধীতি বলেছেন: দু'দিকেই ঝামেলা এবং ভুল ব্যখ্যার ছড়াছড়ি আছে। ঢাবিতে তো পরীক্ষা দিয়ে সুযোগ পেতে হয়, সেক্ষেত্রে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের ভাল করাকে আপনি কি হিসেবে দেখেন?
এই যে বোরকা, হিজাবের কোন্দলে দেশে 'বারবি' ঢুকে যাচ্ছে 'বিটিএস' ঢুকে যাচ্ছে সেটাকে সংস্কৃতিক দিয়ে কিভাবে ব্যখ্যা করবেন?

৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:২২

সোনাগাজী বলেছেন:



আমাদের নারীরা সব সময় মানানসই পোশাক পরে আসছেন, পুরুষেরা মানানসই পোশাক পরে আসছেন; আমাদের সংস্কৃতি বদলানোর জন্য বোরখা মোরখা চালু করছে মোল্লারা।

২৯| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৬

হযবরল ৭৩ বলেছেন: এই পোশাক আমাদের গরম আর্দ্র পরিবেশে অস্বাস্থ্যকর, শরীর থেকে দুর্গন্ধ তৈরি করে। ইরানিরা পরিত্রাণের জন্য মারা যাচ্ছে এবং আমরা বন্দী হওয়ার জন্য কাঁদছি।

৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:২৫

সোনাগাজী বলেছেন:



ইরান নারীদেরকে নীচুমানের মানব হিসেবে গণনা করে।

৩০| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:৩০

ঢাবিয়ান বলেছেন: জিয়া, বিএনপি , জামাতের উপড় দায় চাপিয়েই আপনি দায়িত্ব শেষ করছেন।আপনাদের এই নীল দলীয় শিক্ষকও এই একই কাজ করেছেন তেলবাজির উদ্দেশ্যে। বাঙ্গালী সংস্কৃতির উপড় আঘাত কেন বিএনপি, জামাতের আমলে হয়নি? বিএনপি বা জামাত নেতৃত্বের কাউকে আপনি পাবেন না যে বোরখা পড়ে। এমনকি বিএনপির বর্তমান নেতা লন্ডনে থাকা তারক রহমানের বউ মেয়েও বাঙ্গালী পোষাক পড়ে ফটো দেন ফেসবুকে। আর যাই হোক আমাদের দেশে বেদুইন পোষাক আমাদানীর দায় কখনই বিএনপি/ জামাতের ওপড় চাপানো যায় না। আপনি হেফাজতের কথা বলেছেন। কাদের সময়ে এই হেফাজতের উত্থান হয়েছে ? কওমী জননি উপাধি কার ?

একটা দেশে যখন গনতন্ত্র থাকে না, বাক স্বাধীনতা থাকে না , আইন শৃংখলা থাকে না , সততা যে দেশের ডিকসনারী থেকে উবে যায় তখন সেই দেশে মৌ্লবাদের উত্থান ঘটে। আফগানিস্তানেও তাই হয়েছে। ১৯৭০/৮০ সালের আফগানিস্তান আর আজকের আফগানিস্তান এক নয়। আমাদের দেশেও এখন তাই হচ্ছে। আর তাই নানি দাদী, মা খালা , স্ত্রী, বোনদের বাঙ্গালী শালীন পোষাকে দেখে অভ্যস্ত আমরা এখন কন্যা্দের বোরখা ও হিজাবের নীচে ঢুকতে দেখেছি।

৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:২৪

সোনাগাজী বলেছেন:



বেগম জিয়া বোরখা পরতেন না; কিন্তু উনি জামাতকে সাথে নিয়েছিলো, জামাত বোরখা চালু করেছে।

৩১| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:১২

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



মাদ্রাসায় আমার কখনো পড়া হয়নি। স্কুলেই পড়া হয়েছে। আসলে একাডেমিক পড়াশুনাতো মানুষ পেটের দায়ে পড়ে। আসলা পড়াশোনা তো সেটা যেটা মানুষ জানার চাহিদা হতে পড়ে, আমার সেই জানার চাহিদা হতে নাস্তিকদের এবং সেকুলারদের লেখাই মনে হয় বেশি পড়েছি।

৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:২৬

সোনাগাজী বলেছেন:





আপনি বোরখা পরার শুরু করেন।

৩২| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:২৯

শাওন আহমাদ বলেছেন: হা হা হা হা, উপরে একজন মন্তব্য করেছেন আপনি আজাইরা জ্ঞানের বড়াই করেন, আপনি আমার কমেন্টের এরকম অদ্ভুত আর অযৌক্তিক রিপ্লাই দেওয়ার মাধ্যমে তার প্রমাণ দিলেন। আপনি আপুদের যে পোশাক কে সাপোর্ট করে পোস্ট করেছেন, সেই পোশাক কি আপনি গায়ে জড়িয়ে ঘুরতে পারবেন? পারলে একদিন দেশে এসে সেই পোশাক পড়ে ঢাকা ইউনিভার্সিটি এসে আপুদের সাপোর্ট করে যেয়েন। আপনি আপনার মন্তবে সেটাই বোঝাতে চেয়েছেন।

৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:২৩

সোনাগাজী বলেছেন:



আমাদের জাতির সংস্কৃতি অনুসারে আমাদের নারীরা মানানসই পোশাক পরেন; এখন তাদেরক্ব বেদুইনী পোশাক আচ্ছাদিত করতে যারাইচ্ছুক, তারাও বেদুইনী পোশাক পরুক।

৩৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:০১

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমাদের সংস্কৃতি বোরখা মোরখা ছিলো না, ইহা মোল্লারা বেদুইনদের থেকে এই দেশে এনেছে।

বাঙালী মেয়েদের ওড়না ছাড়া সালোয়ার-কামিজ পড়া কিংবা জিন্স প্যান্ট, টপস পড়াও আমাদের সংস্কৃতি নয়। আমার জীবদ্দশায় মাত্র কয়েক দশক আগেও এগুলো চোখে পড়ে নি, এখনতো হর-হামেশাই পড়ছে। আমার দাদী কিংবা বড় আম্মাকেও (দাদী'র মা) বোরখা-নেকাব পড়তে দেখেছি। বাঙালী পুরুষ পড়েছে লুঙ্গি কিংবা ধুতি, এখনতো স্যুট-টাই, প্যান্ট পড়ছে এগুলো কোথা থেকে এল? যদিও বেশীরভাগ বাঙালী ঠিকমতো টাই-এর নট বাধতে জানে না। কোনটা উনডসর, ক্যালভিন কিংবা প্র্যাট নট জিজ্ঞেস করলে ৯৯.৯৯% লোক উত্তরও দিতে পারবে না, তবুও পড়ছে। সংস্কৃতি পরিবর্তনশীল এটা কোন স্ট্যাটিক বিষয় নয়।

৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৪১

সোনাগাজী বলেছেন:




স্যুটকোট কলোনিয়েল সময় এসেছে, এগুলো মানসই পোশাক। মেয়েদের ড্রেস এসেছে ভারত থেকে ইহাও গ্রহন যোগ্যতা পয়েছে। বাংালী মেয়েদের প্যান্টে ভালো দেখায় না।

৩৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:০৯

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আপনার পরিবর্তন হলোনা দেখে আফসোস হয়!

৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৪২

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি নিজেদের সংস্কৃতির পোশাক পছন্দ করি। আপনি বোরখা পড়ার শুরু করুন।

৩৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৩৫

নতুন বলেছেন: যারা বলে যে, পুরুষের দৃষ্টি থেকে মেয়েদের রক্ষার জন্য বোরখা ইত্যাদির দরকার, ওরা আফগান ও বেদুইন মনোভাবের লোকজন, ওরা আমাদের সমাজের স্বাভাবিক জীবনের উপর তাদের বেকুবীকে চাপিয়ে দিচ্ছে। যেসব মেয়ে বোরখা পরে, ওরা স্বাভাবিক জীবনের অধিকারী কখনো হবে না, ওরা সমাজে স্বাভাবিকভাবে কখনো জীবন যাপন করতে পারবে না; ওদেরকে ইউনিভার্সিটিতে পড়ানো মানে সময় ও সম্পদের অপচয়, ওরা মাদ্রাসায় পড়ে, মাদ্রাসার সংস্কৃতিতে জীবন যাপন করুক।

কতজন মেয়ে পর্দা প্রথা কিভাবে এলো, কি ঘটনার প্রক্ষিতে পর্দা শুরুর নির্দেশ এলো। কয়টা আয়াত আছে কোরানে পর্দার ব্যপারে এই বিষয় গুলি জানে?

