নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

গাজায় যুদ্ধ লম্বা করছে ইসরায়েল, আমেরিকাকে যুদ্ধে জড়াতে চাচ্ছে!

১০ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫৩



গাজায় ইসরায়েলী বাহিনী কার সাথে যুদ্ধ করছে বলা মুশকিল; বিদেশী সাংবাদিকদের ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, ইসরায়েলী সৈন্যরা বিনা-কাভারে হাঁটছে, ভাংগা ঘরবাড়ীতে ঢুকছে বের হচ্ছে; সামনের দিকে গুলি চালাচ্ছে, তেমন কোন কাভার নেই; এতে মনে হয়, হামাস নেই বললেই চলে। দৈনিক গড়ে যেসব ফিলিস্তিনী প্রাণ হারাচ্ছে, এগুলো বিমান আক্রমণে প্রাণ হারাচ্ছে।

ইসরায়েল চাচ্ছে, লেবাননের দক্ষিণ অংশ দখল করে নিতে, বাহিনীকে সেইদিকে নিচ্ছে। সেখানে যদি হেজবুল্লার সাথে যুদ্ধ লাগে, আমেরিকার সাহায্য দরকার আকাশ ও সাগর থেকে। আমেরিকায় ইসরায়েলের লবি তাই হুতিদের আক্রমণকে বিশাল আকারে দেখানোর চেষ্টা করছে। হুতিদের মাঝে ইসরায়েলী চর থাকা সম্ভব; হুতিরা কি কারনে সাগরে চলমান মার্কেনটাইল জাহাজের উপর আক্রমণ চালাচ্ছে? হুতিদের কাছে প্লাষ্টিকের তৈরি স্পীদবোট ছাড়া কিছুই নেই; আপাচী থেকে আক্রমণ করলেই সলিল সমাধি।

আমেরিকা যদি হুতিদের নাম দিয়ে ইয়েমেনে সামান্য আক্রমণ চালায়, সাথে যদি দ: লেবানন ও দ: সিরিয়ায় বিমান আক্রমণ চালায়, ইসরায়েলীরা লো-প্রোফাইলে চলে যাবে; বিশ্ব দেখবে আমেরিাক যুদ্ধ করছে। এখন আমেরিকা ইয়েমেন, লেবানন কিংবা সিরিয়ায় ১ সপ্তাহ আক্রমণ চালালে, ইসরায়েল বিশ্বকে মাতি্যে তুলবে যে, আমেরিকা যুদ্ধে যেতে বাধ্য হয়েছে, ইরানের সাথে যুদ্ধ আসন্ন; তারা লো-প্রোফাইলে চলে যাবে; আমেরিকার যুদ্ধ।

আমেরিকার ফরেন-সেক্রেটারী ( ষ্টেইট সেক্রে ) ব্লিংকেন মনে হয় উড়োজাহাজে ঘুমায়; সকালে দেখি ওয়াশিংটনে, দুপুরে তেল-আবিবে, বিকেলে রিয়াদে, রাতে আম্মানে। কথাবার্তা আমাদের মোমেন সাহেবের মতো, কিছুই পরিস্কার নয়, প্রতিদিনই নতুন নতুন প্ল্যান নিয়ে আসে; সবটাই বেকুবীর রোডম্যাপ; এখন দেখি, আরবরাই উহার থেকে বেশী জ্ঞান রাখে। আজ অবধি নেয়ানিয়াহুই উহাকে পরিচালনা করছে।

ব্লিংকেন গতকাল থেকে বলছে উত্তর গাজার ভার জাতিসংঘকে নিতে হবে; ঐদিকে নেতানিয়াহু সেখানে থাকতে চাচ্ছিল কিছু সময়। গাজার ২৩ লাখ মানুষ এখন দক্ষিণ গাজার ৭ * ৫ বর্গ কিলোমিটারে দিনপাত করছে। যদি জাতিসংঘকে যেতেই হয়, পুরো গাজা ও পশ্চিম তীরে জাতিসংঘের বাহিনী মোতায়েন করে, আমেরিকা ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়ে দিলে, আরবেরা ফিলিস্তিনকে সাহায্য করে দেশে পরিণত করতে পারতো; উহাই ইসরায়েলের জন্য সবচেয়ে ভালো সমাধান।


মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৩৬

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ৯৬ দিন হলো। এই যদ্ধ কখন শেষ হবে?

