নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

শেখ সাহেবের অসমাপ্ত কাজ কোনটি, কে বা কাহারা উহা সমাপ্ত করছে?

১০ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৫৮



শেখ সাহবের অসমাপ্ত কাজ কোনটি ছিলো: (১) ৬ দফা (২) স্বাধীনতা সংগ্রাম পরিচালনা (৩) জাতির জন্য রোডম্যাপ ঘোষণা (৪) বাকশাল প্রতিষ্ঠা করা? কোনটি করার সময় উনাকে হত্যা করা হয়? এখন কে বা কাহারা সেই অসমাপ্ত কাজটি সমাপ্ত করছেন, বা সমাপ্ত করার চেষ্টা করছেন?

৭১'এর জেনারেশনের যাঁরা এখনো জীবিত আছেন, তাঁরা জানেন, শেখের দেশে ফেরার দিনটি ছিলো রূপকথার একটি দিনের মতো, সারা দেশের মানুষ আনন্দের জোয়ারে ভেসেছিল সেদিন। তাঁর কথায় মানুষ কেঁদেছিলেন, হেসেছিলেন, বিশাল আশায় বুক বেঁধেছিলেন, সোনালী ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখেছিলেন। এরপরের দিন থেকে মানুষ বাস্তবতায় ফিরলেন: ১২ই জানুয়ারী শেখ সাহেব দেশের ভার নেন, কাজ শুরু করেন; কিন্তু তিনি একা, সাথে আছে উনার একান্ত পরিচিতরা, তাজউদ্দিন সাহবে, কেবিনেট, পাকিস্তান সরকারে কাজ করা ব্যুরোক্রেটরা, ছাত্রলীগের নেতারা, আওয়ামী লীগের বড় বড় নেতারা।

যুদ্ধ থেকে ফিরে আসা মুক্তিযোদ্ধাদের তিনি ডাকেননি কাজে, মুক্তিযুদ্ধে ৯ মাসের সাহায্যকারী ৬ কোটীকে ডাকেননি কাজে; দেননি নতুন কোন রোডম্যাপ; দেননি কোন নির্দেশ।

পুরো জনগোষ্ঠীর জন্য কোন বিশাল প্রোগ্রাম তিনি করেননি; মানুষ বেকার, বসে বসে সুদিনের অপেক্ষা করছে; সরকারের লোকজন, প্রভাবশালী পরিবারের লোকজন, আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগের লোকজন বিশৃংখলভাবে চাকুরীবাকুরী, ব্যবসা বাণিজ্যে স্হান করে নিতে লাগলো; সাধারণ মানুষের জন্য কিছু নেই; স্বাধীনতার উদ্দীপনায় ভাটা পড়ার শুরু হলো। শেখের দেখা নেই রেসকোর্সে, পল্টনে, লালদীঘিতে; তিনি পত্রিকার পাতায়।

এরপর শুরু হলো উনার দলের ভেতরেই সমস্যা; উনার ছাত্রলীগ ২ ভাগ হলো: ১ ভাগ মুজিববাদী ছাত্রলীগ, অন্যভাগ ১ নতুন রাজনৈতিক দলের জন্ম দিলো, জাসদ। জাসদের নেতারা ছিলেো উনার একান্ত ঘনিষ্ট ছেলেপেলেরা; কিন্তু ওরা উনার সাথে চরম বেয়াদবী শুরু করলো, উনার বদনাম শুরু করলো, উনাকে কোন সন্মানই দিতে চাইলো না; তারা শুরু করলো দেশে ভয়ংকর বিশৃংখলা; এমন কি উনার সরকারের ২ জন এমপি'কে হত্যা করলো, গঠন করলো অস্ত্রধারী বাহিনী। একই সাথে দেশের বামপন্হীদের একাংশ শুরু করলো মানুষ হত্যা; তারা ইহার নাম দিলো সর্ব হারাদের সংগ্রাম। শেখ এগুলোর জন্য প্রস্তুত ছিলেন না, উনার সরকারের লোকজন ছিলো আনাড়ী।

১৯৭২ থেকেই ক্রমেই মানুষের উদ্দীপনা কমতে ছিলো, ১৯৭৩ সাল ও ১৯৭৪ সালে মানুষকে হতাশায় পেয়ে বসে; শেখ একাএকা কাজ করছেন ঢাকায়, মানুষ একা একা বাঁচার চেষ্টা করছেন; ১৯৬৬ সাল থেকে মানুষ ও শেখের মাঝে যেই সংযোগ ছিল, সেই রংধনুর সাঁকো বিলীন হয়ে গেলো। অসমাপ্ত কাজ রেখে শেখকে চলে যেতে হলো; আজকে সেই কাজটি কি কেহ সমাপ্ত করার চেষ্টা করছে?


মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:০৬

বিজন রয় বলেছেন: শেখ সাহেবের অসমাপ্ত কাজ কোনটি, ........... সোনার বংলাদেশ গড়া।

কে বা কাহারা উহা সমাপ্ত করছে............. না করেনি। কেউ পারবে না বা করবে না।

আসলে এখন বাংলাদেশে সেটা সম্ভব নয়।

১০ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:১০

সোনাগাজী বলেছেন:



সোনার বাংলাদেশ গড়ার জন্য যেই প্রোগ্রাম উনি হাতে নিয়েছিলেন, উহার নাম আপনি জানেন?

২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:১৫

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: সুন্দর বলেছেন তবে শেখ সাহেবের মতো হবেন না
একখানা বিষবৃক্ষ রোপন হলো আর কি-------------

১০ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:২০

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনার গদ্য বুঝা কঠিন, পদ্যে কমেন্ট করার চেষ্টা করবেন নাকি?

৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশের রুপকার হচ্ছেন- শেখ মুজিব।
তার তুলনা হয় না। তার অবদান নিয়ে কোনো দ্বিমত নেই। তাকে হত্যার মধ্যে দিয়ে সমস্ত বাঙ্গালীর কপাল পূড়লো। যুদ্ধ বিধ্বস্ত একটা দেশে তিনি পাকিস্তানের কারাগার থেকে ১০ই জানুয়ারী ফিরে এলেন। এসেই দায়িত্ব কাধে তুলে নিলেন। যুদ্ধে ইজ্জত হারানো নারীদের নিজের মেয়ে বলে ঘোষনা দিলেন।

১০ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:২৩

সোনাগাজী বলেছেন:



যুদ্ধে ইজ্জত হারানো নারীদের সাহায্য করার দায়িত্ব তিনি দিয়েছিলেন এক ভুল মানুষের হাতে, সাজেদা চৌধুরীর হাতে; ঔ পুরো পরিবারটি ছিলো অথর্ব; সাজেদা চৌধুরী কিছুই ঠিক মতো করেননি।

৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:২২

কামাল১৮ বলেছেন: মুক্তিবাহিনীকে বাড়ী পাঠিয়ে তিনি তৈরী করলেন রক্ষী বাহিনী।শুরু করলেন জনগনের উপর অত্যাচার।চোখে যখন অন্ধকার দেখছিলেন তখন গঠন করলেন বাকশাল।কাজ শুরুর আগেই স্বপরিবারে কুখ্যাত কিছু সেনা কর্মকর্তার হাতে নিহিত হন।

১০ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

সোনাগাজী বলেছেন:


কোন "জনগণের" উপর উনি ও রক্ষী বাহিনী অত্যাচার করেছে? আপনি কি ভাষার প্রয়োগ জানেন না, নাকি মুখস্হ কিছু বলেন? রক্ষী বাহিনী মুলত অভিযান চালায়েছে জাসদ ও চরমপন্হীদের বিপক্ষে; কিন্তু ওরা অদক্ষ ও বিশৃংখল হওয়ায় বেশ কিছু পরিমাণ নির্দোষ মানুষও প্রাণ হারায়েছিলো!

৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:২৮

বিজন রয় বলেছেন: অটঃ
গত ১৪/১৫ ঘন্টায় ইনি ম আর ২৮টি পোস্ট দিয়েছেন!!!

কিছু বুঝতে পারলাম না।

ইনার ব্লগিং এর বয়স ১৩ বছর ৭ মাস।
এর আগে কোনো পোস্ট ছিল না!!!

১০ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১

সোনাগাজী বলেছেন:


সব পোষ্ট এতদিন মাথায় ছিলো, এখন বের হচ্ছে! ২/৪ দিনের মাঝে পোষ্ট ফুরিয়ে যাবে।

৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৪০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
উনি দেরিতে বাকশাল করেছিলেন।
বাকশাল করা উচিত ছিল ৭২ এই।

১০ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৯

সোনাগাজী বলেছেন:



উনি সামজতন্ত্র বুঝতেন না; তাই সময় লেগেছিলো। এর বাহিরে, দেশ স্বাধীন হওয়ার পর, মানুষকে যে, কাজে লাগাতে হবে, সেই ব্যাপারে উনার কোন ধরণা ছিলো না; আজকে উনার কন্যারও সেই ধারণা নেই।

৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৫০

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


শেখ সাহেব দেশে ফিরেছে,আপনি কেমন অনুভব করেছিলেন?

১০ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২১

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি বেশ ভালো অনুভব করেছিলাম; কিন্তু রেডিওতে উনার অকারণ কান্না ও হাবিজাবি বক্তব্য শুনে বিরক্ত হয়েছিলাম। উনি "বিজয়ের বক্তব্য" রাখেননি এই জীবনে।

৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:১৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন, অসমাপ্ত কাজ - এগুলো এখন আর শেখ হাসিনা বলেন না। এখন বলেন, উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে চাইলে...

