নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।
**** পোষ্ট সামনের পাতায় যাচ্ছে, এডমিন সাহেবকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ****
এখন সর্বকনিষ্ঠ মুক্তিযোদ্ধাদের বয়স ৬৮ বছর, চাকুরীর বয়স নেই; যখন চাকুরীর বয়স ছিলো, তখন তাজউদ্দিন সাহেব ও শেখ সাহেব এঁদেকে চাকুরী দিতে পারেননি, উনাদের মগজ ছোট ছিলো; উনারা ২ জনেই বড় চাকুরী করেছেন। চাকুরী দিলে, এখন মুক্তিযোদ্ধারা পেনশন পেতেন, সন্মানী টাকা; তা' না'পেয়ে পাচ্ছেন ভাতা, অনেকটা ভিক্ষার কাছাকাছি।
১৬ই ( ১৯৭১ সাল ) ডিসেম্বরের পরে, তাজউদ্দিন সাহেব যদি সব মুক্তিযোদ্ধাদের চাকুরীতে রেখে দিতেন, পরে তাঁদেরকে কোন রকম কোটা মোটা, ভাতা ভুতা, ছাতা ছুতা কিছুই দেয়ার দরকার ছিলো না। ১৬ই ডিসেম্বর অবধি সব মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্য, বাহিনীতে চাকুরীরত। দেশের ভেতরে যাঁরা গেরিলা বাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন, তাঁদের অনেকর লিষ্ট তাজউদ্দিন সরকারের হাতে ছিলো না; এঁরা যেসব গেরিলা গ্রুপে যোগ দিয়েছিলেন, তাঁদের কমান্ডার থেকে লিষ্ট সংগ্রহ করা সম্ভব ছিলো।
চট্টগ্রামে ২০ই ডিসেম্বরের পরপরই ক্যাপ্টেন এনাম সাহেবের ( ১ নং সেক্টরের সেকেন্ড ইন কমান্ড ) লোকেজন সাধারণ যোদ্ধাদের ( ইপিআর, বেংগল রেজিমেন্ট, আনসার ব্যতিত ) অস্ত্র জমা দিয়ে বাড়ী চলে যেতে নির্দেশ দেন। আসলে, ১৬ই ডিসেম্বরের পরে, সব সাধারণ মুক্তিযোদ্ধারা নিজের থেকেই সব ফেলে দিয়ে পরিবারের সাথে দেখা করতে চলে যান। এমন অবস্হা হয়েছিলো যে, কাউকে দরকারেও ধরে রাখা যাচ্ছিলো না, সবাই পরিবারে লোকজনের সাথে দেখা করার জন্য উৎগ্রীব হয়ে পড়েছিলেন।
সাধারণ যোদ্ধারা যখন বাড়ী চলে যাচ্ছিলেন, তাঁদেরকে ফিরে এসে দেশের বাহিনীতে যোগ দিতে বলা হয়নি; কিন্তু ইপিআর, বেংগল রেজিমেন্ট ও আনসারদের চিটাগং ক্যান্টনমেন্টে রিপোর্ট করতে বলা হয়েছিলো।
দেখছেন, তাজউদ্দিন সাহেব সেই সময় যেই সমস্যার সৃষ্টি করে গেছেন, আজকে ৫২ বছর পরও ইডিয়ট সরকারগুলো উহার সমাধান করতে পারেনি; তাজউদ্দিন সাহেব সেরা বেকুব বাংগালীদের মাঝে একজন ছিলেন।
আজকে, মুক্তযোদ্ধার সন্তানেরা চাকুরী না পেলে, তাদেরকে মুক্তিযোদ্ধা ট্টাষ্টের কলকারখানা ও ব্যবসায়ে চাকুরী দেয়া সম্ভব, মুক্তিযোদ্ধা মিনিষ্ট্র তাদেরকে চাকুরী খুঁজে দিতে পারে, তাদের জন্য চাকুরী সৃষ্টি করতে পারে। শেখ হাসিনাও বাবার মতো বড় বুদ্ধিমান, বকবক করেন, কাজ করতে জানেন না; কাজ করতে জানলে, ৪৫/৫০ হাজার পরিবারের সন্তানদের চাকুরী দেয়া এমন কোন কঠিন কাজ নয়।
০৪ ঠা জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৭
সোনাগাজী বলেছেন:
মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য কোন কোটার দরকার নেই; মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রনালয়, যোগ্যতানুসারে তাদের জন্য চাকুরী খুঁজে দেবে।
এখান যেসব মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানেরা কোটায় চাকুরী পাচ্ছে, এদের বাবাদের শতকরা ৮০ ভাগই ভুয়া।
২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৪৫
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
যে লেখায় বিপ্লব নিয়ে আসবে ও মুক্তিযোদ্ধা কোটার অপব্যবহার/অপমান থেকে মুক্তি মিলবে,তেমন লেখা স্পনসর করবেন নাকি?
০৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:৪০
সোনাগাজী বলেছেন:
অবশ্যই করবো।
৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:০০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: তাজউদ্দীন সাহেবকে এই বুদ্ধি কে দিয়েছিলো জানি না। যদি নিজের বুদ্ধি হয়, তাহলে বলতে হবে ওনার বুদ্ধির মধ্যে সমস্যা ছিল।
০৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:৪১
সোনাগাজী বলেছেন:
উনি মুরগীর মতো মিলিটারীর হাতে ধরা দিয়ে প্রমাণ করেন যে, উনি দেশের সেরা বেকুব ছিলেন।
৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:১২
কামাল১৮ বলেছেন: তাজউদ্দীন সাহেব খুব একটা সময় পান নি।শেখ সাহেব এসেই তাকে ক্ষমতাহীন করে ফেলেন।তার আফসুস ছিলো শেখ সাহেব জানতেও চান নাই, নয়মাস দেশের অবস্থা কি ছিলো।কেমন করে হয়েছে মুক্তি যুদ্ধ।শেখ সাহেব ছিলেন ডান পন্হি আর তাজউদ্দীন সাহেব ছিলেন বাম ঘেঁষা।শেখ সাহেবের প্রিয় ছিলো খন্দকার মোশতাক।তার কথাতেই ওআইসিতে যোগদেন ভারতের অনুরোধ উপেক্ষা করে।
০৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:৪৪
সোনাগাজী বলেছেন:
তাজুদ্দিন সাহেব সময় পেয়েছিলেন, একটা এক্সেকিটিভ অর্ডার সাইন করতে সময় লাগে ৫ সেকন্ডের কম।
শেখ সাহেবকে সাধারণ মানুষ বুঝতে পারেননি, উনি বকবক করতে জানতেন, কোন কাজের দক্ষতা ছিলো না।
৫| ০৫ ই জুলাই, ২০২৪ ভোর ৪:৩৪
আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: বড় দোষটা তাজউদ্দীন সাহেবকে দিলেন এখানেও। আসলেও মুজিবকে বাঁচানো যায় নানাজনের উপর দোষ দিয়ে। কিছু দোষ তাও দিছেন, না দিলেও কিছু করার ছিলো না। মুজিব ঠিকই রক্ষী বাহিনী গঠন করে তার যোদ্ধাদের চাকরীতে রেখেছিলেন, কেন ভুলে যান? শুধু সাধারণ যোদ্ধাদের বানাইছে কাঙাল। আবার তাজ উদ্দিনকেও সরাইছে। সবই মনে রাখতে হবে। মাথায় রাখতে হবে। দেশের মাটিতে মুজিবের মতো বড় ভিলেন আর নাই। তিনি তাজ উদ্দিনকে অকার্যকর করেছেন, দেশে নানা দ্বন্দ্ব তৈরি করে গেছেন যা আজোও আমরা বয়ে বেড়াই।
দেশ,দশ আর আইন নিজের মতো ব্যবহার করছে। যেন নিজের পালনের গরু দেশটা।
০৫ ই জুলাই, ২০২৪ ভোর ৬:১৬
সোনাগাজী বলেছেন:
রক্ষী বাহিনী নিয়ে আপনার ধারণা আছে বলে আমি বিশ্বাস করি না; রক্ষী বাহিনীতে মুক্তিযোদ্ধা থাকলে, ১৫ই আগষ্টের পর ওরা পালিয়ে যেতো না। ১৯৭৫ সালে আপনার বয়স কত ছিলো?