১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৫৬

সোনাগাজী বলেছেন:



ইসরায়েল কিছুটা আটকে গেছে, কিছুটা অভিনয় করছে যে, হামাস ভয়ংকর শক্তিশালী, ইহা আরব সরকারগুলোর পতন ঘটাবে। আরব সরকারগুলোর সাথে ইসরায়েলের বিবিধ চ্যানেলে যোগাযোগ আছে। বিশ্বব্যাপী মানুষ ইসরায়েলের উপর ক্ষেপেছে, সে এখন আমেরিকাকে যুদ্ধে টেনে, আমেরিকার উপর যুদ্ধের ভার ছেড়ে দেয়ার জন্য চেষ্টা করছে।

২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:২৫

আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: ইসরাইলের উগ্রপন্থীদের লক্ষ্য বৃহত্তম ইসরাইল বানানো। তারা সেই লক্ষেই এগুচ্ছে।

১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:২৯

সোনাগাজী বলেছেন:



এবার মানুষ মেরে যেই সমস্যার সৃষ্টি করেছে, নিজের ঘরে ঘুমাতে পারবে, নাকি ট্যাংকের মাঝে ঘুমাতে হবে, সেটা টের পাবে শীঘ্রই।

৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৩২

আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: @লেখক বলেছেন: সেটা টের পাবে শীঘ্রই।

- পুরো পৃথিবীতে বর্তমানে অশুভদের উল্লাস। আশা করতে বা স্বপ্ন দেখতেও ক্লান্তি লাগে।

১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:০২

সোনাগাজী বলেছেন:



সময়টা সারা বিশ্বের জন্য ভয়ংকর: কিম, শি জিনপিং, মোদী, নেটানিয়াহু, ট্রাম্প, পুটিন, জিলেনস্কি, আয়াতোল্লাহ, সারা ইউরোপে ডানপন্হীরা।

৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:২৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমাদের দেশের সময় টিভি, একাত্তর টিভি, ডিভিসি নিউজ এসব চ্যানেলো তো সারাদিন হামাস বাহিনী কয়টা ইসরাইল ট্যাং ধ্বংস করলো, কত জন ইসরাইলি সেনাকে হত্যা করো, ইসরাইলি বাহিনী লেজ গুটিয়ে পালালো... ইত্যাদি সব হামাসের বীরত্বের নিউজই প্রচার হতে দেখি। এসব দেখে দেখে আমি তো মনে করেছিলাম এতদিনে হামাস বাহীনি হয়তো ইসরাইলি সেনাদের মাইরা তামা তামা করে দিয়েছে।

১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:৩৫

সোনাগাজী বলেছেন:



১৮০ জন ইসরায়েলী সৈন্যের প্রাণ গেছে ( ইসরায়েলের মিথ্যুকদের মতে, আসলে কম গেছে ), ২৫০০০ ফিলিস্তিনী; ৬০ হাজার ফিলিস্তিনী আহত হয়ে পংগু হয়েছে।

৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:৪৩

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আর আমাদের দেশ ফিলিস্তিনের মত কবে হবে? ইরান যদি আমাদের কিছু অস্ত্র দিতো তাহলে আমরা হামাস ভাইদের মত ইন্ডিয়ার উপ্রে হামলা চালাইতাম। বিশ্বকাপ ফাইনালে ইন্ডিয়া হেরে যাওয়াতে আমাদের দেশের কিছু সাম্প্রদায়িক চিন্তাধারার জনগোষ্ঠী ব্যাপক উল্লাস প্রকাশ করেছে যা খেলাধুলার ইতিহাসে বিরল। তাই ভাবছিলাম এদের হাতে অস্ত্র তুলে দিলে এরাও হামাসের মত ইন্ডিয়াতে আক্রমণ করে বীরত্ব দেখাতে পারতো।

