নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।
উনার পেছনে জাতির বড় শক্ত অংশ থাকার পরও তিনি ভালো করেননি, মানুষকে ফেলে নীচুমানের ব্যুরোক্রেটদের উপর নির্ভর করে চলছেন; উল্টাপাল্টা অপ্রয়োজনীয় নীচুমানের কৌশল খাটায়ে জাতির প্রোফাইল খারাপ করে দিয়েছেন।
দেশের বড় দল হিসেবে ও একাধারে ক্ষমতায় থাকা দল হিসেবে, ভোটারদের মাঝে আওয়ামী সাপোর্টার শতকরা ৪০/৪২ ভাগ হওয়ার কথা (আনুমানিক ); নিরপেক্ষ ভোটারের সংখ্যা ১০/১২ ভাগের বেশী। আওয়ামী-বিরোধী ভোটারের সংখ্যা ৬০ ভাগের কাছাকাছি। এই অবস্হায়, এবারের ভোটে ভোটারের উপস্হিতি ৫০ ভাগের কাছাকাছি হওয়ার সম্ভাবনা ছিলো।
কিন্তু বাস্তবে ভোটার উপস্হিতি কেমন ছিলো বলে মনে হয় , শতকরা ২৫ ভাগের বেশী হবে? যদি উহা শতকরা ৩০ ভাগের কম হয়ে থাকে, ইহার অর্থ হচ্ছে, আওয়ামী লীগের তৃণমুলের ভোটারেরা শেখ হাসিনাকে আগের মতো বিশ্বাস করেন না, উনার উপর আস্হা কমে গেছে। বিএনপি'র হটকারীতা, হরতাল ও অগ্নি-সংযোগের কারণে আওয়ামী সাপোর্টারদের ভোটে উপস্হিতি বেশী হওয়ার কথা ছিলো; কিন্তু মানুষ ভীত ও শংকিত ছিলো, পুলিশ ও ক্যাডারেরা কি করবে, তা কেহ জানতো না; শেখ হাসিনার টানে মানুষ ভোটে যায়নি; উনি ইহা মেনে নিয়ে নিজের প্রতি সন্মান রাখার কথা ভাবা উচিত!
এসব বিবেচনা করলে, সহজেই বুঝা যায় যে, উনার প্রতি তৃণমুল আওয়ামী লীগের লোকজনের ভালোবাসা আগের মতো নেই; বরং ভীতি বেড়েছে। ফলে, উনি প্রধানম্ত্রী না'হলে, সময়ের সাথে উনার মান বাড়বে ও মানুষ উনার এসব ক্ষতিকারক কৌশল ইত্যাদির কথা ভুলে যাবে। নিজের মান সন্মান বাড়ানো ও মানুষের অনাস্হা থেকে মুক্তি পেতে হলে, সর্বপরি জাতিকে নতুন করে ভাবার সুযোগ দেয়ার জন্য উনার উচিত এবার প্রধানমন্ত্রী না হওয়া।
উনার দল পুরোপুরি লাঠিয়াল ও পংগোপাল ( দখলদার বাহিনী ) বাহিনীতে পরিণত হয়েছে; ইহাকে রাজনীতিতে ফিরিয়ে আনার জন্যও উনাকে সময় দেয়ার দরকার। উনি ৪৪ বছরে দলকে সমাজের সুবিধাভোগী ও অসৎ প্রফেশানের পিরামিড ব্যবসায়ী মানুষে পরিণত করেছেন; এদেরকে চাকুরী বাকুরী দিয়ে সাধারণ জীবনে ফেরত আনার দরকার। উনাকে এখানে ৫ বছর ব্যয় করতে হবে। ইহা ১টি খুবই দরকারী বিষয়।
গত ২ ভোটে উনি বাজে কৌশল প্রয়োগ করে আমাদের জাতির প্রোফাইল নষ্ট করেছেন; আমাদের মানুষজন আমেরিকাকে ভয় পাচ্ছেন কেন?