আমার মনে হয় না ৫% নারীরা এই বিষয়গুলি জানে। কোরানে ৩ আয়াতে নারীদের স্বালীন পোষাক পরতে বলেছেন। আর মোল্ল্যারা ৩ কোটি লাইন লিখেছে কিভাবে নারীদের পর্দার ভেতরে রাখা যায়।

বর্তমানে পর্দা নারীদের নিয়ন্ত্রনের একটা বড় হাতিয়ার হিসেবে পুরুষেরা ব্যবহার করে।

আপাদমস্তক কাপড়ে না ঢেকেও চেহারা খোলা রেখে স্বালীন পোষাক পরা যায়।

৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:১৩

সোনাগাজী বলেছেন:



পুরুষেরা মেয়েদের দেখে, মেয়ারা পুরুষদের দেখে, ইহাই স্বাভাবিক। বোরখা এমন ড্রেস, চাইলে পুরুষেরাও পড়তে পারে, পরুক।

৩৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৭

অধীতি বলেছেন: আপনি আমার প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে অন্য প্রসঙ্গ আনছেন কেনো? বারবি, বিটিএস আমাদের সংস্কৃতিতে কি প্রভাব ফেলছে সেটা বলেন।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫০

সোনাগাজী বলেছেন:



বারবি ছোট বাচ্ছাদের এলাকা, ইহা ছোট বাচ্ছাদের জন্য আনন্দের ব্যাপার, এগুলো মানুষের জীবনের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে না; অন্যটি সম্পর্কে আমি কিছু জানিনা।

৩৭| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩৫

রানার ব্লগ বলেছেন: লেখক বলেছেন: পোশাকের স্বাধীানতা থাকলে, আপনি হাফপ্যান্ট পরে জুমা পড়তে মসজিদে গিয়ে দেখেন


আমি থ্রিকোয়াটার পরে নামজ পড়তে পারবো। আমার মনে হয় না গির্জা মন্দীর প্যাগোডা এরা হাল্ফ প্যান্ট সিকৃতি দেবে। জশমিন জদাচার বলে একটা বাক্য আছে। পোশাক সম্পুর্ন নিজের পছন্দের উপর ভিত্তি করে পরা হয়। ব্যক্তিগত ভাবে বোরকা নামক বিচ্ছিরি পোশাক আমার পছন্দ না। এখন কেউ যদি স্বইচ্ছায় বোরকা পরে আমি গিয়ে তাকে বলতে পারি না ওটা খুলে ফেলো। ঠিক তেমনি আমি যদি সর্টস আর স্যন্ড গেঞ্জি পরে চলাচল করি কারো বলার অধিকার নাই আমার পোষাক নিয়ে।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ২:৪৯

সোনাগাজী বলেছেন:



জাতীদের সংস্কৃতিতে লিখিত ওঅলিখিত ড্রেস কোড থাকে; বোরখাপরা মেয়েরা মাদ্রাসায় মানায়।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ২:৪৯

সোনাগাজী বলেছেন:



জাতীদের সংস্কৃতিতে লিখিত ওঅলিখিত ড্রেস কোড থাকে; বোরখাপরা মেয়েদের মাদ্রাসায় মানায়।

৩৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২২

অধীতি বলেছেন: মাঝে মাঝে সিনেমা হলগুলোর সংবাদ দেখিয়েন। বারবি বাচ্চাদের না বাচ্চাদের মায়ের।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৮

সোনাগাজী বলেছেন:



আচ্ছা, আমি সিনেমা জগত সম্পর্কে আমি বেশ পেছনে আছি; বারবি কি আমাদের দেশে অনেক হাউকাউয়ের সৃষ্টি করেছে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.