বাংলাদেশ জঙ্গী উৎপাদনের উর্ভর ভুমি, যদি এই জনগোষ্ঠীর কাছে অস্ত্র সরবরাহ করা হয় তাহলে ফিলিস্তিন হতে আমাদের গুনে গুনে তিনমাস লাগবে।

১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:৩৬

সোনাগাজী বলেছেন:



ভারতের সাথে আমাদের সম্পর্ক এক সময় আরো খারাপ হবে; কারণ, অর্থনৈতিক ও সামাজিক দুর্ত্ব বাড়বে; ওরা আমাদের নিয়ে হাসিতামাসা করবে।

৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:৫৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



প্রায় চার মাস ধরে চলা এই ইসরায়েলি হামলায় গাজায় ২৩ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
২০২৪ সালের শুরুতে এসেও ইসরায়েলের হামলা থামানোর কোনো লক্ষণ দেখা যায়নি। দুই দিকেই লড়াইয়ে
মৃতের সংখ্যা শুধু বাড়ছেই।যদিও ইসরায়েল বলছে, এখন পর্যন্ত তারা এই মিশনে ব্যর্থ হয়েছে। তারপরও তারা
দাবি করছে, লক্ষ্য অর্জন সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু বাস্তবতা কি তাদের দাবিকে সমর্থন করছে?

এই সংঘাতের বিভিন্ন দিক নিরপেক্ষভাবে বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, হামাস ব্যর্থতার চেয়ে সাফল্য পেয়েছে বেশি।
কারণ
১) ইজরাইলী বাহিনীর ব্যপক ধ্বংস যজ্ঞের পরেও হামাস এখনো ভাল ভাবে টিকে আছে ।
হামাস এখনো অনেক সক্রিয় ও পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে। আইনিভাবে এই সংগঠন বৈধ না হলেও বাস্তবতা হলো, রাজনৈতিকভাবে এই সংগঠন স্বীকৃত। গাজা যতই ধ্বংস হোক না কেন, এই উপত্যকার নিয়ন্ত্রণকারী একমাত্র সত্তা
হিসেবে তারাই টিকে আছে।
২) অনলাইনে থাকা অনেক সংবাদ ভাষ্য হতেই দেখা যায় অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠীর সাহায্য পাচ্ছে হামাস । সেখানে
এখন বিভিন্ন রাজনৈতিক ও আদর্শিক ব্লকের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এমন অনেক সশস্ত্র গোষ্ঠী লড়াই করছে ।

৩) বিশ্বের তাবত মিডিয়ায় ইজরাইলের যে আমানবিক বর্বতার চিত্র উঠে আসছে তাতে করে ইরাইলী স্বংস স্তুপের
মুখে দাঁড়িয়ে গাজায় অনেক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হওয়া এবং পশ্চিমাদের কাছে ভাবমূর্তি নেতিবাচক হওয়ার পরও
দুঃখ পাওয়ার চেয়ে সন্তুষ্ট হওয়ার অনেক বেশি কারণ আছে হামাসের।


১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:১১

সোনাগাজী বলেছেন:



আসলে হামাস ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার পথ অবরুদ্ধ করে রেখেছিল; না'হয়, অসলো চুক্তির ( ১৯৯৩ সাল ) ৪/৫ বছরের মাঝে ফিলিস্তিন স্বাধীন হওয়ার কথা ছিলো। হামাস আরাফাতকে বাধা দিয়েছে। এবার ২৪০০০ ফিলিস্তিনীর প্রাণ গেছে ও গাজা নিশ্চিহ্ন হওয়ার কারণ হচ্ছে হামাস।

৭| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:১৫

শ্রাবণধারা বলেছেন: বিশ্লেষণগুলো বেশ যৌক্তিক এবং প্রাসঙ্গিক।

সময় হয়েছে ইসরাইলের সাথে সাথে এই যুদ্ধে আমেরিকাকেও গণহত্যা এবং যুদ্ধপরাধারের জন্য দায়ী করার। আপনি হয়তো দ্বিমত পোষণ করতে পারেন, কিন্তু আমেরিকার জো বাইডেনের সাথে নেতানিয়াহুর আলিঙ্গন অর্থাৎ শয়তানের সাথে শয়তানের আলিঙ্গন ছাড়া ইসরাইলের একার পক্ষে এতদূর নৃশংস হওয়ার কথা নয়!