১০ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬

সোনাগাজী বলেছেন:




শেখ হাসিনার মাথায় ২ পয়সার মগজও নেই; কেন বাবা জনপ্রিয়তা হারালো, কেন ১৯৭৪ সালে দুর্ভিক্ষ হলো, ব্যুরোক্রেটরা ও মিলিটারী কি করেছিলো, আওয়ামীরা ও ছাত্রলীগের কারণে কিভাবে বিশৃংখলা হলো দেশ, উনি কিছুই বুঝতে পারেননি; যার কারণে, আজকের লাঠিয়াল আওয়ামী লীগ, ব্যবসায়ী ছাত্রলীগ দেশকে ও শিক্ষা কিভাবে ধ্বংস করেছে উহা উনার মগজে প্রবেশ করছে না।

৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: যুদ্ধে ইজ্জত হারানো নারীদের সাহায্য করার দায়িত্ব তিনি দিয়েছিলেন এক ভুল মানুষের হাতে, সাজেদা চৌধুরীর হাতে; ঔ পুরো পরিবারটি ছিলো অথর্ব; সাজেদা চৌধুরী কিছুই ঠিক মতো করেননি।

কথা সত্য। আসলে শেখ মুজিব যাকেইদ আয়িত্ব দিয়েছেন তারা কেহ সঠিক ভাবে দায়িত্ব পালন করেননি। সব্বাই লুটপাটের উৎসবে মেতে উঠেছিলেন। এজন্য তিনি দুঃখ করে বলেছিলেন, আমি পেয়েছি চোরের খনি।

১০ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৯

সোনাগাজী বলেছেন:



উনি কার কাছে অভিযোগ করেছেন? তিনি কোন ব্যবস্হা নিয়েছিলেন? কোন ব্যবস্হাই নেয়নি; ফলে, মানুষ উনার থেকে সরে গেলো; সিআইএ, পাকিস্তান ও আমাদের মিলিটারী সেই সুযোগের অপেক্ষায় ছিলো।

১০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৩

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সঠিক সময়ে জাতি সঠিক কাজটি করতে পারেনি বা জানতনা কি করতে হবে !
.............................................................................................................
এখন আমরা জানি ও সমালোচনা করছি,
কিন্ত এখনও সঠিক কাজটি করতে পারছিনা কেন ???

১০ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৯

সোনাগাজী বলেছেন:



বিশ্বের সাথে চলতে হলে, আমাদের সবকিছু বিশ্বমানের হতে হবে; সেটার জন্য দরকার জ্ঞান, দক্ষতা ও সততা; আমাদের জ্ঞান ও দক্ষতা বাড়ার মতো শিক্ষাংগন নেই। সততার সমস্যা হচ্ছে, আমাদের সরকারের লোকেরা অসততার কেন্দ্রবিন্দু ও চালিকা শক্তি

১১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: দেশ স্বাধীন হওয়ার শেখ মুজিব যে ভাষন গুলো দিয়েছেন সেগুলো শুনলেই আপনি বুঝবেন, দুষ্টলোকেরা তাকে কিভাবে প্রায় কোণঠাসা করে ফেলেছেন। ইনু, সাজিদা, মতিয়া, শেখ কামালের বন্ধুরাসহ সকলেই গা ভাসিয়ে দিয়েছিলেন। শেখ মুজিব দেশ বিদেশ ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন। দেশের জন্য অর্থ সংগ্রহ করছিলেন, সেই সুযোগে তার দলের লোকেরা রাজত্ব করছিলেন অন্যায় ভাবে। তারা শেখ মুজিবের দেখানো পথে চলেন নাই।

১০ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩১

সোনাগাজী বলেছেন:



উনি দেশের সাধারণ মানুষকে কাজ দেননি; সাধারণ মানুষই সম্পদ সৃষ্টি করার মুল উৎস।

১২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩১

শ্রাবণধারা বলেছেন: বিভিন্ন রাজনৈতিক আলোচনায়, বিশ্লেষণে ইতিহাসের আলোচনাটা অনেক প্রবল দেখতে পাই। এই আলোচনাগুলো খুব বেশি প্রাসঙ্গিক কী না এটা নিয়ে আমার মনে সন্দেহ আছে।

বেশি মাত্রায় আতীতের কথা বলতে গিয়ে আমরা আমাদের বর্তমানকে কবর দিয়ে ফেলছি না তো? ইতিহাস যা রচনা হবার তা তো হয়েছেই, ভবিষ্যতের ইতিহাস তৈরীর জন্য আজ রাজনৈতিক দলগুলো বা আমরা সকলে মিলে কী করছি?