৬| ০৫ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৮:২৩
শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনার পোস্ট সামনের পাতায় এসেছে কি? দেখতে পাচ্ছি বলে মনে হল না।
আপনার এই ধরনের পোস্ট, সাথে কামাল ভাইয়ের মন্তব্যগুলো মিলিয়ে অনেক শিক্ষনীয় বলে মনে করি।
তবে তাজউদ্দীন আহমদ কে সেরা বেকুব ইত্যাদি না বললেই কি হতো না? "বাজে কথা বলার" একটা থিউরি আপনাকে বলি। আমার ধারণা মানুষের যখন যুক্তি-বুদ্ধি শেষ হয়ে যায়, চিন্তা-শক্তি ফুরিয়ে যায় তখন সে কটু কথা বলে, যেগুলোর আসলে এক ফোটাও মানে নেই।
০৫ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:০৯
সোনাগাজী বলেছেন:
নোটীশ পেয়েছি, লেখা সামনের পাতায় যাবে; মনে হয়, এপ্লিকেশন এখনো রিলোড হয়নি।
০৫ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:৪৫
সোনাগাজী বলেছেন:
শেখ সাহেবক্সকে হত্যার পর, মিলিটারীর লিষ্টে, পরবর্তীতে ১ নম্বরে কার নাম ছিলো? তাজউদ্দিন না পালিয়ে গিয়ে প্রমাণ করেছেন যে, তিনি বেকুব।
তিনি নিজের চাকুরীটা রাখলেন, আর ভলনটিয়ার মুক্তিযোদ্ধাদের চাকুরী খেয়ে ফেললেন, ইহা কিসের লক্ষণ? মুক্তিযোদ্ধারা চাকুরীতে থাকলে, জেনারেল জিয়া উনাকে হত্যা করতে পারতো না।
৭| ০৫ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:৪১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: দেশে এমনিতেই রাজাকারের ছানাপোনাদের বাড়বাড়ন্ত; এ অবস্থায় বঙ্গবন্ধু বা তাজউদ্দিন সম্পর্কে এটাসেটা (মগজ ছোট, বেকুব) বলে ওদের সুযোগ করে দিচ্ছেন। শিরোনাম যেমন করেছেন, লেখাটা সে প্রসঙ্গ নিয়ে অগ্রসর হওয়াই ভালো ছিল।
০৫ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:০১
সোনাগাজী বলেছেন:
আমার কথায় কেহ সুযোগ পাবে না; যারা বেদরকারী দাবি নিয়ে চীৎকার দেয়, তাদেরকে শেখ হাসিনা পিটাবে।
৮| ০৫ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১১:২৬
রানার ব্লগ বলেছেন: আমি বলি দরকার আছে, সেটা দুই পার্সেন্ট হলেও আছে। এই এক কোটা শব্দটাই ছাগল গুলার বুকে শেলের মোত বেধে। এই পরের ধনে পোদ্দারি করা রাম ছাগল গুলার জন্য খুব দরকার। কোটা থাকুক, কেবল মাত্র মুক্তিযোদ্ধা কোটা। বাকি সব বাদ দিন।
০৫ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ২:২৭
সোনাগাজী বলেছেন:
দেশে যদি দরকারী পরিমাণ চাকুরী থাকতো, কোটা কিংবা লোটার দরকার হতো না।
৯| ০৫ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৬
পুরানমানব বলেছেন: রক্ষি বাহিনী কেন গঠন করা হইয়াছিল এবং রক্ষি বাহিনীর হেড অফিস কোথায় ছিল?