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৮
সোনাগাজী বলেছেন:
সব গার্বেজ মাফিয়াদের উনিই নমিনেশন দিয়েছেন; উনি ১ জন বিখ্যাত সিইও, সিএফও, ডিরেক্টর, অর্থনীতিবিদ, প্রফেসরকে নমিনেশন দেননি; সবগুলো লাঠিয়াল ও ডাকাত ব্যবসায়ীদের নমিনেশন দিয়েছেন।
উনার অরাজনৈতিক পঁচা কৌশলী বুদ্ধর কারণে উনার প্রতি মানুষের সন্মান কমেছে।
২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩
কথামৃত বলেছেন: ভোটে দাঁড়ান, মাল কামান, কোটিপতি হন। এইটাই এখন স্লোগান
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৭
সোনাগাজী বলেছেন:
আমরা ১টি ভালো জাতি, উনি আমাদেরকে ভুল পথে নিয়ে গেছেন; জাতির দুষ্ট সন্তানরা উনার ভুল ধারণাগুলোকে কার্যকরী করছে।
৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩
জ্যাকেল বলেছেন: বাচ্চা বাচ্চা কথা বলেন কেন? আপনার আসলেই বুদ্ধি সুদ্ধি নেই দেখছি। শেইখ হাসিনা ছাড়বে গদি? হাঃ হাঃ হাঃ
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫০
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনার কথায় যুক্তি আছে; লন্ডনে পলাতক তারেককে আপনি যদি বিএনপি'র সভাপতি হিসেবে মানেন; শেখ হাসিনাকে আমি পিএম হওয়ার অযোগ্য বলছি শুনলে, আপনার পিগমী মগজের সিপিইউ হ্যাংক হয়ে যাওয়ার কথা! আপনার মাথার সিপিইউ ধোলার খালে তৈরি হয়েছে।
৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮
নতুন বলেছেন: গদি ছাড়লে কেউ সন্মান করবে না। ক্ষমতার নেশা ছাড়া এতো সহজ না।
আর বিশ্বের ইতিহাসে এমন শক্তিশালি অবস্থায় থেকে অন্যকে প্রধানমন্ত্রী বানানোর মতন ঘটনাও সম্ভবত ঘটেনাই।
তবে তিনি ভুল পথে পরিচালিত হচ্ছেন।
দলের দুস্টু চক্রে তিনি আবদ্ধ হয়ে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। উনি মারা গেলে দেশে বিরাট ঝামেলা তৌরি হবে।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫২
সোনাগাজী বলেছেন:
গত ২ নির্বাচনের পর, উনি অযোগ্য হয়ে গেছেন; উনি জাতির প্রোফাইল নষ্ট করে দিয়েছেন, বিশ্বে আমাদের সন্মান কমেছে, আমাদের গার্মেন্টস'এর মেয়েরা ও চাকিরেরা আমেরিকার ভয়ে ভীত।
৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫২
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: কেহ নির্বাচন করে সন্যাস গ্রহনের জন্য নয় ।
......................................................................
উনার পিতার সময় যে সুযোগটা ছিল দেশ গড়ার
ঐ সময় উনার এক মুরুব্বী পরামর্শ দিয়ে ছিলো, প্রধানমন্ত্রী না হয়ে
দেশের সেবা করার জন্য।
পিতার মত কণ্যার তা শুনার কথা নয় ।
.......................................................................................
ক্ষমতা মানুষকে শক্তিশালী করে । জনগন থেকে বিচ্ছিন্ন করে আর
প্রচন্ড অহংকারী করে তুলে ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭
সোনাগাজী বলেছেন:
উনি জাতির প্রোফাইলকে উগান্ডার কাছাকাছি নিয়ে গেছেন।
৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩
জ্যাকেল বলেছেন: আপনার পিগমী মগজের সিপিইউ হ্যাংক হয়ে যাওয়ার কথা! আপনার মাথার সিপিইউ ধোলার খালে তৈরি হয়েছে।
এই দেখেন কেন আপনে ১১ মাস কমেন্ট ব্যান থাকেন।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনার আগের কমেন্টের ভাষা দেখেন।
৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭
শাহ আজিজ বলেছেন: আমি নিজেও জানিনা কিি বলতে হবে তবে ওনার বাবার যেমন স্থায়ী ক্ষমতায় পোক্ত হওয়ার খায়েশ জেগেছিল সেই খায়েশ ওনার জাগলে অবাক হওয়ার কিছু নেই । সামনের দিনগুলো ভাল নয় আর্থিক দিক দিয়ে কাজেই কি হতে কি হয় তা আগাম ভাবা ঠিক নয় । আমরা আওয়ামী পরিবারের লোক তবে সরকারে সংস্কার চাইছি ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:০০
সোনাগাজী বলেছেন:
এবার ১ম বাংগালী জাতি আমেরিকাকে নিয়ে ভীত হয়েছে; কারণ কারণে?
৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:০২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
তাহলে কে হবেন প্রধানমন্ত্রী ?
মির্জা ফখরুল ?
নাকি রিজভী!?
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:১৪
সোনাগাজী বলেছেন:
আওয়ামী লীগে ১ জনই ভালো মানুষ আছেন, ড: আবদুর রাজ্জাক। শেখ হাসিনার ২০১৮ ও ২০২৪ এর'এর ভোটের ফলে, জাতি হতাশ হয়েছে, বিশ্বে আমাদের প্রোফইল নষ্ট হয়েছে; আমরিকাকে বাংগালীরা ভয় পাবার শুরু করেছে।
৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:২৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
রাজনীতির মাঠে ডক্টর আব্দুর রাজ্জাক একজন অদক্ষ খেলোয়াড় ।
কয়েক দিন আগে তাঁর এক মন্তব্যের কারণে পুরো আওয়ামী লীগ বিপদে পড়ে গিয়েছিল এবং সেই বিপদের ধাক্কা এখনো সামাল দিতে হচ্ছে দলকে ।
সুতরাং ডঃ আব্দুর রাজ্জাককে নিয়ে আশাবাদী হয়ে লাভ নেই । আওয়ামী লীগের মূল খেলোয়াড় এক জনই ।
তিনি হচ্ছেন- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:২৮
সোনাগাজী বলেছেন:
আমেরিকার ভিসানীতি নিয়ে আপনি কি ভেবেছিলেন ৪/৫ লাইনে লিখুন।
১০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:১৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমেরিকার ভিসানীতি নিয়ে আপনি কি ভেবেছিলেন ৪/৫ লাইনে লিখুন।
ভিসানীতি নিয়ে আমার ভাবনাগুলো হচ্ছেঃ
*********"*****************************
একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশের কোন নাগরিক অন্য একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশে গিয়ে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত থাকার অনুমতি পত্র টাই হচ্ছে মূলতঃ ভিসা । এই ভিসা প্রদান করার জন্য নির্দিষ্ট কিছু শর্ত সংশ্লিষ্ট দেশের নির্দিষ্ট মন্ত্রণালয় কর্তৃক বিধি আকারে প্রণীত হয়ে থাকে এবং তার উপর ভিত্তি করেই অন্য দেশগুলোতে বসবাসরত কোনো নাগরিক ভিসার আবেদন করলে সেই ভিসানীতি বা ভিসা পলিসির আলোকে ভিসা প্রদান করা হয়।
পৃথিবীর প্রত্যেকটি দেশের ভিসা পলিসি বা ভিসা নীতিমালা রয়েছে। আমাদের বাংলাদেশ সরকারের একটি ভিসা পলিসি বা ভিসা নীতিমালা রয়েছে ।
এই নীতিমালার আলোকেই যেকোনো নাগরিক বাংলাদেশে আসার জন্য ভিসার আবেদন করতে পারে এবং সেই আবেদন বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশের ভিসা নীতিমালার আলোকে পর্যালোচনা করে এবং সিদ্ধান্ত নেয় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে বাংলাদেশে এসে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত থাকার অনুমতি বা ভিসা প্রদান করা হবে কিনা ।
এমন ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় কর্তৃক নির্ধারণ করা হয় যে আবেদনকারী ব্যাক্তিকে স্বাগতিক দেশের ভিসা প্রদান করা হবে কিনা।
এই ধরনের তালিকাকে বলে কালো তালিকা কিংবা ব্ল্যাক লিস্ট । গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বাংলাদেশে প্রবেশ করতে যে সমস্ত ব্যক্তির উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে তাদের একটি তালিকা প্রণয়ন করে এবং বাংলাদেশ সরকারের ভিসা প্রদানকারী কর্তৃপক্ষ বা অফিস সমূহে এই কালো তালিকা সংরক্ষণ করা হয়। কোন বিদেশী ভিসার আবেদন করলে সর্বপ্রথম সেই কালো তালিকা মিলিয়ে দেখা হয় যে আবেদনকারী কালো তালিকাভুক্ত কিনা ।
যদি কালো তালিকার সাথে ওই আবেদনকারীর নাম মিলে যায় তাহলে সেই ব্যক্তিকে বাংলাদেশে আসার জন্য ভিসা দেয়া হবে না।
