নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সনেট কবি রচিত সনেট সংখ্যা এখন ১০০৪ (৫ জানুয়ারী ’১৯ পর্যন্ত) যা সনেটের নতুন বিশ্ব রেকর্ড, পূর্ব রেকোর্ড ছিল ইটালিয়ান কবি জিয়েকমো দ্যা ল্যান্টিনির, তাঁর সনেট সংখ্যা ছিল ২৫০।

সনেট কবি

রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।

সনেট কবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্ত্রী কেন গলায় দড়ি দেয়?

২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:০৫



স্ত্রী অতিশয় উপকারী প্রাণী। অন্তত কুড়ি বছর যাবৎ এটাই আমার খুব করে মনে হচ্ছে।কারণ এ বিষয়ে আমি পাক্কা কুড়ি বছরের অভিজ্ঞ।
কেউ যদি কোন প্রাণী পোষ মানাতে চায় তবে তারা যেন সর্বাগ্রে স্ত্রীকে পোষ মানায়। কারণ এ প্রাণীকে পোষ মানালে আদর যত্নের পাশা-পাশি অতীব সুস্বাধু খাবার কপালে ঝুটে।
স্ত্রীর সাথে সংঘর্ষে জড়ালে কপালে দুঃখ থাকে।সে সময় বিভিন্ন রকম বিপত্তিতে জড়িয়ে পড়ে দিশেহারা হতে হয়। অনেকেই নাকি নারীর মন বুঝেন না। অথচ তারা এমন একটা বিষয় বুঝে না, যেটা বুঝা সবচেয়ে দরকারী।
স্ত্রীর মনে পরকীয়া থাকলে সেটাকে ভালোবাসার রাবার দিয়ে ঘষে ঘষে তুলে ফেলতে হয়, সেটাকে কোন রকেমেই ডাল-পালা মেলার সুযোগ দেওয়া যাবে না।
স্ত্রীকে নিজের মনের মত করে গড়ে তোলা খুবই দক্ষতার বিষয়। তথাপি এ দক্ষতা সবাইকে অর্জন করতেই হবে। ইহা যেন কোন রকমেই ফোঁস-ফাঁস করতে না পারে সে দিকে অবশ্যই তীব্র নজর থাকতে হবে।
স্ত্রীর সমালোচনা, গায়ে হাত দেওয়া জীবন বিনষ্টকারী বদভ্যাস হিসেবে পরিগণিত। এর কারণে অনেক আত্ম-হত্যার ঘটনা ঘটে জীবন বিপাকে পড়ে। কাজেই জীবন বিপাকে পাক খাওয়ার পূর্বেই ইত্যকার বিষয়ে যথেষ্ট জ্ঞান হাসিল করতে হবে।
কবুতর পর্যন্ত নিজ স্ত্রীর মন রক্ষা করে চলতে পারে, অথচ মানুষ হয়েও কতিপয় স্ত্রীর মন রক্ষা করে চলতে পারে না। তাদের জন্য সত্যি অনেক লজ্জা হয়।অনেক দক্ষ স্ত্রীরা আবার স্বামীকে বশিভুত করে ফেলে। তাদেরকে লোকে আবার স্ত্রৈন বলে লজ্জা দিয়ে থাকে। তাদেরকে আমি বলতে চাই আমার সাজেশন হলো আপনারা স্ত্রী বশিভুত করবেন। আর আপনারা তার বশিভুত নন সেটা যেন তারা গুনাক্ষরেও টের না পায়। আর পাবলিক যেন আপনাকে স্ত্রৈন বলতে না পারে সেদিকেও অবশ্যই খেয়াল থাকতে হবে। এটা আসলেই এক মহা যোগ্যতার বিষয়।
স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসা সন্তানরা পছন্দ করে। কারণ স্বামী স্ত্রীর ঝগড়াতে তারা খুব অসহায় বোধ করে। স্ত্রী কেমন ভালোবাসার সেটা বুঝার ভালো আদর্শ সম্রাট শাহজাহান।তার বানানো তাজমহল এ বিষয়ে কালের সাক্ষি।
স্ত্রী রেগেগেলে যে কোন মূল্যে তাকে হাসাতে হবে তাহলে তার রাগ জল হয়ে যাবে।স্ত্রী কেন গলায় দড়ি দেয় এ এক বিরাট প্রশ্ন। এ সব স্বামীর পক্ষে যতই সাফাই গাওয়া হোক না কেন আমি তাদেরকে অযোগ্য মনে করি। কারণ তারা তাদের স্ত্রীর গলায় দড়ি দেওয়া ঠেঁকাতে পারেনি, এটাই তাদের বড় অযোগ্যতা। স্ত্রী গলায় দড়ি দিবে কেন? বরং স্ত্রী গুন গুন করে গান গাইবে, ‘তোমায় নিয়ে হাজার বছর বাঁচতে বড় ইচ্ছে হয়’। তারমানে মূল কথা এটাই দাঁড়ালো যে যাদের স্ত্রী গলায় দড়ি দেয় তারা আসলে ভালোবাসতে জানে না। এ জন্য তাদের স্ত্রীর এক দন্ড বাঁচতে ইচ্ছে হয় না বিধায় গলায় দড়ি দিয়ে মরে যায়। এ সব স্বামীদের জন্য ভালোবাসার বিশেষ প্রশিক্ষণ কোর্স চালু করা যেতে পারে। সরকার পুরগী পালনের ট্রেনিং দেয়, অথচ বউ পালনের ট্রেনিং দেয় না। কাজেই স্ত্রীর গলায় দড়ি দেওয়ার ঘটনায় সরকার দায় এড়াতে পারে না। এ বিষয়ে আমি অনতি বিলম্বে সরকারের সুদৃষ্টি কামনা করছি।
আমার স্ত্রী বললেন, সোজা কথা স্ত্রীর সাথে ভালো ব্যবহার করতে হবে। বাসের গায়ে অনেক সময় লেখা থাকে ব্যবহার বংশের পরিচয়। তো সুবংশীয় স্বামী হলে স্ত্রীরা খানিকটা মান ইজ্জত করে বৈকি!