আমেরিকার বোমাগুলোই ইসরাইল গাজার শিশুদের উপর ছুড়েছে। এর বিচার একদিন না একদিন মানুষ করবে এই আশা করি।

১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:১৩

সোনাগাজী বলেছেন:



বাইডেন ভুল করেছে; ইসরায়েল বাইডেনের মাথায় উঠে বসেছে; বাইডেনের ভুল আমেরিকানদের চোখে পড়েছে।

৮| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৭:০১

কামাল১৮ বলেছেন: হামাস আরো শক্তিশালী হবে আমেরিকার কারনে।আমেরিকা ইসরায়েলেপ পক্ষ নিয়ে আসলে রাশিয়া হামাসের পক্ষ নিয়ে আসবে।যুদ্ধ থামার কোন সম্ভাবনাই নাই।এই দুই শক্তি অনেক যায়গায় প্রক্সি যুদ্ধে অবতীর্ন হবে।তাতে সাধারণ মানুষের অমঙ্গল ছাড়া মঙ্গল কিছুই হবে না।যুদ্ধ পুরা মধ্যপ্রাচ্যে ছড়িয়ে পড়তে পারে।সাগরের যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে।হিজবুল্লা হুথি হামাস এক হয়ে যুদ্ধ করছে।

১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:১৬

সোনাগাজী বলেছেন:



রাশিয়া নিজের যুদ্ধ চালfে গিয়ে হাঁপিয়ে উঠেছে; মানুষ নেই। হুতির কাছে কোন ধরণের অস্ত্র নেই, হেজবুল্লার লাছে ১টি অস্ত্র আছে রকেট। এবার হেজবুল্লাকে ধরার সম্ভাবনা আচে।

৯| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৪১

জুন বলেছেন: নেতানিয়াহু হলো আরেক জেলেনেস্কি। ঢাল নেই তরোয়াল নেই, নিধিরাম সর্দার। আমেরিকার কাধে ভর দিয়ে যুদ্ধ চালাবে। আমেরিকার জনগণ মনে হয় আপনার ভাষায় বেকুব। তারা কি কিছুই বলেনা! তাদের রাজনীতি, অর্থনীতি, ইমেজ সবই তো প্রশ্নের সম্মুখীন। ব্লিংকেন তো চোখের পলক পড়ার আগেই এক দেশ থেকে আরেক দেশে কিন্ত কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে বলে মনে হয় না। এখন এরদোয়ান এর হাতে পায়ে ধরছে নেতানিয়াহুকে থামানোর জন্য। কি হাস্যকর।
আর ইরানের সাথে যুদ্ধ করতে চাইছে সেই এম্বেসীর ছাদ থেকে এয়ার লিফটিং এর মাধ্যমে পালিয়ে আসার লজ্জা ঢাকতে। নইলে এই হুতিরা দুই একটা ড্রোন দিয়ে যুদ্ধ করে এখন বড় বড় শক্তিশালী দেশের জাহাজ আটকে দিচ্ছে, হাউ কাম!!
যা তারা ভিয়েতনাম, আফগানিস্তান সব দেশ থেকেই করেছে।
লেখাটি ভালো লাগলো।
+

১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৪

সোনাগাজী বলেছেন:



আমেরিকার মানুষ এবার ইসরায়েলের বেলায় শক্ত অবস্হানে আছে; আমেিকার ইহুদী লবি বলতে বাধ্য হচ্ছে, "আমেরিকায় এন্টি সেমিটিজ ম বেড়ে গেছে"। ইসরায়েল এখন চেষ্টা করছে "২য় হোলোকষ্ট"কে প্রতিষ্ঠা করে, তাদের ভয়ংকর গণহত্যাকে যুদ্ধ বলে চালিয়ে দিতে; আপাতত উহা সম্ভব হয়নি।