এই জিনিসটা আমেরিকার ক্ষেত্রেও একই । তাদের স্টেট ডিপার্টমেন্ট একটি নীতিমালা অনুসরণ করে বিদেশিদেরকে ভিসা প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে থাকে । তাদের একটি নির্দিষ্ট দেশের আবেদনকারীদেরকে তাদের নীতিমালা এবং কালো তালিকা পর্যালোচনা করে ভিসা প্রদানের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় ।
এখন এই মার্কিন ভিসা নীতিমালার আলোকে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট বাংলাদেশের কোন কোন নাগরিককে ভিসা প্রদানের ক্ষেত্রে কালো তালিকার অন্তর্ভুক্ত করবে সেটা মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের নিজস্ব সিদ্ধান্তের ব্যাপার ।
কালো তালিকায় বাংলাদেশের যে কোন ব্যক্তি পড়ে যেতে পারে। সেটা হতে পারে কোন রাজনীতিক, সরকার দলীয় কিংবা সরকারের বাইরে আছে এমন যে কোন রাজনৈতিক দলের যে কোন নেতা কর্মী কিংবা যে কোন সাধারণ মানুষও এই তালিকায় পড়তে পারে, এটা কোন বিষয় নয়।
মার্কিন ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট এর ব্লাকলিস্টের ব্যাপারে একটি জিনিস স্মরণ করা যেতে পারে। সম্ভবত ১৯৯৬/৯৭ সালে ভারতের গুজরাট প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন নরেন্দ্র মোদি। সেই সময় একটি তীর্থযাত্রার ট্রেনে অগ্নি সংযোগের সূত্র ধরে গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রীর আমেরিকার ভিসা প্রাপ্তির ব্যাপারে তার নাম কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছিল। মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট নরেন্দ্র মোদিকে ভিসা প্রদান করেনি।
পরবর্তীকালে নরেন্দ্র মোদী ভারতের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার পর ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট এর ভিসা সংক্রান্ত কালো তালিকা থেকে নরেন্দ্র মোদীর নাম প্রত্যাহার করে নেয়া হয়।
ফলে ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তিনি ভিসা প্রাপ্ত হন এবং জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ভারতের প্রতিনিধি দলের নেতা হিসেবে যোগদান করেন ।
সংক্ষেপে এই হলো মার্কিন ভিসা নিতে নিয়ে আমার ধারণা।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন সব সময়।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৩৩
সোনাগাজী বলেছেন:
গত বছর, আমেরিকা কুটনৈতিক বিভাগ থেকে, আমাদের সরকারের সাথে যোগাযোগ হয়েছিলো আমাদের নির্বাচন পদ্ধতিকে স্বচ্চ করার জন্য, দেশের ভোট যাতে বিশ্বমানের হয়। সেটা নিয়ে সরকারের সাথে কি আলোচনা হয়েছিলো ও সরকার কি ব্যবস্হা নিয়েছে; সেটা প্রকাশ না করে, শেখ হাসিনা এক ইন্টারভিউতে বলেন যে, আমেরিকা উনাকে আর ক্ষমতায় দেখতে চান না; জাতিকে কনফিউজিং করার জন্য এটা ছিলো যথেষ্ট। তিনি ইহাকে কৌশলে ব্যবহার করে জাতিকে আতংকিত করেছেন।
উনি বিশ্বকে দেখায়েছেন যে, বহুদলের অংশ গ্রহনের মাধ্যমে স্বচ্চ ভোট হয়েছে; আসলে, ডিপ্লোমেটেরা দেখেছে যে, ইহা সঠিক সিষ্টেম নয়; ফলে, বাংলাদেশের প্রোফাইল খারাপ হয়েছে।
১১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:২২
ফিনিক্স পাখির জীবন বলেছেন: শেখ হাসিনা ও আজকের আওয়ামী লীগের জয় হয়েছে আপাতদৃষ্টিতে ; কিন্তু হেরে গেছে গনতন্ত্র, 'প্রকৃত' আওয়ামী লীগ আর এদেশের জনগন।
'প্রকৃত' আওয়ামী লীগ ছিল সেই শুরুর মূল আওয়ামী লীগ, যে দল জনগনের ছিল, জনগনকে নিয়ে ছিল, জনগনের জন্য ছিল।
আজকের আওয়ামী লীগ হল লাঠিয়াল -জোতদার-অসত ব্যবসায়ী আর চোর বাটপারদের নিয়ে, তাদেরই জন্য।
এই আওয়ামী লীগ ও তার কর্ণধারকে বয়কট করুন।
কিছু ভেজা বেড়াল বুলি দেন, "শেখ হাসিনাকে ভুল পথে পরিচালিত করা হচ্ছে, উনি অমুক-তমুক দিয়ে পরিবেষ্টিত... "