শেখ মুজিবকে পরিবারসহ হত্যার কারণ কি? জনগণ কি তাহার অপর অতিষ্ঠ হইয়াছিল?
তাহাকে জাতির পিতা উপাধি কে বা কাহারা দিল? আম্লিগ নিজেই?
ওই সময় ব্যাংক লুটের অবস্থা কেমন রমরমা ছিলো এবং শেখ কামালের মেজর ডালিমের বউকে উত্যক্ত করার ঘটনা কতটুকু সত্য?
বর্তমানে আম্লিগ জিয়াকে মুক্তযোদ্ধা হিসেবে অস্বীকার করে, কোনটা সত্য, জিয়া মুক্তি যোদ্ধা নহে?
মুক্তিযুদ্ধের পর ভারত কি খালি হাতে চলিয়া গিয়াছিল নাকি সাথে করিয়া অনেক কিছু লইয়া গিয়াছিল?
আপনার পালটা প্রশ্ন আশা না করে উপরোক্ত প্রশ্নের উত্তর আশা করিতেছি,কারণ আপনি ওই সময়কার একজন সচেতন শিক্ষিত মানুষ।
আর এসব কোটা ফোটা কিছুই নয়। জাতিকে কোন একটা ইস্যুতে ব্যাস্ত রাখার কৌশল মাত্র।
০৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৫৬
সোনাগাজী বলেছেন:
রক্ষীবাহিনী গঠন করা হয়েছিলো কদের ছিদ্দিকী (টাংগাইল) ও তোফায়েলের ( ভোলার ) দেয়া "ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের" নিয়ে; ওদের দ্বারা সিরাজ শিকদারের ও জাসদের গণবাহিনীর জল্লাদদের দমন করার চেষ্টা চলছিলো।
১ নং সেক্টরে বেশী যুদ্ধ হয়েছে, জিয়া সেখানকার কমান্ডার ছিলো; সবার চেয়ে বেশি যুদ্ধ করেছে; কিন্তু সে সামরিক ক্যু করে ও শেখকে হত্যা করে জাতিকে আগের মতো পাকিস্তানের কক্ষে নিয়ে ভয়ানক অপরাধ করেছিলো।
ভারতের সৈন্যরা যুদ্ধে আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলো; ওরা খালি হাতে ফিরে গেছে; নেয়ার মতো কিছু ছিলো না।
শেখ কামাল শেখের ছেলে, ওরা ডাকাত ছিলো না; ওর বিপক্ষে জাসদ, মিলিটারী ও সিআইএ অনেক অপবাদ দিয়েছিলো।
শেখ সাহেব দেশ চালাতে জানতেন না, মানুষের অবদানকে কোন মুল্য না দেয়ায়, মানুষ বিরক্ত ছিলো। তবে, তিনি সমাধান বের করার চেষ্টা করছিলেন, "বাকশাল" ( সীমিত সোস্যালিজম ) সেটার অংশ।
১০| ০৫ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮
সন্ধ্যা রাতের ঝিঁঝিঁ বলেছেন: অনেকদিন পর ব্যান মুক্ত হলেন। শুভকামনা আপনার জন্য।
০৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৫৭
সোনাগাজী বলেছেন:
ধন্যবাদ, ব্লগে থাকুন, লিখুন।
১১| ০৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:০১
শাহ আজিজ বলেছেন: আমিও সেই অস্ত্র সমর্পণ দেখে ভেবেছিলাম কেন এদের বাহিনীতে যুক্ত করা হয়নি । আপনারা অনেকেই আলাপ চালিয়ে যাচ্ছেন, দেখা যাক কতদুর গড়ায় আলাপ ।
কোটা মোটা আর চলবে না । মুক্তিযুদ্ধকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হয়েছে , কেন ?
০৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:০৮
সোনাগাজী বলেছেন:
মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান স্বয়ং শেখ ও তাজউদ্দিন সাহেব বুঝতে পারেননি; সেজন্য মুক্তিযু্দ্ধ নিয়ে জামাত-শিবিররা ও স্বাধীনতা-বিরোধীরা হাসি তামাসা করছে।
তাজউদ্দিন অন্য কোন সেক্টরে গিয়েছিলেন কিনা আমি জাতি না; কলকাতায় বসেছিলেন, ১ নং সেক্টরে আসেননি; তিনি বুদ্ধিমান ছিলেন না।
১২| ০৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৪১
ঘুম ভাঙ্গা শহরে বলেছেন: আপনে বলেছেন - " *** পোষ্ট সামনের পাতায় যাচ্ছে, এডমিন সাহেবকে অনেক ধন্যবাদ*** "
কোন পোস্ট পেলেম না। ব্লগ স্টেটাস 'নিরাপধ' দেখাচ্ছে কি?
০৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:১২
সোনাগাজী বলেছেন:
সামুটিম থেকে নোটিশ পেয়েছিলাম যে, সামনের পেইজ ব্যান তুলে নেয়া হয়েছে; ষ্টাটাস "জেনারেল"।
unction at() {
[native code]
}
১৩| ০৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৪৯
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: **** পোষ্ট সামনের পাতায় যাচ্ছে, এডমিন সাহেবকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ****
..................................................................................................................
অনেক অনেক শ্বান্তনা ,
খুবই ভালো লাগল ।
এই অবস্হানটুকু ধরে রাখবেন , এই প্রত্যাশা করব ।
..................................................................................................................
মেধার ভিত্তিতে হওয়া উচিৎ
শুধুমাত্র প্রতিবন্ধি ও গরীব মানুষের জন্য কিছু থাকা উচিৎ
০৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:১৪
সোনাগাজী বলেছেন:
শুদ্ধ হবে, "যোগ্যতার ভিত্তিতে; বাংগালী ছেলেদের মেধা নেই; মেধা থাকলে, মুক্তিযো্দ্ধা কোটা নিয়ে কিছু বলতো না।
১৪| ০৬ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:২৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমি ব্লগে আপনার একটা ইন্টারভিউ ছাপাতে চাই। মেইলে কাল চট্টগ্রাম ফিরে ১০ টা প্রশ্ন পাঠাব। প্রশ্ন গুলোর উত্তর দিয়েন।
০৬ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১:৫১
সোনাগাজী বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ; প্লীজ, ইহা করা কোনভাবে সঠিক হবে না; আমার কিছুটা শারীরিক সমস্যাও চলছে; প্লীজ, মন খারাপ করবেন না।
১৫| ০৬ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:১০
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
যুদ্ধে শেষে মুক্তিযোদ্ধাদের এভাবে বাড়ি ফেরানো উচিত হয়নি।
কাজ শেষ এখন যে যার বাড়ি চলে যাও .... সিদ্ধান্তটা মোটেও যুক্তিযুক্ত নয়। বিচক্ষণতার অভাব , নির্বুদ্ধিতাও বলা যেতে পারে।
০৬ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ২:০৯
সোনাগাজী বলেছেন:
তাজউদ্দিন সাহেবের মাথায় কিছুই ছিলো না, উনার ও শেখের কারণে জাতির স্বাধীনতা চলে গেছে মিলিটারী ও চোর-ডাকাতদের হাতে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: তাজ উদ্দিনদের তখনকার চিন্তা ছিল সম্ভবত এখন রাজনৈতিক দল (আওয়ামী লীগ) দেশ শাসন করবে। মুক্তিযোদ্ধাদের দরকার নেই। দেশ তো স্বাধীন হয়ে গিয়েছে। ফর্মূলা মনে হয় ভারত থেকে কপি করা।
কথা হল, কথা সেটা না। কতজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের এখনো সরকারী চাকুরির বয়স আছে? সন্তান পর্যন্ত মানা যায়। কিন্তু নাতি? give me a break...