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


পরিবারের বড় অংশ হচ্ছে স্ত্রী, জীবনের সাথী হচ্ছে স্ত্রী, সেটা না বুঝলে সমুহ বিপদ

২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২১

সনেট কবি বলেছেন: আমার জেঠি বলেছেন তসতরি একখান সবার থাকে। তবে তসতরির মর্ম অনেকেই না বুঝে সংসার অসার করে ফেলে।

২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৩৮

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: এতো অভিজ্ঞ নয় তবে স্ত্রী যে প্রত্যেকটা পরিবারের একজ ইম্প্রোটেন্ট একজন ব্যাক্তি তা বুঝতে পারি। অভিজ্ঞতার অালোকে আপনাকে লিখা পোস্টটি উপকারে আসবে বলে একখানা লাইক প্রধান করতে কৃপনতা করবো না। আপনি অগ্রজ আপনাকে স্বশ্রদ্ধা রেখে আপনার শারিরিক ,মানুষিক সব দিক যেনো আল্লাহ ভাল রাখেন কামনা করছি।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৪৫

সনেট কবি বলেছেন: শুধুই কি ইম্পটেন্ট? এরা অনেক সময় পরিবারের মূল চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করে। এদেরকে কেউ খোঁচা দিলে এরা খুব মনে রাখে এবং সময় মত সুদে আসলে খোঁচার জবাব দিয়ে দেয়। কাজেই তাদেরকে খোঁচা মারার সাথে সাথে খোঁচা খাওয়ার প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে।

৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:০২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আর যেসব স্ত্রীরা শাশুড়িকে সহ্য করিতে পারে না্ এবং এই কারণে দাম্পত্য কলহের শুরু হয় সেই সব স্ত্রীদের ব্যপারে আপনার কী পরামর্শ?

২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:১২

সনেট কবি বলেছেন: আমার স্ত্রীকে বলেছিলাম, ছেলেরা কিন্তু মায়ের বিচার করতে পারে না। কাজেই মাকে ম্যানেজ করে চলতে হবে। কিভাবে ম্যানেজ করতে হবে তাকে কিছু টিপস দিয়ে ছিলাম। সে তা ফলো করে মায়ের খুব প্রিয় হয়ে ছিল। বেশ শাশুড়ী বউয়ের সুসম্পর্ক তো আমারো কোন চিন্তা নেই।
এখন শাশুড়ী যদি বউকে মেয়ের মতো মনে না করে তবেতো বউ শাশুড়ীর প্রতি বিরস হবেই। স্বামী বউকে বুঝতে দিতে হবে মায়ের সাথে সুসম্পর্ক তার ভালোবাসা পাওয়ার একটি শর্ত। আর বউকে মাকে ম্যানেজ করার পদ্ধতি শিখাতে হবে। এক্ষেত্রে বউ শাশুড়ীকে পোষ মানাবে। তাহলে শাশুড়ী বউ বিরোধী আচরণ করবে না। কাজেই বউ শাশুড়ী বিরোধী হবে না। বউ তখন শাশুড়ীকে শুধু সহ্য করা নয় বরং তাঁর প্রতি থাকবে অনেক ভক্ত ও অনুরক্ত।

৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:১২

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:


যে স্ত্রী হাজবেন্ডকে শতভাগ বশে আনতে পারে না। এটিকে তারা নিজেদের ব্যর্থতা মনে করে গলায় দড়ি দেয়।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:১৬

সনেট কবি বলেছেন: স্ত্রী বেঁচে থাকুক হাজবেন্ড যদি সেটা কামনা করে তবে সে স্ত্রীর বশিভুত নয় এটা তাকে বুঝতে দিবে না। কারণ স্ত্রী গলায় দড়ি দিলে হাজবেন্ডকে মহা ঝামেলায় পড়তে হয়। তারচে বরং স্ত্রীকে পোষ মানিয়ে নিলেই বেশ হয়।

৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট। কিন্তু বিশ্বাস করুন সব স্ত্রীলোক ভালো হয় না।
রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, অবাধ্য স্ত্রীর যার জীবন তাহার দুর্বিষহ।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৪৬

সনেট কবি বলেছেন: অবাধ্যকেও বাধ্য করা যায়। পৃথিবীতে অসম্ভব বলতে কিছু নেই। সঠিক পদ্ধতি অনুযায়ী কাজ করে যেতে হয়। এটাই নিয়ম।

৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৩৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আর যেসব স্ত্রীরা শাশুড়িকে সহ্য করিতে পারে না্ এবং এই কারণে দাম্পত্য কলহের শুরু হয় সেই সব স্ত্রীদের ব্যপারে আপনার কী পরামর্শ?

২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৫২

সনেট কবি বলেছেন: স্ত্রী মাকে সহ্য করতে পারে না। সে ক্ষেত্রে স্ত্রীকে সহ্য করানোর দায়িত্ব স্বামীর। স্ত্রীকে স্বামীর ভালোবাসার কাঙ্গালিনী বানাতে হবে। এরপর স্ত্রীকে বুঝাতে হবে তার কাম্য ভালোবাসা পাওয়া যাবে না মায়ের সাথে সুসম্পর্ক না হলে। আমি ছাত্রদের শাসন করতাম আদর কম করার হুমকি দিয়ে। এতেই কাজ হতো। মারতে হত না।

৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৫৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কিন্তু কিছু মেয়ে এ ব্যপারটা(শাশুড়ির মন নিয়ে জামাইকে বশে রাখা) মানতেই চায় না। আর তাতেই শুরু হয়ে যায় কলহ। আর বর্তমানে ছেলেরা অনেক সেক্রিফাইস(আপনাদের চাইতেও) করার পরও স্ত্রীদের মন পাচ্ছে না। এটা কী যুগের দোষ নাকি মেয়েদের দোষ জানি না...

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:২১

সনেট কবি বলেছেন: ভালো মন্দে পৃথিবী। কপারেশন না হলে অপারেশন। কিন্তু তার আগে যথাসাধ্য চেষ্টা করতে হবে কোন রকমে বুঝিয়ে সঠিক পথে আনা যায় কি না। আরেকটা বিয়ে করতে গেলেই তার কাছে সেকেন্ড হ্যান্ড হতে হয়। কাজেই একটা বিয়ে টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করতে হবে। ভালোবাসার বদলে তো ভালোবাসা পাওয়ার কথা। কিন্তু যারা ভালোবাসা দিয়েও ভালোবাসা পায় না, তাদের ভালোবাসা হয়ত মান সম্পন্ন নয়। বিনিময় প্রথা চলছে যুগ যুগ ধরে। কেউ ভালোবাসা না দিয়েই ভালোবাসা পেতে চাইলে সেটা নাও পাওয়া যেতে পারে।

৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৫৮

যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: স্ত্রী বশীকরণের আরো সহজ তরীকা বাতলে দিলে গুরু ডাবল প্লাস দিবো।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:২৭

সনেট কবি বলেছেন: তার সুগুণের সুনাম। তার শরীর ও মন বুঝে চলা। যখন তার শরীর সাপোর্ট করবে না তখন তাকে আপনি তেমন কাজের আদেশ করবেন না। আবার তার মনের উপরও কোন কিছু চাপিয়ে দিবেন না। তাহলে তার শরীর মন ভালো থাকলে আপনি তার কাছ থেকে ভালো সেবা পাবেন।স্ত্রী আপনাকে তার যথাযথ বন্ধু মনে করতে পারতে হবে। আর তার মধ্যে যদি কোন দোষ থাকে তবে তা’ যত্ন সহকারে সারিয়ে তুলতে হবে।

৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৩৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: প্রয়োজনীয় ও গুরুত্ববহ পরামর্শ তুলে ধরেছেন শ্রদ্ধেয়,
ভালো লাগলো আমার,
দোআ কইরেন বউ যেন বউ হয়েই থাকে মোর যবনিকায়

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:২৮

সনেট কবি বলেছেন: স্ত্রী মনের মতন না হলে সমূহ বিপদ। অবশ্য সে ক্ষেত্রে স্বামীকেও মনের মতন হতে হয়।

১০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ২:১৮

কানিজ রিনা বলেছেন: স্ত্রৈন হবে কেন? মা ভক্ত ছেলেরা বউ ভক্ত
হয় তারা ব্যাক্তিত্বের অধিকারী। বউ গলায়
দড়ি দেয় বেশীর গ্রামের বউ অশিক্ষিত
ধর্ম নাজানা বউরা।
একটা কথা সত্য কি লেখক মাইন্ড খায়েননা।
বেশীর ভাগ পুরুষরা একনারীতে খুশীনা। তা
হয়ত আপনার অজানা নয়। আর সেখানেই
বাধে গোল,আজকাজ আবার ফেসানে
দাড়িয়েছে ঘরে বউ রেখে নিত্যনতুন বান্ধবী
যোগার করাটা যেন ইস্টাইলের অংশ। বিশেষ
করে শহরে উটক পয়সা থাকলেই হয়।
এসব পুরুষরা বিয়ের আগেই কয়টা প্রীতিতে
অভ্যস্ত ছিল যা আমি নিজের স্বামী নামক
বদের হাড্ডি দিয়েই অভিজ্ঞ। এরা ঘরে সুন্দরী
গুনী বউ রেখেও ডিস্কোবিবি মতি নিয়ে আনন্দ
করতে দিধা নেই। যদি হয় সুদর্শন তবেই
হয়েছে। বলবে বিয়েই করিনি এই প্রেথম প্রিতি। দেখবেন কক্সবাজার রাঙামাটি রিচোর্ট
গুল প্রায় অর্ধেক পর্যটক এইসব নারী পুরুষ।
আমি বলব না সবই পুরুষের দোশ। পুরুষ
পরকীয়া করে সাথে তো নারীরাও জড়িত
নয়কি? পুরুষের পাশাপাশী নারীর অবনতী
অনেক গুন বেড়েছে। স্বামীর ঘরে অভাব
অন্য পুরুষের হাত ধরতে কার্পন্য করেনা।
আবার অবিবাহীত মেয়েরাও সাচ্ছন্দের লালসায়
বিবাহীত পুরুষের টাকার লোভে পোটে যায়।
তবে যাই বলুন এইসব নারী পুরুষ একে
অপরের পরিপূরক। রতনে রতন চেনে শুকরে
চেনে কচু।
আপনার লেখায় এইসব পুরুষের যদি একটু
হলেও বিবেক আশে ইহাই কাম্য। রতন যেন
রতন পায় এই আমার কামনা। সুন্দর পোষ্টের
জন্য অনেক ধন্যবাদ।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:৩১

সনেট কবি বলেছেন: বদ লোক সুখ পায় না। স্ত্রী পোষ মানাতে হলে এগ ভালো লোক হতে হবে। স্ত্রীকেও স্বামী পোষ মানাতে হলে আগে ভালো লোক হতে হবে। আর উভয়ের দোষ-ত্রুটি উভয়কে যত্ন সহকারে সারিয়ে তুলতে হবে। নতুবা ঘটনা দূর্ঘটনাতে পরিণত হয়।

১১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৩০

টারজান০০০০৭ বলেছেন: "জরু, গরু আর ঢোল সবসময় বারির উপর রাখতে হয় " এই বেদবাক্যের তাহা হইলে কি হইবে ! হুমায়ুন আহমেদ ইহা লিখিয়া মামলা খাইয়াছিলেন !

শুনিয়াছি, নারীজাতি নাকি পাঁজরের বাঁকা হাড্ডি দিয়া তৈরী হইয়াছে ! তাই ইহাকে সোজা করিতে গেলে হাড্ডি ভাঙিয়া যায়। ইহাকে সোজা করিতে চেষ্টা না করিয়া বাঁকা অবস্থাতেই পরিচর্যা করিলে, নিরাপত্তা দিলে ফুল ফুটিবে, সৌরভ ছড়াইবে !
তবে ইদানিংকার পরকীয়া সব নিয়ম, নৈতিকতা উল্টাইয়া দিতেছে !!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.