শেখ হাসিনাকে কি আপনারা তাহলে নির্বোধ মনে করেন, যে চাইলেই তাকে ভুল পথে পাঠানো যাবে? নিজে নিজে চললে তার দায় তাকেই নিতে হবে। ভাল লোকদের চারপাশ থেকে তিনিই সরিয়েছেন, খারাপদের নমিনেশন দিয়েছেন তিনিই।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মত শক্তিশালী একটি ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দলকে এতটা অপমানিত করার দায় উনাকে আর ওবায়দুল কাদের সাহেবকেই নিতে হবে।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৩৫
সোনাগাজী বলেছেন:
আমার মতে উনি কারো কথা শোনেন না; তবে, ব্যুরোক্রেটরা উনাকে ষ্টাডি করে, কৌশলে উনাকে ব্যবহার করে, দেশ কলোনীর মতো করে চালাচ্ছে।
১২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:২২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার মতে ইংল্যান্ডের মত বাংলাদেশেও রানীর পদ সৃষ্টি করা উচিত। শেখ হাসিনা হবেন রাণী। আর প্রধানমন্ত্রী হবে ওনার দলের কোন পাণ্ডা। আমরা শেখ হাসিনাকে রাণীর মত সম্মান করে যাবো। যত গালি দেয়ার দিব সেই প্রধানমন্ত্রীকে। রাজতন্ত্র ঘোষণা না করেও সেটা সম্ভব বলে আমার মনে হয়। আপনার কি মত?
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৩৬
সোনাগাজী বলেছেন:
দেশের সমস্যা বুঝুন ও বিশ্বের অবস্হা বুঝুন; দেখেন, জাতির জন্য কোন কোন পথ খোলা আছে।
১৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:২৭
কামাল১৮ বলেছেন: প্রধান মন্ত্রী হওয়ার জন্য বেশির ভাগ এমপির সমর্থন লাগবে।সেটা মনে হয় রাজ্জাক সাহেব পাবেন না।এবার শেখ হাসিনার কিছু এজেন্ডা আছে।সেটা তার কথা বর্তায় বোঝাযায়।তার পর হবে ইতিহাস।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৩৮
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি তো পোষ্ট লেখেন না; লিখলে, আপনি কি কি এজেন্ডার কথা ভাবছেন, আমরা জানতে পারতাম।
উনার ৪৪ বছর পার হলো, কিছু করলেন না, এখন কিসের এজেন্ডা থাকতে পারে!
১৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৪১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: জাতির জন্য এখন শেখ হাসিনা ছাড়া কোন গতি নাই। আপনার পরামর্শ ওনার ভালো লাগবে না।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৪৬
সোনাগাজী বলেছেন:
উনি ক্ষমতা থেকে সরলে, আওয়ামী লীগ উনাকে গালি দিবে।
১৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৫০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ওনার ক্ষমতা থেকে সরার কোন সুযোগ নাই। উনি বাঘের পিঠে উঠেছেন। উনি প্রধানমন্ত্রী না হলে ওনার জীবন বিপন্ন হবে। ঐ ঝুকি উনি নিবেন না।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৫৩
সোনাগাজী বলেছেন:
মিলিটারী, পুলিশ, ব্যুরোক্রেট ও উপরের লেভেলের আও্য়ামীরা উনাকে মেনে চলে।
১৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:১১
মিরোরডডল বলেছেন:
ক্ষমতা যখন আবার পেয়েছে (যা অবধারিত ছিলো ) এবার তার উচিত হবে নিজের ভুলগুলো শুধরে নেয়া।
সবার আগে তার আশেপাশ থেকে সব চাটুকার আর দূর্নীতিবাজদের ঝেঁটিয়ে বিদায় করা।
যোগাযোগের উন্নয়ন অনেক করেছে এবং ভবিষ্যতে আরও করবে, তবে মূল গুরুত্বপূর্ণ সমস্যাগুলির উপর ফোকাস করা উচিত।
শুভবুদ্ধির উদয় হোক, এই পাঁচ বছরকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়ে সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করে তাদের মন জয় করতে হবে।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৫৩
সোনাগাজী বলেছেন:
উনি বসুন্ধরা, বেক্সিমকো, আলাম ব্রাদার্স, নর্থ-সাউথ ইউনিভা্রসিটি, শিকদার ব্রাদার্সেদের বের করবেন? যারা সরকারে থেকে ব্যবসার নামে ঋন নিয়ে লুকায়ে ফেলে, তাদের উনি কিছু করবেন?
১৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:২৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
শেখ হাছিনাকে নিয়ে দেখা যায় আপনার বেশ কিছু ডালিমা আছে ।বর্তমান পরিস্থিতিতে দুটি বা ততোধিক
বিকল্পের মধ্যে একটি কঠিন বিকল্পকে পছন্দ করতে হবে, বিশেষ করে যেগুলি সমান ভাবে অবাঞ্ছিত ,এটাই
হলো ডালিমা ।
আপনার পছন্দের বিকল্পটি নির্বাচনের দিন কয়েক পুর্বে একটি বক্তব্য দিয়েছিল যা তার নীজ দলকেই ভীষন
এক বিব্রতকর অবস্থায় ফেলে দিয়েছিল । বিএনপি অবশ্য সেটাকে যুতসই ভাবে কাজে লাগাতে পারেনি ।
রাজনীতিতে একটি ভুল বক্তব্যই এমন পরিনতি ডেকে আনতে পারে যা থেকে আর উদ্ধার পাওয়া যায়না।
যেমনটি খালেদা জিয়া বলেছিলেন নিরপেক্ষ ত্বাবধায়ক সরকার হয় পাগল না শিশু।এই একটি মাত্র কথার
কারণে ত্ত্বাবধায়ক সরকার ইস্যুটি নিয়ে তারা ১৫ বছর ধরে চিল্লাচিল্লী করেও কিছুই করতে পারেনি। কারণ
যেটিতে তারা নীজেরাই সৎ থাকতে পারেনি তা অন্যকে কিভাবে গলাবে ।
পোষ্টের শেষ কথা আমাদের মানুষজন আমিরিকাকে ভয় পাচ্ছে কেন ? প্রসঙ্গে অনেক কথাই তো বলা হয়ে থাকে
আমাদের টকসো বক্তাদের কথা মালায় । কেও বলেন তাদের ভিসা নীতি আর কেও বলেন তৈরী পোশাক নীতি।
এ দুটো দিয়েই নাকি তারা দেশের সরকারের টুটি চেপে ধরতে পারবে। ভিসা নীতি নিয়ে উপরে ব্লগার সাজ্জাদ
ভাল একটা ব্যখ্যা দিয়েছেন । এছাড়া মোটা দাগে বলা যায় এই ভিসা নীতি মুলত হাছিনাকেই দিয়েছে তাঁর এই
নির্বচন পরিচালার একটি ভাল গতি , এর ফলেই নাকি দুর্গতি পেয়েছে বিএনপির ভোটের রাজনীতি। এখন
তাদের আগামী কয়েক বছর হা হুতাস করে শূণ্যে বাহুমেলে দুর্গতি পাওয়া ছাড়া বিশেষ আর কোন প্রাপ্তি হবেনা
বলে অনেক বিশারদেরাই কথা বলছেন এখানে সেখানে সবখানেই দেখি।
আমিরিকা ভীতিকে প্রিতীতে পরিনত করার বিষয়ে কিছু তরিকা বাতলে দিতে পারি।সেটা আকারে অনেক বড় হয়ে
যাবে বলে এখানে দিলাম না । আমার নীজের ব্লগে এ বিষয়ে বিষদ আকারে একটি পোষ্ট দেয়া যায়, কিন্তু সমস্যা
হলো আপনিতো আবার সেখানে মন্তব্য করতে পারবেন না। তবে ধারণা করি খুব অচীরেই আপনার উপর হতে এটা
উঠে যাবে।কেননা যে কারণে এপথে হাটতে হয়েছিল সেটার প্রয়োজনীয়তা অনেকটাই কমে গেছে কিংবা কমে যাবে,
কিছুটা নমনীয়তায় আপনার সংযমী আচরণ মুল্যায়নের পর আর এধরনের বিধান প্রয়োগ দীর্ঘায়িত করার প্রয়োজন
অনুভব নাও করতে পারেন তাঁরা।
