নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সনেট কবি রচিত সনেট সংখ্যা এখন ১০০৪ (৫ জানুয়ারী ’১৯ পর্যন্ত) যা সনেটের নতুন বিশ্ব রেকর্ড, পূর্ব রেকোর্ড ছিল ইটালিয়ান কবি জিয়েকমো দ্যা ল্যান্টিনির, তাঁর সনেট সংখ্যা ছিল ২৫০।

সনেট কবি

রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।

সনেট কবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামে ফিতনা সনাক্ত করণ (পর্ব-২)

১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ৮:৩৭



মহানবি (স.) কোরআন ও হাদিস মানতে বলেছেন। একত্রে না আলাদা? ইবাদতে কোরআন ও হাদিস একত্রে। মহানবি (সা.) ইবাদত করেছেন। কাজেই মহানবি (সা.)কোরআন ও হাদিস একত্রে মানতে বলেছেন, আলাদা ভাবে মানতে বলেননি।কোরআন ও হাদিস আলাদা পাঠ করা যায় তবে মানতে হয় একত্রে।
ইবাদতে কোরআন ও হাদিসের একত্রিত রূপ ফিকাহ। ফিকাহ ইবাদতের নিয়ম। ইবাদতের সাথে ফিকাহ এর অলিখিত রূপ একত্রে শুরু হয়েছে।ফিকাহ গ্রন্থ ইবাদতের লিখিত রূপ। ফিকাহ মানলে কোরআন ও হাদিস একত্রে মানা হয়। সংগত কারণে ইসলামে হাদিস গ্রন্থের আগে ফিকাহ গ্রন্থ এসেছে।সংগত কারণে যারা ফিকাহ মানেনা তারা ফিতনা।বর্তমানে ফিকাহ না মানা ফিতনা মুসলমানদের মাঝে ব্যাপক গোলযোগ সৃষ্টি করছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় গোলযোগ আলাদা মসজিদ। মুনাফিকদের এমন আলাদা মসজিদ, ‘মসজিদে জিরার’ মহানবি (সা.) ভেঙ্গে দিয়েছিলেন।সংগত কারণে মসজিদ আলাদা করার রীতি ইসলামে নেই। সব মসজিদ হবে সব মুসলমানের। সংগত কারণে আলাদা মসজিদ তৈরী ফিতনা।

বিঃদ্রঃ কোরআন ও হাদিসের বদলে অনেকে বোখারী ও সৌদি আরব মানতে বলে! এরা কি শুধু বোখারী ও সৌদি আরবকেই কোরআন হাদিস মনে করে নাকি?

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ৮:৫৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ফিকাহতে সহমত ।

শুভেচ্ছা রইল প্রিয় কবি ভাইকে।

১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ৯:০৫

সনেট কবি বলেছেন: ফিকাহ এর বিরোধীতা মুসলিম অনৈক্যের অন্যতম কারণ।

২| ১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:১৫

কাওছার আজাদ বলেছেন: ইসলামকে মানতে হলে ইলমে ফিকহের বিকল্প নেই। আর ফিকহের ভিত্তিই হচ্ছে- কিতাবুল্লাহ, সুন্নাহ্, ইজমা, কিয়াস। সুতরং ইলমে ফিকহ্ মানলে কুরআন ও হাদিসের পাশাপাশি আলেমদের গবেষণাও গ্রহণীয় ও মানা হচ্ছে। অতএব, যারা এসব না মেনে শুধুমাত্র এক তরফাভাবে '... হাদীসে'র ফলোয়ার দাবী করে, তারা উম্মতে মুহাম্মাদীর মধ্যে শ্রেষ্ঠ ফেতনাবাজ।

১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:১৮

সনেট কবি বলেছেন: শুধুমাত্র হাদিসের অনুসারি এ ফিতনা বাজদের কারণে মুসলীম জাতির অপরিমেয় ক্ষতি সাধিত হচ্ছে।

