![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।
পীর শুধুই কি ভন্ড? নেই মুরশিদ?
মানুষ কোথায় যাবে সত্যের সন্ধানে?
ইসলামী ইতি কথা কারা বেশী জানে?
কার পিছে চলে তবে মিলবে জান্নাত?
কিতাব বুঝতে লাগে ভাল শিক্ষাবীদ
নতুবা খান্নাছ ধরে ভিন্ন পথে টানে
মানুষ সহজে ভাসে শয়তানী বানে
মুরশিদ হাতে ধরে তারে কাছে আনে
সে তখন পেয়ে যায় আলোর প্রভাত।
ভন্ডের দোহাই দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল
সহজে করতে চায় শয়তান সব
পীরের বিরুদ্ধে মেরে শয়তানী শেল
চেলা তার জুড়ে দেয় মহাকলরব।
শয়তানের শত্রুতা পীরদের সাথে
পীর বাধা হয় বলে শয়তানী পথে।
আব্বার মেট্রিক পরীক্ষা। তাঁর ফুপা তাঁকে নিয়ে যাবেন ছনখলার ফকির সাহেবের কাছে। সাথে নিতে চাইলেন তাঁর খালাত ভাই তোতা মৌলভীকে। তিনি বললেন ছনখলার ফকির কি দোয়া জানে? তিনি সাথে গেলেন অনিচ্ছাকৃত।ফকির সাহেবের নিকট গিয়ে দোয়া চাইতেই তিনি বললেন, আমি কি দোয়া জানি? তোতা দোয়া জানে, তাকে দোয়া করতে বল! তারা তিন জন তখন অবাক। কারণ তোতা কথাটা বলেছেন ষোল মাইল দূরে।তোতার ফকির সাহেবের প্রতি অভক্তির কারণ, তিনি ক্লিন সেভ করতেন।তবে ফকির সাহেবের ভক্তকুল তাঁর এ তরিকা পালন করতেন না।
আমাদের বাড়ি লক্ষ্মীপুরের সদর উপজেলার ৭ নং বশিকপুর ইউনিয়নের নন্দীগ্রামে। ছনখলা সেখান থেকে ষোল মাইল দূরে নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলায়।
আব্বা পীরের মুরীদ ছিলেন। আজীবন পীরের তরিকায় আমল করেছেন।তাঁর মৃত চেহারা দেখে প্রাণ জুড়িয়ে গেল।আপার শ্বশুর ছিলেন মোহাম্মাদুল্লা হাফেজ্জী হুজুরের মুরীদ। ঢাকার লালবাগে তিনি যখন পৌঁছলেন তখন পীর সাহেব বললেন, স্ত্রীর সাথে ঝগড়া কর কেন? মিলেমিশে থাকতে পারনা? তিনি স্ত্রীর সাথে ঝগড়া করে বাড়ি থেকে বের হয়ে ছিলেন? পীরের কথায় তিনি অবাক হয়ে গিয়ে ছিলেন।
আমি ঝালকাঠিতে পীর কায়েদ সাহেব হুজুরের দরবারের কাছে বসবাস করি। তাঁর প্রতি মানুষের অনেক ভক্তি এমন কিছু ঘটনার কারণে।
অনেককেই দেখা যায় পীর বিরোধীতায় সোচ্চার।সূরা কাহাফের নবম রুকুতে আল্লাহ একটা কাহিনী বর্ণনা করলেন। তাতে তিনি তাঁর এক বান্দাকে একটা বিশেষ জ্ঞান দান করার কথা বললেন। সেই বান্দা তিনটা কাজ করলেন যার দু’টোই বে-শরিয়তী। তিনি বললেন তিনি নিজের ইচ্ছায় এসব করেননি। যারা পীর বুঝেন না তারা সূরা কাহাফের নবম রুকু মনদিয়ে পড়তে পারেন।
আল্লাহ যাদেরকে হেদায়েত প্রদান করবেন না তারা হেদায়েতের কথা বুঝবেনা।তারা শুধুই ফিতনা ছড়াবে। এটাই তাদের প্রধান কাজ।
০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:১১
সনেট কবি বলেছেন: ভন্ডামী কোনভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়।
২| ০১ লা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৪৫
অচেনা হৃদি বলেছেন:
০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:১২
সনেট কবি বলেছেন: বুঝলাম না।
৩| ০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:১৪
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: প্রামানিক ভাইয়ের কথার সাথে একমত। পীরের বিরুদ্ধে নই কিন্তু ভন্ডামির বিরুদ্ধে।
০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:১৩
সনেট কবি বলেছেন: ভন্ডামীর বিরুদ্ধে অবশ্যই সোচ্ছার থাকতে হবে।
৪| ০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:২৫
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: আমার অন্যত্তম পছন্দের মানুষ, এক মসজিদের ইমাম সাহেব। কি অমায়িক তার ব্যবহার! দেখলেই ভেতর থেকে একটা শ্রদ্ধা, বিনয়, ভালবাসার সৃষ্টি হয়!!
০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:১৫
সনেট কবি বলেছেন: নেছারাবাদের কায়েদ সাহেব হুজুরকেউ সব ধরনের মানুষ শ্রদ্ধা করতো।
৫| ০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ১:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: আমরা দেখি সবই, বুঝতে পারি সবই। কিন্তু দেখেও দেখি না, বুঝেও বুঝি না।
০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:১৭
সনেট কবি বলেছেন: কিন্তু আমাদের ভাল মন্দের তফাৎ বুঝতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:২৩
প্রামানিক বলেছেন: আমি পীরের বিরুদ্ধে নই তবে ভন্ডামীর বিরুদ্ধে। ধন্যবাদ সনেট কবি।