যাহোক, নিজস্ব স্বকীয়তা বজায় রেখে পারস্পরিক মিথক্রিয়তার ব্লগীয় বৈশিষ্ট পালনের বিষয়ে নীজকে তুলে ধরতে
পারলে সুফল পাবেন বলে ধারণা করি। আপনার মত একজন একটিভ ব্লগার ব্লগটিকে প্রাণবন্ত করে রাখার যোগ্যতার
প্রমান দিয়েছেন বরাবরই,শুধু ক্ষেত্র বিশেষে কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া। সেটাই হয়েছিল কাল। শ্রীকৃষ্ণকে তার ভাই বলরাম
বিপদ কাটানোর জন্য পরামর্শ দিয়েছিলেন যা না তাকে বল হ্যাঁ , তাহলেই পাবে নাকি সমস্যার সমাধান ।
তাই যেখানে দেখবেন না সেখানেই বলবেন হ্যা । তাহলেই বুঝবেনা আর জানবেনা তার লেখায়
সমস্যাটি কোথায় । যাকে বলবেন হ্যাঁ, তার দিল হবে খোশ ,আনন্দে আত্মহারা হয়ে দিগবিদিক ছুটতে গিয়ে উল্টে
পড়ে গিয়ে হবে বেহুস, তার পরে আসবে হুশ ।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:০১
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি যেদিকে গেছেন, আমি সেইদিকে না গিয়ে আপনাকে ২/১টা প্রশ্ন করি: (১) উনি শিক্ষার মান বাড়াতে পারবেন? (২) উনি চাকুরী সৃষ্টি করতে পারবেন? এখন৩০/৩৫ লাখ শিক্ষিত বেকার আছে; ১০ঘাজার টাকা বেতনে মাষ্টারসরা টিকে থাকতে পারবে (৩) মানুষ কত সময় ভারতে গিয়ে চিকিৎসা করাবে (৪) উনি বেকার ভাতা চালু করতে পারবে?
উনি জানেন, বাংলাদেশকে "স্মার্ট বাংলাদেশ" বানাতে হলে, বাজেট কত বড় হতে হবে?
১৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৩৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
এ সব গুলি বিষয়ের সহজ সমাধান আছে ।
হাতের ব্যথা একটু কমলে লেখা শুরু করব।
তবে সেগুলি বাস্তবায়ন করতে হলে বুরোক্রেটদের
উপর হতে তাঁর ভরসা একেবারে শুণ্যের কোঠায়
নামিয়ে আনতে হবে । এটারো সহজ সমাধান আছে ।
বিসিএস ক্যাডারদেরকে যেরূপভাবে চাকুরীতে
নিয়োগ দিয়েই সাভারে বাংলাদেশ লোক প্রশাসন
প্রশিক্ষন কেন্দ্রে ফাউন্ডেশন কোর্সে পাঠানো হয়,
তেমনিভাবে নিয়োগ দিয়েই ও সপথ গ্রহনের পরেই
মন্ত্রী , পাতি মন্ত্রী ও সাংসদদেরে সেখানে পাঠিয়ে
বুনিয়াদি প্রশিক্ষন দেয়া হলে তারা বুরোক্রট নির্ভরতা
হতে বের হয়ে আসতে পারবে ।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:০৬
সোনাগাজী বলেছেন:
১৯৯৬-২০০১ টার্মের পর, উনি যা শেখার কথা ছিলো, কিছুই শিখেননি, ২০১৪ উনি কৌশলে বেঁচেছেন। এরপর (২০০৯-২০২৩ ) ১৫ বছরে কিচু ঘটেনি, আর কখন?
১৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:১৯
বাকপ্রবাস বলেছেন: রাজনীতির বিষয়টাতে এখন বমি আসে, এমন লেখার কমেন্টগুলো পড়লে বমির পরিমাণ আরো বাড়ে, বিনপি কেন নির্বাচনে এলনা, বিএনপির নেতৃত্ব ঠিক নাই ইত্যাদি লিখে ভরিয়ে তোলে, এসব কারণ দেখিয়ে ভোট জালিয়াতিকে বৈধতা দিয়ে দেয়। বিএনপে জাহান্নামে যাক, তায় বলে কী ভোট ব্যাবস্থা খেয়ে দিতে হবে? এসব মূর্খতা দেখলে বমি আসে
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:১০
সোনাগাজী বলেছেন:
ভোটের বেলায় আোনেকে বলেন, "বাংগালীরা ভোটকে উৎসব হিসেবে নেন"; ইহা ভুল বাক্য। যেহেতু, নতুন আশা নিয়ে নতুন সরকার গড়ার চেষ্টা করা হয়, ইহা একটি পরিত্র প্রচেষ্টা। কিন্তু প্রতি ভোটে বাংগালীরা দুষ্টদের হাতে লাইসেন্স তুলে দিচ্ছে; ইহা ভয়ংকর খারাপ দিন।
২০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৪৭
বাউন্ডেলে বলেছেন: ৪০% এরও শান্তিপ্রিয় মানুষ ভোটে অংশগ্রহন করেছে। উৎসব আমেজে দেশ বর্নিল হয়েছে ৭ই জানুয়ারী। তারেক-ইউনুস গং দেশ-জনতার বাল বাকা করার রাজনীতিতে মেতেছে। কিছু প্রবাসী গারবেজ লেখক এর রডেন টিউব গরম হয়ে নিজের নিউরন ধ্বংষের খেলায় মেতেছে। এগুলো ক্লীব শ্রেনীর মাথামোটা প্লাষ্টিক মার্কিন প্রডাক্টের খন্ডাংশ বিশেষ।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৯
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি ও আপনার পরিবারের সবাই ভোট দিয়েছেন?
২১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯
বাউন্ডেলে বলেছেন: ৪০% এরও বেশী শান্তিপ্রিয় মানুষ ভোটে অংশগ্রহন করেছে। উৎসব আমেজে দেশ বর্নিল হয়েছে ৭ই জানুয়ারী। তারেক-ইউনুস গং দেশ-জনতার বাল বাকা করার রাজনীতিতে মেতেছে। কিছু প্রবাসী গারবেজ লেখক এর রডেন টিউব গরম হয়ে নিজের নিউরন ধ্বংষের খেলায় মত্ত। এগুলো ক্লীব শ্রেনীর মাথামোটা প্লাষ্টিক মার্কিন প্রডাক্টের খন্ডাংশ বিশেষ।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৫১
সোনাগাজী বলেছেন:
শতকরা কতভাগ মানুষ ভোট দিয়েছেন, সেটা আপনি বের করতে পারবেন?
২২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: সত্য কথা বলতে আওয়ামীলীগ মন্দের ভালো।
এছাড়া হাতে তো অন্য কোনো অপশন নেই।
আপনিই বলুন আছে?
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৪
সোনাগাজী বলেছেন:
যেহেতু বিএনপি ভোটে আসেনি, "স্বতন্ত্র্র প্রার্থী হিসেবে দেশের দক্ষ লোকজনদের সুযোগ দেয়ার দরকার ছিলো, সেখানেও আওয়ামীদের দেয়া অন্যায় হয়েছে"।
২৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২০
বাউন্ডেলে বলেছেন: সবচে বেশি ভোট পড়েছে গোপালগঞ্জ- ৩ এ ৮৭.২৩%,
সবচে কম ঢাকা ১৫ এ ১৩.০৪%।
সারাদেশে গড়ে ভোট পড়েছে ৪১.০৮%।
- সিইসি
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৭
সোনাগাজী বলেছেন:
গড়ে শতকরা ২৫ এর মাঝে আছে, মনে হয়। অর্থাৎ ত্বণমুল আওয়ামীরা উনার প্রতি টান অনুভব করছে না।
২৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩৪
বাউন্ডেলে বলেছেন: সারাদেশে গড়ে ভোট পড়েছে ৪১.০৮%। সঠিক এটা। এবার কোন ভোগী-যোগী হয় নাই। নেত্রী কথা রেখেছেন। বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ব্যাতিত- সুষ্ঠ এবং স্বচ্ছ নির্বাচন হয়েছে্ বিএনপি-জামাতের মিথ্যাচারে বিভ্রান্ত হবেন না।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:১৫
সোনাগাজী বলেছেন:
উনার আচরণ নেত্রীর মতো নন, উনি এখন লাঠিয়ালদের সর্দারনী।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৩
বিজন রয় বলেছেন: যারা কোটি কেটি টাকা খরচ করে এমপি হয়েছে তাদের শেখ হাসিনার কথা শুনতে বয়েই গেছে।
দেশ গোল্লায় যাক আমার আখের চাই।