১০ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:০৯

সোনাগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশের শুরুটা ছিলো অনেক শক্তিশালী; উহা কোথায় কক্ষপথ হারালো, সেটা বুঝলে, এই সমস্যা থেকে বের হতে সাহায্য করবে।

১৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:১২

কাছের-মানুষ বলেছেন: এই নির্বাচনের মাধম্যে বাংলাদেশ অফিসিয়ালি এখন ওয়ান পার্টি-স্টেইটে চলে গেছে! আওমিলীগ ইলেকশনের বদলে সিলেকন নিয়ে এসেছে, নর্থ কোরিয়া, রাশিয়া টাইপ স্টেইট এখন! জাতির গাড়ে এখন ঋণের বোঝা, ইন্সটলমেন্ট শুরু হবে! দুর্নীতি, ঘুষখোর, চাঁদাবাজি সন্ত্রাসীরা রাজনীতিতে এসেছে! ইমপোর্টের খরচ বেশী, এখন গরুর মাংস গ্রামে বিক্রি হচ্ছে, বছরেও গরিবের সন্ত্রানেরা মাংস চোখে দেখছে না! এলিট শ্রেনী ভাল আছে, থাকবে!

বঙ্গবন্ধু কি এটা চেয়েছিল?

১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:৩৭

সোনাগাজী বলেছেন:



শেখ সাহেব যখন বাকশাল করে দেশের সমস্যা সমাধান করতে যাচ্ছিলেন, তখন উনাকে হত্যা করা হয়েছিলো।

আওয়ামী লীগের কর্মীদের বড় অংশ কাজ করে না; তারা অন্যদের আয়ে ও সরকারের টাকায় ভাগ বসায়।

১৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:৩০

রানার ব্লগ বলেছেন: দেশ হিশাবে বাংলাদেশ পরাজিত এক জাতিতে পরিনিত হয়ে যাচ্ছে। শেখ মুজিবের স্বপ্নের নামে যা ইচ্ছা তাই প্রচার হচ্ছে। আদৌকেউ কি জানে শেখ মুজিবের কি স্বপ্ন বা রাস্ট্র পরিচালনার রুপরেখা ছিলো।

১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:৩৯

সোনাগাজী বলেছেন:



শুরুতে শেখ সাহবের কোন রোদম্যাপ ছিলো না; ১৯৭৪ ের পর, উনার হুশ আসে, তখন তিনি বাকশাল করে সমস্যার সমাধান খুঁজছিলেন।

১৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:১০

রানার ব্লগ বলেছেন: লেখক বলেছেন: শুরুতে শেখ সাহবের কোন রোদম্যাপ ছিলো না; ১৯৭৪ ের পর, উনার হুশ আসে, তখন তিনি বাকশাল করে সমস্যার সমাধান খুঁজছিলেন।

সিধান্ত যে ভুল ছিলো তা তো প্রমানীত ।

১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৪

সোনাগাজী বলেছেন:



বাকশাল করে, সীমিত সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি করার সিদ্ধান্তটি সঠক ছিলো

১৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৬

ফিনিক্স পাখির জীবন বলেছেন: জনবিচ্ছিন্নতা, অদূরদর্শিতা, শত্রু - মিত্র চিনতে না পারা, স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেয়া, ক্ষমতার প্রতি লোভ এগুলো বঙ্গবন্ধুর মত মানুষের করুন পরিনতির কারন।

উনি শুধুমাত্র রাজনীতিবিদ ছিলেন, প্রশাসক হতে পারেন নি। রাজনীতি করে রাজ্য স্বাধীন করেছেন, কিন্তু শাসন করার দক্ষতার অভাবে উনি নিজের এবং বাংলাদেশের বিপদ ডেকে আনেন। অবশ্য পাকিরা বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে আগেই বিপদ তৈরী করে রেখে গেছে এই জাতির জন্য। ওরা আসলেই সফল এই কাজে!
যারা গনতন্ত্র - স্বাধীনতাকে পাহারা দিতে পারত, ঠোটকাটার মত নির্ভয়ে অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে সক্ষম ছিল, তাদের মেরে দিয়ে গেছে। বেচে থাকা গুটিকয়েক এই ধরনের মানুষ অজস্র দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেনীর তথাকথিত বুদ্ধিজীবি নামধারীদের ভীড়ে কিছুই করতে পারেন নি।
এর পরিনতি এখন হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি আমরা। শিক্ষা-মূল্যবোধ পচে গলে গেছে। সততা এখন শকুনের পেটে। গনতন্ত্রের কথা তো আর নাই বা বললাম।
চাটুকারিতার জয় চারিদিকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.