![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।
আর রাহমান
আর-রাহমান পরম দয়াময় যিনি
পৃথিবী ভরিয়ে দিয়ে লতায় পাতায়
মাটিকে জীবন্ত করে সবুজ শোভায়
করেন ধরনীরূপ অনিন্দ সুন্দর।
সৃষ্টিদলে অপরূপ সাজালেন তিনি
রাতের পৃথিবী ভাসে চাঁদ জোছনায়
দুপুরের রোদে বসে তরু-বনছায়
শান্তির শীতল বায়ু জুড়ায় অন্তর।
সৃষ্টির বৈচিত্র তার দেখি অনুপম
পৃথিতলে মনোরমা চির অবিরত
দৃষ্টিতে এসব দেখি অনন্য উত্তম।
অফুরান নেয়ামত থাকে অব্যাহত
পরম দয়াময়ের দয়ায় উজ্জল
উৎপন্ন ফুল ফল সবজি ফসল।
রাহমান
(এক)
আর রাহমান যার সুবিস্তৃত দয়া
পাবে প্রতিটি সৃষ্টির পরতে পরতে
ফুল ও প্রকৃতি দেখ বসন্ত শরতে
বার মাস গাছে গাছে ধরে কত ফল।
রহমান রহমতে বিস্তারেন ছায়া
বৃক্ষ তরুলতা দিয়ে তপ্ত এ ধরাতে
বান্দাদের মন প্রাণ আনন্দে ভরাতে
গড়েছেন কত কিছু সুখের সম্বল।
রহমানে মনে রাখে কৃতজ্ঞ বান্দায়
তাঁর দানে তারা বাাঁচে সুখে চিরদিন
ইবলিশের ধোকায় থাকেনা ধান্দায়।
রহমান বান্দাদের নহেতো অচিন
সকল মানুষ জনে বলি বারবার
সুখ পেতে রহমানে কর ইন্তিজার।
(দুই)
রাহমান দয়াময় সবার উপর
দয়াকরে দিয়েছেন রোদ বৃষ্টি আলো
অবারিত বাতাসের সাথে পানি মাছ
ফুল ফল ফসলের উদ্ভিদ সকল।
পশু পাখি আছে কত বেশুমার সব
একসাথে বসবাসে সম্পর্ক অনেক
দয়া মায়া স্নেহ প্রীতি আছে অফুরান
বন্ধুত্ব ও ভালবাসা সুদৃঢ় বন্ধন।
তাঁর দয়া সকলের জন্যই সমান
মান্য আর অমান্যতে কম বেশী নেই
মান্যতার ফল শুধু পরকালে পাবে।
মানুষ তেমন তাঁর মত যদি চলে
সকলের উপকারে উজাড়ে পরান
তবেতো এ পৃথিবীটা হবে শান্তিময়।
০২ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১১:০২
সনেট কবি বলেছেন: সুখে থাকার জন্য নিজেকেও চেষ্টা প্রচেষ্টা চালাতে হয়।
২| ০২ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১১:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষ কেন প্রদর্শিত পথ ফেলে নিজের পথে চলতে চায়?
০২ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১১:১১
সনেট কবি বলেছেন: নিজের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দিলে এমন না করে উপায় কি?
৩| ০২ রা জুন, ২০১৮ দুপুর ১:২৬
বিষাদ সময় বলেছেন: যতদূর মনে পড়ে স্কুলে থাকতে মাইকেল মধুসূদন দত্তের "কপোতাক্ষ নদ" সনেটটি পড়তে হয়েছিল, সেই যে আতঙ্ক ঢুকলো তারপর থেকে সনেট মানেই আমার কাছে আত্ঙ্ক। কিন্তু আপনাকে অবলীলায় সনেট রচনা করতে দেখে এখন এ ভীতি কিছুটা কমে আসছে।
সনেটে সৃষ্টিকর্তার গুণগান ভাল লাগলো।
০২ রা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:১৬
সনেট কবি বলেছেন: আমার মনে হয় তাঁর দয়াতেই হয়ত আমি লিখতে পাছি। তবে এখনো পাঠক প্রিয়তা সেরকম পাচ্ছিনা। সে জন্য কিছুটা হতাশা কাজ করছে।
৪| ০২ রা জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৩৮
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: মহান আল্লাহ্ তাআলার অশেষ নেয়ামত ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে পৃথিবীজুড়ে।
কবিতার বিষয়বস্তু খুবই ভালো লাগল কবি
০২ রা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:১৭
সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।
৫| ০২ রা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:১৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দারুন তো।+
০২ রা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:১৯
সনেট কবি বলেছেন: তবে ঠিক যেভাবে চাচ্ছি সেভাবে হচ্ছেনা। দোয়া করবেন।
৬| ০২ রা জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: সুখে থাকার জন্য নিজেকেও চেষ্টা প্রচেষ্টা চালাতে হয়
ধন্যবাদ চাচা।
০২ রা জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৩
সনেট কবি বলেছেন: সুখ নামক সোনার পাখি নিজেকেই ধরে আনতে হয়। তারপরো সে অলক্ষুণে পাখি অনেক সময় খাঁচা ছেড়ে পালিয়ে যায়।
৭| ০২ রা জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৩
আবু ছােলহ বলেছেন:
রহমান! দয়াময়! আহ! কী মধুময় নাম! আমার পরম প্রভূর নাম! আমার প্রতিপালকের মহিমান্বিত নাম! এই স্নিগ্ধ নামের বরকতেই তো বেঁচে আছি! জেগে আছে বিশ্বচরাচর! মহান দয়াময় মালিক প্রতিপালককে নিয়ে সনেট লিখেছেন! আহ! অন্তরটা জুড়িয়ে গেল! তাঁর স্তুতিতেই যে আমার চোখের শান্তি! তাঁর মহিমা গানেই যে আমার হৃদয়ের তৃপ্তি পরিতৃপ্তি!
আল্লাহ পাক আপনার হায়াত বৃদ্ধি করুন।
০২ রা জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৬
সনেট কবি বলেছেন: কিন্তু বিষয় অনুপাতে কবিতা মনের মত হয়নি। আরো ভাল করার চেষ্টা থাকবে- ইনশাআল্লাহ।
৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৩
হাবিব বলেছেন:
"আর-রাহমান" নামের ফজিলত
আর-রাহমান তিঁনি খোদা দয়াময়
দয়ার গুণে মানব পৃথিবীতে রয়,
অন্যকেহ তাঁর মতো দয়াবান নয়
তবুও সতত করি আল্লাহকে ভয়।
তাঁর প্রতি নিষ্প্রাণ যে তার হবে ক্ষয়
অন্য ধর্মগুলো সব যেন অপচয়,
মনে মনে মৃদু হেসে শয়তান কয়
আমার দলেতে আসো হবেই অক্ষয়।
দয়াময় গুণে সেই মুসিবত সারে।
নিরাপদ নও তুমি? ভয়টাও বাড়ে?
অমঙ্গল এসে যেন প্রাণটাও কাড়ে?
ঈমানে আল্লাহ নামে রহমান স্মরে
তিঁনিই সব বিপদ সমাধান করে
বিপদ বিহীন রাখে দুনিয়ার 'পরে।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: শুধু খেয়ে পড়ে বেঁচে থাকার স্ট্রাগলই একমাত্র স্ট্রাগল না। একজন মানুষ প্রাচুর্যে বেঁচে আছে, তার অর্থ কখনোই এই না যে সে সুখে আছে, ভালো আছে।