নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সনেট কবি রচিত সনেট সংখ্যা এখন ১০০৪ (৫ জানুয়ারী ’১৯ পর্যন্ত) যা সনেটের নতুন বিশ্ব রেকর্ড, পূর্ব রেকোর্ড ছিল ইটালিয়ান কবি জিয়েকমো দ্যা ল্যান্টিনির, তাঁর সনেট সংখ্যা ছিল ২৫০।

সনেট কবি

রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।

সনেট কবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

মৌখিক ও চলমান ইসলাম

০৮ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৬



আল্লাহ কোরআন পাঠালেন মুখে মুখে। হাফেজগণ কোরআন মুখস্ত করে ফেললেন। গাছের বাকলে লেখা কোরআনের কিছু অংশ ছাগলে খেলেও হৃদয় পাতায় লেখা কোরআন ছাগলে খেতে পারেনি।সে জন্য কোরআনের কোন অংশ হারিয়ে যায়নি।হজরত ওসমান (রা.) সম্পূর্ণ কোরআন সংকলন করলেন।এখন সম্পূর্ণ কোরআন একটি পুস্তকে পাওয়া যায়।
হজরত ওসমান (রা.) হাদিস সংকলন করেননি। সম্পূর্ণ হাদিস একটি পুস্তকে পাওয়া গেলে ভাল হতো।কোরআন ও হাদিস অনুযায়ী ইবাদত চালু করেছেন মহানবি(সা.)। এরপর একদিনের জন্যও ইবাদত বন্ধ থাকেনি যে হাদিস দেখে ইবাদতের নিয়ম জানতে হবে।এরপর হাদিসের দোহাই দিয়ে অনেকে ইবাদতে রদ বদল করতে চেয়েছে কিন্তু সংখ্যা গরিষ্ঠ মুসলমান সে রদবদল গ্রহণ করেনি। কারণ মহানবি (সা.) বলেছেন, তাঁর নামে মিথ্যা হাদিস প্রচার করা হবে।তবে কতিপয় মুসলমান হাদিস অনুযায়ী চলমান ইবাদতে রদবদল করেছে।যারা রদবদল গ্রহণ করেনি তারা বলছে এসব হাদিস মানসুখ বিধায় চলমান ইবাদত থেকে বাদ পড়েছে, এখন এসব হাদিসের আমল করলে ইবাদত বরবাদ হবে।আর যারা রদবদল গ্রহণ করেছে তারা বলছে ছুন্নাত আমল হিসেবে তারা রদবদল গ্রহণ করেছে। এখন প্রশ্ন হলো ছুন্নাত বড় না ইবাদত নষ্ট হওয়ার ফেকরা বড়? সেজন্য সংখ্যা গরিষ্ঠ মুসলমান চলমান ইবাদতে রদবদল গ্রহণ করেনি। এ ক্ষেত্রে হাদিসের দোহাই দিয়ে তাদের মাথায় কুড়াল ভেঙ্গেও কোন লাভ হয়নি। প্রসঙ্গত চলমান ইবাদতে রদবদল গ্রহণ করেনি হানাফীগণ। আর কতিপয় হাদিস অনুযায়ী চলমান ইবাদতে অন্য কিছু সংখ্যক মুসলমান রদবদল গ্রহণ করেছে। এখন প্রশ্ন হলো যেখানে একদিনের জন্যও ইবাদত বন্ধ থাকেনি সেখানে ইবাদতের চলমান নিয়মের পরিপন্থি হাদিস আসে কোথা থেকে? যদি সে হাদিস মানসুখ অথবা জাল না হয়ে থাকে? এ সন্দেহ থেকেই সংখ্যা গরিষ্ঠ মুসলমান এ সব সন্দেহ যুক্ত হাদিস গ্রহণ করেনি। কারণ মুসলামন অনুসরন করবে মহানবির (সা.) চলমান হাদিস। মুসলমান অবশ্যই মহানবির (সা.) মানসুখ বা রহিত অথবা জাল হাদিস অনুসরন করবেনা।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:০৭

বিষাদ সময় বলেছেন: কোরআনে কোন বিধান থাকলে সে বিধান অনুযায়ী ফয়সালা হবে, আর কোরআনে না থাকলে হাদীস দেখতে হবে এটা্ই নিয়ম। কিন্তু কোরআনে ব্যাভিচারের শাস্তি ১০০ ঘা বেত্রাঘাত বলা থাকলেও ব্যাভিচরের জন্য রজম বা প্রস্তর নিক্ষেপে হত্যার বিধান আসলো কোথা থেকে, একটু বুঝিয়ে বলবেন কী?

০৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:১৫

সনেট কবি বলেছেন: চলমান ইবাদত কোরআন ও হাদিস অনুযায়ী মহানবি (সাঃ) নিজেই চালু করেছেন। অনেকে পরে মানসুখ হাদিস অনুযায়ী চলমান ইবাদতে রদবদল আনার চেষ্টা করেছে। কিন্তু সংখ্যা গরিষ্ট মুসলমান সে রদবদল গ্রহণ করেনি। রজমের আয়াত আল্লাহ মানসুখ করেছেন কিন্তু এর হুকুম রহিত করেননি বলে মহানবি (সাঃ) এটা চলমান বিধানে বহাল রেখেছেন।

২| ০৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:১০

নায়না নাসরিন বলেছেন: জানলাম

০৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:২২

সনেট কবি বলেছেন: ধন্যবাদ

৩| ০৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:৫৩

বিজন রয় বলেছেন: চিন্তার কথা।

০৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:৫৪

সনেট কবি বলেছেন: কোন কাজের একটা পদ্ধতি চালু হওয়ার পর অন্য একজন এসে বলল এটা হবে না অন্যটা হবে। তখন কেউ নতুন কথা গ্রহণ করলো, কেউ পুরান কথায় থেকে গেল, এতে দু্ই দল হলো। এর পর যত নতুন প্রস্তাবনা আসতে থাকবে তত দল সংখ্যা বাড়তে থাকবে। হজরত ওসমান (রাঃ) হাদিসের কিতাব সংকলন না করায়। কেউ যখন কোন একটা বিষয়কে হাদিস বলে জোর দাবী জানায় অন্য পক্ষ তখন সেটিকে হাদিস মানতে অস্বীকার করে। অথবা হাদিস মানলেও সেটাকে মানসুখ মানে। এমতাবস্থায় হাদিস বা হাদিস নয় বা মানসুখ হাদিস বলে ঝগড়া শুরু হয়। এ ক্ষেত্রে চলমান ইবাদতকে মানদন্ড মানা ছাড়া আমি কোন পথ দেখি না। কারণ চলমান ইবাদতে কোন কিছু ঢুকে পড়া বা এর থেকে বেরিয়ে যাওয়া কঠিন।

৪| ০৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইসলামের বড় সমস্যা হলো, ইসলাম এখন মানুষকে বিভক্ত করছে।

০৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:৫৭

সনেট কবি বলেছেন: সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ) হাদিসকে যতটানা গুরুত্ব দিয়েছেন তার চেয়ে হাজারগুণ বেশী হাদিসকে গুরুত্ব দিচ্ছে কিছু সংখ্যক মানুষ। অথচ তারা এটা পরখ করে দেখে না আসলেই তার বলা কথা হাদিস কি না।

৫| ০৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:৫৯

রেযা খান বলেছেন: দাদা যাদের কথা বলেছেন তারা বাংলা কিতাবের মুফতিহ। নাসেখ- মনসুখ বোঝেনা। হাদিস পড়ে কিন্তু শানে নুযুল পড়ে না। রাসূল ( দঃ) এর হাদিস ' সাল্লু কামা রআয়তুমুনি উছল্লি' এটা ক্বাজা নামাজের হাদিস। কিন্তু বাংলা কিতাবের মুফতিহরা এটাকে ব্যবহার করছে নারি ও পুরুষের নামাজের কোন পার্থক্য নেই এর দলিল হিসেবি। যেভাবে তাহাজ্জুদ নামাজের হাদিসকে চালিয়ে দিচ্ছে তারাবীর নামাজ ৮ রাকাত বলে........

০৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:০৩

সনেট কবি বলেছেন: হাদিসের ভুল ব্যখ্যা করে এরা মহা ফ্যাসাদের সৃষ্টি করছে। আমি মুসলিম সমাজে শান্তির পথ তালাশ করছি। আপনার কথা মহা যুক্তিপূর্ণ। কিন্তু এরা যুক্তির ধার ধারে না। এরা এদের মনগড়া কথা বাস্তবায়নে মানুষকে বাধ্য করতে চায়।

৬| ০৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:০৮

রেযা খান বলেছেন: সময় এসেছে এদের রুখে দেয়ার। কথায়, বক্তৃতায়, লেখায়, অনলাইন,অপলানে সব জাগায় জবাব দিতে হবে। আল্লাহ আপনার খিদমৎ কবুল করুক।

০৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:১৮

সনেট কবি বলেছেন: আমি ভাবছি বাংলাদেশ হানাফী জামায়াত নামে একটা সংগঠন তৈরী করে সংঘবদ্ধভাবে এদের মোকাবেলা করতে হবে। তবে সবাইকে এমন যুক্তি উপস্থাপন করতে হবে যা ওরা কর্তন করতে অপারগ হয়।

৭| ০৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:৩০

রেযা খান বলেছেন: সহমত

০৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:৪৪

সনেট কবি বলেছেন: ধন্যবাদ খান সাহেব।

৮| ০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: সব পরিবর্তনের মূল জায়গা হলো শিক্ষা,
সেখানেই সব গলদ।কে বুঝিবে,কে বুঝাবে?

০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:২৯

সনেট কবি বলেছেন: যারা এর চালক গলদ যদি থাকে তাদের ভিতর তবে আর পাঁচ জনের বলদ হয়ে বসে থাকা ছাড়া উপায় থাকেনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.