আরবরা বুঝতে পেরেছে যে, ব্লিংকেন আলোচনার নামে সময় ক্ষেপণ করে ফিলিস্তিনে গণঃত্যা চালানোর সময় বাড়ায়েছে মাত্র।

১০| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:১৮

কথামৃত বলেছেন: যেটা ভাবছি সেটা হচ্ছে না। কেন?

১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৯

সোনাগাজী বলেছেন:



কোনটা ভেবেছেন? মনে হয়, ভাবনা সঠিক নয়।

১১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৩১

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমেরিকা বিভিন্ন মহাদেশে যুদ্ধ শুরু না করতে পরেলে
তাদের ভাত হজম হয়না ।

............................................................................
সারা বিশ্বে তাদের এজেন্ডা আছে,
সেচিন্তা ভাবনার বেসিক কাজটা করে সিআইএ,
বর্তমানে দেখা যাচ্ছে , তাদের এম্বেসীতেই একজন করে
এই ধরনের চিন্তা ভাবনার লোক থাকে ।
ইসরাঈল হলো মধ্যপ্রাচ্যর বিষফোঁড়া, আমেরিকার প্রতিবন্ধি সন্তান।
তাকে বাচাঁয়ে রাখার দ্ধায়িত্ব , শয়তান বাপের ।
....................................................................................
সুতরাং এসব চলতেই থাকবে , সম্ভব হলে তারা যেমন গোপন পরিকল্পনা করেছিলো
তেমনি ছোট করে একটা পারমানবিক বোমা ইসরাঈলের রাজধানীতে ফেলতে পারলে
দেখার মতো আকর্ষনীয় ব্যাপার হতো ।

১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:০৪

সোনাগাজী বলেছেন:



আমেরিকার ব্যাপারে এই কথাগুলো আপনারা মুখস্হ বলেন।

হামাসের সিভিলিয়ান আক্রমণ ও তার কারণে ইসরায়েলের আক্রমণ, ইহার পর হেজবুল্লার প্রস্তুতি, আরবদের অবস্হানে, আপনি কার হস্তক্ষেপ চেয়েছেন, চীন, রাশিয়া, আমেরিকা, জাপান, জার্মানী বা ববৃটেনের?

১২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৩

বিজন রয় বলেছেন: কি হতে কি হয়ে যাচ্ছে। কেউ তো হার স্বীকার করতে চায় না।

খেলোয়াড়রা খেলছে, তবে সময়ই বলে দেবে সবকিছু।

১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:০৯

সোনাগাজী বলেছেন:


ইউক্রেন যুদ্ধ ও ইসরায়েল যুদ্ধে বাইডেনের ভুলের কারণে ট্রাম্প অনেক সামনে চলে গেছে। ট্রাম্প নির্বাচিত হলে ফিলিস্তিন বিচার পাবে না, ইউক্রেনের যুদ্ধ বন্ধ হবে; তবে, ইউক্রেন হারানো ভুমি পুতিনের সময় ফেরত পাবে না।

ফিলিস্তিনে হত্যাকান্ড ঘটায়ে ইসরায়েল নিজ পায়ে কুঠার মেরেছে।

১৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১০

রাজীব নুর বলেছেন: ইরান এবং ইরান ছুপারুস্তম। সৌদির চেয়ে এই দুই দেশ মন্দ বেশি।
ইজরায়েল দাবার চালে ভুল করে ফেলেছে। এখন যুদ্ধ কোথায় গিয়ে থামবে বিশ্ববাসী বুঝতে পারছে না। তবে আমেরিকা চাইলে অনেক কিছুই সম্ভব।

১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৭

সোনাগাজী বলেছেন:


যুদ্ধ দীর্ঘ সময় চলার পেছনে আরব সরকারদের হাত থাকতে পারে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.