৩| ১৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: পড়লাম।

একবার এক লোক নবীজীর কাছে এসে বললেন, আমি নতুন বিয়ে করেছি। কিন্তু প্রতিদিন পাশের বাড়ির এক লোক আমার ঘরে উকি দেয়।
নবীজী বললেন, তাকে বলো উকি না দিতে।
পরের দিন অই লোক আবার নবীজীর কাছে বললেন, বলেছি, কিন্তু সে আবার উকি দেয়।
নবীজী বললেন, ভালো করে বুঝিয়ে বলো।
ভালো করে বুঝিয়ে বলারও পর অই লোক আবার উকি দিল।
নবীজীর কাছে লোকটি আবারবেসে বললেন, আমি তাকে ভালো করে বুঝিয়ে বলেছি। তারপরও লোকটি উকি দিয়েছে।
এবার নবীজী বললেন, খেজুর কাটা দিয়ে তার চোখ উপড়ে ফেল।
এই হাদীস টি কি সত্য?

এই ব্যাপার টা নিয়ে সুন্দর একটা পোষ্ট দিবেন চাচাজ্বো প্লীজ???

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৫২

সনেট কবি বলেছেন: যারা মাযহাব মেনে চলেন, কিছু হাদিস মহানবির (সাঃ) হাদিস কি না এ বিষয়ে তাদের সন্দেহ রয়েছে। এ জন্যই তারা মাযহাব ছেড়ে মাযহাবের পরিপন্থি হাদিস মানতে পারছেন না।

৪| ১৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:৫৩

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: রাজীব নূর হাদীস লিপিবদ্ধ করা রাসুলের বারণ ছিলো নিম্নের হাদীস গুলি দেখি।

হযরত আবু ছাইদ খুদরী (রা) থেকে বর্ণিত: রাসুলুল্লাহ্ (সাঃ) বলেছেন যে, কোরআন ব্যতীত আমার কোন কথাই লিখিও না। আর কোরআন ব্যতীত আমার নিকট থেকে অন্য কিছু লিখে থাকলে, তা যেন মুছে ফেলা হয়।” [ দ্র: সহিহ্ মুসলিম, আ. ফা. ভুইয়া, ১ম খ. ১ম সংস্করণ, পৃ: ৫১]

শরীয়তি আলেমরা কি সব মুছে ফেলেছে?

আমার কাছ থেকে তোমরা কোরান ছাড়া আর কিছুই লিখবেনা। যদি কেউ লিখে থাকে তবে অবশ্যই তা নষ্ট করে ফেল।'' -সহিহ মুসলিম, ভলিউম১, পৃষ্ঠা ২১১, হাদীস নং ৫৯৪, প্রিন্টার-মতকবে আদনান, বৈরুত,১৯৬৭।

শরীয়তি আলেমরা কি সব নষ্ট করে ফেলেছে

হাদীসটি সম্বন্ধে বিশ্বের সকলেই একমত; আবার বিশ্বের সকলেই (শরীয়ত) হাজারো ফন্দি-ফিকির, কুট-কৌশলে হাদীসটি বাতিল বলে সাব্যস্ত করার আপ্রাণ চেষ্টা করে থাকেন।

রাজীব নূর
অনেক হাদীস আছে যা ইসলাম ধর্মের ক্ষতিছাড়া লাভ করেনি।

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৫৫

সনেট কবি বলেছেন: কিছু হাদিসের ব্যাপারে মাযহাব পন্থিদের সন্দেহ আছে বৈকি? নতুবা তারা মাযহাব ছেড়ে মাযহাব পরিপন্থি সে সব হাদিস মানে না কেন?

৫| ১৮ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: নামাজীদের চাইতে ফিতনাবাজদের সংখ্যা বেশি।

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৫৫

সনেট কবি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

৬| ১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:০৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কুরআন হাদীসের সাথে সংঘর্ষ না হলে ফিকাহ মানতে বাধা নেই। বোখারী শরীফ, সৌদি আরব না মেনে কি দেওবন্দ, হাটহাজারীকে মানতে হবে?

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৫৮

সনেট কবি বলেছেন: কিন্তু হাদিস মহানবির (সাঃ) হাদিস কি না, এ বিষয়ে সন্দেহ হলে ফিকাহ না মেনে উপায় থাকে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.